midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
আইপিও অনুমোদন পাওয়া সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয় আজ। এদিন রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সকাল সাড়ে ১০টায় এই লটারি অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে গত ২৯ জুলাই থেকে কোম্পানিটির আইপিও আবেদন শুরু হয়েছিল। যা চলে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। গত ১১ জুন বিএসইসির ৬৪৭তম কমিশন সভায় সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালসের আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার প্রাথমিক গণ প্রস্তাব (আইপিও) এর মাধ্যমে ইস্যু করবে কোম্পানিটি।
0 Comments
সম্প্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) সম্পন্ন করা ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের লেনদেন আগামী ৯ সেপ্টম্বর, রোববার শুরু হবে। ওইদিন কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে “এন” ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হবে “ভিএফএসটিডিএল”। আর কোম্পানি কোড হবে ১৭৪৭৮। এর আগে গত ১৩ আগস্ট ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেডের লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে। গত ১৯ জুলাই কোম্পানির লটারির ড্র অনুষ্ঠান হয়।
কোম্পানিটির আইপিও আবেদন শুরু হয় গত ২৪ জুন থেকে, যা চলে ২ জুলাই, সোমবার পর্যন্ত। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৩৮তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দিয়েছে। ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ২২ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটিকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ইস্যু করার অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৯ টাকা ৯০ পয়সা। এ সময়ের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা শূন্য ২ পয়সা। দুর্বল ও স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজি বন্ধে কঠোর হয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ইতোমধ্যে তিনটি কোম্পানির লেনদেন বন্ধ করা হয়েছে এবং পাঁচটি কোম্পানিকে স্পট মার্কেটে পাঠানো হয়েছে। সেইসঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে লভ্যাংশ না দেয়া এবং উৎপাদন বন্ধ কোম্পানিকে পুঁজিবাজার থেকে তালিকাচ্যুত করার নীতিমালার পরিকল্পনা নিয়েছে সংস্থাটি।
লেনদেন বন্ধ ও স্পট মার্কেটে পাঠানোর বিএসইর এই পদক্ষেপ সঠিক বলে মনে করছেন পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, একশ্রেণির অসাধু বিনিয়োগকারী কারসাজির মাধ্যমে দুর্বল মৌলভিত্তি ও স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ারদাম অস্বাভাবিক হারে বাড়াচ্ছেন। এ জন্য তারা বাজারে নানা গুজব ও কৃত্রিমভাবে শেয়ার সংকট তৈরি করছেন। একপর্যায়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অতিরিক্ত দামে শেয়ার ধরিয়ে দিয়ে নিজেরা বেরিয়ে যাচ্ছেন। কারসাজি চক্রের এসব খেলা বন্ধে নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে আরও কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বিএসইসির একটি সূত্র বলছে, দীর্ঘদিন ধরে উৎপাদন বা ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে মডার্ন ডাইং অ্যান্ড স্ক্রিন প্রিন্টিং এবং রহিমা ফুডকে মূল মার্কেট থেকে তালিকাচ্যুত (ডিলিস্টিং) করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। তবে এ তালিকাচ্যুতের আগে ডিএসই থেকে কোনো সতর্কবার্তা প্রকাশ করা হয়নি। ফলে ডিএসইর এই সিদ্ধান্ত নিয়ে কিছুটা সমালোচনা দেখা দেয়। ফলে কোনো প্রকার সতর্কবার্তা না দিয়ে সরাসরি তালিকাচ্যুত করার প্রক্রিয়া থেকে সরে আসে ডিএসই এবং তালিকাচ্যুত করার অংশ হিসেবে কয়েকটি কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যক্রম রিভিউ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ওসব কোম্পানির বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করতে ডিএসই থেকে তথ্যও প্রকাশ করা হয়। ডিএসইর এই পদক্ষেপের পাশাপাশি একটি কোম্পানিকে কোন পরিপ্রেক্ষিতে তালিকাচ্যুত করা যায়, সে বিষয়ে একটি নীতিমালা করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি। এখন তালিকাচ্যুতের ক্ষেত্রে একটি নীতিমালা করে দেবে বিএসইসি, তবে পুঁজিবাজার থেকে কোম্পানিকে তালিকাচ্যুত করার দায়িত্ব পালন করবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির কমিশনার স্বপন কুমার বালা বলেন, কোম্পানি তালিকাচ্যুত করার বিষয়ে আমাদের কোনো নীতিমালা নেই। আমরা বিষয়টি নিয়ে ভাবছি। এ বিষয়ে আমরা একটি নীতিমালা করবো। এ জন্য বিভিন্ন বিষয় ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা নীতিমালা করলেও তালিকাচ্যুতের কাজটি করবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। bsec-2 এদিকে বিএসইসির একটি সূত্র জানিয়েছে, চলতি বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই সরকার দেশের পুঁজিবাজারকে ভালো অবস্থানে নিয় যেতে চায়। এ লক্ষে সরকারের ওপর মহল থেকে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতেও বলা হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে বিএসইসি তিন কোম্পানির লেনদেন বন্ধ এবং পাঁচ কোম্পানিকে স্পট মার্কেটে পাঠাতে ডিএসইকে নির্দেশ দেয়। সেইসঙ্গে ডিএসই থেকে দুই কোম্পানিকে তালিকাচ্যুত করা হয়। বিএসইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী লেনদেন বন্ধ হওয়া কোম্পানি তিনটি হলো- মুন্নু জুট স্টাফলার্স, বিডি অটোকার্স এবং লিগাসি ফুটওয়্যার। পুঁজিবাজারে এই কোম্পানি তিনটির লেনদেন ৩০ কার্যদিবস বন্ধ থাকবে। পাশাপাশি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্পট মার্কেটে যাবে মুন্নু সিরামিক, স্টাইল ক্রাফট, ড্রাগন সোয়েটার, আজিজ পাইপ এবং কে অ্যান্ড কিউ লিমিটেড। এ বিষয়ে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান জানান, কোম্পানিগুলো আমাদের পর্যবেক্ষণে ছিল। আমরা বেশকিছু বিষয় বিশ্লেষণ করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিন কোম্পানির লেনদেন ৩০ কার্যদিবস পরে চালু হবে কি-না, এটা এখই বলা যাচ্ছে না। আমরা এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় বিশ্লেষণ করে দেখব, পরিস্থির ওপর নির্ভর করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। এমনও হতে পারে কোম্পানি তিনটির লেনদেন বন্ধের সময় আরও বাড়তে পারে। তবে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। বিএসইসির এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. বখতিয়ার হাসান বলেন, স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা কম হওয়ায় বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করা অনেকটা সহজ হয়। বাজার পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, সম্প্রতি স্বল্প মূলধনী বেশকিছু কোম্পানির শেয়ার দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। ডিএসই থেকে কয়েক দফা সতর্ক করার পরও কোম্পানিগুলোর দাম বৃদ্ধির ধারা থামেনি। এ পরিস্থিতিতে বিএসইসি তিন কোম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা সঠিক আছে। একটি ভালো পুঁজিবাজারের জন্য এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়া জরুরি। তবে শুধু শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখলেই হবে না। শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ানোর পেছনে যারা আছে তাদেরও খুঁজে বের করে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। ডিএসইর এক পরিচালক বলেন, বিএসইসি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভালো পুঁজিবাজারের স্বার্থে এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নিতেই হবে। যারা দুর্বল কোম্পানির শেয়ার নিয়ে খেলা করে, এটা তাদের জন্য একটি সতর্কবার্তা। আমরা বিএসইসির সিদ্ধান্তকে শতভাগ সমর্থন করি। কারণ কিছু চক্র দুর্বল কোম্পানির শেয়ার নিয়ে খেলা করায় সার্বিক বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। দুর্বল কোম্পানির শেয়ার দাম হু হু করে বাড়ে অথচ ভালো কোম্পানির শেয়ার ধুকতে থাকে। এটা কিছুতেই যুক্তিসংগত হতে পারে না। অবশ্য মুন্নু জুট স্টাফলার্সসহ দুর্বল কিছু কোম্পানির বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে চলতি মাসের শুরুতেই জানিয়েছিলেন ডিএসইর পরিচালক মো.রকিবুর রহমান। তিনি সেসময় বলেন, একটি ভালো পুঁজিবাজারের স্বার্থে আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে কাজ করছি। দুর্বল কোম্পানির শেয়ার নিয়ে গেম খেলা আমরা বন্ধ করতে চাই। আমরা বিনিয়োগকারীদের একটি ভালো পুঁজিবাজার উপহার দিতে চাই।-জাগো নিউজ শেয়ারনিউজ সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) ৫ আগস্ট শেষ হয়েছে। আগামী ৩০ আগস্ট বৃহস্পতিবার আইপিও লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হবে।
রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট (আইইবি) মিলনায়তনে লটারি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৩ কোটি শেয়ার পুঁজিবাজারে ছেড়ে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করছে সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস। উত্তোলিত অর্থ যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামাদি ক্রয়, কারখানার ভবন নির্মাণ, ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খাতে ব্যয় করা হবে। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৭ হিসাব বছরে কোম্পানিটির পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৬ টাকা ৪৮ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা শূন্য ৩ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে প্রাইম ফিন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড, ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড ও এসবিএল ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। শেয়ারনিউজ প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া কাটতলী টেক্সটাইলের আইপিও চাঁদা গ্রহণ আগামী ২৮ আগস্ট শুরু হবে। যা চলবে ১৩ সেপ্টম্বর পর্যন্ত। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিটি গত ৩১ জুলাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি থেকে আইপিও সম্মতিপত্র গ্রহণ করে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। গত ২৬ জুন কোম্পানিটিকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৩ কোটি ৪০ লাখ সাধারণ শেয়ার প্রাথমিক গণ প্রস্তাব (আইপিও) এর মাধ্যমে ইস্যু প্রস্তাব অনুমোদন করে কমিশন। আইপিও এর মাধ্যমে কোম্পানিটি ৩৪ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। উত্তোলিত টাকা দিয়ে কোম্পানিটি কারখানার ভবন নির্মাণ, কর্মচারীদের ডরমেটরি ভবন নির্মাণ, নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং গণ প্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে। ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ২০ টাকা ৪৮ পয়সা। আর শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৪ পয়সা। উল্লেখ, কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এনআরবি ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। শেয়ারনিউজ; প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের প্রাথমিক অনুমোদন পেয়েছে টেলিযোগযোগ খাতের কোম্পানি এডিএন টেলিকম লিমিটেড।
আজ (১৪ আগস্ট) মঙ্গলবার কমিশনের ৬৫৫তম সভায় বুক বিডিং পদ্ধতিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো: সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পুঁজিবাজার থেকে ৫৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে এডিএন টেলিকম লিমিটেড। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে ভৌত কাঠামো উন্নয়ন, ডাটা সেন্টার স্থাপন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের খরচে ব্যয় করবে। জানা যায় ৩০ জুন, ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির এককভাবে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ২.৫২ টাকা এবং সমন্বিত ভাবে ২.৩৬ টাকা। ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় ১.৮১ টাকা। আলোচ্য বছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.১৩ টাকা। এর আগে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে রোড শো’র আয়োজন করে এডিএন টেলিকম। আর গত ১৯ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টায় রাজধানীর হোটেল লা মেরিডিয়ানে অনুষ্ঠিত হয় এ কোম্পানির রোড শো। অনুষ্ঠানে যোগ্য বিনিয়োগকারী (ইলিজিবল ইনভেস্টর) হিসেবে বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যান্ড পোর্টফোলিও ম্যানেজার, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, স্টক ডিলার, ব্যাংক, ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি, বীমা কোম্পানি, অলটারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ম্যানেজার, অলটারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড, রিকগনাইজড পেনশন অ্যান্ড প্রভিডেন্ড ফান্ড, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে যাত্রা শুরু করা কোম্পানিটি ২০১২ সালে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়। সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৭ কোম্পানির মোট ৬১ কোটি ৯১ লাখ ০৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আজ ব্লক মার্কেটে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৪৮ কোটি ২৮ লাখ ৫৭ হাজার টাকার শেয়ার ১৭০ টাকা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন কোম্পানির মোট ২৮ লাখ ৪০ হাজার ৩৩৭টি শেয়ার ৪ বার হাতবদল করেছে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যাল। কোম্পানিটির মোট ৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এছাড়া ব্যাংক এশিয়ার ৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, বিডি অটোকার্সের ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৩১ হাজার টাকা, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ২৭ লাখ ৩৫ হাজার টাকা, লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ১ কোটি ২৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১ কোটি ২১ লাখ ৫৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৯ প্রতিষ্ঠানের। এগুলো হলো- পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ড ফান্ড স্কীম ওয়ান এবং আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৩ আগস্ট, দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৭ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে পারে বলে জানা গেছে। একই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০১৮ পর্যন্ত প্রথম এবং ৩০ জুন, ২০১৮ পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। এছাড়াও আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ড ফান্ড স্কীম ওয়ান এবং আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড। মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর ট্রাস্টি সভা ১৩ আগস্ট, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ফান্ডগুলো ৩০ জুন, ২০১৮ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি ইউনিট হোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। শেয়ারবাজারনিউজ/ সম্প্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা বস্ত্র খাতের ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেডের লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসেবে জমা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেডের আইপিও লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার সিডিবিএলের মাধ্যমে আজ সোমবার (১৩ আগস্ট) বিনিয়োগকারীদের নিজ নিজ বিও হিসাবে জমা হয়েছে। এদিকে গত সোমবার (৬ আগষ্ট) পুঁজিবাজারে লেনদেনে শুরুর জন্য তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে কোম্পানিটি। এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটজ অ্যান্ড একচেঞ্জে কমিশনের ৬৩৮তম সভায় কোম্পানিকে আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ২৪ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত এ কোম্পানির আইপিও আবেদন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর গত ৯ জুলাই সকাল সাড়ে ১০টায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট, আইইবি মিলনায়তন, রমনা, ঢাকায় কোম্পানির আইপিও লটারী ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এখন লটারিতে বিজয়ীদের বিও অ্যাকাউন্টে শেয়ার জমা হলে কোম্পানিটি ডিএসইতে লেনদেনের সুযোগ পাবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে ২২ কোটি টাকা তুলবে। এ টাকা দিয়ে কোম্পানিটি প্ল্যান্ট ও মেশিনারিজ ক্রয়, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খরচে ব্যয় করবে। ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৯.৯০ টাকা। এ সময়ের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২.০২ টাকা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে সিটিজেন সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। শেয়ারবাজারনিউজ/ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রি লিমিটেড আজ থেকে গ্লুকোজ উৎপাদন শুরু করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
এর আগে কোম্পানিটি জানিয়েছিল, অত্যধিক ব্যয় এবং ট্রায়াল উৎপাদন ব্যর্থ হওয়ায় জিঙ্ক সালফেট প্লান্ট থেকে পিছিয়ে লিক্যুইড গ্লুকোজ উৎপাদন ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যা সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করা হয়েছে। কোম্পানিটি জানায়, লিক্যুইড গ্লুকোজ ইউনিটের প্রডাকশন ক্যাপাসিটি হচ্ছে প্রতিদিন ২৮ মেট্রিক টন। ফুড ইন্ডাষ্ট্রি এবং ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাষ্ট্রি’র কাঁচামাল হিসেবে লিক্যুইড গ্লুকোজ ব্যবহৃত হয়। পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২২ প্রতিষ্ঠানের। এগুলো হলো- এপেক্স ট্যানারি, ড্রাগন সোয়েটার, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ড ফান্ড স্কীম ওয়ান, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড, ফার্স্ট জনবতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ আগস্ট: এপেক্স ট্যানারির বোর্ড সভা ১২ আগস্ট, বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ জুন, ২০১৮ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ডের ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে। ১৩ আগস্ট: পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৩ আগস্ট, দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৭ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে পারে বলে জানা গেছে। একই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০১৮ পর্যন্ত প্রথম এবং ৩০ জুন, ২০১৮ পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। এছাড়াও আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ড ফান্ড স্কীম ওয়ান এবং আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর ট্রাস্টি সভা ১৩ আগস্ট, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ফান্ডগুলো ৩০ জুন, ২০১৮ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি ইউনিট হোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ১৪ আগস্ট: সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বোর্ড সভা ১৪ আগস্ট, বিকেল পৌনে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৭ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে পারে বলে জানা গেছে। একই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০১৮ পর্যন্ত প্রথম এবং ৩০ জুন, ২০১৮ পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। এছাড়াও এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড, ফার্স্ট জনবতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর ট্রাস্টি সভা ১৪ আগস্ট, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ফান্ডগুলো ৩০ জুন, ২০১৮ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি ইউনিট হোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। ১৮ আগস্ট: ড্রাগন সোয়েটারের বোর্ড সভা ১৮ আগস্ট, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ জুন, ২০১৮ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ডের ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে। শেয়ারবাজারনিউজ/ পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া এমএল ডাইং লিমিটেডের আইপিও লটারি আগামীকাল ৯ আগষ্ট সকাল সাড়ে ১০টায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট, আইইবি মিলনায়তন, রমনা, ঢাকায় এ কোম্পানির আইপিও লটারি অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গত ৮ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত কোম্পানির আইপিও সাবস্ক্রিপশন অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৫ মে এমএল ডাইংয়ের ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ২০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন দেয় কমিশন। উত্তোলিত টাকা দিয়ে কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ও কলকব্জা ক্রয় এবং স্থাপনের পাশাপাশি আইপিওতে খরচ করবে। ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অ্যাসেট ভ্যালু হয়েছে ২৩.৭১ টাকা। আর শেয়ার প্রতি ভারিত গড় হারে আয় হয়েছে ২.৩৫ টাকা। কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ১৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা। আর আইপিও এর মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার অনুমোদন পেয়েছে। এ টাকা কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ও ইক্যুইপমেন্ট ক্রয়ে ১৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা এবং আইপিও খরচে বাকী টাকা ব্যয় করবে। আইপিও ফান্ড পাওয়ার ২১ মাসের মধ্যে এসব কার্যক্রম সম্পন্ন করবে কোম্পানিটি। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে এনবিএল ক্যাপিটাল এন্ড ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লি: এবং রূপালী ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। শেয়ারবাজারনিউজ/ পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের আইপিও আবেদন আগামীকাল ৯ আগষ্ট থেকে শুরু হবে। বিনিয়োগকারীরা ১৬ আগষ্ট পর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা এ কোম্পানির আইপিও আবেদন করতে পারবেন।
গত বছরের ৩ অক্টোবর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ৬১৩ তম কমিশন সভায় কোম্পানিটিকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেওয়া হয়। ইন্দো-বাংলা ফার্মা আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ২০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে এ অর্থ উত্তোলন করবে। উত্তোলিত টাকায় অবকাঠামো নির্মাণ, মেশিনারিজ ক্রয় এবং আইপিও সংক্রান্ত খাতে ব্যয় করবে। ৩০ জুন ২০১৬ হিসাব বছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২.৬২ টাকা। শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১.৬৩ টাকা। উল্লেখ্য, কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে এএফসি ক্যাপিট্যাল, ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সিএপিএম অ্যাডভাইসরি লি:। শেয়ারবাজারনিউজ/ ৩০ জুন, ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ইউনিট হোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত ৪ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি। এগুলো হলো- গ্রীনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড, গ্রামিন ওয়ান: স্কিম টু, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড। ফান্ড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গ্রীনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ইউনিট হোল্ডারদের জন্য সমাপ্ত বছরে ৯ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আলোচ্য সময়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৯৫ টাকা আর ইউনিট প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ১.৭৮৩৬ টাকা। এদিকে, বাজার মূল্যে ফান্ডটির প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১২.০০ টাকা। ফান্ডটির রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর। ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ইউনিট হোল্ডারদের জন্য সমাপ্ত বছরে ৯ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আলোচ্য সময়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৯৭ টাকা আর ইউনিট প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ২.৫০ টাকা। এদিকে, বাজার মূল্যে ফান্ডটির প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১.৯৬ টাকা। ফান্ডটির রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর। এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড: ইউনিট হোল্ডারদের জন্য সমাপ্ত বছরে ১২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আলোচ্য সময়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১.২৭ টাকা আর ইউনিট প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ১.২৬ টাকা। এদিকে, বাজার মূল্যে ফান্ডটির প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৩.৪৭ টাকা। ফান্ডটির রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর। গ্রামিন ওয়ান: স্কিম টু ফান্ড: ইউনিট হোল্ডারদের জন্য সমাপ্ত বছরে ১২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আলোচ্য সময়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১.৩১ টাকা আর ইউনিট প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ১.২৯ টাকা। এদিকে, বাজার মূল্যে ফান্ডটির প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৯.৩৩ টাকা। ফান্ডটির রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ৩০ আগষ্ট। শেয়ারবাজারনিউজ/ স্কিম টু’র ট্রাস্টি কমিটি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের ব্যবসায় ইউনিটহোল্ডারদের জন্য ১২ শতাংশ নগদ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ফান্ডটির ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মুনাফা (ইপিইউ) হয়েছে ১.৩১ টাকা। এরমধ্যে ১২ শতাংশ হারে ইউনিটপ্রতি ১.২০ টাকা ডিভিডেন্ড আকারে প্রদান করা হবে। বাকি ০.১১ টাকা রিজার্ভে যোগ হবে। ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত বিষয়ে ইউনিটহোল্ডার নির্বাচনের জন্য আগামি ৩০ আগস্ট রেকর্ড ডেট নির্ধারন করা হয়েছে। উল্লেখ্য ফান্ডটির চলতি বছরের ৩০ জুন ইউনিটপ্রতি বাজার দরে সম্পদ (এনএভিপিইউ) দাড়িঁয়েছে ১৯.৩৩ টাকা। প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া বস্ত্র খাতের কোম্পানি কাট্টালি টেক্সটাইল লিমিটেড আইপিওতে আবেদন শুরুর তারিখ জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, আগামী ২৮ আগস্ট শুরু হয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আইপিওতে আবেদন করতে পারবে সকল প্রকার নিয়োগকারীরা।
এর আগে গত গত ২৬ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৪৮তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিএসইসি থেকে জানানো হয়, কাট্টালি টেক্সটাইল শেয়ারবাজার থেকে ৩৪ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে কোম্পানিটি শুধুমাত্র অভিহিত মূল্য ১০ টাকা করে ৩ কোটি ৪০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে এই টাকা সংগ্রহ করবে। জানা যায়, উত্তোলনকৃত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ক্রয়, ডরমিটরি ভবন নির্মান, ঋণ পরিশোধ, জেনারেটর স্থাপন, বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার স্থাপন এবং আইপিওতে ব্যবহার করবে। কোম্পানিটির ২০১৬-১৭ অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৯৪ টাকা। আর ২০১৭ সালের ৩০জুন পুণ:মূল্যায়ন ছাড়া শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২০.৪৮ টাকায়। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। লেনদেন শুরুর তারিখ জানিয়েছে পুঁজিবাজারে সদ্য তালিকাভু্ক্ত হওয়া বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা আমান কটন ফাইব্রাস লিমিটেড। ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী আগামী ৬ আগস্ট, সোমবার এন ক্যাটাগরির আওতায় দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে শুরু হবে এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরু করতে যাওয়া আমান কটনের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোম্পানি ট্রেডিং কোড হবে “ACFL”। আর কোম্পানি কোড হবে ১৭৪৭৭। আর গত ২৬ জুলাই আইপিওতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার সিডিবিএলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের নিজ নিজ বিও হিসাবে জমা হয়। জানা যায়, গত ৩ মে কোম্পানিটিকে আইপিও সাবস্ক্রিপশন শুরুর জন্য কনসেন্ট লেটার ইস্যু করে বাংলাদেশ সিকিউরিটজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬২৯তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। আর আগে গত ৪ জুলাই সকাল সাড়ে ১০ টায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট, আইইবি মিলিনায়তন, রমনা, ঢাকায় কোম্পানিটির লটারির ড্র’র অনুষ্ঠিত হয়। প্রাপ্ত তথ্য মতে, কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ৮০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ২ কোটি ৮ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩৩টি শেয়ার ইস্যু করে। এর মধ্যে ১ কোটি ২৫ লাখ শেয়ার ৪০ টাকা মূল্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের নিকট। বাকি ৮৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩৩টি শেয়ার ৩৬ টাকা মূল্যে (প্রাপ্ত মূল্য ১০ শতাংশ বাট্টায়) আইপিওতে ইস্যু করা হয়। আর কোম্পানিটির আইপিও আবেদন গত ৩ জুন থেকে ১০ জুন পর্যন্ত চলে। আর গত ৪ জুলাই সকাল সাড়ে ১০ টায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট, আইইবি মিলিনায়তন, রমনা, ঢাকায় কোম্পানিটির লটারির ড্র’র অনুষ্ঠিত হয়। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরের শেয়ার প্রতি আয় করে ৩.৩৮ টাকা। আর ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে করে ৩.৪৬ টাকা। আর কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি নেট অ্যাসেট ভ্যালু (পুনর্মূল্যায়নসহ) হয় ৩৫.৬৩ টাকা। যা ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে ৩৯.১২ টাকায় এসে দাড়িয়েছে। আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডকে আইপিওতে আনতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। আর ইস্যুর রেজিস্টারের দায়িত্বে আছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। মুদ্রানীতিকে ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষও পুঁজিবাজার বান্ধব মুদ্রানীতি ঘোষণা করায় বাংলাদেশ ব্যাংককে ধন্যবাদ জানিয়েছে। ব্যক্তি থেকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী যারাই মুদ্রানীতির জন্য সাইড লাইনে বসে ছিলেন তারা এখন ফিরতে শুরু করেছে। যে কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
আজ সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে শেষ হয়েছে লেনদেন। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই ক্রয় প্রেসারে টানা বাড়তে থাকে সূচক। আজ বুধবার সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। আর টাকার অংকেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আজ দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৪০ কোটি ৬২ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৩৪৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮৯৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৩৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৯টির, কমেছে ১২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির। আর দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ৭৪০ কোটি ৬২ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৫৩০২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১২৫১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৮৮১ পয়েন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৭৩২ কোটি ৪৭ লাখ ৬ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮ কোটি ১৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। এদিকে, দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৯৫০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪৬টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির, কমেছে ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৪৯ হাজার টাকা। শেয়ারবাজারনিউজ/ অবশেষে জেড ক্যাটাগরির জঞ্জাল থেকে বের হওয়ার জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে বীমা খাতের সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ।
আজ অনুষ্ঠিত সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, ঘোষিত ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের অনুমোদনের জন্য কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় ট্রাষ্ট মিলনায়তন, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) পর বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে পৌছে গেলে সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স জেড ক্যাটাগরি থেকে বি ক্যাটাগরিতে চলে আসবে। এতে বিনিয়োগকারীরা এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে মার্জিন লোনের সুবিধা পাবেন। এছাড়া শেয়ার ম্যাচিউরিটির সময় ৯ কার্যদিবস থেকে ২ কার্যদিবসে চলে আসবে। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে কোম্পানিটি ৬ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। এরপর টানা দুইবছর কোনো ডিভিডেন্ড না দেওয়ায় কোম্পানিটি জেড ক্যাটাগরিতে অবস্থান করে। আজ কোম্পানিটি ডিভিডেন্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স জেডের জঞ্জাল থেকে বেরিয়ে আসবে। শেয়ারবাজারনিউজ/ পুঁজিবাজার উন্নয়নে পাশে থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংক, সঞ্চয়পত্রের সুদ হার কমাতেও চলছে আলোচনা: গভর্নর1/8/2018 দেশের পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক সবসময় পাশে থাকবে বলে গভর্নর জানিয়েছেন ফজলে কবির।
আজ মঙ্গলবার চলতি (২০১৮-১৯) অর্থবছরের প্রথমার্ধের (জুলাই-ডিসেম্বর) মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে একথা জানান তিনি। গভর্নর বলেন, বর্তমান পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের অত্যন্ত অনুকূল পরিবেশ রয়েছে। এখন পুঁজিবাজারে পর্যাপ্ত তারল্য রয়েছে। ব্যাংকের আমানতের সুদের হার কমানো হয়েছে যার ইতিবাচক প্রভাব পুঁজিবাজারে পড়েছে। এছাড়া সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর জন্য আলোচনা চলছে বলেও জানান তিনি। তিনি আরও বলেছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রণয়নের সময় সবসময়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ আকর্ষণীয় কার্যক্রম জোরদার করার ওপর গুরুত্বারোপ করছে। মূলধন বাজার (আইপিও,বন্ড ইস্যু) এর কার্যক্রম বিকাশের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণার পর থেকে সবসময় বলা হচ্ছে। সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চীনা কনসোর্টিয়ামের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারের চুক্তি হয়েছে। চায়নিজদের জড়িত হওয়ার কারণে বর্তমান পুঁজিবাজার আরো গতিশীল হবে। আর পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সবর্দা পাশে থাকবে। উল্লেখ্য, নির্বাচনকে সামনে রেখে গত অর্থবছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সতর্ক মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছে। বিশেষ করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে বেসরকারি খাতে ঋণ জোগান যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, সেদিকেও নজর রাখা হয়েছে। |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
October 2024
Categories |