midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) মালিকানাধীন আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের আইপিও লাটারি লাগছে না। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সূত্র মতে, দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়ানোর পর কোম্পানিটির বন্ড ইস্যুর সাবস্ক্রিপশন ১০০ শতাংশের কিছুটা বেশি হয়েছে। এর মধ্যে ৯২ শতাংশ বা ৯২ কোটি টাকার আবেদন করেছে যোগ্য বিনিয়োগকরীরা (ইলিজিবল ইনভেস্টর)। সাড়ে ৮ কোটি টাকা বা ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ আবেদন করেছ সাধারণ বিনিয়োগকারী (জেনারেল ইনভেস্টর)। এজন্য লটারির প্রয়োজন নেই বলে মনে করছেন কোম্পানির সংশ্লিষ্টরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা অর্থসূচককে বলেন, বন্ড ইস্যুতে প্রায় ১০২ শতাংশের মত আবেদন জমা পরেছে। তাই আমরা মনে করছি এ জন্য কোনো লটারির প্রয়োজন নেই। আবেদনের সকল তথ্য সেন্ট্রাল ডিপোজিটারি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) এ পাঠিয়ে দিয়েছি। তারা যদি বলেন লটারি করার জন্য তাহলে আমরা লটারি করবো। তিনি আর বলেন, লটারি না হলেও আবেদনকৃত সবাই বন্ড পাবেন। প্রথমে যারা সাধারণ বিনিয়োগকরী আবেদন করেছে তাদেরকে দেয়া হবে। এরপরে যারা যোগ্য বিনিয়োগকারী আবেদন করেছেন তাদের মধ্যে বাকি বন্ড সমানভাবে ভাগ করে দেয়া হবে। কারণ অতিরিক্ত আবেদনকারীর সংখ্যা খুব বেশি না। উল্লেখ্য যে, গত ১৮ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় কোম্পানির বন্ড ইস্যুর আবেদন জমা নেয়া শেষ হয়। বিএসইসির ৭০১তম কমিশন সভায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পাবলিক ইস্যু রুলস ২০১৫ এর সংশ্লিষ্ট তিনটি আইন পরিপালন থেকে অব্যাহতি প্রদান করে এসময় বাড়ানো হয়েছে। এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে কোম্পানিটির আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছিল। এবং ৬ অক্টোবর, রোববার আইপিও আবেদন গ্রহণের সময় শেষ হয়েছিল। জানা গেছে, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ৬শ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করবে পুঁজিবাজার থেকে। এর মধ্যে প্লেসমেন্টের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর কাছে বন্ড বিক্রি করে ৫শ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে। আর প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বিক্রি করা হবে ১শ কোটি টাকার বন্ড। এরআগে গত ২ জুলাই, ১৯ (মঙ্গলবার) এ প্রস্তাবের অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসির ৬৯২তম সভায় এ সিদ্ধান্ত দেয়া হয়। সূত্র মতে, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫ হাজার টাকা। একটি ইউনিট নিয়ে এই বন্ডের মার্কেট লট। আলোচিত বন্ডটির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-এটি একটি নন কনভার্টেবল ( Non-Convertible), ফুললি রেডিমেবল (Fully Redeemable) , কুপন বেয়ারিং (Coupon Bearing) বন্ড প্রাথমিক গণ প্রস্তাব (আইপিও) এর মাধ্যমে ইস্যু করবে। অর্থাৎ এই বন্ডের কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তরিত হবে না, মেয়াদ শেষে সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে যাবে এবং বন্ডের সঙ্গে কুপন থাকবে, নির্দিষ্ট সময় পর পর যার ভিত্তিতে বন্ডহোল্ডার সুদ ও আসলের অর্থ পাবেন। বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে শতভাগ সরকারী মালিকানাধীন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিটি ১০০ কোটি টাকা তহবিল সংগ্রহ করে ভূমি উন্নয়ন ও সিভিল ওয়ার্ক, প্রাথমিক জ্বালানী, যানবাহন ক্রয়, প্রকৌশলী ও পরামর্শক সেবা, চলতি মূলধন এবং প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৭ তারিখে সমাপ্ত বৎসরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী নীট সম্পদ মূল্য ২৬৫ টাকা ৯৬ পয়সা এবং বিগত ৫ টি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় ১০ টাকা ৬৩ পয়সা। ০৭ বছর মেয়াদী বস্তুটির বার্ষিক কুপন সুদহার হবে ১৮২ দিন মেয়াদী ট্রেজারী বিলের সুদ হারের সাথে ৪ শতাংশ মার্জিন যুক্ত হার (যা সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৫ শতাংশ ও সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ) এবং অর্ধবার্ষিক মেয়াদে প্রদেয়। বিনিয়োগকারীদের মুলধন ফেরত দেয়া হবে ৭ বছরে। তবে প্রথম ৩ বছরে কোন মুলধন ফেরত পাবে না বিনিয়োগকারীরা। শেষের ৪ বছরে প্রতিবছর ২৫ শতাংশ করে মুলধন ফেরত দেয়া হবে। উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং ব্রাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। এছাড়াও ট্রাস্টি হিসেবে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
0 Comments
সম্প্রতি আইপিও প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা রিং শাইন টেক্সটাইলের শেয়ার লেনদেন শুরু সংক্রান্ত জটিলতা কাটতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (বিএসইসি) গাইডলাইন দিয়েছে। আগামী মাসের মাঝামাঝি দুই স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
উল্লেখ, বিদ্যমান দুটি আইনের সাংঘর্ষিক অবস্থার কারণে রিং শাইনের শেয়ার লেনদেন নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়। তবে এই জটিলতা সৃষ্টি করেছে খোদ কোম্পানিটি। রিং শাইন টেক্সটাইল গত ২০ নভেম্বর সর্বশেষ হিসাববছরের জন্য ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করে। বিদ্যমান আইন অনুসারে, লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণার পরবর্তী লেনদেন দিবসে সার্কিট ব্রেকার বা শেয়ারের মূল্য পরিবর্তনের সীমা থাকে না। এ হিসেবে রিং শাইনের শেয়ার লেনদেন শুরুর প্রথম দিনে সার্কিট ব্রেকার থাকার কথা নয়। কিন্তু সম্প্রতি জারি করা বিএসইসির একটি নির্দেশনা অনুসারে, আইপিও পরবর্তী প্রথম লেনদেনের দিন থেকেই সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। আইন এই জটিলতার প্রেক্ষিতে ডিএসই রিং শাইনের শেয়ার লেনদেনের জটিলতা তুলে ধরে বিএসইসির কাছে গাইডলাইন চাইলে তারা একটি গাইডলাইন দিয়েছে। জানা গেছে, বিএসইসি ডিএসইকে জানিয়েছে সার্কিটব্রেকার সংক্রান্ত ইস্যুতে তাদের সর্বশেষ নির্দেশনাটিই বাস্তবায়ন করতে হবে। অর্থাৎ লেনদেন শুরুর প্রথম দিন থেকেই রিং শাইনের শেয়ারে সার্কিট ব্রেকার থাকবে। রিং শাইন টেক্সটাইল লিমিটেড ঘোষিত লভ্যাংশের জন্য ১১ ডিসেম্বর রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করেছে। বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে, রেকর্ড তারিখের পর কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু করতে হবে। তাহলে লভ্যাংশ ঘোষণা সংক্রান্ত (Corporate Declaration) কারণে সার্কিট ব্রেকার থাকা না থাকার বিষয়টি আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। ফলে লেনদেন শুরুর দিন থেকেই সার্কিট ব্রেকার কার্যকরের নির্দেশনা বাস্তবায়নে কোনো সমস্যা হবে না। রেকর্ড তারিখের পর লেনদেন শুরু হলে ঘোষিত লভ্যাংশ বর্তমান শেয়ারহোল্ডাররাই প্রাপ্য হবে। অর্থাৎ ঘোষিত বোনাস শেয়ার আইপিওতে শেয়ার বরাদ্দপ্রাপ্তরাও এ লভ্যাংশ পাবেন। বিএসইসির গাইডলাইনের কারণে আগামী ১১ ডিসেম্বরের আগে রিং শাইনের শেয়ার লেনদেনের কোনো সম্ভানা নেই। তাই কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন ১১ ডিসেম্বরের পরে শুরু হতে পারে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এমবি ফার্মাসিটিউক্যালস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। ৩০ জুন, ২০১৯ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪০ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ২৪ টাকা ৯ পয়সা। কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ৩১ ডিসেম্বর। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেড ড্রেজিং বা নদী খনন ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছে। তবে কোম্পানিটি সরাসরি এই ব্যবসা করবে না। প্যারামাউন্ট ড্রেজিং লিমিটেড নামের কোম্পানির মাধ্যমে নতুন এই ব্যবসায় যুক্ত হবে। এ লক্ষ্যে প্যারামাউন্ট ড্রেজিং লিমিটেডে বিনিয়োগ করবে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল।
আজ ২৬ নভেম্বর, মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। সূত্র জানিয়েছে, আরও দুই বিনিয়োগকারীর সঙ্গে যৌথভাবে ওই বিনিয়োগ করবে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল। এরা হচ্ছেন- প্যারামাউন্ট হোল্ডিংস লিমিটেড এবং নাওয়াজ আহমেদের সহযোগি কোম্পানি হিসেবে কাজ করবে। মূলত ড্রেজিং ব্যবসার লক্ষ্যে এ কোম্পানিটিতে বিনিয়োগ করা হবে। কোম্পানিটিতে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৬৫ শতাংশ শেয়ার থাকবে। আইটি খাতের কোম্পানি এডিএন টেলিকমের প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) এর লটারির ড্র অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৮ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে কোম্পানির লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে কোম্পানিটি ৪ নভেম্বর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ সম্পন্ন করেছে। গত ৩ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আইপিওতে শেয়ারের ইস্যু মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২৭ টাকা। সূত্র মতে, কোম্পানির অর্থ উত্তোলনের জন্য বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ইস্যু মূল্য নির্ধারণের জন্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের বিডিং এর অনুমোদন প্রদান করা হয়েছিল। যোগ্য বিনিয়োগকারীরা বিডিং এর মাধ্যমে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ার ৩০ টাকায় প্রান্ত-মূল্য নির্ধারণ করে। সে অনুযায়ী ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার সাধারণ শেয়ার ৩০ টাকা মূল্যে যোগ্য বিনিয়োগকারী ও ২৭ টাকা মূল্যে (আট-অফ মূল্য থেকে ১০ শতাংশ বাট্টায়) ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি সাধারণ শেয়ার সাধারণ বিরিয়োগকারীর (অনিবাসী বাংলাদেশীসহ) নিকট ইস্যুর প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন। পুঁজিবাজার থেকে এডিএন টেলিকম ৫৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার শেয়ার ৩০ টাকা দরে বিক্রি করে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা সংগ্রহ করা হবে। বাকি ২১ কোটি ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার ৯৮২ টাকা সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি শেয়ার ২৭ টাকা দরে বিক্রির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ভৌত কাঠামো উন্নয়ন, ডাটা সেন্টার স্থাপন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা এবং ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। শেয়ারপ্রতি বেসিক মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। অপরদিকে কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত বছরের সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৮০ পয়সা এবং বেসিক শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬৭ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। অর্থসূচক পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড রেকর্ড ডেটের আগে আগামীকাল ২৭ নভেস্বর, বুধবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগামী ২৮ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে। কোম্পানিটির রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১ ডিসেম্বর। রেকর্ড ডেটের কারণে ওইদিন কোম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে। The 2019 International Seminar on Capital Market for SMEs (hereinafter ‘Seminar’) was successfully held at Shenzhen Stock Exchange on November 25th. Senior management and experts of exchanges, regulatory department and market institutions from countries along the “Belt and Road”, including Abu Dhabi, Cambodia, Thailand, Malaysia, Indonesia, the Philippines, Bangladesh, and Pakistan, joined the Seminar. Mr. Ai Xuefeng, Vice Mayor of Shenzhen Municipal People’s Government, Mr. Wang Jianjun, CEO and President of Shenzhen Stock Exchange, and Ms. Yang Liu, Deputy Director of Department of International Affairs of China Securities Regulatory Commission (hereinafter ‘CSRC’), attended the seminar and delivered speeches. More than 80 representatives from domestic and foreign exchanges, financial institutions and related capital market organizations attended the Seminar.
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কনফিডেন্স সিমেন্টের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কনফিডেন্স পাওয়ার বগুড়া লিমিটেডকে উৎপাদন চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সূত্র মতে, কনফিডেন্স পাওয়ার বগুড়া লিমিটেডের ১১৩ মেগাওয়াট পাওয়ার প্লান্ট বগুড়া-নাটোর হাইওয়ে রোড, বীরগ্রাম, বগুড়ায় অবস্থিত। কোম্পানিটির উৎপাদন বিদ্যুৎ বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) এর কাছে বিক্রি করা হবে। উল্লেখ্য, কনফিডেন্স সিমেন্টের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কনফিডেন্স পাওয়ার হোল্ডিংস লিমিটেড। কোম্পানিটিতে কনফিডেন্স সিমেন্টর ৪১ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। এই কনফিডেন্স পাওয়ার হোল্ডিংসের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে কনফিডেন্স পাওয়ার বগুড়া লিমিটেড। কোম্পানিটিতে কনফিডেন্স পাওয়ারের ৯৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। বস্ত্র খাতের কোম্পানি দেশ গার্মেন্টস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ নতুন অটোমেটিক সুইং মেশিন আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একারণে কোম্পানিটি ১ কোটি ৫ লাখ টাকা অনুমোদন করেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, নতুন সুইং মেশিনের মাধ্যমে কোম্পানিটি বিদ্যমান প্রডাকশন ফ্লোরের আরেকটি লাইনে উৎপাদন বাড়াবে। এই প্রকল্পে কোম্পানিটি ১ কোটি ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করবে। কোম্পানিটি যমুনা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে নতুন প্রকল্পে অর্থায়ন করবে। প্রসঙ্গত, দেশ গার্মেন্টস গত ৩০ জুন ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই বোনাস লভ্যাংশ। সর্বশেষ অর্থবছরে (২০১৮-২০১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ২ টাকা ৬৭ পয়সা (রিস্টেটেড)। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ২২ টাকা ৫০ পয়সা (রিস্টেটেড)। এদিকে কোম্পানিটি বছরের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ছিলো ১ টাকা ৩১ পয়সা। অর্থসূচক পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার তহবিল চেয়েছিল ব্রোকার, মার্চেন্ট ব্যাংকারসহ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা, সরকার এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সুনির্দিষ্ট কর্মকৌশল জানতে চেয়েছে। গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আসাদুল ইসলামের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি তাদের কাছে তহবিল দেয়ার পর এটি কীভাবে পুঁজিবাজারে কার্যকর প্রভাব রাখবে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কর্মকৌশল জানতে চান বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
মিডওয়ে সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান ও ডিএসইর পরিচালক মো. রকিবুর রহমান, ইবিএল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএসই পরিচালক মো. ছায়েদুর রহমান, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ আলী, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজের সিইও মো. আনোয়ার হোসেন, ব্যাংক এশিয়ার সিকিউরিটিজের সিইও সুমন দাশ, সিটি ব্রোকারেজের সিইও মিসবাহ উদ্দিন আফফান ইউসূফ ও এআইবিএল ক্যাপিটাল মার্কেট সার্ভিসেসের পরিচালক মো. রেজাউর রহমান বুধবারের সভায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সভায় পুঁজিবাজারের স্বার্থে সহজ শর্তে তহবিল প্রদানের গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরেন। এ তহবিল থেকে স্টক ব্রোকার, ডিলার, মার্চেন্ট ব্যাংকারসহ সব প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা অর্থ নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করলে সেটি বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে তারা অর্থ মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছেন। এমনকি এ তহবিলের অর্থ তারা শুধু সেকেন্ডারি বাজারে মৌলভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগ করা হবে বলেও জানিয়েছেন। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আসাদুল ইসলাম সভায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে তহবিলের অর্থ কীভাবে বিনিয়োগ করা হলে সেটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে তা জানতে চেয়েছেন। এজন্য তাদের সুনির্দিষ্ট কর্মকৌশল জমা দেয়ার কথা বলেছেন। তাদের কাছ থেকে কর্মকৌশল পাওয়ার পর এ বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। মিডওয়ে সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান ও ডিএসইর পরিচালক মো. রকিবুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিবের সঙ্গে আমাদের অত্যন্ত ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। তিনি তহবিলের বিষয়ে ইতিবাচক। পাশাপাশি তিনি পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনার ওপর জোর দিয়েছেন। ১০ দিনের মধ্যে সুনির্দিষ্ট কর্মকৌশল মন্ত্রণালয়ের কাছে জমা দেয়া হবে বলে জানান তিনি। শেয়ারবার্তা দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) নতুন ইনডেক্স যোগ করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। সূত্র মতে, চলতি বছরের মধ্যেই একটি নতুন ইনডেক্স যোগ করা হবে ডিএসইতে। নতুন ইনডেক্স যোগ হলে ডিএসইর মোট চারটি ইনডেক্স হবে। এজন্য একটি তিন সদস্যের টিম করেছে ডিএসই। যারা নতুন ইনডেক্স নিয়ে কাজ করবে। এবং তারা এ বিষয়ে শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে সমন্বয় করার জন্য খুব শীঘ্রই চায়না যাবে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএসইর এক কর্মকর্তা অর্থসূচককে বলেন, আমরা স্ট্রেটেজিক পার্টনারের সাথে কাজ করার অংশ হিসেবে এবছর নতুন ইনডেক্স যোগ করতে যাচ্ছি। ইনডেক্সটি হবে মার্কেট মূলধরনের উপর ভিত্তি করে। তবে মার্কেট মূলধন কত এর উপর নির্ভর করে ইনডেক্সটি হবে তা এখনও ঠিক করা হয়নি। শেনজেনে তিনটি ক্যাটাগরিতে ইনডেক্সটি আছে। ক্যাটাগরিগুলো হচ্ছে ক্ষুদ্র বাজার মূলধন, মাঝারি বাজার মূলধন, বড় বাজার মূলধন। তবে আমাদেরটি একটি ক্যাটাগরিতে বাজার মূলধনের উপর ভিত্তি করে হবে । তিনি আরও বলেন, আমরা এবছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই ইনডেক্সটি চালু করবো। এবং আশা করছি ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) এর আগেই সেটা সম্ভব হবে। ইনডেক্সটি যোগ হলে ডিএসইতে লেনদেনর একটি নতুন মাত্রা বাড়বে এবং লেনদেনও বাড়বে বলে আমরা আশা করছি। এ বিষয়ে তিন জনের একটি টিম করা হয়েছে। তারা খুব শীঘ্রই শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জে এ বিষয়ে সমন্বয় করার জন্য যাবে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১১ কোম্পানি, আগামীকাল ২০ নভেম্বর বুধবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।কোম্পানিগুলো হচ্ছে- অ্যাটলাস বাংলাদেশ, ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং মিলস, ফরচুন সুজ, ফু-ওয়াং ফুড, জিবিবি পাওয়ার, হাক্কানি পাল্প, মতিন স্পিনিং, মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস, সি পার্ল বীচ, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ ও জাহিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।
কোম্পানিগুলোর স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে আগামী ২১ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার। কোম্পানিগুলোর ২৪ নভেম্বর রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। রেকর্ড ডেটের দিন কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যমুনা অয়েল লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। ৩০ জুন, ২০১৯ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২১ টাকা ১৯ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ১৬৭ টাকা ৬১ পয়সা। কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১লা ফেব্রুয়ারি । এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২২ ডিসেম্বর। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাওয়ার গ্রিড লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের (জুলাই-সেপ্টম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২ টাকা ৪৩ পয়সা। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মেঘনা সিমেন্ট লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ। ৩০ জুন, ২০১৯ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৯২ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ৩৬ টাকা ১৯ পয়সা। কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৯ ডিসেম্বর । এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২ ডিসেম্বর। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৫ কোম্পানিকে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরের সেরা ট্যাক্স প্রদানকারী হিসেবে মনোনীত করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এছাড়া সবচেয়ে বেশি ট্যাক্স প্রদানের জন্য ৬৬২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ট্যাক্স কার্ড, ক্রেস্ট এবং সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সূত্র মতে, আগামী ১৪ নভেম্বর মনোনীত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার প্রদান করা হবে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্যাংকিং খাতের ৬ কোম্পানি ট্যাক্স অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো: ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, ন্যাশনাল ব্যাংক, ব্রাক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। এছাড়া পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা স্ট্যান্ডার্ড চ্যাটার্ড ব্যাংক ও এইচএসবিসি ট্যাক্স অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছে। পুঁজিবাজারের নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের দুই কোম্পানি- ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ এবং আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড ট্যাক্স অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছে। এছাড়া পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা এই ক্যাটাগরির বাংলাদেশ ইনফ্রাসট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেড এবং ইনফ্রাসট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি ট্যাক্স অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছে। পুঁজিবাজারের টেলিকমিউনিকেশন খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেড মনোনীত হয়েছে। এছাড়া প্রকৌশল খাতের বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেড, খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড এবং পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত বিএসআরএম স্টিল লিমিটেড ট্যাক্স অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছে। ট্যাক্স অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত অন্যান্য ক্যাটাগরির কোম্পানি হলো: খাদ্য এবং আনুষঙ্গিক খাতের তালিকাভুক্ত অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, পুঁজিবাজারের বাইরে নেসলে বাংলাদেশ লিমিটেড এবং ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। এনার্জি খাতের তালিকাভুক্ত তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড এবং পুঁজিবাজারের বাইরে গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড। পাট খাতের আকিজ জুট মিলস লিমিটেড, জনতা জুট মিলস লিমিটেড এবং সুপার জুট মিলস লিমিটেড। বস্ত্রখাতের তালিকাভুক্ত এনভয় টেক্সটাইল। এছাড়া পুঁজিবাজারের বাইরে কোটস বাংলাদেশ লিমিটেড, বাদশা টেক্সটাইল, এসিএস টেক্সটাইলস বাংলাদেশ লিমিটেড, নোমান টেরি টাওয়েল মিলস, এপেক্স টেক্সটাইল প্রিন্টিং মিলস লিমিটেড এবং ফখরুদ্দিন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড। প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মধ্যে মিডিয়া স্টার লিমিটেড, ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেড, ট্রান্সক্রাফট লিমিটেড এবং মিডিয়া ওয়ার্ল্ড লিমিটেড। রিয়েল স্টেট খাতের র্যাংগস প্রপার্টিজ লিমিটেড, ইক্যুইটি প্রপার্টিজ ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং বে ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। রেডিমেন্ট গার্মেন্টসের মধ্যে ইয়াংগং হাইটেক স্পোর্টস উইয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড, জিএমএস কম্পোজিট নিটিং, হামীম ডেনিম, দেটস ইট স্পোর্টস উইয়ার, পেসিফিক জিন্স এবং ফোন এইচ ফ্যাশনস লিমিটেড। অন্যান্য ক্যাটাগরির মধ্যে তালিকাভুক্ত বিট্রিশ আমেরিকান টোবাক্যো বাংলাদেশ রয়েছে। এছাড়া পুঁজিবাজারের বাইরে আমেরিকান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, সাধারণ বীমা করপোরেশন এবং তমা কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড কোং লিমিটেড রয়েছে। এছাড়া মেসার্স এসএন করপোরেশন, মেসার্স এএসবিএস, মেসার্স সালেহ আহমেদ, ওয়াল্টন প্লাজা, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ, মংলা সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, আশা, ব্যুরো বাংলাদেশ এবং আরএস ট্রেডিং রয়েছে। অর্থসূচক ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ব্যবসায় মুনাফা অর্জন করা সত্ত্বেও ৭ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীরা যেমন ক্ষিপ্ত, একইভাবে মেনে নিতে পারছেন না বাজার সংশ্লিষ্টরা। তাই কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিনিয়োগকারীরা।
জুন ক্লোজিং কোম্পানিগুলোর সম্প্রতি আয়োজিত লভ্যাংশ সংক্রান্ত সভায় ৭ কোম্পানির পর্ষদ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। লভ্যাংশ দেবে না এ তালিকায় রপ্তানিতে স্বর্ণ ট্রফি জয়ীর মতো কোম্পানিও রয়েছে। এছাড়া রাষ্ট্রাধীন কোম্পানি ও কয়েক বছর আগে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিও রয়েছে। এমনকি রাইট ইস্যুর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ এখনো ব্যবহার করতে না পারা কোম্পানিও আছে। মুনাফা সত্ত্বেও লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানিগুলো নিয়ে বিনিয়োগকারীদের নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তারা কোম্পানিগুলোর পর্ষদের এ সিদ্ধান্তকে অমানবিক ও শেয়ারবাজার বিরোধী আচরন বলে দাবি করেছে। একইসঙ্গে মুনাফা সত্ত্বেও লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে নিয়ন্ত্রক সংস্থার কার্যকরি পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সাবেক সভাপতি ছায়েদুর রহমান বিজনেস আওয়ারকে বলেন, একটি কোম্পানির মুনাফা হলে লভ্যাংশ দেওয়া উচিত। আর শেয়ারবাজারের বর্তমান অবস্থায় সেটা আরও বেশি দাবি রাখে। তাই শেয়ারবাজারের স্বার্থে ওইসব কোম্পানির পর্ষদের লভ্যাংশ ঘোষণা করা উচিত ছিল। লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া কোম্পানিগুলোর নাম, শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) ও শেয়ার দর তুলে ধরা হল- এ বিষয়ে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের সচিব তপন কুমার সরকার বিজনেস আওয়ারকে বলেন, এবার লভ্যাংশ দিতে পারিনি। কারন নগদ টাকা নাই। বোনাস দিতে পারতেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সেটা দিলে তো ঝামেলা। কিন্তু এর আগেতো নিয়মিত বোনাস দিয়েছেন এমন প্রশ্নে তিনি কোন উত্তর দেননি। খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ : ২০১৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া এ কোম্পানিটি গত বছর ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।এবারও কোম্পানিটির ২ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দেওয়ার সক্ষমতা ছিল। এছাড়া উদ্যোক্তা/পরিচালকদের শেয়ার ধারন ৩০ শতাংশের উপরে থাকায় বোনাস শেয়ারে বাধা ছিল না। তারপরেও তালিকাভুক্তির মাত্র ৫ বছরে কোম্পানিটির পর্ষদ লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নিয়ে গেল। হতাশ করল বিনিয়োগকারীদেরকে। রেনউইক যজ্ঞেশ্বর : এ কোম্পানিটি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ব্যবসায় ৪২ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করেছে। কিন্তু তারপরেও একটি রাষ্ট্রাধীন কোম্পানি হয়ে বেসরকারী কোম্পানির ন্যায় আচরন করেছে। এতে হতাশ হয়েছে বিনিয়োগকারীরা। যা ছিল অপ্রত্যাশিত। শাইনপুকুর সিরামিকস : বেক্সিমকো গ্রুপের এ কোম্পানিটির পর্ষদ ২০১৩ সাল থেকে শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ দিচ্ছে না। সর্বশেষ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৪ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করলেও পর্ষদ তা দিতে রাজি না। তাই ‘জেড’ ক্যাটাগরিতেই থাকতে হবে এ কোম্পানিকে। ইনটেক : ২০০২ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি আগের অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের ১১ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছিল। এ কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পরে প্রতিবারই বোনাস শেয়ার দিয়েছে। কখনো নগদ লভ্যাংশ দেয়নি। তবে বর্তমানে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা/পরিচালকদের শেয়ারধারন ৩.৯৭ শতাংশ হওয়ার কারনে বোনাস শেয়ার দেওয়ার সুযোগ নেই। আর তাতেই প্রথমবার শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ থেকে বঞ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পর্ষদ। জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন : ২০১২ সালে তালিকাভুক্তির পরে ২০১৪ সালে ৩টি সাধারন শেয়ারের বিপরীতে ২টি রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা কোম্পানিটির ব্যবসায় এখন মন্দা। এছাড়া তালিকাভুক্তির পরে প্রতিবছরই বোনাস শেয়ার দিয়ে পরিশোধিত মূলধন প্রায় ৫০০ কোটিতে উন্নিত করা হয়েছে। তারপরেও কোম্পানিটির পর্ষদ এবার মুনাফা সত্ত্বেও লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উদ্যোক্তা/পরিচালকদের শেয়ার ধারন মাত্র ১৩.৮২ শতাংশ হওয়ায় নগদ লভ্যাংশ বাধ্যতামূলক ছিল। আর তাতেই বেরিয়ে এসেছে কোম্পানির প্রকৃত চিত্র। সালভো কেমিক্যাল : এ কোম্পানিটির পর্ষদও কখনো শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দেয়নি। শুধুমাত্র বোনাস শেয়ার দিয়ে এসেছে। কিন্তু এবার উদ্যোক্তা/পরিচালকদের শেয়ার ধারন ৩০ শতাংশের নিচে (২২.১৪%) হওয়ায় বোনাস শেয়ার দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়েছে। আর তাতেই পর্ষদ লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম : ১৯৯০ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সংখ্যা মাত্র ১ বছর। এরমধ্যে আবার কোম্পানিটির উদ্যোক্তা/পরিচালকদের শেয়ারধারন ৩০ শতাংশের নিচে (২৮.৩৮%) হওয়ায় বোনাস শেয়ার দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়েছে। তাতেই কপাল পুড়েছে শেয়ারহোল্ডারদের। অথচ এই কোম্পানিটি ২০১৬ সালে রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৫২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে। যে অর্থ এখন পর্যন্ত ব্যবহার সম্পন্ন হয়নি। বিজনেস আওয়ার পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইস্টার্ণ লুব্রিকেন্টস গত ৩০ জুন ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ১০০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র মতে, সর্বশেষ অর্থবছরে (২০১৮-২০১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ২৩ টাকা ৪৫ পয়সা। আগামী ৮ ফেব্রয়ারি কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭ ডিসেম্বর। পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি পদ্মা অয়েল কোম্পানি গত ৩০ জুন ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ১৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র মতে, সর্বশেষ অর্থবছরে (২০১৮-২০১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ২৯ টাকা ৭ পয়সা। এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাড়িয়েছে ১৪২ টাকা ৮৫ পয়সা। আগামী ১৮ জানুয়ারি কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ নভেম্বর। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১২ কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিগুলোর সভায় ৩০ জুন, ২০১৯ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত এবং ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সোনারগাঁও টেক্সটাইল লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ নভেম্বর, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। এসিআই লিমিটেডের বোর্ড সভা ১১ নভেম্বর, দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ জুন, ২০১৯ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ডের ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। একই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। তিতাস গ্যাস লিমিটেডের বোর্ড সভা ১১ নভেম্বর, বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। সূহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বোর্ড সভা ১১ নভেম্বর, বিকেল ৬টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। এইচআর টেক্সটাইল লিমিটেডের বোর্ড সভা ৯ নভেম্বর, সকাল সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। প্রাইম টেক্সটাইল লিমিটেডের বোর্ড সভা ১২ নভেম্বর, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বোর্ড সভা ১২ নভেম্বর, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। এসিআই ফরমুলেশন লিমিটেডের বোর্ড সভা ১০ নভেম্বর, রাত ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। পাওয়ার গ্রিড লিমিটেডের বোর্ড সভা ১১ নভেম্বর, সন্ধা সাড়ে ৬টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। ড্রাগন সোয়েটার লিমিটেডের বোর্ড সভা ১২ নভেম্বর, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের বোর্ড সভা ১১ নভেম্বর, পৌনে ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। ইবনে সিনা লিমিটেডের বোর্ড সভা ৯ নভেম্বর, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি প্রকাশ করা হবে। সানবিড শেয়ারবাজারে কোম্পানির লেনদেনের প্রথমদিনেই শেয়ার দরে হ্রাস-বৃদ্ধির সীমা (সার্কিট ব্রেকার) দিতে যাচ্ছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রস্তাবের আলোকে কমিশন খুব শীঘ্রই এই সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। কমিশন সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি ডিএসই কর্তৃপক্ষ কোম্পানির লেনদেনের প্রথমদিনে সার্কিট ব্রেকার চেয়ে কমিশনে প্রস্তাব করে। এক্ষেত্রে তারা লেনদেনের প্রথম ২দিন ৫০ শতাংশ সার্কিট ব্রেকার চেয়েছেন। এরপরে যথানিয়মে ১০ শতাংশ করে সার্কিট ব্রেকার থাকবে। ডিএসইর এই প্রস্তাবকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে কমিশন। যাতে বিষয়টি চলতি সপ্তাহের কমিশন সভায়ও চূড়ান্ত করা হতে পারে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। বিএসইসির এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, লেনদেনের প্রথমদিনে কোম্পানির শেয়ারে অস্বাভাবিক উত্থান হয়। যাতে ওই অস্বাভাবিক উত্থান স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। এতে একটি পক্ষ লাভবান হলেও আরেকটি পক্ষকে লোকসান গুণতে হয়। ফলে ডিএসইর প্রস্তাবকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। যদিও ডিএসইর প্রস্তাবের বিরোধীতা করে কিছু বিনিয়োগকারী কমিশনে সাক্ষাত করেছে। তারা মূলত আইপিও ব্যবসায়ী। তবে কমিশন তাদের কয়েকজনের স্বার্থের জন্য পুরো শেয়ারবাজারের স্বার্থকে বিসর্জন দেবে না। প্রস্তাবিত সার্কিট ব্রেকার অনুযায়ি, একটি ১০ টাকার শেয়ার লেনদেনের প্রথমদিন সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ বা ৫ টাকা বেড়ে ১৫ টাকা হতে পারবে। আর ২য় দিন ওই ১৫ টাকার উপরে ৫০ শতাংশ বা ৭.৫০ টাকা বেড়ে ২২.৫০ টাকা হতে পারবে। ফলে আগামিতে ১০ টাকার শেয়ার লেনদেনের প্রথমদিনে অযৌক্তিকভাবে ৭০-১০০ টাকা হওয়ার সুযোগ থাকবে না। শেয়ারবার্তা |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
October 2024
Categories |