Midway Securities Ltd. | Online Stock Broker: Buy and sell shares in the Dhaka Stock Exchange (DSE) using our world class platform, all available online!
  • Home
  • Log In
  • Open a BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open Joint BO Account
    • NRB BO Account
  • Link Account
  • Mobile App
    • QuickTrade Pro
    • Midway Portal
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
    • Digital Booth FAQ
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Contact Us
  • Form Download
  • Blog
  • Visual Research
  • G-Sec
  • Update Your Nominee

​midway securities ltd.

​স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
09609 100 142

পুঁজিবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগে আরও ছাড়

30/6/2020

1 Comment

 
Picture
1 Comment

ব্যাংক হলিডেতে বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার

30/6/2020

0 Comments

 
Picture
ব্যাংক হলিডে উপলক্ষ্যে আগামীকাল বুধবার (১ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বন্ধ থাকবে।
সূত্র মতে, আগামীকাল (১ জুলাই) ব্যাংক হলিডে। যে কারণে সকল ব্যাংক বন্ধ থাকবে। আর ব্যাংক হলিডে থাকার কারণে আগামীকাল পুঁজিবাজারেও লেনদেন বন্ধ থাকবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আগামী বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) আগের নিয়মে পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু হবে।
অর্থসূচক

0 Comments

Banks ready to invest Tk 1,650cr in stocks once floor price is lifted

30/6/2020

0 Comments

 
Picture
Fourteen banks have together formed a Tk 1,650 crore fund to invest in the stock market but they are now waiting for the lifting of the floor price that the market watchdog set for all stocks earlier.
Bangladesh Securities and Exchange Commission set the floor price for all stocks based on the average price of the past five days on March 19, in order to stop the market slump amid the coronavirus pandemic.
But the DSEX, the benchmark index of Dhaka Stock Exchange, plummeted 4.46 per cent to hit a seven-year low of 3,603 points on March 18, just a day before the floor price was set.
"So we are waiting to see how much it slumps and what effect the market forces have on the stocks once the floor price is lifted," said the managing director of a state-run bank preferring anonymity.
"We wanted to invest, as the index plunged to a seven-year low. But the index was in a declining trend before the floor price was set," said the official of the bank, which also formed such a fund of Tk 200 crore.
"Till there is an understanding on the effect of the market forces on the stock price, we cannot buy stocks with people's money," he said.
"When the floor price is lifted and the market forces get the index to evolve, then we will buy stocks. With purchases the index will also go up on its own. This will be the market's real scenario," he added.
The 14 banks which have formed the special investment fund have taken approval from their boards and informed Bangladesh Bank but are yet to invest, confirmed a top official of the central bank preferring anonymity.
The banks are Sonali, Janata, Agrani, Rupali, NCC, Shahjalal, One, United Commercial, Mercantile, Pubali, City, Exim and two other scheduled banks.
As Bangladesh Bank gave them incentives on investing in the bearish stock market, they are coming forward, the BB official said.
On February 10, the banking watchdog announced a package for banks, allowing each to set up funds worth Tk 200 crore by taking the funds from the central bank through repo.
Repo refers to a system of repurchasing treasury bills from banks to lend money. The banks will have to pay 5 per cent interest for the fund and the credit tenure will be until February 2025.
The funds of Tk 200 crore would not be accounted in the market exposure, meaning the limit on banks' investment in the market, according to the Bangladesh Bank direction.
The central bank official said the banks have taken the approval in March, right after which the stock market closed thanks to the government leave to contain the Covid-19, so they did not get the chance to start investing.
They will invest when they think their money is comparatively safe, he added.
"As the stock prices have come down we have formed a fund to inject in the stock market," said Mohammed Rahmat Pasha, managing director of UCB Capital, a subsidiary of United Commercial Bank.
"But the stock prices are not yet controlled by market forces, so we are waiting to see the demand-supply based stock prices," he said.
"Our analysis shows a number of stocks are waiting to adjust to the demand-supply based market, so why will we buy the stocks now?"
A top official of a private bank said his bank wants to enrich its portfolio with some well-performing stocks and this was the perfect time as many companies' price-earnings ratio has fallen to 7 to 8.
When a potential company's price to earnings ratio falls under 10, then it is considered as a safe investment, according to market analysts.
Analysis shows that these well-performing companies' earnings will fall due to the economic contraction amid the pandemic, so their stock price also needs to be adjusted, the banker said.
"But the stock market is not run on a demand-supply basis, so we are investing money but keeping room to invest further," he said, adding that the DSE index did not fall as much as world stocks had in the pandemic.
The stock markets around the world started to plunge from late February when the virus began to spread globally. The fall lasted until late March.
India's BSE Sensex dropped 35 per cent to 25,981 points, the US's S&P 500 index slumped 32.96 per cent to 3,337 and Eurozone's Euro Stoxx 50 fell 37 per cent to 2,385 during the time.
The DSEX gave up 16 per cent to settle in the same time.
"This is not a sustainable way to stop the falling of an index artificially," the banker added. 
0 Comments

বিক্রি হয়ে গেল গ্ল্যাক্সো বিডি

28/6/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে) বাংলাদেশ লিমিটেড বিক্রি হয়ে গেছে। বহুজাতিক এই কোম্পানিটির প্রধান মালিক যুক্তরাজ্যের সেট ফার্স্ট লিমিটেডের কাছে থাকা সব শেয়ার কিনে নিয়েছে অপর বহুজাতিক কোম্পানি ইউনিলিভার ওভারসিজ হোল্ডিংস বিভি।

আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এই লেনদেন তথা শেয়ার কেনাবেচার বিষয়টি নিষ্পন্ন হয়েছে। ব্লক মার্কেটে এই শেয়ারগুলো কেনাবেচা হয়েছে।

ডিএসই ও জিএসকে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

উল্লেখ, বিশ্বব্যাপী ব্যবসা পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে ২০১৮ সালে জিএসকে বাংলাদেশ ও ভারতসহ ২২টি দেশে তাদের ভোক্তা পণ্যের ব্যবসা বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। আর এই ব্যবসা কিনে নিতে প্রতিষ্ঠানটির সাথে চুক্তি করে ইউনিলিভার।
জিএসকে বাংলাদেশ এর দুটি ইউনিট ছিল। এর একটি হচ্ছে ভোক্তা পণ্য ইউনিট যার মধ্যে আছে হরলিক্স, বুস্টসহ নানা ধরনের পণ্য। এই জাতীয় পণ্যের বাজারে এখনো জিএসকে মার্কেট লিডার। কোম্পানিটির আরেকটি ইউনিট ছিল ফার্মাসিউটিক্যালস। তবে টানা লোকসান ও ব্যবসা পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এই ইউননিটটি গত বছর বন্ধ হয়ে গেছে।

নানা প্রক্রিয়া শেষে সেট ফার্স্ট গত ২৫ জুন গ্ল্যাক্সো বাংলাদেশকে তাদের শেয়ার বিক্রির চূড়ান্ত অনুমোদনের কথা জানায়। বিধি অনুসারে, সেটি স্টক এক্সচেঞ্জকেও জানানো হয়। পরবর্তী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ব্লক মার্কেটে এই লেনদেন নিষ্পন্ন হওয়ার কথা। তবে ওই ঘোষণার পরবর্তী কর্মদিবসেই লেনদেনটি নিষ্পন্ন হয়েছে।

উল্লেখযোগ্য, সংখ্যক শেয়ার ধারণ ও অধিগ্রহণ সংক্রান্ত বিধিমালা Bangladesh Securities and Exchange Commission (Substantial Acquisition of Shares and Takeovers) Rule অনুসারে, তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা বা ১০ শতাংশের বেশি শেয়ারের মালিকদের শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে স্টক এক্সচেঞ্জে আগাম ঘোষণা দিতে হয় এবং ঘোষণা দেওয়ার পরবর্তী ৩০ কার্যদিবস পর্যন্ত এর কার্যকারিতা থাকে।
১৯৭৬ সালে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হওয়া জিএসকে বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিশোধিত মূলধন ১২ কোটি ৪ লাখ টাকা। কোম্পানিটির শেয়ার সংখ্যা ১ কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৪৪৯টি। এর মধ্যে স্পন্সরদের তথা সেট ফার্স্ট লিমিটেডের শেয়ারের সংখ্যা ৯৮ লাখ ৭৫ হাজার ১৪৪টি। এই শেয়ারের পুরোটা-ই কিনে নিয়েছে ইউনিলিভার।
তবে মালিকানা বদল হলেও জিএসকে বাংলাদেশ এর এর ব্যবসায়িক কার্যক্রম কোনোভাবেই ব্যাহত হবে না। বরং জিএসকের পাশাপাশি ইউনিলিভারের নেটওয়ার্ক যুক্ত হলে কোম্পানিটির ব্যবসার পরিধি আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে মনে করছোএন সংশ্লিষ্টরা।

অর্থসুচক
0 Comments

ইন্টারেনট প্রটোকল টিভির লাইসেন্স পেয়েছে জেনেক্স ইনফোসিস

28/6/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) থেকে ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিভিশনের (আইপিটিভি) লাইসেন্স পেয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আইপিটিভি ডিজিটাল বিনোদন শিল্প হিসাবে বিস্তার লাভ করেছে। আইপিটিভির মাধ্যমে গ্রাহকরা ডিজিটাল বিনোদনের জন্য অনলাইন প্লাটফর্মে সেবা ক্রয় করতে পারেব।
জেনেক্স ইনফোসিস আইপিটিভি লাইসেন্স ব্যবহার করে অনলাইন ভিডিও সার্ভিস এবং অ্যান্ড্রোয়েড সার্ভিসের মাধ্যমে গুগল সার্টিফাইড উন্নত করতে পারবে। অনলাইনে কোম্পানিটি নিউজ এবং বিনোদন সেবা দিতে পারবে গ্রাহকদের।
অর্থসূচক

0 Comments

আইপিওতে আসতে চাওয়া "আল ফারুক ব্যাগস"কে জরিমানা

24/6/2020

0 Comments

 
Picture
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আসার আগেই জরিমানার কবলে পড়েছে আল-ফারুক গ্রুপের কোম্পানি আল ফারুক ব্যাগস লিমিটেড। আইপিও সংক্রান্ত আইন পাবলিক ইস্যু রুলসের বিভিন্ন ধারা লংঘন করার দায়ে এই কোম্পানি, তার দুই ইস্যু ম্যানেজার ও নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে জারিমানা করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (২৩ জুন) অনুষ্ঠিত পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এর ৭২৯তম কমিশন সভায় জরিমানার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

পাবলিক ইস্যু রুলস লংঘন করায় আল ফারুক ব্যাগসকে ১০ লাখ টাকা, ইস্যু ম্যানেজার বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা ও নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান আর্টিজান চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টসকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
জানা গেছে, ক্যাপিটাল ইস্যু রুলস অনুসারে আইপিওর আবেদনকারী কোম্পানিকে আবেদনের সাথে করপোরেট গভর্ন্যান্স কোড পরিপালন সংক্রান্ত সনদ জমা দিতে হয়। বিএসইসির স্বীকৃত বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান এই সনদ দিতে পারে। তবে কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনের নিরীক্ষক আর করপোরেট গভর্নেন্স কোড পরিপালন সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে হতে হয় ভিন্ন। কিন্তু আল ফারুক ব্যাগ এই শর্ত পরিপালন করেনি।

জানা গেছে, কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষা করেছে আর্টিজান চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টস। আবার একই প্রতিষ্ঠান করপোরেট গভর্নেন্স কোড পরিপালন সনদ দিয়েছে, যা আইপিওর আবেদনের সঙ্গে জমা দেওয়া হয় বিএসইসিতে। ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব জমা দেওয়া নথিপত্র সঠিক কি-না এবং তা আইনের শর্ত পরিপালন করে জমা দেওয়া হয়েছে কি-না তা প্রত্যায়ন করা। এ ক্ষেত্রে আলোচিত দুই মার্চেন্ট ব্যাংক সব তথ্য সঠিক বলে ঘোষণাপত্র দিয়েছিল।  এর মাধ্যমে ইস্যু ম্যানেজার, নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ইস্যুয়ার কোম্পানি পাবলিক ইস্যু রুলসের ১৬ ধারা এবং কমিশনের প্রজ্ঞাপন নং- এসইসি/সিএমআরআরসিডি/২০০৬-১৫৮/১৩৫/এডমিন লংঘন করেছে।

আইনের এসব বরখেলাপের সঙ্গে চারটি প্রতিষ্ঠানেরই দায়িত্বহীনতা থাকায় বিএসইসি কোম্পানি, ইস্যু ম্যানেজার ও নিরীক্ষককে জরিমানা করেছে।

অর্থসুচক

0 Comments

আইপিও আবেদনের সময় বেড়েছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের

22/6/2020

0 Comments

 
Picture
শেয়ারবাবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় থাকা এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণের সময় আরও দুই সপ্তাহ বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।  সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
আজ রবিবার আইপিও আবেদন গ্রহণের সময় বৃদ্ধির বিষয়টি অনুমোদন জানিয়ে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সকে চিঠি দিয়েছে বিএসইসি।
সূত্র মতে, নতুন সময় অনুযায়ী আগামী ২ জুলাই পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিও আবেদন গ্রহণ করবে।
এদিকে গত ১৮ জুন (বৃহস্পতিবার) কোম্পানিটির আইপিও আবেদনের পুনর্নির্ধারিত সময় শেষ হয়। তবে এই সময়কে বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিএসইসির কাছে আবেদন জানানো হয়। আবেদনের প্রেক্ষিতে সময় বাড়িয়ে দেয় বিএসইসি।
কোম্পানিটির গত ১৪ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত আইপিও আবেদনের সময় পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছিল।
এর আগে করোনা ভাইরাস ইস্যুতে দেশের শেয়ারবাজার ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকার কারনে আবেদন গ্রহণ শুরু করা সম্ভব হয়নি।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭১৯তম সভায় কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেওয়া হয়।
কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৭৯ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ট্রেজারি বন্ড ও অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির বিগত ৫ বছরে ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৪২ টাকা এবং পুনমূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৭২ টাকায়। যা পুনমূল্যায়ন ছাড়া ১৬.৬৫ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল এবং বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড।
উল্লেখ্য, ইলেকট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমে (ইএসএস) কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে অংশগ্রহনে ইচ্ছুক প্রত্যেক যোগ্য বিনিয়োগকারীকে ইএসএস শুরুর পূর্বের ৫ম কার্যদিবস শেষে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে কমপক্ষে ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে।

​শেয়ারবাজার নিউজ
0 Comments

‘বর্তমান কমিশন বেশি আইপিও দেবে না’

21/6/2020

0 Comments

 
Picture
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, বর্তমান কমিশন খুব বেশি আইপিও’র অনুমোদন দেবে না। বাজারে চাহিদা তৈরি না হওয়া পর্যন্ত যোগান সেভাবে বাড়ানো হবে না।

তিনি বলেন, আইনী বাধ্যবাধকতার কারণে এমনিতেই এ বছর অনেকগুলো ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির আইপিও অনুমোদন করতে হবে। তাই অন্য খাতের কোম্পানির  খুব একটা অনুমতি দেবেন না তারা। তবে খুব ভালো কোম্পানিগুলোকে উ৭সাহ দেওয়া হবে।
গতকাল শনিবার (২০ জুন) সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড আয়োজিত পুঁজিবাজার ও মুদ্রাবাজারসহ সংশ্লিষ্ট খাতে আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের সম্ভাব্য প্রভাব বিষয়ক এক ওয়েবিনারে (ওয়েব সেমিনার) তিনি এ কথা বলেন।

দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি বিষয়ক প্রথম অনলাইন পত্রিকা  অর্থসূচক এর মিডিয়া পার্টনার ছিল।

ওয়েবিনারে আলোচনায় অংশ নেন বেসরকারি ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক মঈনউদ্দীন এবং সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদ হোসেন।
ফারুক মঈনউদ্দীন দেশীয় বড় বড় লাভজনক কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসার প্রসঙ্গ তুললে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, তিনি চান, বড় কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত না হয়ে তারা বন্ডের মাধ্যমে তাদের প্রয়োজনীয় তহবিল সংগ্রহ করুক। বর্তমান কমিশন খুব বেশি আইপিও’র অনুমোদনে আগ্রহী নয়।
বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম আগামী দিনে যাতে বাজারে কোনো মন্দ আইপিও আসবে না বলে আশ্বাস দেন।
তিনি বলেন, কোনো মন্দা আইপিও যাতে না আসতে পারে সে বিষয়েও কাজ করছে বিএসইসি। আইপিও অনুমোদনের আগে সব ডকুমেন্টস ভালভাবে পরীক্ষা করা হবে, কোম্পানি পরিদর্শন করা হবে।এছাড়া এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর ও এফআরসি’র সহায়তা নেবে। আগামী দিনে তিন ধরনের ব্যালান্সশিট বানিয়ে তিন জায়গায় দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। কারোরই অ্যাকাউন্টস জাগলারি (হিসাব কারসাজি) করে বাজারে আসার সুযোগ থাকবে না।
তিনি বলেন, যে শেয়ার আমি কিনবো না, সেই বাজারে ছাড়বো কেন। এ বিষয়টির ব্যাখ্যা করে তিনি জানান, এটি তিনি প্রতীকী অর্থে বলেছেন। তার নিজের কোনো বিনিয়োগ নেই পুঁজিবাজারে।

অর্থসুচক


0 Comments

ব্যাংক চালু থাকলে পুঁজিবাজারও চালু থাকবে

16/6/2020

0 Comments

 
Picture
নভেল করোনাভাইরাসের ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ রুখতে সরকার দেশের যেসব স্থানে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি, সেটিকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে সাধারণ ছুটি ঘোষণার উদ্যোগ নিয়েছে।এ প্রেক্ষাপটে রাজধানীর মতিঝিলসহ বেশকিছু এলাকা রেড জোনের আওতায় পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।তবে এসব এলাকায় যদি ব্যাংক চালু থাকে, তাহলে পুঁজিবাজারও চালু থাকবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসইর চেয়ারম্যান মো. ইউনুসূর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে জোনভিত্তিক সাধারণ ছুটির মধ্যে পুঁজিবাজার চালু রাখার বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে। আমাদের সিদ্ধান্ত হচ্ছে যদি ব্যাংক চালু থাকে, তাহলে পুঁজিবাজারও চালু থাকবে।এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের কর্মীদের মাধ্যমে কার্যক্রম সচল রাখার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
পাশাপাশি বিধি অনুসারে লেনদেন চালু রাখতে ন্যূনতম যতজন ব্রোকারের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক সেটি নিশ্চিত করার জন্য আমরা চেষ্টা করব।
 
0 Comments

floor price এর সাথে BLOCK MARKET নিয়ে বিএসইসি এর নতুন নীতিমালা কি? কিভাবে ব্লক মার্কেট থেকে শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয়

11/6/2020

1 Comment

 
Picture
সম্মানি ইনভেস্টোরদের অবগতির জন্য যানানো যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন গত ১০ ই জুন ২০২০ এ ব্লক ট্রেড নিয়ে নতুন নীতিমালা জারি করেছে। যেখানে বিনিয়োগকারীগন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহ (কোম্পানির স্পনসর/ডিরেক্টরগন ব্যতিত) ফ্লোর প্রাইস থেকে সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন দামেও ব্লক মার্কেট থেকে শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয় করতে পারবেন।
 
উদাহরনঃ আমরা দুইটি কোম্পানির শেয়ার দিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করব।
​

১ম টি, SQUARE PHARMACEUTICALES LTD.  যার ফ্লোর প্রাইস হচ্ছে ১৭২.৫০ টাকা। বিএসইসি এর বর্তমান নীতিমালা অনুযায়ী SQUARE PHARMACEUTICALES LTD.  এই ফ্লোর প্রাইস ১৭২.৫০ থেকে সর্বনিম্ন ১০% কমে অর্থাৎ ১৫৫.৫০ টাকার মধ্যে ব্লক মার্কেটে ট্রেড হতে পারবে। আবার সর্বোচ্চ ১৮৯.৫০ টাকাতেও ট্রেড হতে পারবে।  
২য় টি MARICO Bangladesh Limited যার ফ্লোর প্রাইস হচ্ছে ১,৫৬২.৫০ টাকা। বর্তমান নীতিমালা অনুযায়ী MARICO Bangladesh Limited এই ফ্লোর প্রাইস ১,৫৬২.৫০ থেকে সর্বনিম্ন ৬.২৫% কমে অর্থাৎ ১,৪৬৪.৯ টাকার মধ্যে ব্লক মার্কেটে ট্রেড হতে পারবে। আবার সর্বোচ্চ ১৬৬০ টাকাতেও ট্রেড হতে পারবে।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ব্লক মার্কেটে যে দামেই ট্রেড হোক না কেন, দিন শেষে শেয়ারের দাম সাধারন মার্কেটের ক্লোজ প্রাইসই হবে। অর্থাৎ SQUARE PHARMACEUTICALES LTD.  যদি ব্লক মার্কেটে ১৫৯ টাকায় ট্রেড হয় এবং সাধারন মার্কেটে যদি ক্লোজ হয় ১৭৪ টাকায় তাহলে পরের দিন ১৭৪ টাকায় সাধারনত ট্রেড হবে।
 
 
কিভাবে ব্লক মার্কেটে ট্রেড করতে পারবেন?
১) ব্লক মার্কেটে ট্রেড করতে হলে বিনিয়োগকারীকে সর্বনিম্ন ৫ লক্ষ টাকার শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয় করতে হবে।
২) ডিএসই মোবাইল এস্প দিয়ে ব্লক মার্কেটে ট্রান্সেকশন করা যাবে না। নিজ নিজ ব্রোকারেজ হাউজের সাথে যোগাযোগ করে ট্রান্সেকশন করতে হবে।
 
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই নীতিমালা ১৪ই জুন, ২০২০ থেকে কার্যকর হবে। 
1 Comment

ফ্লোর প্রাইজ নিয়ে গুজবকারীদের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো প্রয়োজন

10/6/2020

1 Comment

 
Picture
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি ) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম বলেছেন, আপাতত ফ্লোর প্রাইজ উঠানোর কোন সম্ভাবনা নে।  কারণ যেই জায়গা থেকে ফ্লোর প্রাইজ দেওয়া হয়েছ, এখনে সেখদনে আসেনি বাজার। যারা ফ্লোর প্রাইজ নিয়ে গুজব ছড়ায় তাদের  বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো প্রয়োজন।
তিনি বলেন,ফ্লোর প্রাইজ নিয়ে কেউ গুজব রটাচ্ছে। আমার কাছে প্রায় অনেকে বিভিন্ন ফেসবুকের পোষ্ট পাঠায়। আমরা তো সেখানে কমেন্টস করতে পারি না। আমার মনে হয় যে অবস্থায় ফ্লোর প্রাইজ শুরু করা হয়েছে আমরা এখনও সেখান থেকে ৩০ পয়েন্ট পিছিয়ে আছি। সুতরাং এ সময় ফ্লোর প্রাইজ উঠানোর মতো কোন পরিস্থিতি হয়নি।
বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন,আমি খুব সহজভাবে বলতে চাই ফ্লোর প্রাইজটা কখন উঠাতে হবে সারা বাংলাদেশের সবাই বুঝতে পারবে। এবং কখন উঠে গেছে টেরও পাবে না। সেই সময় আসার আগ পর্যন্ত তো ফ্লোর প্রাইজ থাকছে। এসময় ফ্লোর প্রাইজ উঠিয়ে দিলে অ্যাসেস্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কি অবস্থা হবে? সুতরাং যারা গুজব রটায় তাদের সম্পর্কে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়ে দেওয়া উচিত। বাজার যদি ভালো হয়, হেলদি হয়, স্ট্যাবেল হয় আপনি যে সময় মনে করবেন এটা উঠে যাওয়ার মতো তখন এটা উঠবে।
ব্লক মার্কেটে ফ্লোর প্রাইজ তুলে দেওয়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,না সেটা করা হচ্ছে না। প্রতিদিনই তো ব্লক মার্কেটেও ফ্লোর প্রাইজে লেনদেন হচ্ছে।

Sunbd24
1 Comment

পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস আপাতত উঠছে না

10/6/2020

0 Comments

 
Picture
দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তথা  লেনদেনের জন্য বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দাম আপাতত উঠছে না। বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে না আসা পর্যন্ত এই পদ্ধতি বহাল রাখা হবে।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
তবে মূল্য সূচক কোন পর্যায়ে গেলে বিএসইসি বাজারকে স্থিতিশীল মনে করবে, সে সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি।
তবে বিএসইসির দায়িত্বশীলদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে চলতি জুন মাসে ফ্লোর প্রাইস পদ্ধতি তুলে নেওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। যদি দেশে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে বিলম্ব হয় এবং পুঁজিবাজারে তারল্য ও আস্থা স্বাভাবিক পর্যায়ে না আসে তাহলে এটি  জুনের পরেও বহাল থাকতে পারে।

বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, তারা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। পরিস্থিতি পর্যালোচনা সাপেক্ষে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করে তারা ফ্লোর প্রাইসের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো সময় এখনো আসেনি বলে মনে করেন তিনি।
উল্লেখ, গত জানুয়ারি থেকে পতন ধারায় চলতে থাকা পুঁজিবাজার মার্চের মাঝামাঝি সময়ে করোনাভাইরাস আতঙ্কে টালমাটাল হয়ে উঠে। তীব্র দর পতনে ডিএসইএর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে আসে। গত ১৮ মার্চ সূচকটির অবস্থান নেমে আসে ৩ হাজার ৬০৩ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে। এর আগে ২০১৩ সালের ৯ মে সূচকটি এর চেয়ে কম ৩ হাজার ৫৫৯ দশমিক ২৯ পয়েন্ট নেমে আসে। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি ৪ হাজার ৫৫ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট থেকে এই সূচকের যাত্রা শুরু হয়েছিল।

বাজারে বাধাহীন দরপতন (Free Fall) হতে থাকলে বিএসইসি গত ১৮ মার্চ দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে নতুন ধরনের সার্কিটব্রেকার আরোপ করার নির্দেশ দেয়। এতে আগের ৫ কার্যদিবসের বিভিন্ন শেয়ারের ওয়েটেড এভারেজ ক্লোজিংপ্রাইস (ক্লোজিং মূল্যের ভারিত্ব গড়) কে ফ্লোর প্রাইস হিসেবে নির্ধারণ করতে বলা হয়। ওই নির্দেশনা অনুসারে কোনো শেয়ারের ক্রয় বা বিক্রয় আদেশ ফ্লোর প্রাইসের কম হলে সেটি কার্যকর হবে না, যার অর্থ শেয়ারের দাম কোনোভাবেই ফ্লোরপ্রাইসের নিচে নামতে পারবে না।
গত ১৯ মার্চ নতুন নিয়মে বাজারে লেনদেন শুরু হয়। তবে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ঘোষিত ছুটির কারণে মার্চের ২৭ তারিখ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ থাকে বাজারে। এরপর বাজারে লেনদেন শুরু হলেও লেনদেন তলানীতে নেমে আসে। বেশিরভাগ শেয়ারের মূল্য ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকায় বাজারে লেনদেন একরকম মুখ থুবড়ে পড়ে। এর মধ্যে গত ৪ জুন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে আসে। এর প্রেক্ষিতে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার বিষয়ে নানামুখী আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু এতকিছুর মধ্যেও বিএসইসি মনে করছে, বাজারের স্বার্থেই আরও কিছুদিন ফ্লোর প্রাইস থাকা দরকার।

অর্থসুচক
0 Comments

বাই ব্যাক আইন প্রণয়নে কাজ চলছে

9/6/2020

0 Comments

 
Picture
বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘদিনের চাওয়া বাই ব্যাক আইন প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
দীর্ঘদিন ধরে বিনিয়োগকারীরা বাই ব্যাক আইন প্রণয়নের দাবি করে আসছে। এই আইন প্রণয়নের মাধ্যমে তারা ইস্যু মূল্যের নিচে নামলেই শেয়ার বাই ব্যাক করার দাবি করে আসছে। অবশেষে তাদের সেই দাবি পূরণের পথে কাজ শুরু করেছে বিএসইসি।

বিএসইসির এক কর্মকর্তার সূত্রে জানা যায়, বাই ব্যাক আইন প্রণয়নে কাজ শুরু হয়ে গেছে। আমরা কোম্পানি আইনে শুধুমাত্র বাই ব্যাক করার বিষয়টি সংযুক্ত করতে চাই। আর কখন ও কিভাবে বাই ব্যাক করতে হবে, তা বিএসইসির আইনে ঠিক করা হবে।
এই আইন প্রণয়নের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে বড় পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করেন বিনিয়োগকারীরা। এর মাধ্যমে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়বে। এছাড়া কোন কোম্পানি মিথ্যা তথ্য দিয়ে শেয়ারবাজারে আসলে, পরবর্তীতে বিপদে পড়বে।

অর্থসংবাদ
0 Comments

ব্যাংকের লভ্যাংশ বিতরনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে গভর্নরকে রকিবুরের ধন্যবাদ

8/6/2020

0 Comments

 
Picture

ব্যাংকগুলোর নগদ লভ্যাংশ বিতরনে আগের সিদ্ধান্ত থেকে আংশিক সরে এসেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ নিয়ে ব্যাংকগুলো ৩০ সেপ্টেম্বরের আগে ব্যক্তিশ্রেণীর (স্থানীয় ও বিদেশী) বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ বিতরন করতে পারবে বলে নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য গভর্নরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক রকিবুর রহমান।

রবিবার (০৭ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক মোঃ সহিদুল ইসলাম সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শেয়ারবাজারে সাধারন বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় ব্যাংকগুলো ২০১৯ সালের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ আগামি ৩০ সেপ্টেম্বরের আগে শুধুমাত্র ব্যক্তিশ্রেণীর (স্থানীয় ও বিদেশী) বিনিয়োগকারীদের মাঝে বিতরন করতে পারবে।

রকিবুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আজকের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করেছে। এর আগে গত ১১ মে ব্যাংকগুলো আগামি ৩০ সেপ্টেম্বরের নগদ লভ্যাংশ বিতরন করতে পারবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।

​ বিজনেস আওয়ার

0 Comments

বিকালে ৫ কোম্পানির পর্ষদ সভা

7/6/2020

0 Comments

 
Picture

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভা আজ রোববার অনিুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিগুলোর ৩১ মার্চ,২০২০ সমাপ্ত সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পরযালোচনা ও প্রকাশ করা হবে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে-
1. ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের পর্ষদ সভা ৭ জুন বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে।
2. মেট্রো স্পিনিংয়ের পর্ষদ সভা ৭ জুন বিকাল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে।
3. সোনালী আঁশের পর্ষদ সভা বিকাল সাড়ে ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে।
4. বারাকা পাওয়ারের পর্ষদ সভা ৭ জুন বিকাল সাড়ে ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে।
5. বিডিকম অনলাইনের পর্ষদ সভা ৭ জুন বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে।

​ অর্থসূচক

0 Comments

ডেল্টা হসপিটাল আইপিও ফিরিয়ে নিতে চায়

4/6/2020

0 Comments

 
Picture

বুক বিল্ডিং পদ্ধতির নিলামে শেয়ারের কাঙ্খিত দরপ্রস্তাব না পাওয়ায় আইপিও (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব) ফিরিয়ে নিতে চায় ডেল্টা হসপিটাল লিমিটেড। বুক বিল্ডিং পদ্ধতির ইতিহাসে সবচেয়ে কম প্রিমিয়াম পাওয়ায় আইপিওতে ডেল্টা হসপিটালকে বেশি শেয়ার ছাড়তে হচ্ছে। এতে করে আইপিও-পরবর্তীতে ন্যূনতম শেয়ার না থাকায় কোম্পানিটির ১০ শেয়ারহোল্ডার পরিচালকের সাতজনকেই পদ হারাতে হবে। এছাড়া সম্পদ মূল্যের তুলনায় শেয়ারের কাট-অফ প্রাইস অনেক কম হওয়ায় আইপিও ফিরিয়ে নেওয়ার কারণ বলে কোম্পানিটি জানিয়েছে।
গত মঙ্গলবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পাশাপাশি ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও আইপিও ফিরিয়ে নিতে ডেল্টা হসপিটাল আবেদন জমা দিয়েছে। ডেল্টা হসপিটালের কোম্পানি সচিব আল মামুন আইপিও ফিরিয়ে নেওয়ার আবেদনের কথা স্বীকার করেছেন। করোনা পরিস্থিতিতে হাসপাতালের আয় মারাত্মক অবনতির কথা উল্লেখ করে আবেদনে বলা হয়েছে, আইপিও-পরবর্তীতে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদিও বিদ্যমান আইনে নিলামের পর আইপিও ফিরিয়ে নেওয়ার সুযোগ নেই বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান বলেন, আইন অনুযায়ী বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণের পর আইপিও ফিরিয়ে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে যেহেতু কোম্পানি আবেদন করেছে, তাই বিষয়টি এখন কমিশন বিবেচনা করে দেখবে।
বুক বিল্ডিং পদ্ধতির নিলামে শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকার সঙ্গে মাত্র ১ টাকা প্রিমিয়াম যোগ করে ডেল্টা হসপিটালের কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয়, যা পুঁজিবাজারের ইতিহাসে বিরল ঘটনা। এতে করে কোম্পানির কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয় মাত্র ১১ টাকায়। কাট-অফ প্রাইস থেকে আবার ১০ শতাংশ হ্রাসকৃত মূল্যে ডেল্টা হসপিটালকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) ইস্যু করতে হবে। এর আগে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে সবচেয়ে কম প্রিমিয়াম (২০ টাকা) পেয়েছিল এডিএন টেলিকম লিমিটেড।
আইপিও ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আল মামুন বলেন, নিলামে আমরা কাক্সিক্ষত দর পাইনি। এতে করে আমাদের কোম্পানির ক্ষেত্রে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে, সেটা হলো আমাদের এখন বেশি পরিমাণের শেয়ার অফলোড করতে হবে। আর তা করতে হলে আমাদের বেশিরভাগ পরিচালককে তাদের পদ ছাড়তে হবে। কারণ আইপিও-পরবর্তীতে বেশিরভাগ পরিচালকের শেয়ারহোল্ডিং ২ শতাংশের নিচে নেমে আসবে। আইপিও ফিরিয়ে নেওয়ার এটি বড় কারণ।
এছাড়া আমাদের কোম্পানির কাট-অফ প্রাইস যেটা নির্ধারিত হয়েছে, তা আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম। পুঁজিবাজারের ইতিহাসে সবচেয়ে কম প্রিমিয়াম দেওয়া হয়েছে। অথচ আমাদের সম্পদ মূল্য কাট-অফ প্রাইসের তুলনায় অনেক বেশি। আমরা মনে করছি, আইপিও ছাড়া হলে কোম্পানি ও এর উদ্যোক্তা পরিচালকরা ঠকবেন।
​


Read More
0 Comments

আইপিও বাতিল চায় এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স

4/6/2020

0 Comments

 
Picture


প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদন বাতিল চায় বিমা খাতের কোম্পানি এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
​
বুধবার (০৩জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের(ডিএসই) কাছে আবেদন করেছে কোম্পানির পক্ষ থেকে। এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেছে। ডিএসইর একাধিক কর্মকর্তা বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। এদিকে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের আইপিও আবেদন গ্রহণের তারিখ পূনরায় নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আগামী ১৪ জুন থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৮ জুন পর্যন্ত। এর আগে কোম্পানিটির আইপিওতে গত ১৩ এপ্রিল আবেদন গ্রহণ শুরু করার জন্য নির্ধারন করা হয়েছিল। তবে করোনাভাইরাস ইস্যুতে দেশের পুঁজিবাজার ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকার কারণে আবেদন গ্রহণ শুরু করা সম্ভব হয়নি।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭১৯তম সভায় কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়। কোম্পানিটি বাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৭৯ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ট্রেজারি বন্ড ও অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির বিগত ৫ বছরে ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৪২ টাকা এবং পুনমূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৭২ টাকায়। যা পুনমূল্যায়ন ছাড়া ১৬.৬৫ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল এবং বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড।

উল্লেখ্য, ইলেকট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমে (ইএসএস) কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে অংশগ্রহনে ইচ্ছুক প্রত্যেক যোগ্য বিনিয়োগকারীকে ইএসএস শুরুর পূর্বের ৫ম কার্যদিবস শেষে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে কমপক্ষে ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে।

​শেয়ারনিউজ

0 Comments

‘বিএসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সমন্বয় বাজারকে স্থিতিশীল করবে’

3/6/2020

0 Comments

 
Picture

পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানো ও এই বাজারের উন্নয়নে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠককে ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবে দেখছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক ও সাবেক প্রেসিডেন্ট মোঃ রকিবুর রহমান।

তিনি মনে করেন, এই দুই সংস্থার পারস্পরিক সহযোগিতা ও যৌথ চেষ্টা পুঁজিবাজারকে শুধু স্থিতিশীলই করবে না, এই বাজারের উন্নয়নেও বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। তিনি গত সোমবার (১ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠক পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় অর্থসূচককে এ কথা বলেন।

উল্লেখ, বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম আজ বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সঙ্গে পুঁজিবাজারের উন্নয়নের বিষয় নিয়ে এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন। বৈঠকে পুঁজিবাজার ও মুদ্রাবাজারের উন্নয়নে উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কাজ করতে সম্মত হয়। দুই সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের জন্য কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়, যারা প্রতি মাসে অন্তত একবার নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবেন।

এছাড়াও আজকের বৈঠকে পুঁজিবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে তালিকাভুক্ত ব্যাংকের নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যমান বিধিনিষেধ শিথিল করা এবং সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণ না করার নির্দেশনা পুনঃবিবেচনা করে দেখার আশ্বাস দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

রকিবুর রহমান দুই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি নিয়ে একটি কমিটি গঠন এবং তাদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠকের সিদ্ধান্তকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, মুদ্রাবাজার ও পুঁজিবাজার একটি অপরটির সঙ্গে সম্পর্কিত।  তাই এই দুই বাজারের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা দুটির মধ্যে সমন্বয় খুবই জরুরি। কিন্তু এতদিন এই জায়গায় যথেষ্ট ঘাটতি ছিল। আজকের বৈঠকের সিদ্ধান্তে এই ঘাটতি দূর হবে নিশ্চিত। সংস্থা দুটির নিবিড় সমন্বয় বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
​
তিনি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে সেপ্টেম্বরের আগেই ব্যাংকের ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণে বাংলাদেশ ব্যাংকের নমনীয়তাকেও সাধুবাদ জানান। তিনি বলেন, এটি ইঙ্গিত দিচ্ছে, ক্ষুদ্র বিনিয়গকারীদের স্বার্থ ও পুঁজিবাজারের ভালো-মন্দের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিবেচনায় আছে, যা সবাইকে আশাবাদী ও উজ্জীবিত করবে।

সোর্সঃ অর্থসুচক

0 Comments

তারল্য সংকটের শেয়ারবাজার থেকে অর্থ নিয়ে এফডিআর করবে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স

3/6/2020

0 Comments

 
Picture

বাংলাদেশের শেয়ারবাজার দীর্ঘদিন থেকে তারল্য বা নগদ অর্থের সংকটে রয়েছে। যা সমাধানে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) প্রধামন্ত্রীর দারস্থ পর্যন্ত হতে হয়েছে। সেই তারল্য সংকটের শেয়ারবাজার থেকেই এফডিআর করার জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে যাচ্ছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স।

শেয়ারবাজারে তারল্য সংকটের কারনে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্নভাবে বিনিয়োগে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। এরইমধ্যে বিএসইসির চেষ্টা ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় ব্যাংকগুলোকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য সহজ শর্তে ২০০ কোটি টাকা করে দেওয়ার সার্কুলার দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারপরেও ব্যাংকগুলো এখনো উল্লেখ করার মতো এগিয়ে আসেনি। এরমধ্যেই করোনাভাইরাসের কারনে শেয়ারবাজারে তারল্য সংকট প্রকট আকার ধারন করেছে।

শেয়ারবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বিজনেস আওয়ারকে বলেন, বীমা কোম্পানিগুলোর প্রফেশনালিজমের অনেক ঘাটতি রয়েছে। তারা অর্থের সঠিক ব্যবহার করতে পারে না। এছাড়া বর্তমানে শেয়ারবাজারে তারল্য সংকট রয়েছে। সেখানে এফডিআর করতে শেয়ারবাজারের চলমান মন্দাবস্থায় বীমা কোম্পানির অর্থ উত্তোলন কতটা সঠিক হবে, তা বোধগম্য নয়। বরং আমি হলে এফডিআর ভেঙ্গে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার জন্য বলতাম। এখন অনেক কোম্পানির শেয়ার বিনিয়োগ করার মতো অবস্থায় রয়েছে।

চলমান তারল্য সংকটের মধ্যেই অযৌক্তিক কারনে শেয়ারবাজার থেকে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা সংগ্রহ করবে। যে কোম্পানির শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তিতে উপকার নেই। বরং তারল্য সংকটের সৃষ্টি করবে। বিনিয়োগকারীরা নিজেরাই যেখানে বিনিয়োগ করতে পারে, সেখানে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বড় অংশ ব্যাংকে এফডিআর করবে। আর কিছু অংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করবে। যা বিনিয়োগকারীরা নিজেরাই করতে সক্ষম। এছাড়া এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের রেকর্ড ভালো না।

এ কোম্পানিটিকে বিএসইসি আগামি ১৪ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের জন্য সময় নির্ধারন করে দিয়েছে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে টাকা নিয়ে ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগ করবে ৪ কোটি টাকা। আর ২০ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা এফডিআর ও ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করবে। বাকি ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা আইপিওতে ব্যয় হবে। অথচ এই কোম্পানির হাতেই ৫৪ কোটি ১২ লাখ টাকা নগদ রয়েছে। এরমধ্যে ৪৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকা এফডিআর, ব্যাংক হিসাবে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা, ব্রোকারেজ হাউজে নগদ ১ কোটি ১৪ লাখ টাকা ও কোম্পানিতে নগদ ২১ লাখ টাকা রয়েছে।​


Read More
0 Comments

    Midway News Team

    We publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. 
    We curate news from different sources.  

    Archives

    May 2025
    April 2025
    March 2025
    February 2025
    January 2025
    December 2024
    November 2024
    October 2024
    September 2024
    August 2024
    July 2024
    June 2024
    May 2024
    April 2024
    March 2024
    February 2024
    January 2024
    December 2023
    November 2023
    October 2023
    September 2023
    August 2023
    July 2023
    June 2023
    May 2023
    April 2023
    March 2023
    February 2023
    January 2023
    December 2022
    November 2022
    October 2022
    September 2022
    August 2022
    July 2022
    June 2022
    May 2022
    April 2022
    March 2022
    February 2022
    January 2022
    December 2021
    November 2021
    October 2021
    September 2021
    August 2021
    July 2021
    June 2021
    May 2021
    April 2021
    March 2021
    February 2021
    January 2021
    December 2020
    November 2020
    October 2020
    September 2020
    August 2020
    July 2020
    June 2020
    May 2020
    April 2020
    March 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    October 2019
    September 2019
    August 2019
    July 2019
    June 2019
    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    August 2018
    July 2018
    June 2018
    May 2018
    April 2018
    March 2018
    February 2018
    January 2018
    December 2017

    Categories

    All

    RSS Feed

  • ​বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • Open BO Account
  • ​Link (লিংক) Account
  • IPO
  • Mobile App ​​
  • Pricing / প্রাইস
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)​
  • Deposit (টাকা জমা)​
  • Branches
  • FAQ
  • ​Contact Us​
  • Our Services
  • ​About Us
  • Blog
  • Market News
Dhaka Stock Exchange Building (Room No: 508)
9/F, Motijheel C/A, Dhaka 1000
Hotline: 09609 100 142
​[email protected]
Copyright Midway Securities Ltd. © 2024
Dhaka Stock Exchange Ltd.
Terms & Conditions
​Privacy Policy
  • Home
  • Log In
  • Open a BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open Joint BO Account
    • NRB BO Account
  • Link Account
  • Mobile App
    • QuickTrade Pro
    • Midway Portal
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
    • Digital Booth FAQ
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Contact Us
  • Form Download
  • Blog
  • Visual Research
  • G-Sec
  • Update Your Nominee