Midway Securities Ltd. | Online Stock Broker: Buy and sell shares in the Dhaka Stock Exchange (DSE) using our world class platform, all available online.
  • Home
  • Log In
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • DSE Mobile
    • DSE Mobile
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • Tax Certificate
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Form Download
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog

​midway securities ltd.

​স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্
বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
09609 100 142

৮০ কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

31/1/2019

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারের তালিকাভু্ক্ত ৮০ কোম্পানি ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। নিম্নে কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ প্রান্তিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়েছে-

বেক্সিমকো ফার্মা:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময় সমন্বিত ইপিএস ছিল ৩.২৫ টাকা।
​
বেক্সিমকো:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৬৫ টাকা।

বেক্সিমকো সিনথেটিকস:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৮৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৭৪ টাকা।

শাইনপুকুর সিরামিক:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.০৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৭ টাকা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.০৬ টাকা।


সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.২২ টাকা।

গোল্ডেন সান:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ০.৫৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় সমন্বিত লোকসান ছিল ০.৭৩ টাকা।

খুলনা পাওয়ার:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.২৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ২.৪৮ টাকা।

কুইন সাউথ টেক্সটাইল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৭৯ টাকা।

এপেক্স ফুটওয়্যার:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৩৪ টাকা (restated)। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ২.১১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ১.২৩ টাকা।

ওয়াটা কেমিক্যাল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৫৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৩১ টাকা।

প্যাসিফিক ডেনিমস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৭৬ টাকা।

ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.০৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা।

হামিদ ফেব্রিকস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.০২ টাকা।

স্টাইল ক্রাফট:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৯৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ২.৪৩ টাকা।

মুন্নু ফ্রেব্রিক্স:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.০৪ টাকা।

জিপিএইচ ইস্পাত:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৮০ টাকা।

ন্যাশনাল ফিড মিলস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৪২ টাকা।

বিডি অটোকার্স:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা।

নাভানা সিএনজি:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৫২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ০.০৮ টাকা।

মেঘনা সিমেন্ট:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৩৫ টাকা।

সায়হাম টেক্সটাইল:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.২৮ টাকা।

একমি ল্যাব:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৩.৮১ টাকা।

সায়হাম কটন:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৪৩ টাকা।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা। এর আগের বছর একই সময় সমন্বিত ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা।

মুন্নু জুট:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮.০৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৫৩ টাকা।

এসকে ট্রিমস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৬৮ টাকা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২০ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৭৩ টাকা।

ফার্মা এইড:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯.৩১ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৮.০৫ টাকা।

এইচআর টেক্সটাইল লিমিটেড:
ছয় মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৮১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা।

ফু-ওয়াং সিরামিকস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩২ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.২৮ টাকা।

আরামিট সিমেন্ট:
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩.৯৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ২.৫৫ টাকা।

সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ০.১৭ টাকা।

আফতাব অটোমোবাইলস:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৬৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ০.১৬ টাকা।

মুন্নু সিরামিকস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮.১৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৬৯ টাকা।

সোনারগাঁও টেক্সটাইল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ০.৭৪ টাকা।

তাল্লু স্পিনিং:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৬২ টাকা। এর আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ০.৬১ টাকা।

রিজেন্ট টেক্সটাইল লিমিটেড:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৬ টাকা।

এডভেন্ট ফার্মা:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৫৭ টাকা।

ড্যাফোডিল কম্পিউটার:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৩৪ টাকা।

বঙ্গজ লিমিটেড:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.১০ টাকা।

আরামিট লিমিটেড:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৪.১৬ টাকা।

সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৯৪ টাকা।

ওয়াইম্যাক্স ইলেক্ট্রোড:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৯৩ টাকা।

এমএল ডাইং:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৫৯ টাকা।

এনভয় টেক্সটাইল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭২ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৯৪ টাকা।

দেশ গার্মেন্টস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৬৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ২.৬২ টাকা।

স্কয়্যার টেক্সটাইল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময় সমন্বিত ইপিএস ছিল ১.০০ টাকা।

উসমানিয়া গ্লাস শীট ফ্যাক্টরী:
ছয় মাসে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৪৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১.৬৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির লোকসান কমেছে ০.১৭ টাকা।

ফার কেমিক্যাল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৭৫ টাকা।

ফরচুন সুজ :
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.১১ টাকা।

ইন্দো-বাংলা ফার্মা:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭১ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৫৯ টাকা।

কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৫ টাকা)।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৪৭ টাকা।

নূরানী ডাইং:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৬৯ টাকা।

আরডি ফুড:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.০৪ টাকা)।

ফারইস্ট নিটিং:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৭৫ টাকা।

সেন্ট্রাল ফার্মাসিটিক্যাল:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.০২ টাকা)।

ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ:
অর্ধবার্ষিকে তাদের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ০.৫২ টাকা।

সালভো কেমিক্যাল:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৩৩ টাকা।

ফাইন ফুডস:
ছয় মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.১৮৪ টাকা।

জাহিন স্পিনিং লিমিটেড:
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৭ টাকা।

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭.৯৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময় সমন্বিত ইপিএস ছিল ৭.৪৩ টাকা।

বিডি কম অনলাইন:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৬৬ টাকা।

স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮০ টাকা। এর আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.২৪ টাকা।

জিবিবি পাওয়ার:
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৬২ টাকা।

ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪০ টাকা।

পিএইচপি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৯ টাকা।

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৬ টাকা।

পপুলার লাইফ ফার্ষ্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৭ টাকা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউপিইউ ছিল ১৪ পয়সা।

আইসিবি এমপ্লয়ীজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউপিইউ ছিল ২৩ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউপিইউ ছিল ১৯ পয়সা।

ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউপিইউ ছিল ১৬ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউপিইউ ছিল ২০ পয়সা।

আইএফআইএফ ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান : ফান্ডটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউপিইউ ছিল ২৬ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : ফান্ডটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউপিইউ ছিল ২০ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : ফান্ডটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা।

শেয়ারনিউজ24
0 Comments

রানার অটোমোবাইলসের আইপিওতে আবেদন শুরু আজ

31/1/2019

0 Comments

 
Picture
বুক বিল্ডিং পদ্ধতির মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের লক্ষ্যে রানার অটোমোবাইলসে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদন শুরু হবে আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি)। যা চলবে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে ৬ নভেম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের(বিএসইসি) ৬৬৩তম কমিশন সভায় রানার অটোমোবাইলসের আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।

রানার অটোমোবাইলস লিমিটেড পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এ লক্ষ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ৮৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩৩টি শেয়ার ৭৫ টাকা করে বিক্রয় করে ৬২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করা হবে। আর সাধারন বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ১৫টি শেয়ার ৬৭ টাকা করে বিক্রয় করা হবে। এই শেয়ার বিক্রয় থেকে ৩৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করা হবে। কোম্পানিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। যা দিয়ে কোম্পানিটি গবেষণা ও উন্নয়ন, যন্ত্রপাতি ক্রয়, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করা হবে।

৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) দাঁড়িয়েছে ৫৫.৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নিট সম্পত্তি (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি ব্যতীত) দাঁড়িয়েছে ৪১.৯৪ টাকা। আর কর পরবর্তী ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৩.৩১ টাকা।
​
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
0 Comments

পুঁজিবাজারবান্ধব মুদ্রানীতি ঘোষণা করায় বাংলাদেশ ব্যাংককে ডিএসইর অভিনন্দন

30/1/2019

0 Comments

 
Picture
চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন ২০১৯) মুদ্রানীতি পুঁজিবাজারবান্ধব হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংককে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সূচকের গতিধারা এখন আন্তর্জাতিক বাজারের MSCI Emerging Markets সূচকের গতিধারার সাথে বহুলাংশে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা মূলধন বাজারে বৈদেশিক পোর্টফোলিও বিনিয়োগ (FPI) অন্তঃপ্রবাহ বৃদ্ধি সুগম করে মূলধন বাজারের গতিশীলতা বৃদ্ধি করবে বলে ঘোষিত মুদ্রানীতিতে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের এই আশাবাদের সাথে ডিএসই একমত পোষণ করে পুঁজিবাজার উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ডিএসই একযোগে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছে৷

ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সমর্থন পুঁজিবাজারের সম্প্রসারণ তথা সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ৷ পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিকাশে সারা বিশ্বে নীতি-সমর্থন এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সম্পৃক্ততার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যে বলিষ্ঠ ভূমিকা থাকে, ঘোষিত মুদ্রানীতিতে পুঁজিবাজারের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সে ধরণের ভূমিকাই রয়েছে বলে ডিএসই কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে৷
​
ডিএসই জানায়, ঘোষিত মুদ্রানীতিতে কর্পোরেট খাতের অত্যধিক ব্যাংক নির্ভরতা কমিয়ে পুঁজিবাজারে বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থায়নকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের মেয়াদি অর্থায়ন আহরণের সরলতর crowdfunding বিকল্প বিধিব্যবস্থা প্রণয়ন ও প্রবর্তনের গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
0 Comments

মঙ্গলবার যে কোম্পানিগুলোর ইপিএস এসেছে

30/1/2019

0 Comments

 
Picture
২৯ জানুয়ারি, মঙ্গলবার পুঁজিবাজারের প্রায় তিন ডজন কোম্পানি তাদের সর্বশেষ প্রান্তিকের (অক্টোবর’১৮-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে আছে-আইসিবি, এভিন্স টেক্সটাইল, পদ্মা অয়েল, জেমিনি সি ফুড, ফু-ওয়াং ফুড, ম্যাকসন স্পিনিং, এমবি ফার্মা, মেট্রো স্পিনিং, একটিভ ফাইন, ন্যাশনাল টিউবস, এএফসি এগ্রো বায়োটেক,  আরএন স্পিনিং, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, এস আলম স্টিল, শ্যামপুর সুগার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, বিডি ল্যাম্পস, আনলিমা ইয়ার্ন, এটলাস বাংলাদেশ, সিনোবাংলা, আমরা টেকনোলজি, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, আইসিবি, কনফিডেন্স সিমেন্ট, বিবিএস, সামিট অ্যালায়েন্স, আরএসআরএম স্টিল, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, নাহি অ্যালুমিনিয়াম।

ইভেন্স টেক্সটাইল
টেক্সটাইল দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪৩ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ১৪ পয়সা।

আমরা টেকনোলজি
আমরা টেকনোলজি দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)  কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে  ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪৬ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৯ পয়সা।
​
আইসিবি
ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ২২ পয়সা। আর এককভাবে হয়েছে ২১ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা। আর এককভাবে হয়েছে ২৫ পয়সা।

পদ্মা অয়েল
পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬ টাকা ৫১ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ১৪ টাকা ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ টাকা ৮২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর’১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪১ টাকা ১২ পয়সা।

জেমিনি সি ফুড
জেমিনি সি ফুডের অনিরীক্ষিত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৮) শেয়ার প্রতি (ইপিএস) আয় হয়েছে ৬২ পয়সা । আগের বছর একই সময়ে ইপিএস আয় ছিল ৬৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ১৮ শেষে একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৭০ পয়সা এবং ৩০ জুন, ১৮ শেষে কোম্পানির এনএভি ছিল ১০ টাকা ৬৭ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো প্রতি শেয়ারে দাড়িয়েছে ৫ টাকা ৬৩ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে  ছিল ১১ টাকা ৬৮ পয়সা।

ফু-ওয়াং ফুড
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফু-ওয়াং ফুডের অনিরীক্ষিত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৮) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) আয় হয়েছে ২৩ পয়সা । আগের বছর একই সময়ে ইপিএস আয় ছিল ১৮ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ১৮ শেষে একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৩৩ পয়সা এবং ৩০ জুন, ১৮ শেষে কোম্পানির এনএভি ছিল ১০ টাকা ৮৯ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো প্রতি শেয়ারে দাড়িয়েছে ২৭ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ পয়সা।

ম্যাকসন স্পিনিং
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ম্যাকসন স্পিনিং দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল  ১৫ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস আয় ছিল ২১ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৫ পয়সা।

এমবি ফার্মা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এমবি ফার্মা দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৮২ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৩৮ পয়সা।

মেট্রো স্পিনিং
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মেট্রো স্পিনিং দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৩ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস)হয়েছে ৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৯৪ পয়সা।

একটিভ ফাইন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একটিভ ফাইন দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৫৮ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১১ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ২৩ পয়সা।

ন্যাশনাল টিউবস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল টিউবস দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান দিয়েছে ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ৪৬ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৬০ টাকা পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর’১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭৫ টাকা ১১ পয়সা।

এএফসি এগ্রো বায়োটেক
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এএফসি এগ্রো বায়োটেক দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬৩ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ১ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৫৭ পয়সা।

আরএন স্পিনিং
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরএন স্পিনিংয়ের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১২ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৯৬ পয়সা।

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রেনউইক যজ্ঞেশ্বর দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ২১ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৩ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি দায় সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৫৪ পয়সা।

এস আলম স্টিল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এস আলম কোল্ড রোল স্টিল লিমিটেড অর্ধবার্ষিক (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৫৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ১৬ পয়সা।

শ্যামপুর সুগার
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শ্যামপুর সুগার দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৭ টাকা ৯৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ২৩ টাকা ২১পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ টাকা ৬১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ টাকা ৮৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি দায় সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৭৯৭ টাকা ৯৯ পয়সা।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৩১ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে  ৪৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৪  টাকা ৭৯ পয়সা।

বিডি ল্যাম্পস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিডি ল্যাম্পস দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৩ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৯৪ টাকা ৩৪ পয়সা।

আনলিমা ইয়ার্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আনলিমা ইয়ার্ন দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১৮ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৮৯ পয়সা।

এটলাস বাংলাদেশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এটলাস বাংলাদেশ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৪২ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৩৪ টাকা ।

সিনোবাংলা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিনোবাংলা দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৩৯ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৬৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৬৩ পয়সা।

ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১৬ টাকা ১১ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ২ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৪ টাকা ৮০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭২ টাকা ৩০ পয়সা।

কনফিডেন্স সিমেন্ট
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কনফিডেন্স সিমেন্ট দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৬৪ টাকা ৭৬ পয়সা।

বিবিএস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিএস দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪২ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯১ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৭৩ পয়সা।

সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৩০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৬৯ পয়সা।

আরএসআরএম স্টিল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরএসআরএম স্টিল দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৮৫পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৬৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর’১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৮ টাকা ৩৭ পয়সা।

প্রিমিয়ার সিমেন্ট
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রিমিয়ার সিমেন্ট দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ২১ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ৮৫ পয়সা।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নাহি অ্যালুমিনিয়াম দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬২ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ১ টাকা ৮৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৬৫ পয়সা।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিং
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আনোয়ার গ্যালভানাইজিং দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪৫ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭১ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৭৪ পয়সা।

মেঘনা পেট্রোলিয়াম
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড চলতি হিসাববছরের প্রথমার্ধের (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৫ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১১ টাকা ৭৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১২৮ টাকা ৮২ পয়সা।

যমুনা অয়েল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যমুনা অয়েল দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬ টাকা ৮৫ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’ ১৮) কোম্পানির  শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ টাকা ৮ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর’১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮৪ টাকা ৪৬ পয়সা।

শমরিতা হাসপাতাল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শমরিতা হাসপাতাল দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪০ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর’ ১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ১ টাকা ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৫ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫১ টাকা ৭৬ পয়সা।
0 Comments

১৭টি কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

29/1/2019

0 Comments

 
Picture
২৮ জানুয়ারি সোমবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৭টি কোম্পানি দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে-এমআই সিমেন্ট, পাওয়ার গ্রীড, বিবিএস ক্যাবলস, এসিআই, আইটি কনসালটেন্টস, দুলামিয়া কটন, আমান ফিড, এসিআই ফরমুলেশন, খুলনা প্রিন্টিং, বিকন ফার্মা, সাইফ পাওয়ারটেক, ন্যাশনাল পলিমার, সিলভা ফার্মা, বারাকা পাওয়ার, বার্জার পেইন্টেস,   অ্যাপেক্স ট্যানারি,
এমআই সিমেন্ট
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরি লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩১ পয়সা।আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ২৬ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৭ টাকা ২৮ পয়সা। 
বার্জার পেইন্টস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বার্জার পেইন্টস লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ৯০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ৯ টাকা ৩৫ পয়সা। ৯ মাসে ( এপ্রিল-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ টাকা ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৪ টাকা ২৭ পয়সা।৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫৮ টাকা ৭০ পয়সা।
বিবিএস ক্যাবলস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেডের অর্ধবার্ষিক (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগের বছর একই সময়ের চেয়ে কোম্পানির করপরবর্তী মুনাফা বেড়েছে ৭৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির করপরবর্তী মুনাফার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮৭ কোটি ২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। এ সময় কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৩১ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানির করপরবর্তী মুনাফা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৭০ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। ওই সময় কোম্পানির বেসিক ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৬ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৫৩ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে প্রায় ৭৯ শতাংশ।
এদিকে, ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে কোম্পানির করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪৪ কোটি ৮১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। এ সময় কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২৫ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস ২ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে করপরবর্তী মুনাফা হয়েছিল ২৯ কোটি ৮০ লাখ ১২ হাজার টাকা। ওই সময় বেসিক ইপিএস ছিল ২ টাকা ৪৮ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস ২ টাকা ১৬ পয়সা।
এসিআই
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অ্যাডভান্স কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (এসিআই)দ্বিতীয় প্রান্তিকের(অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৫ টাকা ৪৪ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭ টাকা ৭২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২১২ টাকা ৭৩ পয়সা।
অ্যাপেক্স ট্যানারি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অ্যাপেক্স ট্যানারি লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকের(অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৩২ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা।
পাওয়ার গ্রীড
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৪ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস ১ টাকা ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে বেসিক ইপিএস ছিল ৯৫ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস ৯৫ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮)কোম্পানির বেসিক শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৯৭ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৯৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানির বেসিক ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬৪ পয়সা এবং রিস্টার্টেড ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬৪ পয়সা।
আইটি কনসালটেন্টস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালটেন্টস (আইটি কনসালটেন্টস) লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ৪০ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৪৫ পয়সা।
দুলামিয়া কটন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুলামিয়া কটনের অনিরীক্ষিত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৮) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা । আগের বছর একই সময়ে ইপিএস লোকসান ছিল ৯৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ১৮ শেষে একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) লোকসান দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ৯৭ পয়সা এবং ৩০ জুন, ১৮ শেষে কোম্পানির এনএভি লোকসান ছিল ৩০ টাকা ৭২ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো প্রতি শেয়ারে লোকসান দাড়িয়েছে ৮৫ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৫৮ পয়সা।
আমান ফিড
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আমান ফিডের অনিরীক্ষিত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৮) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) আয় হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস আয় ছিল ৮৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ১৮ শেষে একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ০৮ পয়সা এবং ৩০ জুন, ১৮ শেষে কোম্পানির এনএভি ছিল ৩৩ টাকা ৬৮ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো প্রতি শেয়ারে লোকসান দাড়িয়েছে ১ টাকা ৬৫ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৭ পয়সা।
এসিআই ফরমুলেশন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসিআই ফরমুলেশন অনিরীক্ষিত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৮) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) আয় হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা । আগের বছর একই সময়ে ইপিএস আয় ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ১৮ শেষে একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৪ টাকা ১৭ পয়সা এবং ৩০ জুন, ১৮ শেষে কোম্পানির এনএভি ছিল ৫৫ টাকা ৪৫ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির একত্রিত করা আর্থিক প্রতিবেদনে নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো প্রতি শেয়ারে লোকসান দাড়িয়েছে ১০ টাকা ৯৪ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৯ টাকা ৫১ পয়সা।
খুলনা প্রিন্টিং
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৫৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ১৪ পয়সা।
বিকন ফার্মা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিকন ফার্মা লিমিটেডের অর্ধবার্ষিকী (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২১ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস)দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৭৪ পয়সা।
সাইফ পাওয়ারটেক
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ৫৫ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১১ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল পলিমার লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ১৮ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ২৬ পয়সা।
সিলভা ফার্মা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের অর্ধবার্ষিক(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ৫৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৯৭ পয়সা।
বারাকা পাওয়ার
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৮)অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ৪৫ পয়সা। ছয় মাসে(জুলাই-ডিসেম্বর,১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর,১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৪৪ পয়সা।
আমান কটন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৭০ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর’১৮ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকা ৯৫ পয়সা।
0 Comments

ডিভিডেন্ড ঘোষণা শুরু: আরো বাকি ১০৮ কোম্পানি

29/1/2019

0 Comments

 
Picture
৩১ ডিসেম্বর ইয়ার ইন্ড হওয়া কোম্পানিগুলোর ডিভিডেন্ড ঘোষণা শুরু হয়েছে। রোববার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি গ্রামীণফোন সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। গ্রামীণফোন ডিভিডেন্ড ঘোষণা করায় ডিসেম্বরে ইয়ার ইন্ড হওয়া আরো ১০৮টি কোম্পানি ডিভিডেন্ড ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছে।

মূলত এর মধ্যে সবগুলো কোম্পানিই ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা খাত এবং বহুজাতিক হিসেবে তালিকাভুক্ত। এর মধ্যে ৩০ কোম্পানি রয়েছে ব্যাংক খাতে, বীমা খাতে ৪৭টি, আর্থিক খাতে ২২টি এবং ১০টি রয়েছে বহুজাতিক কোম্পানি।
​
এসব কোম্পানির অর্থ বছর শেষ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮। আইন অনুযায়ী কোম্পানিগুলোকে আগামী কিছুদিনের মধ্যেই আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে। ডিএসই ও সিএসই’র লিস্টিং রেগুলেশন এর ১৮ নং ধারায় বলা হয়েছে আর্থিক বছর শেষ হওয়ার ১২০ দিনের মধ্যে বার্ষিক প্রতিবেদন তৈরী করতে হবে এবং ১৪ দিনের মধ্যে তা স্টক এক্সচেঞ্জ ও কমিশনে জমা দিতে হবে। বিস্তারিত পড়ুন "Read more" এ ।


Read More
0 Comments

নিউ লাইন ক্লোথিংসের আইপিও আবেদনের তারিখ ঘোষণা। আবেদন আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে।

24/1/2019

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া বস্ত্র খাতের নিউ লাইন ক্লোথিংস লি: এর প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে। যা চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর বিএসইসির ৬৬৭তম কমিশন সভায় নিউ লাইনের আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়।
নিউ লাইন ক্লোথিংস আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটিকে ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার আইপিও এর মাধ্যমে ইস্যু করবে।
আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত ৩০ কোটি টাকা দিয়ে যন্ত্রপাতি ও কলকব্জা ক্রয় এবং কারখানা ভবন সম্প্রসারণ, মেয়াদী ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও বাবদ খরচ করবে।
৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী পুন:মূল্যায়নসহ প্রকৃত সম্পদ মূল্য(এনএভি) হয়েছে ৩১.৬৩ টাকা। আর সম্পদ পুন:মূল্যায়ন ছাড়া এনএভি হয়েছে ২০.৫২ টাকা। শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮৫।
উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, সন্ধানী লাইফ ফাইন্যান্স লিমিটেড এবং সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটাল সার্ভিসেস লিমিটেড।
শেয়ারবাজারনিউজ/
0 Comments

৩০ জানুয়ারী মুদ্রানীতি ঘোষণা

24/1/2019

0 Comments

 
Picture
আগামী ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বিনিয়োগবান্ধব মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন। সূত্র বলছে, মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ মাথায় রেখে প্রবৃদ্ধি সহায়ক নতুন এই মুদ্রানীতি প্রণয়ন করা হচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪ শতাংশে মধ্যে রাখার লক্ষ্য থাকবে।

২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ছিল ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। ওই অর্থবছরে অর্জিত হয় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শূণ্য দশমিক ৪৬ শতাংশ বেশি। অর্থাৎ ৭ দমমিক ৮৬ শতাংশ। ধারণা করা হচ্ছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে।
​
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, নতুন মুদ্রানীতিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। মুদ্রানীতির মাধ্যমে ব্যাংকে তারল্য প্রবাহ বাড়ানোর পদক্ষেপ থাকবে। ফলে ঋণের সুদের হার কমে আসবে। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে বিনিয়োগে যে মন্দা যাচ্ছে, তা কাটাতেই এবারের মুদ্রানীতিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর কৌশল নির্ধারণ করা হবে। তবে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪ শতাংশে মধ্যে রাখার লক্ষ্য থাকবে।


Read More
0 Comments

"পুঁজিবাজারবান্ধব মুদ্রানীতি প্রণয়ন করুন" - ডিএসই পরিচালক মোঃ রকিবুর রহমান

21/1/2019

0 Comments

 
Picture
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মোঃ রকিবুর রহমান পুঁজিবাজারবান্ধব মুদ্রানীতি প্রণয়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে করিমের কাছে অনুরোধ রেখেছেন, আসন্ন মুদ্রানীতিতে যেন মুদ্রাবাজারের পাশাপাশি পুঁজিবাজারকেও সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়। মুদ্রানীতিতে যাতে এমন কোনো উপাদান না থাকে যা পুঁজিবাজারের জন্য ক্ষতিকর হয়।

"অনেকদিন পর পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরে এসেছে। পুঁজিবাজার ও অর্থনীতির স্বার্থে এটি ধরে রাখতে হব। বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো ভুলে অথবা মুদ্রানীতির কারণে এই আস্থায় চিঁড় ধরলে তা হবে দুঃখজনক ও আত্মঘাতী। তাই এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে যথেষ্ট সতর্ক ও যত্নবান থাকতে হবে।" আজ সোমবার দুপুরে সিঙ্গাপুর থেকে অর্থসূচককে টেলিফোনে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে এই আহ্বান ও অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ, চলতি মাসেই আগামি ৬ মাসের (জানুয়ারি’১৯-জুন’১৯) জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই হবে প্রথম মুদ্রানীতি। তাই অন্য যে কোনো বারের মুদ্রানীতির চেয়ে এবারের মুদ্রানীতির প্রতি আগ্রহ অনেক বেশি। অন্যদিকে এই মুদ্রানীতিকে ঘিরে একইসঙ্গে আশা ও উদ্বেগ ঘুরে বেড়াচ্ছে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারী ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন সময়ে মুদ্রানীতির সঙ্গে পুঁজিবাজারের সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করলেও বাস্তবে পুঁজিবাজারে এর যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। কারণ বাজারে মুদ্রার সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগযোগ্য তহবিল বেড়ে যায়। অন্যদিকে বাজারে মুদ্রার সরবরাহ কম হলে পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট দেখা দেয়। মুদ্রানীতির মাধ্যমে বাজারে মুদ্রার সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

সাধারণত প্রতি বছরই মুদ্রানীতির ঠিক আগে আগে স্নায়ুর চাপে পড়ে পুঁজিবাজার। অনেক বিনিয়োগকারী কিছু সময়ের জন্য সাইডলাইনে চলে যান। তারা ঘোষিত মুদ্রানীতি পর্যবেক্ষণ করে বিনিয়োগ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। অন্যদিকে কিছু সুযোগসন্ধানী ব্যক্তি বাড়তি ফায়দা নিতে মুদ্রানীতিকে সামনে রেখে নানা গুজব রটিয়ে অনেক সময় বাজারে আতঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা করে। পুরো বিষয়গুলোই উঠে এসেছে রকিবুর রহমানের বক্তব্যে।

অর্থসূচককে মোঃ রকিবুর রহমান বলেন, গভর্নর সাহেব একাধিকবার বলেছেন, এসএমই ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোর তেমন কোনো সমস্যা নেই। এসব ঋণ সহজে খেলাপি হয় না। বড় ঋণ নিয়েই যত সমস্যা। এ সমস্যা এড়াতে বড় ঋণ না নিয়ে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহে প্রতিষ্ঠানগুলোকে উৎসাহিত করতে হবে, সে অনুসারে নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, বড় ঋণ ব্যাংক থেকে নয়, পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনা অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া।

তিনি আরও বলেন, ব্যাংকগুলো স্বল্প মেয়াদী আমানত নিয়ে দীর্ঘময়োদী ঋণ দেয় বলে এই ধরনের অর্থায়ন খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এই ঝুঁকি এড়াতে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদেরকে দীর্ঘ মেয়াদী অর্থায়নের জন্য পুঁজিবাজারমুখী করতে হবে। তাতে ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি কমবে, আর্থিক স্বাস্থ্য ভালো হবে; অন্যদিকে পুঁজিবাজারের ব্যাপ্তি ও গভীরতা বাড়বে। সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে।

ডিএসই’র সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, মুদ্রানীতিকে সামনে রেখে কিছু অসাধু ব্যক্তি বাজারে গুজব ও আতঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা করতে পারে। বিনিয়োগকারীদের উচিত তাতে বিভ্রান্ত না হওয়া। এসব ব্যক্তি সম্পর্কে সতর্ক থাকা উচিত সংশ্লিষ্টদের।
​
মোঃ রকিবুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ গণনার পদ্ধতি পরিবর্তনের মাধ্যমে তা বাস্তবসম্মত করা। শেয়ারের বাজারমূল্যের পরিবর্তে ক্রয়মূল্যে ব্যাংকের এক্সপোজার গণনা, কোনো কোম্পানির শেয়ারে কৌশলগত বিনিয়োগ, তালিকা-বহির্ভূত কোম্পানিতে বিনিয়োগ এবং বন্ড, ডিবেঞ্চার ইত্যাদির বিনিয়োগকে এক্সপোজারের বাইরে রাখা। তাতে বাজার তার স্বাভাবিক গতি ফিরে পাবে।

কৃতজ্ঞতায় অর্থসূচক


0 Comments

বিডিংয়ের অনুমোদন পেলো পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস

16/1/2019

0 Comments

 
Picture
বুক বিল্ডিংয়ে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড । 
 
মঙ্গলবার কমিশনের ৬৭২তম সভায় বুক বিডিং পদ্ধতিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোম্পানিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে (আইপিও) পুঁজিবাজার থেকে ৭০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে যন্ত্রপাতি ক্রয়, ঋণ পরিশোধ ও প্রাথমিক গণপ্রস্তাব খাতে ব্যয় করবে।

৩০ জুন, ২০১৮ সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ার প্রতি পূর্নমূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ নীট সম্পত্তি মূল্য ৪২.৯৮ টাকা। পূর্নমূল্যায়ন সঞ্চিতি ব্যতিত শেয়ার প্রতি ৩১.২৮ টাকা।পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের বিগত ৫ অর্থ বছরের কর পরবর্তী নীট মুনাফা ভারিত গড় হারে আয় ২.১৮ টাকা।

উল্লেখ, কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে আই.ডি.এল.সি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
0 Comments

পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

16/1/2019

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে আসছে দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি, ২০১৯) সন্ধ্যায় রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটনের করপোরেট অফিসে জমকালো রোড শো হয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানির পরিচিতি, আর্থিক অবস্থা, ভবিষ্যত পরিকল্পনা এবং আইপিও সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) যাচ্ছে ওয়ালটন। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে উদ্ভাবনী প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন করে ওয়ালটন এখন দেশের শীর্ষ ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। এরই ধারাবাহিক অগ্রযাত্রায় জনসাধারণকে উন্নয়ন অংশীদার করতেই পুঁজিবাজারে আসছে ওয়ালটন।

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৮) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১০ টাকা ৫৯ পয়সা এবং নীট পরিসম্পদ ২০৮ টাকা। পুঞ্জিভূত মুনাফা ২,৭৯৮.১৩ কোটি টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ১৭.২০ টাকা। প্রতিষ্ঠানটির অনুমোদিত মূলধন ৬০০ কোটি আর পরিশোধিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা। পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলনের লক্ষ্য ওয়ালটনের। এ অর্থ ওয়ালটনের কারখানার সম্প্রসারণ, আধুনিকায়ন, গবেষণা ও মান উন্নয়ন, ব্যাংক লোনের আংশিক দায় পরিশোধ এবং আইপিও খরচ সংকুলানে ব্যয় হবে।

Read More
0 Comments

বৃহস্পতিবার এসএস স্টিলের লেনদেন শুরু

16/1/2019

0 Comments

 
Picture
​অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়ার পর প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা এসএস স্টিলের শেয়ার লেনদেন আগামী ১৭ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) থেকে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে শুরু হবে। ঢাকাও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই ও সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

‘এন’ ক্যাটাগরিভুক্ত ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হচ্ছে -"SSSTEEL" ও কোম্পানি কোড হচ্ছে - ১৩২৪৫ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কোম্পানিটির স্ক্রিপ আইডি হচ্ছে - ১৬০৩৮ ও স্ক্রিপ কোড হচ্ছে - “SSSTEEL”।

কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য লটারির ড্র গত ২৯ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায়, এজিবি কলোনি কমিউনিটি সেন্টার, মতিঝিলে অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত ২৮ অক্টোবর থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। এসএস স্টিল শেয়ারবাজার থেকে ২৫ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছাড়ে। এজন্য প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নেয়া হয় ১০ টাকা। কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ও কলকব্জা ক্রয় ও স্থাপন, ভবন নির্মাণ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করতে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলন করে।

৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নীট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ও পুন:মূল্যায়নসহ নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫.৩৫ টাকা। ২০১৭ অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.২০ টাকা। ভারিত গড় হারে ইপিএস হয়েছে ০.৮২ টাকা।

বিজনেস আওয়ার
0 Comments

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের dsex এবং ds-30 সূচকে কোম্পানি তালিকায় বার্ষিক সমন্বয় ও পরিবর্তন

15/1/2019

0 Comments

 
Picture
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ​প্রধান সূচক ডিএসইক্স (DSEX) এবং মৌলভিত্তির শেয়ার ইন্ডেক্স DS-30 এর বার্ষিক সংশোধন ও পরিবর্তন হয়েছে । ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে । 

ডিএসইক্স এর ২৮৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৭টি বাদ পড়েছে। এই সূচকে অন্তর্ভূক্ত হওয়ার শর্ত পরিপালনে ব্যর্থতার কারনে এমনটি হয়েছে। তবে শর্ত পরিপালনের মাধ্যমে ১৫টি কোম্পানি ডিএসইএক্সে অন্তভূর্ক্ত হয়েছে। যা আগামি ২০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।  ডিএসই সূচকে অন্তর্ভূক্ত হওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে- নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এসকে ট্রিমস, ভিএফএস থ্রেড ডাইং, ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোডস, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, আমান কটন, সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস, এম.এল ডাইং, সোনারগাঁও টেক্সটাইল ও ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স।

এদিকে বাদ পড়ার তালিকায় রয়েছে-অগ্রনি ইন্স্যুরেন্স, আরামিট সিমেন্ট, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ডাইং, ইষ্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ফার্স্ট ফাইন্যান্স, ইমাম বাটন, মেঘনা পেট, মিথুন নিটিং, মুন্নু জুট স্টাফলার্স, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, রিল্যায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, শ্যামপুর সুগার মিলস, তাকাফুল ইসলামি ইন্স্যুরেন্স, তাল্লু স্পিনিং মিলস ও জিল বাংলা সুগার মিলস।

আর ডিএস -৩০ সূচকে অন্তর্ভূক্ত হয়েছে ৩টি কোম্পানি। কোম্পানি ৩টি হলো : পূবালী ব্যাংক, বিবিএস কেবলস এবং কনফিডেন্স সিমেন্ট। ডিএসই কর্তৃপক্ষ প্রতি প্রান্তিকে ডিএসই-৩০ সূচক সমন্বয় করে। এক্ষেত্রে সাধারনত নতুন কোম্পানিগুলো ডিএসইর প্রধান সূচকে অন্তর্ভূক্ত হয়। এবারের সমন্বয়ে শর্ত পরিপালনের মাধ্যমে এই সূচকে অন্তর্ভূক্ত হয়েছে পূবালী ব্যাংক, বিবিএস কেবলস এবং কনফিডেন্স সিমেন্ট। যা২০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
আর ডিএসই-৩০ সূচক থেকে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ এবং ওরিয়ন ফার্মা বাদ পরেছে।

0 Comments

ডিএসইএক্স ইন্ডেক্সে অন্তর্ভূক্ত হয়েছে ১৫ কোম্পানি, বাদ ১৭টি

14/1/2019

0 Comments

 
Picture
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইক্স এর বার্ষিক সমন্বয় করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ২৮৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৭টি বাদ পড়েছে। এই সূচকে অন্তর্ভূক্ত হওয়ার শর্ত পরিপালনে ব্যর্থতার কারনে এমনটি হয়েছে। তবে শর্ত পরিপালনের মাধ্যমে ১৫টি কোম্পানি ডিএসইএক্সে অন্তভূর্ক্ত হয়েছে। যা আগামি ২০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূচকে অন্তর্ভূক্ত হওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে- নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এসকে ট্রিমস, ভিএফএস থ্রেড ডাইং, ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোডস, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, আমান কটন, সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস, এম.এল ডাইং, সোনারগাঁও টেক্সটাইল ও ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স।

এদিকে বাদ পড়ার তালিকায় রয়েছে-অগ্রনি ইন্স্যুরেন্স, আরামিট সিমেন্ট, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ডাইং, ইষ্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ফার্স্ট ফাইন্যান্স, ইমাম বাটন, মেঘনা পেট, মিথুন নিটিং, মুন্নু জুট স্টাফলার্স, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, রিল্যায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, শ্যামপুর সুগার মিলস, তাকাফুল ইসলামি ইন্স্যুরেন্স, তাল্লু স্পিনিং মিলস ও জিল বাংলা সুগার মিলস।
0 Comments

গত সপ্তাহে ডিএসই গড় লেনদেন ৯৮৫ কোটি টাকা

13/1/2019

0 Comments

 
Picture
গত সপ্তাহে (০৬-১০ জানুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫ কার্যদিবসে গড় লেনদেন হয়েছে ৯৮৫ কোটি টাকার। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৩৭ শতাংশ বেশি। এছাড়া গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে প্রায় ৪ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে গড় ৯৮৫ কোটি ১৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২১৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বা ৩৭.৩৬ শতাংশ বেশি। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৭১৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা।

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে ২০৭ পয়েন্ট বা ৩.৭০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭৯৭ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪৭ পয়েন্ট বা ৩.৭২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩১৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭০ পয়েন্ট বা ৩.৫৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০১২ পয়েন্টে। ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৩৪৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট হাত বদল হয়েছে। এর মধ্যে ২৬১টির বা ৭৫.২২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের দর বেড়েছে। এছাড়া দর কমেছে ৭৯টির বা ২২.৭৭ শতাংশ ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৭টির বা ২.০২ শতাংশের।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৬৪ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার পরিমাণ এর আগের সপ্তাহে ছিল ১২৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এ হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ১৩৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বা ১১২ শতাংশ কমেছে। বিদায়ী সপ্তাহে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৯৯ পয়েন্ট বা ৩.৪৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭৭৬৬ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৩৫৯ পয়েন্ট বা ৩.৪৭ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৫০ পয়েন্ট বা ৪.০৩ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৬৪৮ পয়েন্ট বা ৪.৩৬ শতাংশ এবং সিএসআই ৪৪ পয়েন্ট বা ৩.৯০ শতাংশ বেড়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে সিএসইতে মোট ২৯৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের হাত বদল হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১২টির, দর কমেছে ৭৩টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টির।
​
বিজনেস আওয়ার24
0 Comments

সব সূচকেই উর্ধগতি পুঁজিবাজারে

13/1/2019

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে নতুন বছরে সূচিত উর্ধমুখী ধারা গত সপ্তাহেও বজায় ছিল। আলোচিত সপ্তাহে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে মূল্যসূচক ও লেনদেনের পরিমাণ। আলোচ্য সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে ৩৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।।

গত সপ্তাহের সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হচ্ছে বাজারের পরিণত আচরণ। এ সময়ে বাজারে যেন বড় উত্থান হয়েছে, একইসঙ্গে হয়েছে মূল্যসংশোধন। আলোচিত সপ্তাহে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তিনদিন মূল্যসূচক বাড়লেও দু’দিন কমেছে । গেলো সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ৯২৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের সপ্তাহে এর পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৫১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এই হিসেবে এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ২ হাজার ৭৭৪ কোটি ১০ টাকা বা ১২৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ।

তবে গত সপ্তাহের তুলনায় আগের সপ্তাহেও লেনদেন দিবস ছিল কম। নির্বাচন ও ব্যাংক হলিডের ছুটির কারণে ওই সপ্তাহে লেনদেন ২ দিন বন্ধ ছিল। লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩ দিন। গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ৯৮৫ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ৭১৭ কোটি ১৮ লাখ লাখ টাকা।এ হিসেবে গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে ২৬৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বা ৩৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
​
গত সপ্তাহে ডিএসইতে সবগুলো মূল্যসূচক বেড়েছে। ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স বেড়েছে ২০৬ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট। আগের সপ্তাহে তা ২০৪ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বেড়েছিল। সপ্তাহ শেষে সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৭৯৭ দশমিক ৩০ পয়েন্ট।
0 Comments

রোববার থেকে এস্কয়ার নিট কম্পোজিটের আইপিও আবেদন শুরু

6/1/2019

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজার থেকে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে অর্থ সংগ্রহের জন্য অনুমোদন পাওয়া এস্কয়ার নিট কম্পোজিটের আইপিও চাঁদা গ্রহণ ৬ জানুয়ারি রোববার শুরু হবে। যা চলবে আগামী ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গত বছর ২৭ নভেম্বর বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে কোম্পানিটিকে ৩ কোটি ৪৮ লাখ ৯৫ হাজার ৮৩৩ টি সাধারণ শেয়ার প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে ইস্যু করার অনুমোদন দেয়। বুক বিল্ডিং পদ্ধতির মাধ্যমে ৩ কোটি ৪৮ লাখ ৯৫ হাজার ৮৩৩টি শেয়ারের মধ্যে ২ কোটি ৮ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩২টি শেয়ার ৪৫ টাকা মূল্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের নিকট ইস্যু করা হবে। এছাড়া কোম্পানির ১ কোটি ৪ লাখ ৬২ হাজার ৫০১ টি সাধারণ শেয়ার ৪০ টাকা মূল্যে (প্রান্ত সীমা মূল্য থেকে ১০ শতাংশ বাট্টায়) সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নিকট বিক্রি  করা হবে।

এস্কয়ার নিট কম্পোজিট লিমিটেড আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ১৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। আইপিওর মাধ্যমে সংগ্রহ করা টাকায় কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ, ভবন নিমার্ণ, ডাইং ও ওয়াশিং প্লান্টের জন্য যন্ত্রপাতি কিনবে।
​

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। আর রেজিস্ট্রার টু দ্য ইস্যুর দায়িত্বে রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

0 Comments

ঊর্ধ্বমুখী পুঁজিবাজারে রেকর্ড গড়া প্রত্যাশা বিনিয়োগকারীদের

3/1/2019

0 Comments

 
Picture
নতুন বছরের শুরু থেকে লেনদেনের মন্দা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার। বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তায় নতুন বছরের প্রথম দুই কার্যদিবসেই ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে লেনদেন। পাশাপাশি উভয় পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্যসূচকও রয়েছে ইতিবাচক অবস্থানে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজনৈতিক অঙ্গনে স্থিতিশীলতা, বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তা ও শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বাজারের লেনদেনে পরিবর্তনের আবাস দিচ্ছে। একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে বাজারে সেল প্রেসার  থাকলেও নির্বাচনের পরে নতুন বছরে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাজার। নতুন কোন অঘটন না ঘটলে পুঁজিবাজারের লেনদেন আরো চাঙ্গা হবে। পাশাপাশি মূল্যসূচকও রেকর্ড গড়বে।

তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, ২০১৮ সালে মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫৯১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা৷ যা গতবছরের চেয়ে ৮৩ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা বা ৩৮.৪৩ শতাংশ কম ৷ ২০১৮ সালে ২৪২ কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয় ৫৫২ কোটি ০৩ লাখ টাকা৷ অপরদিকে ২০১৭ সালে ২৪৮ কার্যদিবসে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৬ হাজার ৯৫৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা এবং গড়ে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৮৭৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা৷ নতুন বছরের প্রথম কার্যদিবসে (০১ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে ৫৩০ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এদিকে, দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বেড়েছে লেনদেন। বুধবার দিনশেষে ডিএসইতে ৬৯৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় নতুন বছরে বাড়ছে সার্বিক মূল্যসূচক। ২০১৮ সালে ডিএসই’র সাধারণ মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের বছরের তুলনায় ৮৫৮ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বা ১৩.৭৫ শতাংশ কমেছে। কিন্তু নতুন বছরের প্রথম দুই কার্যদিবসে ডিএসই’র সাধারণ মূল্যসূচক ১১০ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট বেড়েছে।

Read More
0 Comments

মোঃরকিবুর রহমানই হচ্ছেন ডিএসইর পরিচালক

3/1/2019

1 Comment

 
Picture
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শেয়ারহোল্ডার পরিচালক হচ্ছেন বর্তমান পরিচালক মোঃ রকিবুর রহমান।

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) একজন শেয়ারহোল্ডার পরিচালক নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ১ জানুয়ারি মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন ছিল। কিন্তু শেষ দিন পর্যন্ত ওই পদে বর্তমান পরিচালক রকিবুর রহমান ছাড়া অন্য কেউ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেনি। ডিএসইতে একজন শেয়ারহোল্ডার পরিচালক নির্বাচনে আগামি ২৪ জানুয়ারি ভোটগ্রহনের তারিখ নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন। বর্তমান পরিচালক রকিবুর রহমানের স্থলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু ওই পদের নির্বাচনের জন্য রকিবুর রহমান ছাড়া অন্য কেউ মনোনয়নপত্রই সংগ্রহ করেনি। নির্বাচন কমিশনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বৈধতা পেলে রকিবুর রহমানই হবেন পরবর্তী শেয়ারহোল্ডার পরিচালক।

নির্বাচন পরিচালনার জন্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. আব্দুস সামাদকে চেয়ারম্যান করে ৩ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের অন্য দুই সদস্য হলেন- হারুন সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হারুন-উর-রশিদ এবং এমঅ্যান্ডজেড সিকিউরিটিজ লিমিডেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. মনজুর উদ্দিন আহমেদ। নির্বাচনে অংশগ্রহনের জন্য আগামী ২৭ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারির বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ এবং ২ জানুয়ারির বিকাল ৩টার মধ্যে মনোনয়নপত্র জমার দিন ধার্য করে নির্বাচন কমিশন।
​
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের পর নির্বাচন না করতে ইচ্ছুকদের সরে দাঁড়াতে ১৩ জানুয়ারি বিকাল ৪টার মধ্যে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময় বেধে দেয়া হয়। একই দিন বিকাল সাড়ে ৫টার মধ্যে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনে ভোটারদের চূড়ান্ত তালিকা আগামী ৩১ ডিসেম্বর প্রকাশ করা হয়।
1 Comment

বিও একাউন্টে লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ৬ কোম্পানি

2/1/2019

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৬ কোম্পানি সর্বশেষ হিসাব বছরের (২০১৭-১৮) জন্য ঘোষিত লভ্যাংশের বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে পাঠিয়েছে। আজ বুধবার বিনিয়োগকারীদের হিসাবে ওই শেয়ার পাঠানো হয়। সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে:- বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, বারাকা পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড।উল্লেখ্য, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস ১০ শতাংশ, বারাকা পাওয়ার ১০ শতাংশ, এনভয় টেক্সটাইল ২ শতাংশ, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ ১০ শতাংশ, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস ৭ শতাংশ এবং স্কয়ার টেক্সটাইল শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। আজ সেই বোনাস শেয়ার বিও একাউন্টে পাঠানো হয়।

0 Comments

এশিয়ার শীর্ষ স্টক এক্সচেঞ্জ হবে ডিএসই - ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে. এ. এম. মাজেদুর রহমান

1/1/2019

0 Comments

 
Picture
২০১৮ সালের শেয়ারবাজার মূল্যায়নে ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে. এ. এম. মাজেদুর রহমান বলেন ডিএসই’র গৃহীত বিভিন্ন উন্নয়নমূলক পদক্ষেপের বাস্তবায়নে আগামীদিনে দেশের শেয়ারবাজার বিনিয়োগের অন্যতম প্রধান কেন্দ্রস্থল হবে৷ আর ডিএসই ভবিষ্যতে এশিয়ার নেতৃত্বস্থানীয় স্টক এক্সচেঞ্জের সারিতে পরিণত হবে৷ নতুন বছরে বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে শেয়ারবাজারের টেকসই প্রবৃদ্ধি ধরে রেখে সামনে এগিয়ে নেয়াই হবে মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন ডিএসইর এমডি।
​
মাজেদুর রহমান বলেন, কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে যুক্ত করতে পারা বাজারের জন্য ইতিবাচক দিক৷ তাদের অর্ন্তভুক্তি বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে পরিচিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে৷ বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে৷

২০১৮ সালে এসএমই এবং অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডের মতো নতুন কিছু প্রোডাক্ট চালু করার কথা ছিল বলে জানিয়েছেন মাজেদুর রহমান। এই বিষয়ে ডিএসই প্রযুক্তিগত সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে৷ নতুন বছরের শুরুতেই ডিএসই নতুন এ বিষয়গুলো চালু করতে পারবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন৷ এছাড়া একটি উন্নত ও কার্যকর বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠার বিষয়েও ডিএসই কাজ করছে৷ নতুন বছরের বাজেটে প্রণোদনা পাওয়া সাপেক্ষে বন্ড মার্কেটও শীঘ্রই চালু করা সম্ভব হবে৷ ডিএসইর এমডি বলেন, একটি ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ বাজারে আনা প্রয়োজন৷ এ বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে৷ আগামী বছর এটি চালু করা সম্ভব হবে। তবে কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের সহায়তায় প্রযুক্তিগতভাবে উৎকর্ষ সাধন করা সম্ভব হবে৷
0 Comments

বছরজুড়ে ২৭ কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন

1/1/2019

0 Comments

 
Picture
২০১৮ সালে ডিভিডেন্ডের হার পরিবর্তনের কারণে পুঁজিবাজারের ২৮ কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে বেশি ডিভিডেন্ড দেওয়ায় ১৩ কোম্পানির ক্যাটাগরি উন্নীত হয়েছে। ডিভিডেন্ড কম দেওয়ায় কিংবা একেবারে না দেওয়ায় ১৫ কোম্পানির ক্যাটাগরি অবনমন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য মিলেছে।

বিনিয়োগকারীদের ডিভিডেন্ড দেওয়ায় ১৩ কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তনে উন্নতি হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে-গত ২৪ জুলাই জেড ক্যাটাগরি থেকে “এ” ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে মাইডাস ফাইন্যান্স। একইভাবে ২৮ ফেব্রুয়ারি এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয় সিনোবাংলা ও ২৯ জানুয়ারি আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ। এ ছাড়া গত ৮ ফেব্রুয়ারি জেড থেকে বি ক্যাটাগরিভুক্ত হয়েছে ম্যাকসন্স স্পিনিং। একই কারণে গত ২৮ জানুয়ারি মেট্রো স্পিনিং, ১০ জানুয়ারি আজিজ পাইপস, ১ অক্টোবর সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, ১৯ সেপ্টেম্বর জনতা ইন্স্যুরেন্স, ২৮ জানুয়ারি মেট্রো স্পিনিং ও ১০ জানুয়ারি আজিজ পাইপস বি ক্যাটাগরিভুক্ত হয়েছে। এদিকে, ১০ শতাংশের বেশি ডিভিডেন্ড দেওয়ায় ৯ জুলাই “বি” থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং। একইভাবে ৮ জুলাই এফএএস ফাইন্যান্স ও ৫ ফেব্রুয়ারি মুন্নু সিরামিকের ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। অন্যদিকে, ডিভিডেন্ড ১০ শতাংশের নিচে কমে যাওয়ায় সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার বস্ত্র খাতের কোম্পানি জাহিনটেক্সকে “এ” ক্যাটাগরি থেকে “বি” ক্যাটাগরিতে অবনমন করা হয়েছে। একইভাবে বি ক্যাটাগরিতে গেছে গত ২৬ ডিসেম্বর দেশবন্ধু পলিমার, ২৩ ডিসেম্বর খান ব্রাদার্স পিপি, ১৭ ডিসেম্বর বেঙ্গল উইন্ডসর, ১০ ডিসেম্বর আরডি ফুড, ২৬ নভেম্বর বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ১১ নভেম্বর সাবমেরিন কেবলস ও ২ জুলাই ইউনিয়ন ক্যাপিটাল। অপরদিকে, ডিভিডেন্ড না দেওয়ায় জিবিবি পাওয়ারকে জেড ক্যাটাগরিভুক্ত করা হয়েছে গত ৩০ অক্টোবর। একই রকম ক্যাটাগরি অবনমন হয়েছে গত ২৫ সেপ্টেম্বর নর্দার্ন জুটের, ২৪ সেপ্টেম্বর ইভিন্স টেক্সটাইলের, ১৯ সেপ্টেম্বর জনতা ইন্স্যুরেন্সের, ১৪ আগস্ট পদ্মা লাইফের, ৬ মে এবি ব্যাংকের। এ ছাড়া ১৯ এপ্রিল ফারইস্ট ফাইন্যান্স বি থেকে জেডে অবনমন হয়েছে।
0 Comments

    Midway News Team

    We publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. 
    We curate news from different sources.  

    Archives

    March 2023
    February 2023
    January 2023
    December 2022
    November 2022
    October 2022
    September 2022
    August 2022
    July 2022
    June 2022
    May 2022
    April 2022
    March 2022
    February 2022
    January 2022
    December 2021
    November 2021
    October 2021
    September 2021
    August 2021
    July 2021
    June 2021
    May 2021
    April 2021
    March 2021
    February 2021
    January 2021
    December 2020
    November 2020
    October 2020
    September 2020
    August 2020
    July 2020
    June 2020
    May 2020
    April 2020
    March 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    October 2019
    September 2019
    August 2019
    July 2019
    June 2019
    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    August 2018
    July 2018
    June 2018
    May 2018
    April 2018
    March 2018
    February 2018
    January 2018
    December 2017

    Categories

    All

    RSS Feed

  • ​বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • Open BO Account
  • ​Link (লিংক) Account
  • IPO
  • DSE Mobile​​
  • Pricing / প্রাইস
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)​
  • Deposit (টাকা জমা)​
  • Branches
  • FAQ
  • ​Contact Us​
  • Our Services
  • ​About Us
  • Blog
  • Market News
Dhaka Stock Exchange Building (Room No: 508)
9/F, Motijheel C/A, Dhaka 1000
Hotline: 09609 100 142
​info@midwaybd.com
Copyright Midway Securities Ltd. © 2021
Dhaka Stock Exchange Ltd.
  • Home
  • Log In
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • DSE Mobile
    • DSE Mobile
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • Tax Certificate
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Form Download
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog