midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
সূচকে উত্থান রেখেই পবিত্র ঈদ উল-আজাহার ছুটিতে যাচ্ছে দেশের উভয় পুঁজিবাজার। সাপ্তাহিক ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ৯ আগষ্ট থেকে টানা নয় দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে। আর ছুটির আগের শেষ কার্যদিবসে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সূচকে ইতিবাচক ধারা দেখেই নিজ নিজ ভূমিতে ছুটছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে মজার বিষয় হচ্ছে, আজ দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় ছিল বেশিরভাগ মিউচুয়াল ফান্ড। মূলত ১০ থেকে ৩০/৪০ পয়সা দর বৃদ্ধির মাধ্যমেই এ ফান্ডগুলো শীর্ষ তালিকায় উঠে আসে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত দু-এক সপ্তাহ থেকে তলানিতে থাকা বাজার কিছুটা প্রাণ ফিরে পায়। তবে ঈদের আগে সাধারণত বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি কমে যায় বলে লেনদেন কম হয়। আর একটি স্থিতিশীল পুঁজিবাজার গঠনে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এছাড়াও অর্থবছর অর্থাৎ জুন ক্লোজিং বেশকিছু কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করার প্রক্রিয়ায়। কোম্পানিগুলোর ঘোষণাকে কেন্দ্র করে বাজার চাঙা থাকার সম্ভাবনাই ছড়াবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। যা বাজার চিত্র পাল্টে দেবে বলেও মনে করছেন তারা।
এদিকে, আজকের বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে শেষ হয় লেনদেন। এদিন শুরুতে মিশ্র প্রবণতা থাকলেও শেষ দেড় ঘন্টার ক্রয় চাপে টানা বাড়তে থাকে সূচক। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। দিনশেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫২০১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১৯২ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ০.৭৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮৩৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৮টির, কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪১০ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা। অথচ এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ০.০৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৫১৮৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ১১৮৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ০.৫৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৮৩৬ পয়েন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৪৪৯ কোটি ৪ লাখ ৫১ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৩৮ কোটি ৪৮ লাখ ২১ হাজার টাকা। অন্যদিকে, দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৬০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৫৭টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৮১ লাখ ৩ হাজার টাকা। বাজার সংশ্লিষ্ট-ব্যাক্তিরা বলছেন, ঈদের পর বাজার আবার শুরু হবে নতুন উদ্যোমে। এ বছর ঈদের আগে বাজারে তেমন কোনো চমক না থাকলেও শেষ দিকে বাজার হতাশ করেনি বিনিয়োগকারীদের। সার্বিক লেনদেন কিছুটা কমলেও বেশিরভাগ দিনই তা সন্তোষজনক ছিল। আর শেষের দিকে সূচক বৃদ্ধি অনেকটা ইতিবাচক। বাজারের বর্তমান আচরণ ইঙ্গিত দিচ্ছে ঈদের পরেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। বিনিয়োগকারীরাও ছুটি কাটিয়ে নতুন উদ্যোমে লেনদেনে ফিরবেন। ফলে ঈদের পর বাজার চাঙ্গা থাকার সমূহ সম্ভাবনা বিদ্যমান বলেও মনে করছেন ওই বিশ্লেষকরা।
0 Comments
বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে কলমানির মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ নেয়ার সুযোগ বাড়াল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজার (কলমানি মার্কেট) থেকে ঋণ গ্রহণের সীমা পুনঃনির্ধারণ করে নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনাটি দেশের সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে পরিশোধ করতে পারছে না বেশ কিছু ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ফলে টাকা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছে ব্যাংকগুলো। ইতোমধ্যে টাকা ফেরত পেতে বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়েছে কয়েকটি ব্যাংক। কিন্তু এর সঠিক সমাধান না দিয়ে নতুন করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও বেশি টাকা দেয়ার নিয়ম জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কলমানি থেকে টাকা নেয়ার নীতিমালা সংশোধন করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ইক্যুয়িটির ৪০ শতাংশ পর্যন্ত টাকা ধার নিতে পারবে। আগে পারত সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ। জনগণ ও ব্যাংকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছে পিপলস লিজিংসহ ৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে পিপলস লিজিং বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অন্যদিকে কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে টাকা রেখে তা আর ফেরত পায়নি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো। জাতীয় সংসদে প্রকাশিত তালিকা অনুসারে, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ৮৩৭ কোটি টাকা, এফএএস ফাইন্যান্স ৫০০ কোটি টাকা, পিপলস লিজিং ২৭৫ কোটি টাকা, বিআইএফসি ২০১ কোটি টাকা ও প্রাইম ফ্যাইন্যান্স বিভিন্ন ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান থেকে ২০৭ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আর ফেরত দিচ্ছে না। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অনিয়ম প্রকাশিত হওয়ার ফলে সাধারণ গ্রাহকরা তাদের আমানত তুলে নিতে শুরু করেছেন। এতে অর্থ সংকট চরম রূপ ধারণ করেছে। অর্থ সংকট কাটাতে কয়েকদিন আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি। তারা এ সংকট কাটাতে তারল্য সহযোগিতা চান। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ইক্যুইটির সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ হারে কলমানি মার্কেট থেকে ঋণগ্রহণ করতে পারবে। আগে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকে তাদের ইক্যুইটির বিপরীতে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ হারে ঋণ নিতে পারত। এর আগে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকে তাদের নিট সম্পদের সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিতে পারত। শেয়ারনিউজ চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৫৪ বিলিয়ন (পাঁচ হাজার ৪শ কোটি) মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে পণ্য রপ্তানিখাতে ৪৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৫৫০ কোটি ডলার এবং সেবা রপ্তানিখাতে ৮ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৮৫ কোটি ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বুধবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রীর পক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম রপ্তানির এ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেন। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির অনুপস্থিতিতে সভায় তিনি রপ্তানির এই লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, এবার তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। যা গত বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ৯১ বেশি। গত ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে মোট রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৬ দশমিক ৮৭৩ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে পণ্য রপ্তানি ৩৯ বিলিয়ন ডলারের বিপরীতে প্রকৃত রপ্তানি হয়েছে ৪০ দশমিক ৫৩৫ বিলিয়ন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৩ দশমিক ৯৪ ভাগ বেশি ছিল। অপরদিকে গত বছর সেবা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ বিলিয়ন ডলার। এর বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ৬ দশমিক ৩৩৮ বিলিয়ন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রা থেকে ২৬ দশমিক ৭৭ ভাগ বেশি ছিল। অনুষ্ঠানে সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, রপ্তানির যে লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হয়েছে, তা কঠিন কিছু না। রপ্তানিকারকরা আন্তরিক হলে অতিসহজেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব। তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। গত বছর রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে তৈরি পোশাক খাতে ১১ দশমিক ৪৯ ভাগ, কৃষিপণ্য রপ্তানিতে ৩৪ দশমিক ৯২ ভাগ, প্লাষ্টিক পণ্য রপ্তানিতে ২১ দশমিক ৬৫ ভাগ, ফার্মাসিটিকেলস পণ্য রপ্তানিতে ২৫ দশমিক ৬০ ভাগ। পণ্য রপ্তানিতে গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৫৫ ভাগ। এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) তপন কান্তি ঘোষ, অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মো. শফিকুল ইসলাম, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান ফাতিমা ইয়াসমিন, ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. কামাল হোসেন এবং বিভিন্ন সেক্টরের রপ্তানিকারকরা উপস্থিত ছিলেন। শেয়ারনিউজ বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন অংশ নেয়া ৬৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। আর ব্যাংক খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৫৭ শতাংশের শেয়ার দর বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, আজ ৩০টি ব্যাংক লেনদেনে অংশ নিয়েছে। ব্যাংকগুলোর মধ্যে ১৭টির বা ৫৭ শতাংশের শেয়ার দর বেড়েছে। এদিন ২টির বা ৭ শতাংশের শেয়ার দর কমেছে এবং শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির বা ৩৬ শতাংশ ব্যাংকের। এদিন ১৭টি ব্যাংকের মধ্যে শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ০.৯০ টাকা বেড়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ০.৬০ টাকা বেড়েছে সিটি ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ০.৪০ টাকা করে বেড়েছে ব্যাংক এশিয়া ও ইস্টার্ন ব্যাংকের। এছাড়া প্রিমিয়ার ব্যাংকের ০.৩০ টাকা; উত্তরা, ট্রাস্ট, এবি ও আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ০.২০ টাকা করে এবং ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, আইসিবি ইসলামিক, ইসলামী, যমুনা, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, ওয়ান, স্ট্যান্ডার্ড ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের শেয়ার দর ০.১০ টাকা করে বেড়েছে। আজ ২টি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে। ব্যাংক ২টির মধ্যে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ০.৫০ টাকা এবং ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার দরর ০.২০ টাকা কমেছে। লেনদেন শেষে ১১টি ব্যাংকের শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ব্যাংক ১১টি হলো : সাউথইস্ট, স্যোসাল ইসলামী, রূপালী, পূবালী, প্রাইম, ন্যাশনাল, এনসিসি, মার্কেন্টাইল, আইএফআইসি, এক্সিম ও ঢাকা ব্যাংক। বিজনেস আওয়ারবিগত কিছুদিন যাবত বাজার কিছুটা সংশোধনের ধারা অব্যাহত থাকায় স্বল্প সংখ্যক বিনিয়োগকারী ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে ব্যানার, ফেস্টুন এবং প্ল্যাকার্ড নিয়ে মানববন্ধন করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে আসছেন৷ এ বিক্ষোভের ফলে দেশ ও বিদেশে পুঁজিবাজারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে৷ পুঁজিবাজারের ধর্মই হলো উত্থান ও পতন৷ পুঁজিবাজারের ব্যাপ্তি বেড়েছে৷ যে কেউ ইচ্ছে করলেই এ বাজারকে প্রভাবিত করতে পারবে সে ধারনাও সঠিক নয়৷
|
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
September 2024
Categories |