Midway Securities Ltd. | Online Stock Broker: Buy and sell shares in the Dhaka Stock Exchange (DSE) using our world class platform, all available online!
  • Home
  • Log In
  • Open a BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open Joint BO Account
    • NRB BO Account
  • Link Account
  • Mobile App
    • QuickTrade Pro
    • Midway Portal
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
    • Digital Booth FAQ
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Contact Us
  • Form Download
  • Blog
  • Visual Research
  • G-Sec
  • Update Your Nominee

​midway securities ltd.

​স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
09609 100 142

ডিএসইর নতুন চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান

25/2/2020

0 Comments

 
Picture
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) নতুন চেয়ারম্যান হলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. ইউনুসূর রহমান। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে মো. ইউনুসূর রহমানকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়েছে।
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ি, স্বতন্ত্র পরিচালকের মধ্য থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে হয়। এই আইন অনুযায়ি ডিএসইর পর্ষদ সভায় ৭জন স্বতন্ত্র পরিচালকের মধ্য থেকে মো. ইউনুসূর রহমানকে চেয়ারম্যান নির্বাচন করা হয়েছে। যা উপস্থিত শেয়ারহোল্ডার ও স্বতন্ত্র পরিচালকদের সম্মতিতে নির্বাচিত করা হয়।
এর আগে গত ১১ ফেব্রুয়ারি মেয়াদ শেষ হওয়ার মধ্য দিয়ে ডিএসইর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল হাশেমসহ স্বতন্ত্র পরিচালক সিদ্দিকুর রহমান মিয়া, মনোয়ারা হাকিম আলী, ওয়ালীউল ইসলাম, ড. এম কায়কোবাদ ও অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান অবসর গ্রহণ করেন।
এরপরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ডিএসইর প্রস্তাবিত তালিকা থেকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ৬জন স্বতন্ত্র পরিচালকের নিয়োগ অনুমোদন দেয়। নিয়োগ পাওয়া স্বতন্ত্র পরিচালকদের মধ্যে রয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব ইউনুসূর রহমান। এছাড়া সালমা নাসরিন, মো. মুনতাকিম আশরাফ, হাবিবুল্লাহ বাহার এবং অধ্যাপক ড. একেএম মাসুদ স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। আর পূণ:নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান। এছাড়া স্বতন্ত্র পরিচালক হিসাবে ৭জনের মধ্যে পর্ষদে বর্তমানে রয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
মোঃ ইউনুসুর রহমান ডিএসইতে যোগদানের পূর্বে যুক্তরাজ্যের (ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট) ডিএফআইডির অর্থায়নে ‘বিজনেস ফাইন্যান্স ফর পুওর ইন বাংলাদেশ’ (বিএফপি-বি) শীর্ষক প্রকল্পে সিনিয়র পলিসি এ্যাডভাইজার হিসেবে খন্ডকালীন কাজে নিয়োজিত ছিলেন৷
মোঃ ইউনুসুর রহমান ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) প্রশাসন ক্যাডারে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন৷ সরকারের সচিব হিসেবে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব ছাড়াও কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তত্‌পূর্বে তিনি জন প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) যুগ্ম-সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন৷
পেশাগত জীবনে বৈচিত্রময় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মোঃ ইউনুসুর রহমান সুদীর্ঘ ৩৫ বছরেরও বেশি সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন৷ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের সদস্য হিসেবে জনাব রহমান খুলনা বিভাগে বিভাগীয় কমিশনার, দুটি প্রশাসনিক জেলা যথা ব্রাহ্মনবাড়িয়া এবং মৌলভীবাজার জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেন৷
মোঃ ইউনুসুর রহমান ১৯৫৯ সালে বরিশাল জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে যশোর শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থানসহ এসএসসি এবং একই শিক্ষাবোর্ড হতে ১৯৭৭ সালে মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থানসহ এইচএসসি পাশ করেন৷ ১৯৮০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি হিসাব বিজ্ঞানে ১ম শ্রেনীতে স্নাতক এবং ১৯৮১ সালে ১ম শ্রেনীতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। এছাড়াও তিনি ১৯৮৭ সালে ফ্রান্সের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন থেকে পাবলিক ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমাঅর্জন করেন৷ তিনি ১৯৯৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার সাউদার্ন ক্রস ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যবসা প্রশাসনে এমবিএ ডিগ্রি সম্পন্ন করেন৷
উল্লেখ্য, উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পর্ষদে ১৩ জনের মধ্যে ৭ জন স্বতন্ত্র পরিচালক ও ৪ জন শেয়ারহোল্ডার পরিচালক রয়েছেন। এছাড়া ১ জন কৌশলগত বিনিয়োগকারীর মনোনিত পরিচালক এবং পদাধিকার বলে পর্ষদে আরেক জন রয়েছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
বিজনেস আওয়ার
0 Comments

৫৩০% লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে গ্লাক্সো স্মিথক্লাইন

25/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লাক্সো স্মিথক্লাইন লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য কোম্পানিটি ৫৩০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ।আলোচিত বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ৮১ টাকা ৮৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ৫২ টাকা ৭৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য বা এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৩২ টাকা ১৪ পয়সা।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম আগামী ১৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মার্চ।

0 Comments

লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে আইপিডিসি

24/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইপিডিসি ফিন্যান্স লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য কোম্পানিটি ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস  লভ্যাংশ।আলোচিত বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ১ টাকা ৮২ পয়সা।
যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৫৯ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য বা এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৫ টাকা ৭৮ পয়সা।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম আগামী ৩১ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ মার্চ।

0 Comments

বিএটি’র লভ্যাংশ ঘোষণা

23/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি লিমিটেড (বিএটি) ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদেরকে ৪০০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। অর্থাৎ ১০টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারের বিপরীতে ৪০ টাকা লভ্যাংশ দেওয়া হবে।

কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। গতকাল ২২ ফেব্রুয়ারি, শনিবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত বছরের নিরীক্ষিত হিসাববিবরণী পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর ওই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।

আলোচিত বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ৫১ টাকা ৩৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে এই কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ১৯৮ টাকা ৮৫ পয়সা।

আগামী ২২ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বিএটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ মার্চ।
0 Comments

২৩ ফেব্রুয়ারি বিটিআরসিকে ১ হাজার কোটি টাকা দেবে গ্রামীণফোন

21/2/2020

0 Comments

 
Picture
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এক হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন।
আজ শুক্রবার গ্রামীণফোনের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গ্রামীণফোন বাংলাদেশের আইনি পদ্ধতিকে সম্মান করে। তবে বিটিআরসি গ্রামীণফোনের ওপর যে চাপ প্রয়োগ করেছে, সে বিষয়ে আদালতের সুরক্ষা প্রত্যাশা করছে তারা।
এর আগে, গতকাল আপিল বিভাগ বলেছিলেন, আগামী সোমবারের মধ্যে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এক হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে গ্রামীণফোনকে।
একই সঙ্গে সোমবারের মধ্যে গ্রামীণফোনের রিভিউ আবেদনের ওপর আদেশের জন্য দিন ধার্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগ।
গত বছরের ২৪ নভেম্বর গ্রামীণফোনকে দুই হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। এজন্য প্রতিষ্ঠানটিকে তিন মাস সময় বেধে দিয়েছিলেন আদালত। সেই সময় শেষ হওয়ার আগেই আদালতের কাছে ওই আদেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করেছিল গ্রামীণফোন।

Source: Daily Star



0 Comments

শেয়ারবাজারে আসছে রবি

21/2/2020

0 Comments

 
Picture
ঢাকা ও চট্টগ্রামের শেয়ারবাজার থেকে ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্যে গ্রুপের কাছ থেকে শর্তসাপেক্ষে অনুমোদন পেয়েছে টেলিফোন অপারেটর রবি।
গতকাল মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে রবি’র মূল কোম্পানি আজিয়াটা গ্রুপের বোর্ড মিটিংয়ে রবিকে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে নিবন্ধনের জন্যে অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আজ মালয়েশিয়ার একটি এক্সচেঞ্জে এ বিষয়ক ঘোষণা দেয় তারা।
বলা হচ্ছে, ১০ টাকা মূল্যে শেয়ার ছাড়বে রবি। এজন্য তাদেরকে ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৩৩ হাজার শেয়ার ছাড়তে হবে, যা তাদের মূল শেয়ারের ৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
রবি’র হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স শাহেদ আলম জানান, কর্পোরেট ট্যাক্স ১০ শতাংশ কম পাওয়াকে প্রধান শর্ত হিসেবে উল্লেখ করেছেন তারা।
বর্তমানে কর্পোরেটর ট্যাক্স ৪৫ শতাংশ।
এছাড়া, গত বাজেট থেকে কার্যকর হওয়া মোট রাজস্বের ওপর দুই শতাংশ হারে নূন্যতম ইনকাম ট্যাক্স আরোপ করে সরকার। পুজিবাজারে নিবন্ধনের শর্ত হিসেবে এটিও প্রত্যাহার চাইছেন তারা।
বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করা শাহেদ জানান, বিষয়টি নিয়ে তারা সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবে পরিবর্তী করণীয় ঠিক করবেন।
আজিয়াটা জানিয়েছে, ২০২০ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের মধ্যে আইপিও এবং নিবন্ধনের কাজ শেষ করতে চায় তারা।
গত ডিসেম্বর পর্যন্ত রবির মোট কার্যকর গ্রাহক আছে ৪ কোটি ৭৩ লাখ, যা দেশের মোট কার্যকর মোবাইল সংযোগের প্রায় ৩০ শতাংশ।
দেশের মোবাইল ফোন অপারেটরদের মধ্যে গ্রামীণফোনের পর রবি হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় নিবন্ধিত কোম্পানি।

​Source: Daily Star


0 Comments

লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং

20/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য কোম্পানিটি ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর মধ্যে ২০ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনস লভ্যাংশ। আলোচিত বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ৮ টাকা ৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭ টাকা ৮২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য বা এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৪৩ টাকা ৩৬ পয়সা। কোম্পানিটির ২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম আগামী ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ মার্চ।

অর্থসুচক
0 Comments

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের আইপিও অনুমোদন

18/2/2020

0 Comments

 
Picture
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।আজ মঙ্গলবার বিএসইসির ৭১৯তম কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

সূত্রে জানা যায়, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স শেয়ারবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৭৯ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে শেয়ার ইস্যু করবে।
উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ট্রেজারি বন্ড ও অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির বিগত ৫ বছরে ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৪২ টাকা এবং পুনমূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৭২ টাকায়। যা পুনমূল্যায়ন ছাড়া ১৬.৬৫ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল এবং বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড।
উল্লেখ্য, ইলেকট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমে (ইএসএস) কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে অংশগ্রহনে ইচ্ছুক প্রত্যেক যোগ্য বিনিয়োগকারীকে ইএসএস শুরুর পূর্বের ৫ম কার্যদিবস শেষে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে কমপক্ষে ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে।

অর্থসুচক

0 Comments

নিজ ব্যাংকের শেয়ার কিনতে স্পন্সরদের প্রতি রকিবুর রহমানের আহ্বান

17/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের উদ্যোক্তাদেরকে নিজ নিজ ব্যাংকের শেয়ার কেনার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক ও সাবেক প্রেসিডেন্ট মোঃ রকিবুর রহমান। অর্থসূচকের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় সোমবার তিনি এ আহ্বান জানান।

এ বিষয়ে রকিবুর রহমান বলেন, সরকার পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে ৬ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন। অর্থমন্ত্রীর তত্ত্বাবধানে বিএসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন নির্দেশনার বাস্তবায়ন শুরু করেছে। এমন পরিস্থিতিতে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর উদ্যোক্তাদেরও (Sponsor) এগিয়ে আসা উচিত। তাদের উচিত নিজ নিজ ব্যাংকের শেয়ার কিনে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ানোয় সহায়তা করা।
তিনি বলেন, ব্যাংকের উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা প্রায়ই দাবি করেন, তারা ব্যাংকিং খাতকে ভালোভাবে পরিচালনা করছেন। তাদের ব্যাংকের অনেক উন্নতি হচ্ছে। সত্যিই যদি তা হয়ে থাকে তাহলে তাদের উচিত বেশি বেশি করে নিজ ব্যাংকের শেয়ার কেনা। ব্যাংকের সার্বিক অবস্থা যদি ভাল হয়ে থাকে তাহলে বর্তমান মূল্য অনুসারে এসব শেয়ার একেবারেই শস্তা। এমন দামে এসব শেয়ার কিনতে তাদের দ্বিধা থাকার কথা নয়। তাছাড়া একটি ভাল ব্যাংকের শেয়ারের এই দাম তার ‘সুনামের’ সাথে মানানসই নয়।
রকিবুর রহমান বলেন, ব্যাংকের উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা যদি শেয়ার না কেনেন তাহলে ধরে নিতে হবে ব্যাংকের মধ্যে গলদ আছে। ব্যাংকের অবস্থা ভাল বলে তারা যে দাবি করেন তা সত্য নয়।
তিনি বলেন, ২০০৯/১০ সালে চাঙা বাজারে ব্যাংকের অনেক উদ্যোক্তা ও পরিচালক ১০ টাকা দামের শেয়ার ৫০ টাকার উপরে, এমনকি ১৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেছেন। তাহলে এখন ৮ টাকা/১২ টাকায় কিনবেন না কেন-এই প্রশ্ন রাখেন তিনি।

ডিএসইর সাবেক প্রেসিডেন্ট রকিবুর রহমান সম্প্রতি ঘোষিত বিশেষ তহবিলকে অনেক সুচিন্তিত বলে দাবি করেন। তিনি বলেন,  বাজারে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে এই প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিশেষ তহবিলের অর্থ ভাল শেয়ারে বিনিয়োগ করতে একদিকে নীতিমালায় বেশ কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে; অন্যদিকে দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগে উৎসাহ দিতে কিছু আইনী শর্ত নমনীয় করা হয়েছে।

বিশেষ তহবিলকে ব্যাংকের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ গণনা থেকে (Exposure to the capital market) বাইরে রাখা হয়েছে। এক্সপোজারের মধ্যে থাকলে শেয়ারের দাম বেড়ে গেলে ব্যাংককে শেয়ার বিক্রি করে এক্সপোজার সমন্বয় করতে হয়। ফলে বাজারে বিক্রির চাপ বাড়ে। অন্যদিকে এই বাধ্যবাধকতার কারণে ব্যাংক বিনিয়োগকারী না হয়ে ট্রেডারে রূপান্তরিত হয়।
অন্যদিকে ৫ বছর পর্যন্ত বিশেষ তহবিলের বিনিয়োগে সঞ্চিতির বাধ্যবাধকতা স্থগিত রাখা হয়েছে। অর্থাৎ এ সময়ে বিনিয়োগ করে লোকসান হলেও তার বিপরীএ কোনো সঞ্চিতি রাখতে হবে না বলে ব্যাংকগুলো অনেকটা চাপমুক্ত থাকতে পারবে।
তিনি বিশেষ তহবিল সম্পর্কে পুঁজিবাজার বিশ্লেষকদেরকে আরও দায়িত্বশীল বক্তব্য রাখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বিশেষ তহবিলের বিষয়টি অনেক সুচিন্তিত। তবে রাতারাতি এর সব সুফল পাওয়া যাবে না। একটু সময় লাগবে। এ সময়টুকু দিতে হবে। কিন্তু এ বিষয়ে অযৌক্তিক সমালোচনা বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করতে পারে।
তিনি সূচক একটু বেশি পরিমাণে বাড়লে ‘উল্লম্ফন’ শব্দটি ব্যবহার না করে গণমাধ্যমে অন্য কোনো শব্দ ব্যবহার করা যায় কি-না তা খুঁজে দেখার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, মূল্যসূচক অনেক বেশি কমে গিয়েছিল। তাই বৃদ্ধির সময় একটু বেশ বাড়তেই পারে। কিন্তু সূচক এখনও যৌক্তিক পর্যায়ের চেয়ে অনেক নিচে আছে।
সবার দায়িত্বশীল ভূমিকা ও সমন্বিত চেষ্টায় দেশের পুঁজিবাজার অর্থনীতির বড় চালিকাশক্তিতে পরিণত হবেবলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।  তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ৬দফা নির্দেশনা, সরকারি কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার উদ্যোগ, বন্ড মার্কেটের জন্য নীতি সহায়তা, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ তহবিল ইত্যাদি বিষয় থেকে বুঝা যাচ্ছে সরকার পুঁজিবাজারকে শিল্পায়নের অর্থ যোগানোর প্রধান উৎসে পরিণত করার উদ্যোগ নিয়েছে, টেকসই উন্নয়নের জন্য যা খুবই জরুরী।

অর্থসুচক

0 Comments

ওয়ালটনের বিডিংয়ের তারিখ নির্ধারণ

17/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজার থেকে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ। আর এ জন্য আগামী ২ মার্চ বিকাল ৫টা থেকে কোম্পানিটির বিডিং বা নিলাম শুরু হবে; যা চলবে ৫ মার্চ বিকাল ৫টা পরযন্ত। নিলামের মাধ্যমে কোম্পানিটির কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হবে।সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে কোম্পানিটির বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নিলামের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি এবং কাট-অফ প্রাইস (Cut-off price) নির্ধারণের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। আর এই অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর ব্যয় মেটাতে কাজে লাগানো হবে।
সর্বশেষ ৫ অর্থবছরে কোম্পানিটির ভারিত গড় হিসাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৪২ পয়সা। আর ৩০ জুন, ২০১৯ তারিখে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (পুনর্মুল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) ছিল ২৪৩ টাকা ১৬ পয়সা। আর পুনর্মুল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া শেয়ার প্রতি  নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৩৮ টাকা ৫৩ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্বে আছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
অর্থসূচক
0 Comments

পুঁজিবাজারের জন্য ১৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি

16/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজার পুনর্গঠন, বিকাশ ও কাঠামোগত উন্নয়নে ১৭ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ হাজার ৪৫৫ কোটি টাকা (১ডলার=৮৫ টাকা)। থার্ড ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের (সিএমডিপি-৩) আওতায় দ্বিতীয় ধাপে এই ঋণ অনুমোদন করলো সংস্থাটি। এর আগে একই প্রকল্পে ৮ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছিল এডিবি। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী এবার দিচ্ছে তার দ্বিগুণের বেশি।
এডিবির ঢাকা অফিস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের বিকাশে ১৯৯৬ সালে ৮ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেয় এডিবি। এরপর ২০১০ সালের ভয়াবহ ধসের পর আবারো পুঁজিবাজারকে সহায়তা করতে এগিয়ে আসে সংস্থাটি। ২০১২ সালে সিএমডিপি-২ প্রকল্পের আওতায় এডিবি দুই ধাপে ৩০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা দেয়। আর সর্বশেষ ২০১৫ সালে সিএমডিপি-৩ প্রকল্পের মাধ্যমে দুই ধাপে ২৫ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেয় এডিবি।
এডিবি ২০১২ সালে সিএমডিপি-২ প্রকল্প অনুমোদনের সময় থেকেই পুঁজিবাজারের বর্তমান সংস্কার কার্যক্রমকে সহায়তা করে আসছে। ২০১০ সালের ডিসেম্বরের বাজার ধসের পর বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি টেকসই উন্নয়নের পথে পুঁজিবাজারকে ফিরিয়ে আনাই ছিল এ প্রকল্পের লক্ষ্য। প্রকল্পের মাধ্যমে ১০ বছর মেয়াদি জাতীয় পুঁজিবাজার উন্নয়ন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, দুই স্টক এক্সচেঞ্জের ডি-মিউচুয়ালাইজেশন, উন্নত করপোরেট সুশাসন, আর্থিক প্রতিবেদন ও নিরীক্ষাকে আরো বেশি বিশ্বাসযোগ্য করা এবং বিমা খাতের উন্নয়নে বেশকিছু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

0 Comments

‘বিশেষ তহবিলে তারল্য ও আস্থা বাড়বে’

11/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া বিশেষ তহবিল বাজারে তারল্য এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াবে বলে মনে করছেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা। তারা এই তহবিলের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং গভর্নর ফজলে কবিরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার অর্থসূচককে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় তারা এ মত দিয়েছেন।উল্লেখ, গতকাল ১০ ফেব্রুয়ারি, সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক পুঁজিবাজারের জন্য বিশেষ তহবিল ঘোষণা করে। এ তহবিলের আওতায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহী প্রতিটি তফসিলি ব্যাংক ২০০ কোটি টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ সুবিধা পাবে। এ তহবিল তারা নিজেরা গঠন করতে পারবে অথবা ৫ শতাংশ সুদে বিশেষ রেপোর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে নিতে পারবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ উদ্যোগের ফলে পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
বিশেষ তহবিলের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান পরিচালক মোঃ রকিবুর রহমান, বর্তমান পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমনসহ স্টক ব্রোকার. মার্চেন্ট ব্যাংকার ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডার।


মোঃ রকিবুর রহমান
 বলেছেন, বিশেষ তহবিল গঠনের মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া উদ্যোগের বাস্তবায়ন আরও এক ধাপ এগিয়েছে। এটি বাজারের উন্নয়নে খুবই তাৎপর্যময় একটি বিষয়। এই তহবিল বাজারে তারল্য বাড়াবে। অন্যদিকে ভালো শেয়ারে বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে। কারণ তহবিলের অর্থ বিনিয়োগে বাংলাদেশ ব্যাংক সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করে দিয়েছে।

তিনি বলেন, এই তহবিলের আগে অর্থমন্ত্রী রাষ্ট্রায়ত্ত্ব কিছু কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছেন। সব মিলিয়ে পুঁজিবাজারের জন্য একটা ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, অর্থমন্ত্রী যে কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসার কথা বলেছেন, তার বাইরেও অনেকগুলো লাভজনক সরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এগুলোকেও বাজারে নিয়ে আসতে হবে। বিশেষ করে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে।
তিনি সরকারকে একটি হোল্ডিং কোম্পানি গঠন করে বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানিতে থাকা সরকারী শেয়ারগুলোর মালিকানা ওই কোম্পানিতে স্থানান্তর এবং পরবর্তীতে ওই কোম্পানিটিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার পরামর্শ দেন।
ডিএসইর সাবেক এই প্রেসিডেন্ট পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তাগিদ দিয়ে বলেন, বিশেষ তহবিল গঠনের মধ্য দিয়ে বাজারের তারল্য সঙ্কট কিছুটা লাঘব হবে আশা করা যায়। এখন দরকার পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জোরালো উদ্যোগ নেওয়া। আইপিওতে আসা কোম্পানি, তার অডিটর ও ইস্যু ম্যানেজারকে আরও বেশি দায়বদ্ধ করা। কোনো আইপিওতে মিথ্যা তথ্য দিলেও, ব্যালেন্সশিটে কারসাজি করলে কোম্পানির পর্ষদ সদস্য ও কর্মকর্তা এবং নিরীক্ষাকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। পাশাপাশি সেকেন্ডারি বাজারে কোনো কারসাজি হলে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। বাজারের মধ্যবর্তী প্রতিষ্ঠান, এমনকি ডিএসইতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার বিষয়েও গুরুত্ব দিতে হবে।
ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন অর্থসূচককে বলেন, বিশেষ তহবিলের বিষয়টি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক একটি বিষয়। এই তহবিলের মধ্য দিয়ে বাজারের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের আন্তরিকতার বিষয়টি প্রতিফলিত হয়েছে।
তিনি বলেন, বিশেষ তহবিল পুঁজিবাজারে তারল্য বাড়াতে সহায়তা করবে। ব্যাংকগুলো বিনিয়োগের জন্য বাড়তি সুবিধা পাবে। যদি তারা বিনিয়োগ করার বিষয়টিকে আকর্ষণীয় মনে করে তাহলে তারা এই সুযোগকে সহজেই কাজে লাগাতে পারবে।
মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, বিশেষ তহবিলের বিষয়টি সরকারের নৈতিক অবস্থানকে স্পষ্ট করেছে। তারা যে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সব সময় আন্তরিক তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে এতে। এই বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াবে।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে তারল্য একটি সঙ্কট। কিন্তু কখনো কখনো আস্থার সঙ্কট তারল্য সঙ্কটের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে বাজারে। বিশেষ তহবিল একইসঙ্গে তারল্য ও আস্থা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে। তবে আস্থা বাড়াতে আগামীতে আরও কিছু বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।
তিনি বলেন, বিশেষ তহবিলের অর্থ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভালো শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের বিষয়টিকে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের বৈশিষ্ট্য ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। এ থেকে বুঝা যাচ্ছে, খুবই সুচিন্তিতভাবে এই তহবিলের গঠনের বিষয়টি নিয়ে কাজ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে অনেকগুলো কোম্পানির শেয়ারের দাম বিনিয়োগের জন্য খুবই যৌক্তিক পর্যায়ে আছে। তাই এসব শেয়ারে বিনিয়োগ করলে ব্যক্তি এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী সবারই লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
মিনহাজ মান্নান ইমন তারল্য বাড়ানোর পাশাপাশি বাজারে ভাল শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন। বাজারের টেকসই উন্নয়নের স্বার্থে ভাল শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে হবে, যেসব শেয়ার বিদ্যমান বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি নতুন বিনিয়োগকারীদেরকেও বাজারে টেনে আনবে।

​অর্থসুচক
0 Comments

বিশেষ তহবিলঃ ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক ঋণ পাবে যেভাবে

11/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে গতিশীলতা আনতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গঠন করা বিশেষ তহবিল থেকে ডিলার লাইসেন্সধারী ব্রোকারহাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোও সুবিধা পাবে।

গতকাল ১০ ফেব্রুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ, আলোচিত তহবিলের আওতায় প্রতিটি ব্যাংক ২০০ কোটি টাকার সুবিধা  নিতে পারবে। সংশ্লিষ্ট চাইলে নিজস্ব উৎস থেকে এ তহবিল গঠন করতে পারবে। আবার ব্যাংকের ধারণকৃত ট্রেজারি বিল/ট্রেজারি বন্ড রেপোর মাধ্যমেও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তহবিল সংগ্রহ করা যাবে। অবার প্রথমে নিজস্ব উৎস থেকে তহবিল গঠন করে পরবর্তীতে ট্রেজারি বিল/ট্রেজারি বন্ডের রেপোর মাধ্যমেও তা সমন্বয় করে নেওয়া যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে, বিশেষ তহবিলের ২০ শতাংশ অর্থ সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের নিজস্ব সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে (Subsidiary Company) বিনিয়োগের জন্য নতুন পোর্টফোলিও গঠনে ঋণ দিতে হবে। আর ৩০ শতাংশ অর্থে ঋণ দিতে হবে অন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পুঁজিবাজার সংক্রান্ত সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে। অন্যদিকে ১০ শতাংশ অর্থ সংরক্ষিত রাখতে হবে অন্য ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংককে ঋণ দেওয়ার জন্য।


ব্যাংকের নিজস্ব সাবসিডিয়ারি

বিশেষ তহবিল সুবিধা গ্রহণকারী প্রত্যেক ব্যাংককে তার পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে (Subsidiary Company) তথা সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক ও সাবসিডিয়ারি ব্রোকারহাউজকে তহবিলের ২০ শতাংশ অর্থ ঋণ হিসেবে দিতে হবে। যদি কোনো ব্যাংক ২০০ কোটি টাকার তহবিল সুবিধা নেয় তাহলে সেটিকে ৪০ কোটি টাকা সাবসিডিয়ারি কোম্পানিকে ঋণ হিসেবে দিতে হবে।
আলোচিত ঋণের সুদের হার হবে ৭ শতাংশ।
বিশেষ তহবিল থেকে প্রাপ্ত ঋণের অর্থ বিনিয়োগের জন্য আলাদা ব্যাংক হিসা্ব ও বিও হিসাব খুলতে হবে।
ঋণ সীমার সর্বোচ্চ মেয়াদ হবে ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সাল।
ওই পোর্টফো্লিও’র বাজারভিত্তিক পুনঃমূল্যায়ন (শেয়ার, ডিবেঞ্চার, বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ড) ২০২৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। তবে ক্রয় মূল্যের ভিত্তিতে বিনিয়োগ সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে।

অন্য ব্যাংক ও এনবিএফআইয়ের সাবসিডিয়ারি, ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক

বিশেষ তহবিলের ৩০ শতাংশ অর্থ অন্য ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) সাবসিডিয়ারি ব্রোকারহাউজ ও সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংককে ঋণ হিসেবে দিতে হবে, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য। এদের বাইরে থাকা ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংককে ঋণ দিতে হবে ১০ শতাংশ।
  • এ ধরনের মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজকে ঋণ পেতে হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদকে করপোরেট গ্যারান্টি দিতে হবে।
  • ঋণগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের পৃথক বিও হিসাব থাকতে হবে এবং এই হিসাবটি চলমান ঋণ হিসাবের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে হবে।
  • ওই ঋণহিসাব থেকে কোনো অর্থ শুধু শেয়ার কেনা বাবদ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ/চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ বরাবর পাঠানো যাবে।
  • শেয়ার বিক্রির সব অর্থ ওই ঋণ হিসাবে জমা করতে হবে।
  • ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রহীতার বিও হিসাবে থাকা সব সিকিউরিটিজ বাজেয়াপ্ত করতে পারবে। আর ঋণ বিতরণের আগেই গ্রহীতার কাছ থেকে এ সংক্রান্ত লিখিত অঙ্গীকারনামা নিতে হবে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানকে।
  • ব্যাংক ও এনবিএফআইএর সাবসিডিয়ারির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পোর্টফো্লিও’র বাজারভিত্তিক পুনঃমূল্যায়ন (শেয়ার, ডিবেঞ্চার, বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ড) ২০২৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। তবে ক্রয় মূল্যের ভিত্তিতে বিনিয়োগ সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে। অন্যদিকে বাকী মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলোকে (ডিলার) পোর্টফো্লিও’র পুনঃমূল্যায়ন সংক্রান্ত বিষয়ে মূল নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
0 Comments

‘বিশেষ তহবিলে কোন শেয়ার কেনা যাবে, কোনটি যাবে না’

11/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে গতি সঞ্চার করতে তফসিলি ব্যাংকগুলোকে বিশেষ যে তহবিল সুবিধা দেওয়া হয়েছে, তা নির্বিচারে ব্যবহার করা যাবে না। কেনা যাবে না যে কোনো কোম্পানির শেয়ার। বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের কিছু মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বেঁধে দিয়েছে কিছু শর্ত। এর আলোকেই শেয়ার কিনতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে। এমনকি ওই ব্যাংক এযসব মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজকে ঋণ দেবে, তাদেরকেও এসব মানদণ্ড ও শর্ত মানতে হবে।শেয়ারের পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট এবং বন্ড কেনার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।

উল্লেখ, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর লক্ষ্যে বিশেষ তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই তহবিলের আওতায় বিনিয়োগে ইচ্ছুক প্রতিটি ব্যাংক ২০০ কোটি টাকা পর্যন্ত তহবিল সুবিধা নিতে পারবে। আজ ১০ ফেব্রুয়ারি, সোমবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুসারে, তহবিল সুবিধা নিলে নিজে বিনিয়োগের পাশাপাশি ব্যাংকের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সাবসিডিয়ারি কোম্পানি এবং অন্য মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজকে বিনিয়োগের জন্য ঋণ দিতে হবে। আর ওই ঋণের টাকায় শেয়ার, বন্ড, ডিবেঞ্চার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কিনতে মানতে হবে কিছু মানদণ্ড ও নির্দেশনা।
শেয়ার ক্রয়ঃ
  • নীতিমালা অনুসারে, বিশেষ তহবিলের অর্থ দিয়ে শুধু সেসব কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে, যেগুলো গত তিন বছরে কমপক্ষে ১০ শতাংশ হারে লভ্যাংশ (নগদ অথবা বোনাস অথবা উভয়) দিয়েছে।
  • তিন বছরের মধ্যে একবছরও যদি কোনো কোম্পানি ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দিয়ে থাকে, তাহলে ওই কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে না।
  • বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের জন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ার ৭০ শতাংশের বেশি ফ্রি ফ্লোট (Free Float) হবে না। অর্থাৎ কোনো কোম্পানির ফ্রি ফ্লোট শেয়ারের সংখ্যা মোট শেয়ারের ৭০ শতাংশের বেশি হলে বিশেষ তহবিলের অর্থ দিয়ে ওই শেয়ার কেনা যাবে না।
  • কোনো ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক অথবা সাবসিডিয়ারি ব্রোকারহাউজ প্যারেন্ট কোম্পানি তথা ওই ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোনো শেয়ার কিনতে পারবে না।
  • কোনো ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক অথবা সাবসিডিয়ারি ব্রোকারহাউজ কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোনো শেয়ার কিনতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২ শতাংশের বেশি শেয়ার কিনতে পারবে না।
  • ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কোনো কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করতে চাইলে ওই কোম্পানির সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ার কেনা যাবে।
  • ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাবসিডিয়ারি নয়, এমন মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজ কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে বিনিয়োগ করতে চাইলে ওই ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ ২ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ার কিনতে পারবে।
মিউচুয়াল ফান্ডঃ
  • মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে যে সব মিউচুয়াল ফান্ড সর্বশেষ ৩ বছর কমপক্ষে ৫ শতাংশ করে লভ্যাংশ দিয়েছে, কেবল সেসব ফান্ডের ইউনিটে বিনিয়োগ করা যাবে।
  • বেমেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে যেসব ফান্ডের ইউনিটের নিট সম্পমূল্য বা বিক্রয় মূল্যের চেয়ে বেশি এবং গত ৩ বছর কমপক্ষে ৫ শতাংশ করে লভ্যাংশ দিয়েছে, সেগুলোতে্‌ই কেবল বিশেষ তহবিলের অর্থ বিনিয়োগ করা যাবে।
  • ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ তারিখের পর যেসব মেয়াদি বা বেমেয়াদি ফান্ড গঠিত হবে, সেগুলোর ন্যুনতম ৭০ শতাংশ যদি তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করা হয় এবং বাকী ৩০ শতাংশ অর্থ তালিকাভুক্ত ফিক্সড ডিপোজিট সিকিউরিটিজ অথবা এফডিআর আকারে সংরক্ষণ করা হয়, তাহলেই কেবল ওই ফান্ডে বিনিয়োগ করা যাবে।
বন্ড ও ডিবেঞ্চারঃ
  • ন্যুনতম ১০ শতাংশ সুদ বা কুপনধারী বন্ডে বিনিয়োগ করা যাবে। সুদ বা মুনাফার হার তারচেয়ে কম হলে ওই বন্ডে বিনিয়োগ করা যাবে না।
  • যে কোনো মেয়াদ ও কুপনধারী বন্ড ও বিলে বিনিয়োগ করা যাবে।
0 Comments

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ২০০ কোটি টাকা করে পাবে প্রতিটি ব্যাংক

11/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিশেষ ব্যবস্থায় তহবিল সরবরাহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতিটি তফসিলি ব্যাংক সর্বোচ্চ ২০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠন করতে পারবে। একাধিক প্রক্রিয়ায় সেই টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে। ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত  যে কোনো তফসিলি ব্যাংক রেপোর মাধ্যমে এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে। এক্ষেত্রে সুদ পরিশোধ করতে হবে মাত্র ৫ শতাংশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন থেকে প্রকাশিত এক সার্কুলার এর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।
সার্কুলারে বলা হয়, আর্থিক খাতের প্রধান মধ্যস্থতাকারী হিসেবে পুঁজিবাজারে তফসিলী ব্যাংকসমূহের নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগের আইন রয়েছে। দেশের পুঁজিবাজার ও মুদ্রা বাজারের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনকারী হিসেবে তফসিলি ব্যাংকগুলোর ভূমিকা অনস্বীকার্য। পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে ক্রমাগত তারল্য প্রবাহ বজায় রাখার জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের পুঁজিবাজার সংক্রান্ত সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান ( মার্চেন্ট ব্যাংক ও ডিলার লাইসেন্সধারী ব্রোকারেজ হাউজ) এবং অন্যান্য মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজকে শুধুমাত্র পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিশেষ ব্যবস্থায় এ তহবিল সরবরাহের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

তফসিলি ব্যাংকগুলো চাইলে নিজস্ব উৎস থেকে তহবিল যোগান দিতে পারে। এছাড়া ধারণকৃত ট্রেজারি বিল বা বন্ড এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রয়োজনীয় তহবিল সংগ্রহ করতে পারে। এছাড়া আরও একটি উপায় তহবিল সংগ্রহ করতে পারবে ব্যাংকগুলো। আর সেটি হলো, প্রথমে নিজ উৎস থেকে তহবিল গঠন করে পরবর্তীতে ট্রেজারি বিল বা বন্ড এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সমপরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করা যাবে। এই তহবিল হতে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ, ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর ২৬ক ধারায় বর্ণিত বিনিয়োগসীমা অতিরিক্ত হিসেবে বিবেচিত হবে।
ব্যাংকসমূহের অতিরিক্ত তারল্য থেকে ট্রেজারি বন্ড বা বিল এর মাধ্যমে এই সুবিধা গ্রহণ করতে হবে। ট্রেজারি বন্ড বা বিলের রেপো মূল্যের ৫ শতাংশ মার্জিন হিসেবে রেখে তারল্য সুবিধা দেওয়া হবে। নগদ রেপোর অর্থ পরিশোধে ব্যর্থতার ক্ষেত্রে মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখে সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটিজের বাজারমূল্য আদায়যোগ্য অর্থ অপেক্ষা কম হলে তা ইতোপূর্বে গৃহীত মার্জিন থেকে সমন্বয় করা হবে। সমন্বয়ের জন্য অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন হলে ব্যাংক তা দিতে বাধ্য থাকবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের চাহিদা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৯০ দিন মেয়াদি রেপো প্রদান করা হবে। রেপোতে বর্ণিত সময়সীমা ২০২৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে পুনঃনবায়নের সুবিধা থাকবে। তবে, এক্ষেত্রে তহবিল ব্যবহারের সক্ষমতার বিষয়টি বিবেচ্য হবে। তারল্য সুবিধা পেতে ব্যাংকসমূহকে যেসব শর্ত পরিপালন করতে হবে সেগুলো হলো-
এই তারল্য সুবিধা পেতে অর্থের কাঙ্খিত পরিমাণ উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশনের মহাব্যবস্থাপক বরাবর আবেদন করতে হবে। মেয়াদ উত্তীর্ণ রেপো নবায়নের প্রয়োজন হলে মেয়াদ শেষ হওয়ার পাঁচ দিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের একই বিভাগে আবেদন দাখিল করতে হবে। আবেদন দাখিলের সময় সম্পাদিত বিনিয়োগের প্রমাণ হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাব ও বিও হিসাব এর বিবরণ দাখিল করতে হবে। এসব বিষয়ে বাংলাদেশে প্রচলিত সংশ্লিষ্ট আইন এবং সময়ে সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক জারীকৃত অন্যান্য নির্দেশনা পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।
এবিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মোঃ ছায়েদুর রহমান অর্থসূচককে বলেন, পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী করতে এটি খুবই ভাল উদ্যোগ। দেশের ৬০ টি তফসিলি ব্যাংকের প্রতিটিকে যদি ২০০ কোটি টাকা করে মোট ১২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এটি দেশের পুঁজিবাজারের জন্য একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। এজন্য সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংককে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।
0 Comments

পুঁজিবাজারে তারল্য সুবিধার সার্কুলার হতে পারে আজ

10/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে দীর্ঘ মেয়াদে তারল্য সুবিধা ও নীতিসহায়তা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সংক্রান্ত সুপারিশ গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে সার্কুলার জারি করা হবে।
পুঁজিবাজারে তারল্য সুবিধা প্রদানের বিষয়ে গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক পত্রে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের সার্বিক স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক যে সার্কুলার জারি করবে সে অনুযায়ী প্রতিটি ব্যাংকের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগকে বিশেষ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা হবে। একই সাথে এ বিনিয়োগ পাঁচ বছরের জন্য ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ (২০১৮ সংশোধিত)-এর ২৬(ক) ধারা এবং একই আইনের ধারা ৩৮-এর প্রথম তফসিলের অধীন আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতির নির্দেশনার ৪(খ) ক্রমিকের আওতা বহির্ভূত রাখার বিষয়ে নীতিগত সম্মতি দেয়া হলো। এ অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘ মেয়াদে পুঁজিবাজারকে টেকসই করতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পুঁজিবাজারের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে তারল্য ও নীতিগত সহায়তা দেয়া হবে। ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা অনুযায়ী তহবিলের জোগান দেয়া হবে। তবে এটা পুনঃঅর্থায়ন আকারে হবে। ব্যাংকগুলো পাঁচ বছরের মধ্যে তার সক্ষমতা অনুযায়ী এ তহবিল থেকে অর্থ উত্তোলন ও পুনর্ভরণ করতে পারবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণীর অনুমোদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ এ বিষয়ে সার্কুলার জারি করা হবে বলে ওই সূত্র জানিয়েছে।
জানা গেছে, ব্যাংকগুলো চলমান অবস্থায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ পাচ্ছে না। এর আগে কয়েকটি ব্যাংকের সাথে বৈঠকের পর তাদের মনোভাব জানিয়ে দেয়া হয়। যেহেতু ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারের নিজস্ব তহবিল থেকে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে না, এ কারণে ব্যাংকের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিকল্প হিসেবে ব্যাংকগুলোর সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউজসহ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) তালিকাভুক্ত মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে ঋণ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এজন্য একটি তহবিল গঠন করা হবে। ওই তহবিল থেকে ব্যাংকগুলো তাদের ঋণগ্রহণের সক্ষমতা অনুযায়ী তাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। যাদের ঋণ ফেরতের সক্ষমতা রয়েছে কেবল তাদেরই ঋণ প্রদান করা হবে। ঋণ পাওয়ার জন্য একটি মানদণ্ড নির্ণয় করা হবে। ওই মানদণ্ডে যারাই পড়বে তাদেরই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য তহবিলের জোগান দেয়া হবে। তবে সব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই এ ঋণ প্রদান করা হবে না। এজন্য একটি নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে। ডিএসই ও সিএসই তালিকাভুক্ত এমন প্রায় আড়াই শ’ মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজ আছে। এর মধ্যে ব্যাংকগুলোর ৩৫টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজ রয়েছে। অপর দিকে মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সংখ্যা ৬৩টি।
ব্যাংকগুলোর এ তহবিল ব্যবহারের সক্ষমতা কিভাবে নিরূপণ করা হবে সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আজ একটি নীতিমালা দেয়া হবে। ইতোমধ্যে নীতিমালার খসড়া তৈরি করে অর্থ মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এটি অনুমোদনও দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ট্রেজারি বিল ও বন্ড বন্ধক রেখে রেপোর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের অর্থের সংস্থান করতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ব্যাংকগুলোকে সুযোগ দেয়া হয়েছিল। তহবিল পেতে আবেদনের সময় দেয়া হয়েছিল তিন মাস। গত ৩১ ডিসেম্বর এ সময়সীমা শেষ হয়েছে। কিন্তু তিন মাসের মধ্যে একমাত্র সিটি ব্যাংক ৫০ কোটি টাকার তহবিল নিয়েছে। আর কোনো ব্যাংক সাড়া দেয়নি।
​
সানবিডি

0 Comments

এসএস স্টিলের মুনাফা বেড়েছে

10/2/2020

0 Comments

 
Picture
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এস এস স্টিলের শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) ৪৭ শতাংশ বেড়েছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) এই মুনাফা বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.১৫ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০.৭৮ টাকা। এ হিসাবে মুনাফা বেড়েছে ০.৩৭ টাকা বা ৪৭ শতাংশ।
এদিকে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ৩ মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ০.৪৬ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০.৪৩ টাকা। এ হিসাবে মুনাফা বেড়েছে ০.০৩ টাকা বা ৭ শতাংশ।
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) (পুন:মূল্যায়নসহ) দাঁড়িয়েছে ১৭.০৮ টাকায়।
বিজনেস আওয়ার
0 Comments

প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজারঃ রকিবুর রহমান

4/2/2020

0 Comments

 
Picture
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান পরিচালক মোঃ রকিবুর রহমান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া দিকনির্দেশনায় পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

তিনি বলেন,  গত মাসে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে বাস্তবায়নের জন্য যে ৬টি নির্দেশনা দিয়েছেন, সেগুলোর বাস্তবায়ন ইতোমধ্যে জোরালোভাবে শুরু হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে রোববার অর্থমন্ত্রী ৫টি লাভজনক সরকারি কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছেন। কোম্পানিগুলোকে তাদের সম্পদ পুনর্মুল্যায়নে ২ মাস সময় বেঁধে দিয়েছেন। এই কোম্পানিগুলো বাজারে এলে, বাজারে ভাল শেয়ারের সরবরাহ বাড়বে।

অর্থসূচককে টেলিফোনে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি এ কথা বলেন।

রকিবুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আন্তরিক। তিনি দেশে উন্নয়নের যে গতি সঞ্চার করেছেন, সেটি ধরে রাখতে পুঁজিবাজারকে কাজে লাগাতে চান। ব্যাংক নয়, পুঁজিবাজারই যে শিল্পায়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে সেটি তিনি অনুধাবন করেন। তাই পুঁজিবাজারের মাধ্যমে শিল্প খাতে অর্থের যোগান দিতে তিনি উৎসাহ দিয়ে থাকেন।
তিনি বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সেগুলো চিহৃত করতে পেরেছেন। আর তার আলোকেই ৬ টি দিকনির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

ডিএসইর সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। এ লক্ষ্যে অর্থমন্ত্রণালয়, বিএসইসি, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত বৈঠক করে কর্মপরিকল্পনা তৈরি করছে।

রকিবুর রহমান বলেন, পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখার জন্য আরও কিছু কাজ করা দরকার। এর একটি হচ্ছে-  কোম্পানি আইন সংশোধন করে কোম্পানি বাই-ব্যাক পদ্ধতি চালু করা।
তিনি বলেন, এই পদ্ধতি চালু হলে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া শেয়ারের দাম কমে গেলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি তার রিজার্ভ ও রিটেইন আর্নিংস ব্যবহার করে বাজার থেকে কিছু শেয়ার কিনে নেবে। তাতে একদিকে বিনিয়োগকারীদের ভয় কেটে যাবে, তারা বুঝতে পারবে তাদের পাশে কোম্পানি আছে। অন্যদিকে শেয়ার কমে যাওয়ার কারণে পরবর্থীতে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় বাড়বে।
তিনি বলেন, বিশ্বে অনেক বড় বড় কোম্পানি বিভিন্ন সময়ে নিজেদের শেয়ার বাই-ব্যাক করেছে।
ডিএইর সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বলেন, সম্প্রতি বাজারের নাজুক পরিস্থিতিতে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের তিনজন পরিচালক বাজার থেকে শেয়ার কেনার ঘোষণা দেন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনেকটা আস্থা ফিরে আসে। স্কয়ারের ওই পরিচালকরা সাধুবাদ পাওয়ার মত কাজ করেছেন। কিন্তু কোম্পানি বাই-ব্যাক থাকলে তাদেরকে শেয়ার না কিনলেও চলতো। স্কয়ার ফার্মা নিজেই বাজার থেকে শেয়ার কিনে নিতে পারত। তাহলে হয়তো স্কয়ার ফার্মার শেয়ারের দাম এতটা কমতোই না।
তিনি উদ্যোক্তাদেরকে তাদের নিজ নিজ ব্যাংকের শেয়ার কেনার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, অনেক ব্যাংকের শেয়ারের দাম এখন ৭ টাকা/১০ টাকা। তাই ব্যাংকের ‘মালিকদের’ উচিত বাজার থেকে শেয়ার কিনে বাজারে সরবরাহ কমানো। তাতে শেয়ারের দাম কিছুটা বাড়তে পারে।
তিনি ব্যাংকের উদ্যোক্তাদেরকে কথিত মালিক আখ্যায়িত করে বলেন, ‘তারা (উদ্যাক্তারা) নিজেদেরকে ব্যাংকের মালিক দাবি করেন। ব্যাংকের অর্থে বিলাস করেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারাও শুধুই শেয়ারহোল্ডার। অন্যদের সঙ্গে পার্থক্য হচ্ছে, তারা বড় শেয়াপরহোল্ডার, আর অন্যরা ছোট শেয়ালহোল্ডার। এই বড় শেয়ারহোল্ডাররা এক সময় তাদের ব্যাংকের ১০ টাকা দামের শেয়ার ১৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেছেন। এখন সেই শেয়ারের দাম নেমে এসেছে ৮ টাকায়। তাই তাদের দায়বদ্ধতা থাকা উচিত।
রকিবুর রহমান বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে উচ্চ মূল্য নিয়ে আসা কোম্পানিগুলোর উদ্যক্তাদের প্রতিও বাজার থেকে শেয়ার কেনার আহ্বান জানান।  এ বিষয়ে তিনি বলেন, কিছু কোম্পানি অতি উচ্চ মূল্যে বাজারে এসেছে। এখন এসব শেয়ারের দাম অনেক কমে গেছে। সত্যিই যদি কোম্পানিগুলো ভাল ও তাদের উদ্যোক্তাদের প্রিয় হয়ে থাকে, তাহলে শেয়ারের এই দাম যে কোম্পানির মর্যাদাকে ক্ষুন্ণ করছে তা তাদের বুঝতে পারা উচিত। তাই তাদের উচিত বাজার থেকে বেশি করে শেয়ার কেনা।
তিনি কোম্পানি কর্তৃক শেয়ার বাই-ব্যাক করার বিধানের বিষয়ে বলেন, এই বিধান বলে ভালো কোম্পানি, বিনিয়োগকারী এবং বাজার লাভবান হবে।  এই বিধান নিয়ে ভয় নেই। কারণ দুর্বল মৌলের কোম্পানি, যাদের তেমন রিজার্ভ নেই, রিটেইন আর্নিংস নেই তারা এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারবে না। তাই বিষয়টির অপব্যাবহারের আশংকাও থাকবে না।
কোম্পানি বাই-ব্যাক চালুর বিষয়ে তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাবেন বলে জানান।

অর্থসূচক

0 Comments

শিগগিরই শেয়ারবাজারে সরকারি ৭ কোম্পানিকে আনা হবে : অর্থমন্ত্রী

2/2/2020

0 Comments

 
Picture
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, খুব শিগগিরই সরকারি সাত কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে আনা হবে।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের অর্থমন্ত্রীর দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের শেয়ারবাজারের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ দরকার। এখানে যারা আছে তারা বিক্ষিপ্তভাবে আছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারবাজারে আসতে হবে। তবে প্রাথমিকভাবে সাত কোম্পানিকে শিগগিরই শেয়ারবাজারে আনা হবে।

তিনি আরো বলেন, সাত কোম্পানিকে দুই মাস সময় দেয়া হয়েছে। এই সময়ে তারা তাদের সম্পদের পরিমাণ যাচাই করে জানাবেন।

বিজনেস আওয়ার
0 Comments

সামিট পাওয়ারের অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা

2/2/2020

0 Comments

 
Picture
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সামিট পাওয়ারের পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত ৬ মাসের (জুলাই-ডিসেম্বর) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ বিতরণে শেয়ারহোল্ডার নির্বাচনে কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৪ ফেব্রুয়ারি।
চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২.৮৪ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২.৫৪ টাকা। এ হিসাবে মুনাফা বেড়েছে ০.৩০ টাকা বা ১২ শতাংশ।
এদিকে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ৩ মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ১.৪৪ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১.২০ টাকা। এ হিসাবে মুনাফা বেড়েছে ০.২৪ টাকা বা ২০ শতাংশ।
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩১.১২ টাকায়।
বিজনেস আওয়ার
0 Comments

অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে জিবিবি পাওয়ার

2/2/2020

0 Comments

 
Picture
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানি জিবিবি পাওয়ার অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গতকাল ৩০ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিকি আর্থিক পারফরম্যান্স পর্যালোচনা করে ওই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সময়ের জন্য কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদেরকে ৫ শতাংশ অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারে ৫০ পয়সা করে লভ্যাংশ দেবে।
লভ্যাংশের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৫ মার্চ। অর্থাৎ ওইদিন যাদের নাম সিডিবিএলের ডাটাবেজে থাকবে তিনি এই লভ্যাংশ পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।
0 Comments

    Midway News Team

    We publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. 
    We curate news from different sources.  

    Archives

    May 2025
    April 2025
    March 2025
    February 2025
    January 2025
    December 2024
    November 2024
    October 2024
    September 2024
    August 2024
    July 2024
    June 2024
    May 2024
    April 2024
    March 2024
    February 2024
    January 2024
    December 2023
    November 2023
    October 2023
    September 2023
    August 2023
    July 2023
    June 2023
    May 2023
    April 2023
    March 2023
    February 2023
    January 2023
    December 2022
    November 2022
    October 2022
    September 2022
    August 2022
    July 2022
    June 2022
    May 2022
    April 2022
    March 2022
    February 2022
    January 2022
    December 2021
    November 2021
    October 2021
    September 2021
    August 2021
    July 2021
    June 2021
    May 2021
    April 2021
    March 2021
    February 2021
    January 2021
    December 2020
    November 2020
    October 2020
    September 2020
    August 2020
    July 2020
    June 2020
    May 2020
    April 2020
    March 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    October 2019
    September 2019
    August 2019
    July 2019
    June 2019
    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    August 2018
    July 2018
    June 2018
    May 2018
    April 2018
    March 2018
    February 2018
    January 2018
    December 2017

    Categories

    All

    RSS Feed

  • ​বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • Open BO Account
  • ​Link (লিংক) Account
  • IPO
  • Mobile App ​​
  • Pricing / প্রাইস
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)​
  • Deposit (টাকা জমা)​
  • Branches
  • FAQ
  • ​Contact Us​
  • Our Services
  • ​About Us
  • Blog
  • Market News
Dhaka Stock Exchange Building (Room No: 508)
9/F, Motijheel C/A, Dhaka 1000
Hotline: 09609 100 142
​[email protected]
Copyright Midway Securities Ltd. © 2024
Dhaka Stock Exchange Ltd.
Terms & Conditions
​Privacy Policy
  • Home
  • Log In
  • Open a BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open Joint BO Account
    • NRB BO Account
  • Link Account
  • Mobile App
    • QuickTrade Pro
    • Midway Portal
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
    • Digital Booth FAQ
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Contact Us
  • Form Download
  • Blog
  • Visual Research
  • G-Sec
  • Update Your Nominee