midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের সমন্বিত শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) ৯ শতাংশ বেড়েছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) এই মুনাফা বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৮.১৬ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৭.৪৬ টাকা। এ হিসাবে মুনাফা বেড়েছে ০.৭০ টাকা বা ৯ শতাংশ। এদিকে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ৩ মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৪.১৮ টাকা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৩.৭০ টাকা। এ হিসাবে মুনাফা বেড়েছে ০.৪৮ টাকা বা ১৩ শতাংশ। ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৮৪.১২ টাকায়। বিজনেস আওয়ার
0 Comments
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড আবারও অন্তবর্তী লভ্যাংশ (Interim Dividend) ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি এ দফায় শেয়ারহোল্ডারদেরকে ৩০০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দেবে। অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারে ৩০ টাকা করে লভ্যাংশ পাবেন শেয়ারহোল্ডার তথা বিনিয়োগকারীরা।
গতকাল ২৮ জানুয়ারি, মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ম্যারিকোর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে লভ্যাংশ প্রদানের ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ঘোষিত লভ্যাংশের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ ফেব্রুয়ারি। এবার নিয়ে চলতি হিসাব বছরে তৃতীয় দফায় অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ম্যারিকো। এর আগে গত বছরের ২৫ জুলাই প্রথম দফায় ২৫০ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশ এবং গত ২১ অক্টোবর ২০০ শতাংশ নগদ অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি। ওই লভ্যাংশ ইতোমধ্যে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়ে গেছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিকম খাতের বহুজাতিক কোম্পানি গ্রামীণ ফোন লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪০ শতাংশ চুড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ। ৩১ ডিসেম্বর,২০১৯ সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।
কোম্পনি সূত্র মতে,এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৫ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৪ টাকা ৭১ পয়সা। একই সময়ে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৮ টাকা ৪০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৭ টাকা ২৮ পয়সা। আগামী ২১ এপ্রিল,২০২০ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি,২০২০। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ১8 কোম্পানি দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ সংক্রান্ত পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভার তারিখ জানিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পনিগুলো হলো : এপেক্স ট্যানারি, বারাকা পাওয়ার, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনস, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, বেক্সিমকো সিনথেটিক, শাইনপুকুর সিরামিক, বেক্সিমকো, বেক্সিমকো ফার্মা, সাইফ পাওয়ারটেক, মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস, জুট স্পিনার্স, যমুনা অয়েল, ইস্টার্ন হাউজিং, দেশ গার্মেন্টস, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, এএমসিএল (প্রাণ), রংপুর ফাউন্ড্রি এবং আইসিবি। কোম্পানিগুলোর মধ্যে এপেক্স ট্যানারির ২৭ জানুয়ারি বিকাল ৩টায়, বারাকা পাওয়ারের ৩০ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৫টায়, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনসের ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৩টায়, রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের ২৮ জানুয়িারি বিকাল ২.৩৫টায়, বেক্সিমকো সিনথেটিকের ২৮ জানুয়ারি বিকাল ৫টায়, শাইনপুকুর সিরামিকের ২৮ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৪টায়, বেক্সিমকোর ২৮ জানুয়ারি বিকাল ৪টায়, বেক্সিমকো ফার্মার ২৮ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায়, সাইফ পাওয়ারটেকের ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৪টায়, মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলসের ২৮ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায়, জুট স্পিনার্সের ২৫ জানুয়ারি বেলা ১১টায়, যমুনা অয়েলের ২৭ জানুয়ারি বিকাল ৪টায়, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ২৭ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায়, দেশ গার্মেন্টসের ২৭ জানুয়ারি বিকাল ৪টায়, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২৭ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায়, এএমসিএলের (প্রাণ) ২৫ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায়, রংপুর ফাউন্ড্রির ২৫ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় এবং আইসিবির বোর্ড সভা ২৬ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানিগুলোর বোর্ড সভায় ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত ছয় মাসের (জুলাই-ডিসেম্বর) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে তা শেয়ারহোল্ডারদের জন্য প্রকাশ করা হবে। প্রশান্ত কুমার ও তার স্ত্রী, মা, দুই চাচাতো ভাই, বন্ধুর ব্যাংক হিসাব জব্দ -নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ21/1/2020 আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের স্বাধীন চেয়ারম্যান ও পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ইব্রাহিম খালেদকে নিয়োগ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার ও তার স্ত্রী, মা, দুই চাচাতো ভাই, এক বন্ধুর সব সম্পত্তি ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ও পাসপোর্ট জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দিয়েছেন। ওই প্রতিষ্ঠানের দুই আমানতকারীর এক আবেদনে এ আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের কম্পানি আদালত সূত্র- কালেরকন্ঠ অনলাইন The paid-up capital of the corporation is Tk3 crore in the existing law
The ‘Bangladesh Road Transport Corporation Bill, 2020’ was introduced in Parliament yesterday to offload 49% of its share in the capital market. Road Transport and Bridges Minister Obaidul Quader placed the Bill in the House and it was sent to the respective Parliamentary Standing Committee for further examination. The Committee was asked to submit its report within 14 working days. According to the proposed law, the government will own 51% shares while 49% will be offloaded for the public. The bill was placed to update an ordinance promulgated in 1961 keeping a provision to offload the shares of BRTC in the capital market. The authorized capital of the BRTC will be Tk1,000 crore which will be divided into 100 crore general shares with Tk10 base price. The authorized capital of the corporation under the existing law is only Tk6 crore. The paid-up capital of the corporation is Tk3 crore in the existing law. Its amount has not been fixed in the proposed law as the BRTC annual general meeting or special general meeting will fix the amount of the paid-up capital but it cannot exceed the amount of the authorized capital. There will be a 23-member board of directors instead of the existing 11-member one. These directors will come from Local Government Division, Cabinet Division, Finance Division, Road Transport and Highways Division, Public Security Division, Shipping Ministry, Dhaka Transport Coordination Authority, Roads and Highways Department, representatives from the shareholders and one member from every administrative division. In the bill, a new provision has been incorporated among the functions of the BRTC that it will render transport services during emergency situation like hartal (strike), blockade, transport strike, emergency condition, national disaster, Biswa Ijtema, freedom fighters’ rally and in the case of emergency need of the state. The Corporation can form one and more companies taking prior permission from the government. Source- Dhaka Tribune শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের দুই পরিচালক ৬ লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, পরিচালক মিসেস রত্না প্যাট্রা ৩ লাখ শেয়ার এবং পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী ৩ লাখ শেয়ার ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই দুই পরিচালক তাদের ঘোষণাকৃত শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করবেন। বিজনেস আওয়ার অবশেষে সরকারের একগুচ্ছ ইতিবাচক সিদ্ধান্তেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার। আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স একদিনে ২৩২ পয়েন্ট বা ৫ শতাংশ বেড়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে; যা সূচকটি চালু হওয়ার ৭ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। গতকাল ঢাকার বাজারে লেনদেনও বেড়েছে বড় ব্যবধানে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসইএক্স সূচক ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে। তখন সূচকটির ভিত্তি পয়েন্ট ছিল ৪ হাজার ৫৬ পয়েন্ট। এরপরে গত ৭ বছরের মধ্যে আজ রোববার সূচকটির সর্বোচ্চ উত্থান হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালের ১০ মে সূচকটি ১৫৫ পয়েন্ট বেড়েছিল। প্রসঙ্গত, গত এক বছরে পুঁজিবাজারে বড় ধস ঠেকানোর জন্য নীতি-নির্ধারক মহল, অর্থমন্ত্রণালয় থেকে নানা পদক্ষেপ নিলেও বাজার চাঙ্গা হয়নি। তবে গত ১৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিএসইসির বৈঠকে পুঁজিবাজার চাঙ্গা করতে বেশকিছু ইতিবাচক দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়। এছাড়া বাজারে তারল্য সংকট কাটাতে সরকারী ৪ ব্যাংকের বিনিয়োগ এবং গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে প্রথম বাংলাদেশী হিসাবে ইয়াসির আজমানকে নিয়োগ বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। আর এসব কারণেই রোববার মূল্য সূচক রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ২৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৩৮২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৯৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৮০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৮৭ পয়েন্টে। ডিএসইতে গতকাল ৪১১ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা গত কার্যদিবস থেকে ১৪৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা বেশি। বৃহস্পতিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৬৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। গতকাল ডিএসইতে ৩৫৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৪৬টির, কমেছে ৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪টির। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে। সিএসইতে টাকার অংকে ৪৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। অর্থসূচক পুঁজিবাজারসহ বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বাড়াতে নতুন উদ্দ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে ব্যাপক মুদ্রা সরবরাহ (ব্রড মানি) বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২০২০ জুন শেষে ব্যাপক মুদ্রা সরবরাহ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে উন্নিত করা হয়েছে ১৩ শতাংশে।
গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটারি পলিসি ডিপার্টমেন্ট প্রকাশিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।এছাড়াও ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মুদ্রানীতি (২০২০ জুলাই-জুন) ঘোষীত ব্যাংক থেকে সরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৩৭ দশমিক ৭ শতাংশে উন্নিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটারি পলিসি কমিটি (এমপিসি)-এর ৪৫তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতে নীট বৈদেশিক সম্পদ বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্যাংক বহির্ভূত খাত (প্রধানতঃ সঞ্চয়পত্র) থেকে সরকারের ঋণ সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। তবে বেসরকারি খাতে গৃহীত ঋণের লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। এতে বলা হয়, সার্বিক অর্থ ও ঋণ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে নীতি সুদ হারে কোনো পরিবর্তন না এনে সার্বিক সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতি ও দেশের পুঁজি বাজারসহ বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাপক মুদ্রা সরবরাহ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির গতি-প্রকৃতির উপর বিস্তারিত আলোচনার পর চলতি অর্থবছরের মুদ্রা ও ঋণ কর্মসূচিতে কিছুটা পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাণিজ্য ঘাটতি বাড়লেও রেমিট্যান্সের অন্তর্মুখী প্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় সার্বিকভাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি মুদ্রানীতিতে প্রক্ষেপিত ৮ দশমিক ২ শতাংশের কাছাকাছিই থাকবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হচ্ছে। এছাড়া, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলসহ অন্যান্য পণ্যের মূল্যেও কিছুটা বেড়েছে। এর ফলে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ৫.৫ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং। তারপরেও অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে পণ্যসামগ্রীর সরবরাহ পরিস্থিতির কাক্ষিত উন্নতির ফলে অর্থবছর শেষে তা লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছিই থাকবে বলে ধারণা করা হয়। এদিকে, সরকারের গৃহীত অবকাঠামোগত বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের সূত্রে বৈদেশিক ঋণের অন্তঃপ্রবাহ ও সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির সূত্রে আর্থিক হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকায় চলতি অর্থবছর শেষে সার্বিক লেনদেন ভারসাম্যে প্রায় ৪১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার উদ্বৃত্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে, মুদ্রা ও ঋণ কর্মসূচিতে ব্যাংকিং খাতে নীট বৈদেশিক সম্পদের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি করা সমীচীন হবে বলে সভায় মত প্রকাশ করা হয়েছে। অর্থসূচক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের দুই পরিচালক ৬ লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, কোম্পানির পরিচালক তপন চৌধুরী এবং স্যামুয়েল এস চৌধুরী ৩ লাখ করে মোট ৬ লাখ শেয়ার ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই দুই পরিচালক তাদের ঘোষণাকৃত শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করবেন। বিজনেস আওয়ার সম্প্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) সম্পন্ন করা কোম্পানি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) মালিকানাধীন আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের নন-কনভার্টেবল বন্ডের লেনদেনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। বন্ডটি আগামীকাল ১৬ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে ’এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করবে।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, এই বন্ডের ট্রেডিং কোড হবে “APSCLBOND”। আর কোম্পানি কোড হবে ২৬০০৪। এর আগে কোম্পানিটির আইপিও লাটারি ছাড়াই বন্ড বিনিয়োগকারীদের দেয়া হয়েছে। আবেদনকৃত বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা ১০০ শতাংশের কিছুটা বেশি হওয়ায় আইপিও এর লটারি করা হয়নি। আবেদনকৃতদের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আগে দিয়ে পরে যোগ্য আবেদনকারীদের সমানভাবে ভাগ করে দেয়া হয়েছে। উল্লেখ, দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়ানোর পর কোম্পানিটির বন্ড ইস্যুর সাবস্ক্রিপশন ১০০ শতাংশের কিছুটা বেশি হয়। এর মধ্যে ৯২ শতাংশ বা ৯২ কোটি টাকার আবেদন করেছে যোগ্য বিনিয়োগকরীরা (ইলিজিবল ইনভেস্টর)। সাড়ে ৮ কোটি টাকা বা ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ আবেদন করেছ সাধারণ বিনিয়োগকারী (জেনারেল ইনভেস্টর)। এজন্য লটারির প্রয়োজন নেই বলে মনে করেছেন কোম্পানির সংশ্লিষ্টরা। গত ১৮ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় কোম্পানির বন্ড ইস্যুর আবেদন জমা নেয়া শেষ হয়। বিএসইসির ৭০১তম কমিশন সভায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পাবলিক ইস্যু রুলস ২০১৫ এর সংশ্লিষ্ট তিনটি আইন পরিপালন থেকে অব্যাহতি প্রদান করে এসময় বাড়ানো হয়েছে। এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে কোম্পানিটির আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছিল। এবং ৬ অক্টোবর, রোববার আইপিও আবেদন গ্রহণের সময় শেষ হয়েছিল। জানা গেছে, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ৬শ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করবে পুঁজিবাজার থেকে। এর মধ্যে প্লেসমেন্টের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর কাছে বন্ড বিক্রি করে ৫শ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে। আর প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বিক্রি করা হবে ১শ কোটি টাকার বন্ড। এরআগে গত ২ জুলাই, ১৯ (মঙ্গলবার) এ প্রস্তাবের অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসির ৬৯২তম সভায় এ সিদ্ধান্ত দেয়া হয়। সূত্র মতে, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫ হাজার টাকা। একটি ইউনিট নিয়ে এই বন্ডের মার্কেট লট। আলোচিত বন্ডটির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-এটি একটি নন কনভার্টেবল ( Non-Convertible), ফুললি রেডিমেবল (Fully Redeemable) , কুপন বেয়ারিং (Coupon Bearing) বন্ড প্রাথমিক গণ প্রস্তাব (আইপিও) এর মাধ্যমে ইস্যু করবে। অর্থাৎ এই বন্ডের কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তরিত হবে না, মেয়াদ শেষে সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে যাবে এবং বন্ডের সঙ্গে কুপন থাকবে, নির্দিষ্ট সময় পর পর যার ভিত্তিতে বন্ডহোল্ডার সুদ ও আসলের অর্থ পাবেন। বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে শতভাগ সরকারী মালিকানাধীন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিটি ১০০ কোটি টাকা তহবিল সংগ্রহ করে ভূমি উন্নয়ন ও সিভিল ওয়ার্ক, প্রাথমিক জ্বালানী, যানবাহন ক্রয়, প্রকৌশলী ও পরামর্শক সেবা, চলতি মূলধন এবং প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৭ তারিখে সমাপ্ত বৎসরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী নীট সম্পদ মূল্য ২৬৫ টাকা ৯৬ পয়সা এবং বিগত ৫ টি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় ১০ টাকা ৬৩ পয়সা। ০৭ বছর মেয়াদী বস্তুটির বার্ষিক কুপন সুদহার হবে ১৮২ দিন মেয়াদী ট্রেজারী বিলের সুদ হারের সাথে ৪ শতাংশ মার্জিন যুক্ত হার (যা সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৫ শতাংশ ও সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ) এবং অর্ধবার্ষিক মেয়াদে প্রদেয়। বিনিয়োগকারীদের মুলধন ফেরত দেয়া হবে ৭ বছরে। তবে প্রথম ৩ বছরে কোন মুলধন ফেরত পাবে না বিনিয়োগকারীরা। শেষের ৪ বছরে প্রতিবছর ২৫ শতাংশ করে মুলধন ফেরত দেয়া হবে। উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং ব্রাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। এছাড়াও ট্রাস্টি হিসেবে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। সূত্র- অর্থসুচক দেশের শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে এ পর্যন্ত যতগুলো প্রস্তাব দেয়া হয়েছে, তার মধ্যে সর্বোত্তম প্রস্তাব বাস্তবায়নে সহায়তা দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মঙ্গলবার বিকেলে (১৪ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আজ সকালে বাংলাদেশ ব্যাংকে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) একটি প্রতিনিধিদল গভর্নর ফজলে কবীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় ব্যাংক ও আর্থিক খাতের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে সিঙ্গেল ডিজিটের সুদহার বাস্তবায়ন, খেলাপি ঋণ, ব্যবসা সহজীকরণ, বর্তমান শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি এবং এক্সচেঞ্জ রেট নিয়ে আলোচনা হয়। তবে শেয়ারবাজারের বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন গভর্নর। তিনি ডিসিসিআই’র প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছেন, শেয়ারবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতায় এ পর্যন্ত যেসব প্রস্তাব পাওয়া গেছে তার মধ্যে সর্বোত্তম প্রস্তাব বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব ধরনের সহায়তা করবে। বৈঠকে ডিসিসিআই’র সভাপতি শামস মাহমুদ, সহ-সভাপতি এন কে এ মবিন, এফসিএ, এফসিএস এবং সহ-সভাপতি মোহাম্মদ বাশির উদ্দিনসহ পর্ষদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বিজনেস আওয়ার সম্প্রতি বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (ওউজঅ) কার্যালয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোং লিঃ (বিএনআইসি) এর অনলাইন ইন্স্যুরেন্সের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওউজঅের চেয়ারম্যান মো. শফিকুর রহমান পাটোয়ারী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন।
বাংলাদেশ ডিজিটালি এগিয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি বিএনআইসি তাঁদের গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল কার্যক্রম চালু করেছে। অনলাইন ইন্স্যুরেন্সের মাধ্যমে গ্রাহকেরা বাড়িতে বসেই বিভিন্ন ধরনের বীমা সুবিধা পেতে পারবেন। ইন্টারনেটের মাধ্যমে অথবা স্মার্টফোনে অ্যাপস ডাউনলোড করেও এই অনলাইন ইন্স্যুরেন্স সেবা গ্রহণ করা যাবে। সুত্র- প্রথম আলো Robi, the second largest mobile operator in Bangladesh, has begun a process to raise around Tk 500 crore from the capital market through an initial public offering, Securities and Exchange Commission officials said.
The BSEC has suggested that the company should opt for the fixed price method of floating shares so that the general investors can be benefited, a senior official of the commission said. Robi Axiata Ltd, a subsidiary of the Malaysia-based Axiata Group, has recently signed a memorandum of understanding with IDLC Investment Limited to appoint it as issue manager to the IPO, he said. Officials of Robi declined to comment. BSEC officials said that the multinational company had met the commission’s top brass several times over the IPO issue and the commission assured the company of every possible support. After preparing the December-end annual financial statements and IPO prospectus, the company might submit the IPO proposal by June this year, they said. As per the current public issue rules, a company must float at least an amount of 10 per cent of its paid up capital. Robi has a paid up capital of around Tk 5,000 crore, and to comply with the rules, the company would float 10 per cent of its paid up capital or around 50 crore shares at Tk 10 per share through the IPO, said the BSEC official. If enlisted, the number of free float shares of Robi would be the highest among all the listed companies except few banks. According to the new public issue rules amended in September last year, a company can apply for IPO if it has been in commercial operation having positive net profit after tax at least for the latest financial year. Robi would be the largest company in terms of paid up capital to be enlisted on the country’s capital market. The Malaysia-based telecom operator would be the first multinational company to be enlisted on the country’s stock exchanges after RAK Ceramics that was enlisted in 2010. Grameenphone, the largest mobile operator in the country, was enlisted on the stock exchanges in 2009. No MNC was enlisted on the bourses under the current commission led by its chairman M Khairul Hosain in last nine years. Market experts said there were many MNCs doing business in the country and the government by giving policy support could enlist them on the bourses to flourish the capital market. Robi expects that the company would make profits in its last financial year ended on December 31, 2019 and expects to submit the IPO proposal to the BSEC as soon as possible, the BSEC officials said. Robi incurred losses of Tk 24.6 crore in the first quarter (January-March) and Tk 32.2 crore in the second quarter (April-June) of the year 2019, but its business turned around significantly in the third quarter, posting Tk 170.7 crore in profits. Therefore, the company made profits of Tk 114 crore in the last nine months (January-September). At the end of September, 2019, the net asset value of the company was Tk 6,046 crore while cash and cash equivalent was Tk 275.9 crore. The subscriber base of the operator increased to 4.81 crore at the end of September last year, representing almost 30 per cent of the market share. The company commenced operation in 1997 as Telekom Malaysia International (Bangladesh) with the brand name Aktel. In 2010, it was rebranded as Robi and the company changed its name to Robi Axiata Limited. Following its merger with Airtel Bangladesh, the merged company, Robi Axiata Limited (Robi), started its commercial operation on November 16, 2016. ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নিলামের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি এবং কাট-অফ প্রাইস (Cut-off price) নির্ধারণের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নিয়মিত সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। আর এই অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর ব্যয় মেটাতে কাজে লাগানো হবে। সর্বশেষ ৫ অর্থবছরে কোম্পানিটির ভারিত গড় হিসাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৪২ পয়সা। আর ৩০ জুন, ২০১৯ তারিখে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (পুনর্মুল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) ছিল ২৪৩ টাকা ১৬ পয়সা। আর পুনর্মুল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৩৮ টাকা ৫৩ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্বে আছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। দেশর প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসইর) মনোনয়ন ও পারিতোষিক (এনআরসি) কমিটির সদস্য হলেন রকিবুর রহমান। আজ ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সভায় তাকে এই কমিটির সদস্য করা হয়।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। উল্লেখ,মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা পৃথক্করণ বা ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী স্টক এক্সচেঞ্জের প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নিশ্চিত ও আইনি বাধ্যবাধকতা পরিপালনে পাঁচটি করে কমিটি গঠন করেছে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ। ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী গঠিত পাঁচটি কমিটি হলো মনোনয়ন ও পারিতোষিক কমিটি (এনআরসি), নিয়ন্ত্রণবিষয়ক কমিটি, নিরীক্ষা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটি, আপিল কমিটি এবং দ্বন্দ্ব উপশম কমিটি। সূত্র মতে, এই কমিটির সদস্য ছিলেন সদ্য বিদায়ী পরিচালক শরিফ আতাউর রহমান। তাকে এই কমিটির সদস্য করার জন্য পরিচালনা পর্ষদে প্রস্তাব দেন পরিচালক হাম্মদ শাহজাহান। পরে পর্ষদ আলোচনা করে তাকে এই কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি ডিএসইর সাবেক সভাপতি। সম্প্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) সম্পন্ন করা কোম্পানি এডিএন টেলিকম লিমিটেডের লেনদেনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হবে আজ ৬ জানুয়ারি, সোমবার।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, এদিন পুঁজিবাজারে কোম্পানিটি ’এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করবে। ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হবে “ADNTEL”। আর কোম্পানি কোড ২২৬৫১। অন্যদিকে সিএসইতে কোম্পানিটির স্ক্রিপ আইডি হবে ২৪০১২। আর স্ক্রিপ কোড হবে ADNTEL। এদিকে কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী লেনদেনের প্রথম ৩০ দিন মার্চেন্ট ব্যাংক, স্টক ব্রোকার্স ও পোর্ট ফোলিও ম্যানেজারদের ঋণ দিতে নিষেধাজ্ঞা জানানো হয়েছে। এর আগে কোম্পানিটির লটারিতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে। গত ২৮ নভেম্বর কোম্পানিটির লটারির ড্র অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। কোম্পানিটি ৪ নভেম্বর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ সম্পন্ন করেছে। গত ৩ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আইপিওতে শেয়ারের ইস্যু মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২৭ টাকা। সূত্র মতে, কোম্পানির অর্থ উত্তোলনের জন্য বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ইস্যু মূল্য নির্ধারণের জন্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের বিডিং এর অনুমোদন প্রদান করা হয়েছিল। যোগ্য বিনিয়োগকারীরা বিডিং এর মাধ্যমে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ার ৩০ টাকায় প্রান্ত-মূল্য নির্ধারণ করে। সে অনুযায়ী ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার সাধারণ শেয়ার ৩০ টাকা মূল্যে যোগ্য বিনিয়োগকারী ও ২৭ টাকা মূল্যে (আট-অফ মূল্য থেকে ১০ শতাংশ বাট্টায়) ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি সাধারণ শেয়ার সাধারণ বিরিয়োগকারীর (অনিবাসী বাংলাদেশীসহ) নিকট ইস্যুর প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন। পুঁজিবাজার থেকে এডিএন টেলিকম ৫৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার শেয়ার ৩০ টাকা দরে বিক্রি করে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা সংগ্রহ করা হবে। বাকি ২১ কোটি ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার ৯৮২ টাকা সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি শেয়ার ২৭ টাকা দরে বিক্রির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ভৌত কাঠামো উন্নয়ন, ডাটা সেন্টার স্থাপন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা এবং ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। শেয়ারপ্রতি বেসিক মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। অপরদিকে কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত বছরের সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৮০ পয়সা এবং বেসিক শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬৭ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। সম্প্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) সম্পন্ন করা কোম্পানি এডিএন টেলিকম লিমিটেডের লেনদেনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হবে আগামী ৬ জানুয়ারি।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, ওইদিন পুঁজিবাজারে কোম্পানিটি ’এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করবে। ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হবে “ADNTEL”। আর কোম্পানি কোড ২২৬৫১। এর আগে কোম্পানিটির লটারিতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে। গত ২৮ নভেম্বর কোম্পানিটির লটারির ড্র অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। কোম্পানিটি ৪ নভেম্বর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ সম্পন্ন করেছে। গত ৩ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আইপিওতে শেয়ারের ইস্যু মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২৭ টাকা। সূত্র মতে, কোম্পানির অর্থ উত্তোলনের জন্য বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ইস্যু মূল্য নির্ধারণের জন্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের বিডিং এর অনুমোদন প্রদান করা হয়েছিল। যোগ্য বিনিয়োগকারীরা বিডিং এর মাধ্যমে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ার ৩০ টাকায় প্রান্ত-মূল্য নির্ধারণ করে। সে অনুযায়ী ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার সাধারণ শেয়ার ৩০ টাকা মূল্যে যোগ্য বিনিয়োগকারী ও ২৭ টাকা মূল্যে (আট-অফ মূল্য থেকে ১০ শতাংশ বাট্টায়) ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি সাধারণ শেয়ার সাধারণ বিরিয়োগকারীর (অনিবাসী বাংলাদেশীসহ) নিকট ইস্যুর প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন। পুঁজিবাজার থেকে এডিএন টেলিকম ৫৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার শেয়ার ৩০ টাকা দরে বিক্রি করে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা সংগ্রহ করা হবে। বাকি ২১ কোটি ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার ৯৮২ টাকা সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬টি শেয়ার ২৭ টাকা দরে বিক্রির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ভৌত কাঠামো উন্নয়ন, ডাটা সেন্টার স্থাপন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা এবং ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। শেয়ারপ্রতি বেসিক মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। অপরদিকে কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত বছরের সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৮০ পয়সা এবং বেসিক শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬৭ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
December 2024
Categories |