Midway Securities Ltd. | Online Stock Broker: Buy and sell shares in the Dhaka Stock Exchange (DSE) using our world class platform, all available online.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • DSE Mobile
    • DSE Mobile
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • Tax Certificate
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Form Download
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog

​midway securities ltd.

​স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্
বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
09609 100 142

শেয়ারবাজার উন্নয়নে সঠিক ব্যবস্থা নেয়া শুরু হয়েছে

24/9/2019

0 Comments

 
Picture
শেয়ারবাজারের উন্নয়নে সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক রকিবুর রহমান। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ব্যাংকও শেয়ারবাজারে তারল্য বাড়ানোর জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। তবে এমন পদক্ষেপ ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রকিবুর রহমান এসব কথা বলেছেন।
রকিবুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজারের উন্নয়নে এরইমধ্যে কারসাজিকারীদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু হয়ে গেছে। কমিশন কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। এছাড়া মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বড় বাঁধা রি-ইনভেস্টমেন্ট ইউনিট (আরআইইউ) বাতিল ও পাবলিক ইস্যু রুলস সংশোধন করেছে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ বাড়ানোর সুযোগ দিয়েছে। আর আইসিবির ইউনিট বিক্রির বিষয়টি চালু করার জন্য কাজ চলছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, এখন ভালো শেয়ার কেনার উপযুক্ত সময়। তাই সাধারন বীমা কর্পোরেশন, জীবন বীমা কর্পোরেশন, সোনালি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রনী ব্যাংকগুলোকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আহ্বান করেছেন তিনি। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ি বিনিয়োগে আগ্রহী ব্যাংকগুলোকে মৌলভিত্তি সম্পন্ন শেয়ার কেনার আহ্বান করেছেন।
ডিএসইর এই পরিচালক বলেন, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাজ অনিয়ম নিয়ন্ত্রন করা ও কারসাজিদেরকে শাস্তি দেওয়া। বাজারকে প্রোমোট করা তাদের কাজ না। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি সূচকের উঠা-নামার কারনসহ অন্যান্য সব বিষয় দেখাশুনা করতে হয়।
বর্তমানে শেয়ারবাজারে আস্থাহীনতা ও তারল্য সংকট সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে জানান রকিবুর রহমান। আস্থা ফিরিয়ে আনতে শেয়ারবাজারে কারসাজিতে জড়িতদেরকে কঠোর শাস্তি দিতে হবে। আর তারল্য কাটাতে অর্থমন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে এগিয়ে আসতে হবে বলে জানান তিনি।
রকিবুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজারে অন্যায়কারী যত প্রভাবশালীই হোক না কেনো, তাকে আইনের আওতায় আনার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
শেয়ারবার্তা
0 Comments

রিং সাইনের আইপিও লটারির ড্র ১ অক্টোবর

12/9/2019

0 Comments

 
Picture
​শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া রিং সাইন টেক্সটাইলের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য লটারি ড্র আগামী ০১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানির সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, ওই দিন সকাল ১০টায়, রাজধানীর রমনাতে অবস্থিত ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনে লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হবে।
গত ২৫ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। কোম্পানিটির আইপিওতে প্রাতিষ্ঠানিক বা যোগ্য বিনিয়োগকারীরা ৬৪৫টি আবেদন করা হয়েছে। ওইসব বিনিয়োগকারীরা বরাদ্দকৃত ৭৫ কোটি টাকার বিপরীতে ৪৯৪ কোটি ৭৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকার আবেদন করেছেন।
এর আগে গত ১২ মার্চ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৭৯তম সভায় এ রিং সাইনের আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
রিং সাইন টেক্সটাইল শেয়ারবাজারে ১৫ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ও কলকব্জা ক্রয়, ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৮৬ টাকা এবং পুনঃমূল্যায়ন ব্যতিত শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩.১৭ টাকায়।
উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং সিএপিএম এডভাইজরি লিমিটেড।
বিজনেস আওয়ার
0 Comments

এডিএন টেলিকমের আইপিও অনুমোদন

4/9/2019

0 Comments

 
Picture
আইটি খাতের কোম্পানি এডিএন টেলিকমের প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন  (বিএসইসি)। আইপিওতে শেয়ারের ইস্যু মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২৭ টাকা। আজ ৩ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৬৫৫তম কমিশন সভায় এটি অনুমোদন করা হয়।

সূত্র মতে, কোম্পানির অর্থ উত্তোলনের জন্য বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ইস্যু মূল্য নির্ধারণের জন্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের বিডিং এর অনুমোদন প্রদান করা হয়েছিল। যোগ্য বিনিয়োগকারীরা বিডিং এর মাধ্যমে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ার ৩০ টাকায় প্রান্ত-মূল্য নির্ধারণ করে। সে অনুযায়ী ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার সাধারণ শেয়ার ৩০ টাকা মূল্যে যোগ্য বিনিয়োগকারী ও ২৭ টাকা মূল্যে (আট-অফ মূল্য থেকে ১০ শতাংশ বাট্টায়) ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি সাধারণ শেয়ার সাধারণ বিরিয়োগকারীর (অনিবাসী বাংলাদেশীসহ) নিকট ইস্যুর প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন।

পুঁজিবাজার থেকে এডিএন টেলিকম ৫৭ কোটি টাকা সংগ্ররহ করবে। এর মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার শেয়ার ৩০ টাকা দরে বিক্রি করে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা সংগ্রহ করা হবে।  বাকি ২১ কোটি ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার ৯৮২ টাকা সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি শেয়ার ২৭ টাকা দরে বিক্রির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।
আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ভৌত কাঠামো উন্নয়ন, ডাটা সেন্টার স্থাপন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা এবং ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। শেয়ারপ্রতি বেসিক মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা।
অপরদিকে কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত বছরের সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৮০ পয়সা এবং বেসিক শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬৭ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।


0 Comments

রপ্তানি পুরস্কার পেয়েছে পুঁজিবাজারের ৮ কোম্পানি

2/9/2019

0 Comments

 
Picture
রপ্তানিতে বিশেষ অবদান রাখায় পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ৮ কোম্পানি জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার পেয়েছে। এই ৮ কোম্পানিসহ মোট ৬৬টি প্রতিষ্ঠান রপ্তানি পুরস্কার পেয়েছে।

আজ রোববার দেশের রপ্তানি খাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২৮টি ক্যাটাগরিতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার ২০১৬-১৭ বিতরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বিজয়ী স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হাতে এই পুস্কার এবং সনদ তুলে দেন। অনুষ্ঠানে ২৯টি স্বর্ণ, ২১টি রৌপ্য এবং ১৬টি ব্রঞ্জ পদক প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলা, শিল্প উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ সংক্ষরণে গুরুত্ব দিতে হবে। নানা ধরনের বর্জ্য যেমন, হার্ড ওয়েস্টের মধ্যে সলিড ওয়েস্ট, লিকুইড ওয়েস্ট- এগুলো ব্যবস্থাপনা করবেন। শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলার শুরু থেকে পরিকল্পনা করতে হবে। তাহলে পরিবেশ রক্ষা সহজ হবে দেশ ও মানুষের কল্যাণ হবে। আজকে কিন্তু বাংলাদেশ অর্থনীতিতে পরনির্ভরশীল নয়, আমরা নিজের পায়ে দাড়ানোর মতো প্রস্তুতি নিয়ে কাজ শুরু করেছি। ৯০ ভাগ প্রকল্প নিজেদের অর্থয়ানে বাস্তবায়ন করছি। আমি সরকার গঠনের পর, বেসরকারি খাতকে সহযোগিতা করে আসছি।

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত স্বর্ণজয়ী কোম্পানিগুলো হলো: এনভয় টেক্সটাইল, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, শাইনপুকুর সিরামকস এবং মুন্নু সিরামকস। সিলভার জয়ী কোম্পানিগুলো হলো: বিএসআরএম স্টিল এবং শাশা ডেনিমস। এছাড়া ব্রোঞ্জজয়ী কোম্পানিগুলো হলো: ম্যাকসন স্পিনিং এবং প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম, এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া মন্ত্রিপরিষদ সদস্যগণ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং শিল্প সংস্থার প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিসহ বিদেশি কূটনীতিক এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসূচক/
0 Comments

সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা আদায় প্রক্রিয়ায় বিনিয়োগকারীরা হারাল ১৪ হাজার কোটি

1/9/2019

0 Comments

 
Picture
টেলিযোগাযোগ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) গ্রামীণফোনের কাছে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা পাওনা দাবি করছে। কিন্তু শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত গ্রামীণফোন তা অস্বীকার করছে। এ নিয়ে বিটিআরসি কয়েক ধাপে গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও টাকা আদায় করা সম্ভব হয়নি। ফলে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার কথা ভাবছে সরকার। আর উভয় পক্ষের এই দ্বন্ধে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীরা এরইমধ্যে ১৪ হাজার কোটি টাকা হারিয়েছেন।
বিটিআরসি গত ২ এপ্রিল গ্রামীণফোনের কাছে ১২ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা পাওনা দাবি করে চিঠি দেয়। এরমধ্যে বিটিআরসির পাওনা ৮ হাজার ৪৯৪ কোটি ১ লাখ টাকা ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাওনা ৪ হাজার ৮৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। বিটিআরসির পাওনার মধ্যে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সুদের পরিমাণ রয়েছে ৬ হাজার ১৯৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এইসব পাওনা প্রদানে গ্রামীণফোনকে প্রথমবারের চিঠিতে ১০ কার্যদিবস সময় বেধে দেয় বিটিআরসি।
রিপ্লেসমেন্ট সিমের জন্য ট্যাক্স, টু’জি লাইসেন্স নবায়ন ফি ও ইন্টারেস্টবাবদ এই টাকা দাবি করছে বিটিআরসি। যা মূল্যায়ন করেছে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল।
গ্রামীণফোনের কাছ থেকে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা আদায়ে বিটিআরসি পদক্ষেপ গ্রহণ করে গত ২ এপ্রিল। তবে এখনো সেই টাকা আদায় করতে না পেরে গ্রামীণফোনের লাইসেন্স বাতিলের মত চূড়ান্ত পদক্ষেপের দিকে যাচ্ছে সরকার। এরইমধ্যে লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না- তা জানতে চেয়ে ইতোমধ্যে নোটিস পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বিটিআরসিকে। এছাড়া গ্রামীণফোনের বর্তমানে এখন এনওসি (সেবার অনুমোদন ও অনাপত্তিপত্র) দেওয়া বন্ধ রয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বিজনেস আওয়ারকে বলেন, শেয়ারবাজারে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি আতঙ্কের খবর হচ্ছে গ্রামীণফোনের কাছে বিটিআরসির টাকা পাওনা দাবি করা। এতোদিন পরে এসে পাওনা দাবির মাধ্যমে বিটিআরসি অদক্ষতার ও অযোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছে। এর আগে তারা কি করেছে? তাদের ভাবা উচিত ছিল গ্রামীণফোন একটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি। তাদের এই আকস্মিক ও বিলম্বিত পাওনা দাবির ফলে শেয়ারটির পতন হচ্ছে। যা ওই কোম্পানির বিনিয়োগকারীসহ সার্বিক শেয়ারবাজারকে ক্ষতির কবলে ফেলেছে।
টাকা আদায়ের এই দ্বন্ধের কারনে গ্রামীণফোনের শেয়ার দর কমে গেছে ১৪ হাজার ১৭৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ কোম্পানিটিতে গত ৫ মাসে বিনিয়োগকারীদের এই বিনিয়োগ মূল্য কমেছে। আর সরকারের কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ঘোষণার আলোকে শেয়ারটির দর কোথায় গিয়ে ঠেকে, তা এখনো দেখার বাকি।
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত গ্রামীণফোনের গত ১ এপ্রিল প্রতিটি শেয়ারের দর ছিল ৪১৭ টাকা। আর ২ এপ্রিল থেকে বিটিআরসির সঙ্গে পাওনা নিয়ে দ্বন্ধ শুরু হওয়ার প্রায় ৫ মাসের মাথায় বা ৩১ আগস্ট শেয়ারটির দর দাড়িঁয়েছে ৩১২ টাকায়। এক্ষেত্রে প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ১০৫ টাকা। আর প্রতিষ্ঠানটির মোট ১৩৫ কোটি ৩ লাখ শেয়ারের দাম কমেছে ১৪ হাজার ১৭৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
বিটিআরসি ও গ্রামীণফোনের দ্বন্ধে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমতে কমতে ৪২ হাজার ১২৯ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। তবে বিটিআরসি ও গ্রামীণফোনের দ্বন্ধ যতদিন চলবে, ততই এই শেয়ার দর কমতে থাকবে বলে আশঙ্কা করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। একইসঙ্গে কমবে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ দর। আর কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ার দর ১ টাকা কমা মানেই বিনিয়োগকারীরা হারাবে ১৩৫ কোটি টাকা।​

এদিকে শীর্ষ মূলধনী কোম্পানি হিসাবে গ্রামীণফোনের শেয়ারের দর পতন সামগ্রিক শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এছাড়া মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানি হিসাবে গ্রামীণফোনের পতন বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। আর শেয়ারবাজারের মন্দাবস্থায় সেই পতন ভূমিকা রাখছে বিষ ফোঁড়ার ন্যায়। এক অনুষ্ঠানে শেয়ারবাজারের চলমান মন্দাস্থার জন্য অন্যান্য ইস্যুর সঙ্গে গ্রামীণফোনের সঙ্গে বিটিআরসির দ্বন্ধকেও দায়ী করেন শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী।
শেয়ারবাজারের মন্দাবস্থার কারনে নিয়ন্ত্রক সংস্থাসহ বিভিন্ন পক্ষকে দায়ী করা হচ্ছে জানিয়ে মিনহাজ ইমন বলেন, প্রকৃতপক্ষে এবার বাজারের পতনে অন্যতম দায়ী প্রতিষ্ঠান বিটিআরসি। তাদের খামখেয়ালিপনার কারনে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। যাতে কোম্পানিটির হাজার হাজার বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এছাড়া এই কোম্পানিটিতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের সবচেয়ে বেশি আস্থা থাকলেও বিটিআরসির এমন কর্মকান্ডে তা ফাঁটল ধরেছে। এমতাবস্থায় বিনিয়োগকারীসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের উচিত বিটিআরসির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া। 

এ বিষয়ে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন ড. মোহাম্মদ মুসা বিজনেস আওয়ারকে বলেন, বিটিআরসির পাওনা দাবি নিয়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা গেছে বিনিয়োগকারীদের। এটা নিয়ে সরকারের কোন চিন্তা নাই। তবে একটা কোম্পানি বেআইনী কিছু করলে শুধুমাত্র বিনিয়োগকারীদের কথা ভেবে ছাড় দেওয়াটাও ঠিক হবে না। আর যদি গ্রামীণফোন বেআইনী কাজ না করে থাকে, তাহলে কোর্টে ফাইট করুক। তবে বিষয়টি সমাধান হওয়া উচিত। তখন আবার শেয়ার দাম বেড়ে যাবে।
বিটিআরসির পাওনার দাবিকে অস্বীকার করে গত ১৬ এপ্রিল চিঠি দিয়ে জানায় গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ। এতে তাদের দাবিকে প্রত্যাহার করে নিতে বলে। একইসঙ্গে সুন্দর সমাধানের জন্য আলোচনায় বসার আহবান করে। এরপরে বিটিআরসি ১২ মে গ্রামীণফোনকে চিঠি দিয়ে অবিলম্বে পুরো টাকা পরিশোধের জন্য নির্দেশ দেয়। এরপরে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে পুরো টাকা পরিশোধের জন্য ২০ জুন আবারও চিঠি দেয়। তারপর ২৩ জুন বিষয়টি সমাধানের জন্য বিটিআরসিকে আইনগত উপায়ে সালিসি নোটিশ দেয় গ্রামীণফোন। এছাড়া ৩০ জুন বিষয়টি সালিসির মাধ্যমে সমাধানের জন্য টেলিকম সচিবকে চিঠি দেয়। কিন্তু বিটিআরসি সালিসি ব্যবস্থাকে একপাশে রেখে গত ৪ জুলাই গ্রামীণফোনের ব্যান্ডউইথ ৩০ শতাংশ কমানোর জন্য ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারকানেকশন গেটওয়ে (আইআইজি) অপারেটরদের নির্দেশ দেয়।
ব্যান্ডউইথ কমানোর পরিপেক্ষিতে ৬ জুলাই বিটিআরসিকে বিষয়টি প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে চিঠি দেয় গ্রামীণফোন। একইসঙ্গে সমস্যা সমাধানের জন্য আলোচনায় বসার আহবান করে। তবে গ্রাহকের সমস্যার কথা চিন্তা করে ১৩ দিনের মাথায় ব্যান্ডউইথ কমানোর নির্দেশান প্রত্যাহার করে নেয় বিটিআরসি।
বিজনেস আওয়ার
0 Comments

শেয়ারবাজারে সবাই রাতারাতি বড়লোক হতে চায়

1/9/2019

1 Comment

 
Picture
​রকিবুর রহমান ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক সভাপতি। বর্তমানে স্টক এক্সচেঞ্জটির পরিচালক। শেয়ারবাজারের সাম্প্রতিক দুরবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন  সমকালের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনোয়ার ইব্রাহীম

সমকাল :চলতি দরপতন নিয়ে আপনার মূল্যায়ন জানতে চাই?

রকিবুর রহমান :দরবৃদ্ধি বা দরপতনের মতো সাময়িক বিষয় নিয়ে আমার মূল্যায়ন নেই, এ নিয়ে চিন্তিতও নই। আমার চিন্তার বিষয়- লেনদেন বা বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে, যা খুবই কম। বাজারে স্বাভাবিক ও যথেষ্ট অংশগ্রহণ থাকলে কখনও কোনো অস্থিরতা তৈরি হলে দ্রুত তা স্বাভাবিক হয়ে যায়। আমাদের সমস্যা হলো- এ বাজারের সবাই সূচকে নজর রেখে বিনিয়োগ করেন। ২/৪টি শেয়ারের কারণে সূচক কমলে বাকি ১০০ কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা ভয়ে শেয়ার বিক্রি করতে শুরু করেন। এটা ঠিক নয়। আরও দুঃখের বিষয় হলো, শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাজও সূচকের ওঠানামা মনিটর করা নয়। দুঃখজনক হলেও সত্য, এখানে নিয়ন্ত্রক সংস্থা জড়িয়ে যায় বা জড়ানো হয়।

সমকাল :লেনদেন কম হচ্ছে কেন?

রকিবুর রহমান :কারণ এখন কোনো প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ নেই। যথেষ্ট মিউচুয়াল ফান্ডও নেই। যা আছে, সেগুলোর পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানি দায়িত্বশীল নয়। এখানে আইডিএলসির মতো দায়িত্বশীল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী নেই। শত শত প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করলেও তারা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মতো আচরণ করে। যে বাজারের বিনিয়োগের ৮০ শতাংশ স্বল্পমেয়াদি, সেখানে স্থিতিশীলতা আশা করা দুরূহ। এ ছাড়া আর্থিক খাতের দুরবস্থার কারণে তারল্য প্রবাহে সংকট আছে।

সমকাল :শেয়ারবাজার গত কয়েক বছর ধরে ধুঁকছে। লাভের আশায় এসে মানুষ টাকা হারাচ্ছে। সরকারের দিক থেকে সংকট সমাধানের নানা প্রচেষ্টার পরও কিছু হচ্ছে না, কেন?



Read More
1 Comment

    Midway News Team

    We publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. 
    We curate news from different sources.  

    Archives

    February 2023
    January 2023
    December 2022
    November 2022
    October 2022
    September 2022
    August 2022
    July 2022
    June 2022
    May 2022
    April 2022
    March 2022
    February 2022
    January 2022
    December 2021
    November 2021
    October 2021
    September 2021
    August 2021
    July 2021
    June 2021
    May 2021
    April 2021
    March 2021
    February 2021
    January 2021
    December 2020
    November 2020
    October 2020
    September 2020
    August 2020
    July 2020
    June 2020
    May 2020
    April 2020
    March 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    October 2019
    September 2019
    August 2019
    July 2019
    June 2019
    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    August 2018
    July 2018
    June 2018
    May 2018
    April 2018
    March 2018
    February 2018
    January 2018
    December 2017

    Categories

    All

    RSS Feed

  • ​বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • Open BO Account
  • ​Link (লিংক) Account
  • IPO
  • DSE Mobile​​
  • Pricing / প্রাইস
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)​
  • Deposit (টাকা জমা)​
  • Branches
  • FAQ
  • ​Contact Us​
  • Our Services
  • ​About Us
  • Blog
  • Market News
Dhaka Stock Exchange Building (Room No: 508)
9/F, Motijheel C/A, Dhaka 1000
Hotline: 09609 100 142
​info@midwaybd.com
Copyright Midway Securities Ltd. © 2021
Dhaka Stock Exchange Ltd.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • DSE Mobile
    • DSE Mobile
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • Tax Certificate
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Form Download
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog