midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
করোনা মহামারীর মধ্যেই চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। করোনা-সংকটে স্থবির অর্থনীতিতে প্রাণ ফেরাতে এই মুদ্রানীতির মাধ্যমে মুদ্রার যোগান বাড়ানোর নানা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে ব্যাংক রেট এবং রেপো ও রিভার্স রেপোর সুদ হার দশমিক ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এই মুদ্রানীতিকে সম্প্রসারণমূলক ও সংকুলানমুখী (Expansionary and accommodative) বলে অভিহিত করেছে।
গতকাল বুধবার (২৯ জুলাই) গভর্নর ফজলে কবির আনুষ্ঠানিকভাবে এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছেন। এতদিন ষান্মাষিক বা ৬ মাসের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হলেও এবার পুরো অর্থবছরের জন্যই তা ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত মুদ্রানীতিতে ব্যাংক রেট ১০০ বেসিস পয়েন্ট কমিয়ে ৫ শতাংশ থেকে তা ৪ শতাংশে পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। প্রায় ১৭ বছর পর ব্যাংক রেট কমানো হল। উল্লেখ, বাংলাদেশ ব্যাংক যে সুদ হারে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ দেয়, তাকে বলে ব্যাংক রেট। ব্যাংক রেট কমলে ব্যাংকগুলোর পক্ষে কম সুদে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তহবিল পাওয়া সম্ভব। অন্যদিকে ব্যাংকগুলোর তহবিল খরচ কমানোর পাশাপাশি চাহিদা অনুযায়ী তারল্য সরবরাহ বাড়ানোর লক্ষ্যে মুদ্রানীতিতে এক দিন মেয়াদী রেপোর সুদ হার ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ বেসিস পয়েন্ট কমিয়ে ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ করা হয়েছে। আর রিভার্স রেপোর সুদহার ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে ৭৫ বেসিস কমিয়ে নামিয়ে আনা হয়েছে ৪ শতাংশে। উল্লেখ, রেপোর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো জরুরি তারল্য চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা ধার নেয়। আবার রিপোআর্স রেপোর মাধ্যমে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকে টাকা জমা রাখা যায়। নতুন মুদ্রানীতিকে ইতিবাচক হিসেবে অভিহিত করেছেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, ব্যাংক রেট ও রেপোর সুদের হার কমানোয় ব্যাংকের তহবিল ব্যয় কমবে। তাদের তারল্য বাড়বে। আর তাতে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মোঃ ছায়েদুর রহমান অর্থসূচককে বলেন, নতুন মুদ্রানীতি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক। এই মুদ্রানীতিতে মুদ্রার সরবরাহ তথা তারল্য বাড়ানোর নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে অর্থনীতিতে গতি আসবে। কেউ কেউ যদিও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির আশংকা করছেন, তবে করোনা সংকটে অর্থনীতিতে গতি ফেরানো ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য এতটুকু ঝুঁকি নেওয়া ছাড়া উপায় নেই। মূল্যস্ফীতি যদি কিছুটা বেড়েই যায় তাহলে দরিদ্র ও নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষকে সহায়তা দেওয়ার জন্যে সরকার নীতিগত অন্য কিছু ব্যবস্থা নিতে পারে। ঘোষিত মুদ্রানীতি পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন দেশের অন্যতম শীর্ষ ব্রোকারহাউজ ইবিএল সিকিউরিটিজের এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক। চার্টার্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্টদের সংগঠন সিএফএ সোসাইটির সাবেক সভাপতি মোঃ মনিরুজ্জামান নতুন মুদ্রানীতিকে স্বাগত জানিয়েছেন। এই মুদ্রানীতি অনেকাংশে পুঁজিবাজারবান্ধব বলে মনে করেন তিনি। এ বিষয়ে তিনি অর্থসূচককে বলেন, মুদ্রানীতিতে বিভিন্ন ব্যবস্থার মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর কাছে মুদ্রার সরবরাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ব্যাংকগুলোর এক্সেস টু লিক্যুইডিটি (Access to liquidity) বাড়বে। রেপোর সুদ হার কমায় আগের চেয়ে সাশ্রয়ীভাবে জরুরি তহবিল নিতে পারবে ব্যাংকগুলো। অন্যদিকে রিভার্স রেপোর সুদহার কমায় ব্যাংকগুলো উদ্বৃত্ত তারল্য বাংলাদেশ ব্যাংকে গচ্ছিত রাখাকে কম লাভজনক মনে করবে। তারা ঋণ দেওয়ার জন্য আরও সিরিয়াস হবে। এর ফলে রেগুলেটরি নির্দেশে নয়, বরং বাজার ব্যবস্থার মাধ্যমেই সুদ হারের নয়-ছয় বাস্তবায়ন আরও সহজ হবে। তবে এসএমই খাতের অর্থায়নে বাংলাদেশ ব্যাংক যে রিফাইন্যান্সিং সুবিধা দিচ্ছে, মুদ্রানীতিতে সেটির সুদ হার কমানোর ঘোষণা থাকলে আরও ভাল ভাল হতো। যদিও যে কোনো সময় এটি কমানোর সুযোগ বাংলাদেশ ব্যাংকের আছে। দেশের অন্যতম শীর্ষ মার্চেন্ট ব্যাংক আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুজ্জামান মনে করেন, নতুন মুদ্রানীতি শুধু অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন নয়, পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতেও ভূমিকা রাখবে। ডিএসই ব্রোকারর্স অ্যাসোসিয়শনের (ডিবিএ) সভাপতি শরীফ আনোয়ার হোসেন অর্থসূচককে বলেন, নতুন মুদ্রানীতি পুঁজিবাজারের জন্য অনেক ভাল হয়েছে। সরকার যে পুঁজিবাজারে গতিশীলতা ফেরানোর বিষয়ে আন্তরিক বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির সাম্প্রতিক বিভিন্ন ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে তা প্রতিফলিত হচ্ছে। মুদ্রানীতিতেও এই প্রতিফলন রয়েছে। সূত্র: অর্থসূচক
0 Comments
সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডকে ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে লেনদেন শুরু হচ্ছে রোববার। এর আগে লেনদেনের জন্য গত বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল।কিন্তু অনিবার্য কারণ দেখিয়ে লেনদেন স্থগিত রেখেছে। এবার সোনালী পেপারের লেনদেনের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন চিঠি দিয়েছে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জকে। বিএসইসি সুত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (২৩ জুলাই) বিএসইসি থেকে এ বিষয়ে ঢাকা স্টকেএক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে চিঠি দিয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সুত্র জানিয়েছে, রোববার (২৬ জুলাই) লেনদেন শুরু হতে পারে সোনালী পেপারের।এর আগেই লেনদেনের জন্য প্রস্তুত ছিল ডিএসই। কিন্ত বিএসইসি লেনদেন স্থগিত রাখতে বলায় গত ২ জুলাই লেনদেন অনুষ্ঠিত হয়নি। আগামীকাল লেনদেনের জন্য বাড়তি কোন প্রস্তুতির প্রয়োজন নেই। ডিএসই ও সিএসই কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হবে “SONALIPAPR”। আর ডিএসইতে সোনালী পেপারের কোম্পানি কোড হবে ১৯৫০৩। অন্যদিকে সিএসইতে কোম্পানির কোড হবে ১৯০০০৩। দীর্ঘ ১১ বছর ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফিরছে কোম্পানিটি।এর আগে ডিএসই ও সিএসইর পর্ষদ সভায় কোম্পানিটির পুনঃতালিকাভুক্তির অনুমোদন দেওয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে বিএসইসির সহকারী পরিচালক মাহমুদা শীরিনের স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের পরিচালকদের সব শেয়ার এক বছরের জন্য লক-ইন থাকবে। লেনদেনের প্রথম দিন থেকে এই সময় ধরা হবে।অর্থাৎ লেনদেন শুরুর দিন থেকে পরবর্তী এক বছরের সময়ের মধ্যে কোন পরিচালক কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন না। সর্বশেষ হিসেবে অনুযায়ী তৃতীয় প্রান্তিক (জানু’-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা। এদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৪৬ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০২০ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৭৭৮ টাকা ৮৬ পয়সা। পুঁজিবাজারের মূল মার্কেটে ফিরতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আবেদন করে সোনালী পেপার। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বেশ কিছু ধারা থেকে অব্যাহতি দিয়ে গত ২৭ নভেম্বর ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের মূল বাজারে পুনঃতালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয় বিএসইসি। উৎপাদন বন্ধ থাকা ও বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) না করাসহ পাঁচ কারণ দেখিয়ে ২০০৯ সালের ১ অক্টোবর সোনালী পেপারকে মূল মার্কেটের তালিকাচ্যুত করে ওটিসি মার্কেটে পাঠানো হয়। তালিকাচ্যুতির অন্য তিন কারণ হলো— ধারাবাহিক লোকসান, শেয়ারহোল্ডারদের নিয়মিত লভ্যাংশ না দেওয়া এবং কাগুজে শেয়ার ইলেকট্রনিকে রূপান্তর না করা। মূল মার্কেটে ফিরতে যেকোনো কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা থাকার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। একইসঙ্গে ধারাবাহিক ৩ বছর মুনাফায় থেকে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিতে হয়। তবে, সোনালী পেপারকে এই দুটি শর্ত থেকে অব্যাহতি দিয়েছে বিএসইসি। তালিকাচ্যুতির সময় কোম্পানির শেয়ারের যে দর ছিল, এখন মূল মার্কেটে লেনদেনের প্রথম দিন থেকে সেই দরে কেনাবেচার সুযোগ দিয়েছে বিএসইসি। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সোনালী পেপারের শেয়ার ওটিসিতে সর্বশেষ ২৭৩ টাকায় কেনাবেচা হয়। সোনালী পেপার ১৯৭৭ সালে ব্যবসা শুরু করে। ১৯৮৫ সালে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হয়। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি ১২ লাখ টাকা। এর মধ্যে উদ্যোক্তাদের শেয়ার রয়েছে ৬৯ দশমিক ৩ শতাংশ। ২০১৮-১৯ হিসাব বছরে এ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ১৯ পয়সা। আর ২০১৯-২০ হিসাব বছরের অর্ধবার্ষিকে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। কোম্পানিটির সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩৩৬ টাকা ৯০ পয়সা। অর্থ সংবাদ একাধিক মেয়াদে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট ও পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন এবং একজন ট্রেকহোল্ডার হিসেবে লব্ধ অভিজ্ঞতার আলোকে পুঁজিবাজারের গুরুত্ব, বিদ্যমান দুর্বলতা বা সমস্যা এবং করণীয় সম্পর্কে আমার বেশকিছু পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশ আছে। পর্যবেক্ষণগুলো হচ্ছে--
পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানি। কোম্পানিগুলো সভায়, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের নীরিক্ষিত এবং ৩১ মার্চ, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এবি ব্যাংক লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ জুলাই, বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ জুন, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ জুলাই, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ মার্চ, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের তৃতীয় প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। মাইডাস ফাইন্যান্স লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ জুলাই, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের নীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। একই সভায় ৩১ মার্চ, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। গ্রামীণফোন লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ জুলাই, বিকেল ২টা ৩৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ মার্চ, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ জুলাই, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের নীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। একই সভায় ৩১ মার্চ, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ জুলাই, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের নীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। একই সভায় ৩১ মার্চ, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বোর্ড সভা ১৪ জুলাই, বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের নীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। একই সভায় ৩১ মার্চ, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের প্রথম এবং ৩০ জুন, ২০২০ সমাপ্ত সময়ের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। সূত্র: শেয়ারনিউজ বিমা খাতের কোম্পানি এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) লটারি অনুষ্ঠানের জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানিটি আগামী ২৩ জুলাই ভার্চুয়াল লটারি করার অনুমতি চেয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে আবেদন করেছে।
কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, কোম্পানিটির আইপিওতে ১৫৮ কোটি টাকার বা ৬ গুণ আবেদন করেছে বিনিয়োগকারীরা। এদিকে ১১৫ যোগ্য বিনিয়োগকারী আইপিওতে আবেদন করেছে। আর আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৮টি বিও আবেদন করা হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রায় ১৩৬ কোটি টাকার আবেদন করা হয়েছে। এর আগে গত ২ জুলাই কোম্পানির আইপিও আবেদন সম্পন্ন হয়েছে। জানা গেছে, গত ১৪ জুন থেকে ১৮ জুন পরযন্ত কোম্পানিটির আবেদন গ্রহণ চলে। কিন্তু গত ১৮ জুন কোম্পানির আইপিও আবেদন গ্রহণের সময় শেষ হলে সময় বাড়ানোর জন্য বিএসইসির কাছে আবেদন করে। কোম্পানির আবেদনের প্রেক্ষিতে বিএসইসি গত ২ জুলাই পরযন্ত সময় বাড়ানোর অনুমতি দেয়। এর আগে কোম্পানিটি গত ১৩ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল পরযন্ত আইপিও আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু করোনাভাইরাস ইস্যুতে পুঁজিবাজার গত ২৬ মার্চ থেকে ৩০মার্চ পরযন্ত বন্ধ থাকায় কোম্পানিটির আবেদন গ্রহণ বন্ধ ছিল। বিএসইসি সূত্র জানায়, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স শেয়ারবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৭৯ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে শেয়ার ইস্যু করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ট্রেজারি বন্ড ও অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির বিগত ৫ বছরে ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৪২ টাকা এবং পুনমূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৭২ টাকায়। যা পুনমূল্যায়ন ছাড়া ১৬.৬৫ টাকা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল এবং বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড। এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে কোম্পানিটিকে পাবলিক ইস্যু রুলসের বিবি ৩(৩)(সি) এর বিধানাবলী পরিপালনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি প্রদান করেছে। এছাড়া আইপিও’র মাধ্যমে উত্তোলিত মূলধনের ২০% অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের শর্ত আরোপ করা হয়েছে। কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ার ক্রয়ের ইলেকট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেম-এ অংশগ্রহনে ইচ্ছুক প্রত্যেক যোগ্য বিনিয়োগকারীকে ইলেকট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেম শুরুর দিন হতে পূর্ববর্তী পঞ্চম কার্যদিবস শেষে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস,২০১৫ (সংশোধিত) বিবি ৩(৩)(সি) এর বিধানে বলা হয়েছে, কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ১০% অথবা ৩০ কোটি টাকা যেটি বেশি সেই পরিমাণ টাকা উত্তোলন করতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, আইপিও পরবর্তী পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটির নিচে হবে না। এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সকে পাবলিক ইস্যু রুলসের এই বিধান পরিপালন থেকে অব্যহতি প্রদান করা হয়েছে। অর্থসূচক ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানিটির আইপিও আবেদন শুরু হবে আগামী ৯ আগস্ট। চলবে ১৬ আগস্ট পরযন্ত।
কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে গত ২৩ জুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দিয়েছে। বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওতে কোম্পানিটি ২৯ লাখ ২৮ হাজার ৩৪৩টি শেয়ার ইস্যু করবে। এর মধ্যে ১৩ লাখ ৭৯ হাজার ৩৬৭টি শেয়ার নিলামে সফল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করা হবে। বাকি ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭৬টি শেয়ার বিক্রি করা হবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। নিলামে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে ওয়ালটনের শেয়ারের কাট-অফ মূল্য বা প্রান্তসীমা নির্ধারিত হয়েছে ৩১৫ টাকা। বিদ্যমান আইন অনুসারে, এই প্রান্তসীমা থেকে কমপক্ষে ১০ শতাংশ কমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতে হয়। তবে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ ২০ শতাংশ ছাড়ে এই শেয়ার ইস্যু করবে। তাতে আর ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারের জন্য প্রস্তাবিত দর দর দাঁড়াচ্ছে ২৫২ টাকা। কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। আর এই অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর ব্যয় মেটাতে কাজে লাগানো হবে। গত ৩০ জুন, ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে পুনঃমূল্যায়নজনিত সঞ্চিতিসহ কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য বা এনএভিপিএস ছিল ২৪৩ টাকা ১৬ পয়সা। আর পুনর্মুল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৩৮ টাকা ৫৩ পয়সা। সর্বশেষ ৫ অর্থবছরে কোম্পানিটির ভারিত গড় হিসাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৪২ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্বে আছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। অর্থসূচক পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন খাতের ২২টি কোম্পানির ৬১ জন পরিচালকের ধারণকৃত শেয়ারের পরিমাণ ২ শতাংশের কম।অথচ পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)আইন অনুসারে,পরিচালক পদের জন্য ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার ধারণের বাধ্যবাধকতা আছে। কোনো উদ্যোক্তার কাছে ওই কোম্পানির ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার না থাকলে তিনি পরিচালক পদে থাকার যোগ্যতা হারাবেন।
প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস (বিবিএস) লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ বিএমআরই প্রকল্পে ১৬ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটির বিএমআরই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ব্যালান্সিং, মডার্নাইজিং, রিহ্যাবিলিয়েশন এবং এক্সপানশন।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, কোম্পানিটি কারখানায় নতুন মেশিনারিজ স্থাপন করবে নিজস্ব অর্থায়ন এবং ব্যাংক ঋণ নিয়ে। কারখানা আধুনিকায়নের পরেও কোম্পানিটির উৎপাদন ক্ষমতা একই থাকবে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। প্রসঙ্গত, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বিবিএসের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৪৫ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (EPS) হয়েছে ৯৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৫৫ পয়সা। তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৫৯ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল টাকা মাইনাস ৭৫ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৯৭ পয়সা। অর্থসূচক পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত নামিদামি অনেক কোম্পানি সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘণ করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। আইন লঙ্ঘন করেও বহল তবিয়তে তারা। পুঁজিবাজারের অনেক কোম্পানি বিএসইসির নির্দেশনা এককভাবে ২ শতাং ও সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ আইন মানছে না। বিষয়টি নিয়ে নতুন কমিশন ৪৫ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছে।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (২ জুলাই,২০) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ২২টি কোম্পানির ৬১জন পরিচালককে নূন্যতম শেয়ার ধারণ নিয়ে আল্টিমেটাম দিয়েছে। এই সময়ের মধ্যে নূন্যতম শেয়ার ধারণ না করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এই নির্দেশনা থেকে স্বতন্ত্র পরিচালরা বাদ থাকবে। Minimum 2% shareholding: BSEC issues ultimatum to 61 non-compliant directorsউল্লেখ,২০০৯-১০ সালে শেয়ার কারসাজির পর ভয়াবহ দরপতনের প্রেক্ষাপটে ২০১১ সালের ২২ নভেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের এককভাবে ও সম্মিলিতভাবে নূন্যতম শেয়ার ধারণের শর্ত আরোপ করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল, কোম্পানি পরিচালনায় জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে যথাযথ প্রতিনিধিত্বশীল পর্ষদ গঠন করা। ওই নির্দেশনায় পরিচালক পদে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে এককভাবে কমপক্ষে সংশ্নিষ্ট কোম্পানির ২ শতাংশ শেয়ার থাকার বাধ্যবাধকতা আরোপ করেছিল বিএসইসি। এ ছাড়া কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার থাকার শর্ত দেয়। গত আট বছরে অনেক পরিচালক ও কোম্পানি এ শর্ত লঙ্ঘন করেছে। এ নির্দেশনা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরই ৪ কোম্পানির ১৪ জন পরিচালক আদালতে রিট করেন। আর শেষ পর্যন্ত পরিচালকদের রিট খারিজ করে বিএসইসির সিদ্ধান্ত বহাল রাখে আদালত। সম্প্রতি স্টক এক্সচেঞ্জ,মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের সাথে বৈঠকে উঠে আসে পুরনো কথা। ওই বৈঠকের পরে আবারও চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। এরই আলোকে গত বৃহস্পতিবার এই চিঠি দেওয়া হয়। এ বিষয়ে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ও অর্থনীতিবিদ এ বি মির্জা আজিজুল ইসলাম বলেছেন: “তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকরা আইন লঙ্ঘন করছে। পুঁজিবাজারের উন্নয়নের স্বার্থে বিএসইসির আইন মেনে চলা প্রয়োজন। তা না হলে বাজারের প্রতি আস্থা হারাবে সাধরণ বিনিয়োগকারীরা। Sunbd24 |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
November 2024
Categories |