midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
ফাইজার একটি সুখবর দিয়েছে। তারা জানিয়েছে যে তারা পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের জন্য তাদের আবিষ্কৃত একটি টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল সমাপ্ত করেছে এবং এর ফল অত্যন্ত ভালো। এখন তারা এসব তথ্য-উপাত্ত এফডিএর অনুমোদনের জন্য জমা দেবে। এফডিএ অনুমোদন দিলে অক্টোবর থেকেই তারা শিশুদের জন্য তৈরি এই টিকা বাজারজাত শুরু করবে। আমরা পাঠকদের এ বিষয়ে আগেই জানিয়েছিলাম। আমাদের অনুমান সঠিক হয়েছে। এই টিকা আবিষ্কারের ফলে শিশুদের টিকা দিতে না পারার যে সমস্যা ছিল তার সমাধান শুরু হবে। তবে আমরা শিশুদের জন্য আরো টিকার অপেক্ষায় থাকব। মডার্না শিশুদের জন্য যে টিকা তৈরি করছে তার ফল আসতে আরো মাসখানেক সময় লাগবে। এ বছরের মধ্যে ভারতে শিশুদের জন্য যে টিকার গবেষণা চলছে তার ফলও হয়তো হাতে চলে আসবে। ভারতের এই টিকার সুবিধা হলো এটি দুই বছর থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে মডার্না হয়তো সবাইকে টেক্কা দেবে। তারা প্রকাশ্যে কিছু না বললেও জানা গেছে তাদের টিকার উদ্ভাবন সফল হলে তা ছয় মাস থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে পারবে।
এদিকে নোভাভ্যাক্স ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ জানিয়েছে, প্রোটিন সাব-ইউনিট বা করোনাভাইরাসের গায়ে লেগে থাকা স্পাইক প্রোটিনগুলো থেকে তৈরি তাদের নতুন ধরনের টিকা এখন বাজারে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত এবং এ জন্য তারা এফডিএর অনুমোদন চাইবে। এই টিকার বৈশিষ্ট্য হলো, এটি দামে সস্তা, কারণ এর কাঁচামাল তুলনামূলক সহজলভ্য এবং উৎপাদন-প্রযুক্তি সহজতর হওয়ায় উৎপাদন খরচও কম। স্পাইক প্রোটিন থেকে তৈরি এ ধরনের তিনটি টিকা (বড়দের জন্য আবদল্লা ও সভেরানা-১ এবং শিশুদের জন্য সভেরানা-২) কিউবা এরই মধ্যে তার দেশে উৎপাদন ও ব্যবহার করছে। বাংলাদেশের স্বনামধন্য ওষুধ কম্পানি বেক্সিমকো ফার্মা নোভাভ্যাক্সের এই টিকা উৎপাদনের জন্য বিশ্বমানের একটি টিকা উৎপাদন কারখানা মহামারির পরিপ্রেক্ষিতে অতি দ্রুত নির্মাণ করছে। প্রযুক্তি স্থানান্তরের মাধ্যমে বেক্সিমকো এই টিকা উৎপাদন করবে বলে কারখানাটিকে ‘এ টু জেড’ প্রতিটি ধাপের জন্য উপযোগী করে নির্মাণ করা হচ্ছে। কোনো বড় সমস্যা তৈরি না হলে কারখানার নির্মাণকাজ এই সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সমাপ্ত হবে বলে আশা করা যায়। এরপর বেক্সিমকো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রি-কোয়ালিফিকেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট পরিদর্শন দলকে তাদের কারখানায় আমন্ত্রণ জানাবে। কোনো টিকাকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃতি পেতে হলে যে কারখানায় এটি তৈরি হবে তার স্বীকৃতি বা প্রি-কোয়ালিফিকেশন অর্জন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি আবশ্যকীয় শর্ত। প্রি-কোয়ালিফিকেশনের কাজ শেষ হলে তারা সম্ভবত নভেম্বর থেকে তাদের নবনির্মিত কারখানায় নোভাভ্যাক্সের টিকা উৎপাদনের কাজ শুরু করবে। এটি উৎপাদন শুরু করলে বিদেশ থেকে টিকা কেনার জন্য সরকারকে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হবে না এবং অনেক দাম দিয়ে এগুলো কিনতেও হবে না। এই দুটি সমস্যা তখন অনেকটাই কমে যাবে। বরং নোভাভ্যাক্সের অনেক উন্নত মানের টিকা আমরা দেশেই প্রচুর পরিমাণে পাব, যদিও বিপুল জনসংখ্যার এই দেশের চাহিদার তুলনায় এই টিকাও যথেষ্ট হবে না। এর আগে বাংলাদেশ সরকারের মধ্যস্থতায় বাংলাদেশের আরেকটি স্বনামধন্য কম্পানি ইনসেপ্টা ফার্মা গণচীনের সিনোফার্মের সঙ্গে তাদের টিকা বাংলাদেশে উৎপাদনের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী সিনোফার্ম ইনসেপ্টাকে টিকার আধা-তৈরি অবস্থা বা ‘বাল্ক’ সরবরাহ করবে এবং ইনসেপ্টা তার দক্ষ জনবল ও উন্নতমানের সুবিধাবলি ব্যবহার করে টিকা উৎপাদনের বাকি কাজগুলো করবে। এর ফলেও আমরা টিকার বিদেশনির্ভরতা অনেকটা কমাতে পারব। এ বছরের মধ্যেই বাংলাদেশের ইনসেপ্টার তৈরি সিনোফার্মের টিকা আমরা হাতে পেয়ে যাব তা আশা করা যায়। ‘বাল্ক’ থেকে তৈরি করার জন্য আমাদের আরো দুটি বিখ্যাত কম্পানি রয়েছে, যেমন হেলথকেয়ার ও পপুলার। আরেকটি বিখ্যাত কম্পানি জেএমআই ‘বাল্ক’ থেকে টিকা তৈরির জন্য এরই মধ্যে কারখানা ভবন নির্মাণ করে রেখেছে। ইনসেপ্টার মতো এসব কম্পানিকেও সিনোফার্ম বা অন্য কোনো টিকা উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করতে সরকার উদ্যোগ নিতে পারে। এর ফলে বাংলাদেশের টিকা উৎপাদন ক্ষমতা আরো বাড়বে। ইনজেকশনের মাধ্যমে টিকা প্রয়োগের চেয়ে মুখে খাওয়ার টিকা বা ওরাল টিকা অনেক আকর্ষণীয়। এর প্রয়োগ সহজ, ইনজেকশন দেওয়ার সময় অন্য জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই, উৎপাদন খরচ কম, দ্রুত বিপুল পরিমাণে উৎপাদন করা যায় এবং সব বয়সের টিকাগ্রহীতাই হাসিমুখে এটি নিতে পারে। কিন্তু এর সমস্যা হলো পাকস্থলীর এসিড, বিবিধ এনজাইম ও পিত্তের উপাদান বেশির ভাগ টিকাকেই অকার্যকর করে ফেলে। সে কারণে এখনকার বিজ্ঞানের হাতে ইনজেকশন আকারে প্রয়োগযোগ্য অনেক টিকা থাকলেও ওরাল টিকার সংখ্যা মাত্র কয়েকটি। করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে ওরাল টিকা উদ্ভাবন করার জন্য উন্নত দেশগুলোর কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা চালিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো সন্তোষজনক ফল পাওয়া যায়নি। তবে আশায় বসতি গড়তে আমাদের কোনো অসুবিধা নেই। কারণ করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে অসহায় আমাদের এখনকার তুলনামূলক শক্ত অবস্থানটুকু বিজ্ঞানীরাই তো এনে দিয়েছেন। নাকের মাধ্যমে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়ার ব্যাপারেও একই কথা। এই ন্যাজাল ভ্যাকসিন নিয়ে কানাডার টরন্টো, অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়া ইত্যাদি বেশ কিছু জায়গায় কাজ চলছে। এদের অগ্রগতিও খারাপ নয়। ন্যাজাল ভ্যাকসিন নিয়ে সবচেয়ে আগে কাজ শুরু করেছিল টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সবাইকে টেক্কা দিয়েছে সুইডেনের ক্যারলিনস্কা ইনস্টিটিউট। বিজ্ঞানের শাখাগুলোতে নোবেল পুরস্কার প্রদানের জন্য প্রার্থী বাছাইয়ের কাজটি করে এই ইনস্টিটিউট। বৈজ্ঞানিক গবেষণার উত্কর্ষের ক্ষেত্রে এই প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বময় সংশ্লিষ্টদের সমীহ জাগিয়ে আসছে। এবার এই প্রতিষ্ঠান থেকে উদ্ভাবিত হয়েছে করোনার নাকে প্রয়োগের টিকা বা ন্যাজাল ভ্যাকসিন। বিভিন্ন দেশে এটির প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে এর সাফল্য পাওয়া গেছে আশাতীত। বাংলাদেশে দুজন অত্যন্ত খ্যাতিমান চিকিৎসাবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক এর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন। তাঁরা এ জন্য ক্লিনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন হিসেবে বাছাই করেছেন আইসিডিডিআরবিকে। আমাদের জানা মতে, এ জন্য সব প্রস্তুতিই সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন তাঁরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সবুজ সংকেতের জন্য অপেক্ষা করছেন। এই গবেষণা দলটির লক্ষ্য আলোচ্য ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালটি এমনভাবে সম্পন্ন করা, যাতে এতে কোনো খুঁত বা অসম্পূর্ণতা বা বিতর্ক সৃষ্টির সুযোগ না থাকে। বাংলাদেশের মানুষের ওপর এই ন্যাজাল ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে সুফল পাওয়া গেলে এটি এখানে উৎপাদন করবে দেশের আরেক বিখ্যাত ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিহেলথ-ইউনিমেড। তাদের উৎপাদিত এই টিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য তারাও এই কারখানায় টিকা উৎপাদন শুরু করার আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে কারখানাটির প্রি-কোয়ালিফিকেশনের জন্য আবেদন করবে। তাই পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এই ন্যাজাল ভ্যাকসিন বাংলাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছাতে হয়তো আগামী বছরের মার্চ মাস হয়ে যাবে। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক আগ্রহে বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন এসেনশিয়াল ড্রাগস কম্পানি গোপালগঞ্জে টিকা উৎপাদনের জন্য বড় আকারে যে কারখানাটি তৈরি করছে তার কিছু বৈশিষ্ট্য আলোচনার দাবি রাখে। যেমন—এখানে যে টিকাটি উৎপাদিত হবে বলে জানা গেছে সেটি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন স্বনামধন্য টিকা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এলেইন টাউনসেন্ড এবং অধ্যাপক এন্ড্রু পোলার্ড (অতি সম্প্রতি তিনি টিকা গবেষণার জন্য ‘স্যার’ উপাধি পেয়েছেন) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার খ্যাতনামা ডায়াডিক ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্ভাবন করেছেন। এই অত্যন্ত প্রবীণ দুই অধ্যাপক প্রফেসর সারাহ গিলবার্টের নেতৃত্বে যে গবেষণাদলটি অ্যাস্ট্রাজেনেকার সঙ্গে মিলে যৌথভাবে করোনাভাইরাসের টিকা ‘কভিশিল্ড’ আবিষ্কার করেছেন, সেখানে ছিলেন। এই টিকা করোনার গায়ের স্পাইক প্রোটিনগুলো থেকে তৈরি। এর উৎপাদন প্রযুক্তি তুলনামূলক সহজ হওয়ায় এই কারখানা থেকে প্রতি মাসে কয়েক কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন করা যাবে। আমাদের দেশের ফার্মাসিস্ট, বায়োকেমিস্ট, মাইক্রোবায়োলজিস্টরাই একত্রে মিলে এটি উৎপাদন করতে পারবে। এর কাঁচামালের সহজলভ্যতার কারণে দেশীয় ওষুধশিল্প থেকেও বেশ কিছু কাঁচামাল পাওয়া যাবে এবং অন্যগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক বাজারের কঠিন প্রতিযোগিতায় যেতে হবে না বা খুব পরমুখাপেক্ষী হতে হবে না। টিকার কাঁচামালের প্রাপ্তির নিশ্চয়তা অত্যন্ত বড় একটি শর্ত। কিন্তু গোপালগঞ্জে এসেনশিয়াল ড্রাগের নতুন টিকা কারখানায় যে টিকাটি তৈরি হবে সেটির কাঁচামাল নিয়ে সমস্যা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা কম। এটিও এই টিকার একটি বড় সুবিধা। এই টিকার আরো সুবিধার মধ্যে রয়েছে একে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় অর্থাৎ রুম টেম্পারেচারে রাখা যাবে। একে তাই ‘ওয়ার্ম ভ্যাকসিন’ বলা যেতে পারে। এর উৎপাদন খরচ কম হওয়ার কারণে এর দামও হবে অনেক কম। সুপ্রচুর উৎপাদনক্ষমতা, কম দাম ও গরম আবহাওয়ার সহনশীলতার কারণে এটি দেশের গণটিকা কার্যক্রমের চাহিদা মিটিয়ে যেসব গরিব দেশ এখনো টিকা পায়নি তাদের দেশেও রপ্তানি করা সম্ভব হবে। টিকা রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা যেমন আয় করা সম্ভব, তেমনি বর্তমান বিশ্বের চলমান নোংরা টিকা জাতীয়তাবাদ আর ভূ-আঞ্চলিক রাজনীতির প্রভাব থেকেও মুক্ত থাকা সম্ভব। এসব সুবিধা বিবেচনায় নিলে এটা বলা যায় যে এই টিকাটি সরকারি কম্পানি কর্তৃক নিজস্ব কারখানায় উৎপাদনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত সময়োপযোগী ও সঠিক একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ভবিষ্যতে কখনো করোনা মহামারি কমে যাওয়ার পরেও এই কারখানাটি থেকে অন্যান্য টিকা সরকারি ব্যবস্থাপনায় তৈরি হতে পারবে। কিন্তু মুশকিল হলো, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক আগ্রহ ও তাগাদা সত্ত্বেও এই প্রকল্পের বাস্তবায়নের গতি অত্যন্ত মন্থর। এতই মন্থর যে দীর্ঘ সময় পরে এখান থেকে টিকা যখন বাজারে আসবে তখন হয়তো এই প্রকল্পের উপযোগিতাই শেষ হয়ে যাবে। দেশবাসীর প্রবল প্রত্যাশা করোনার বিরুদ্ধে দ্রুত হার্ড ইমিউনিটি অর্জনের জন্য যে গণটিকা কার্যক্রম চলমান তাকে আরো বেগবান করার জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের দেশের বেক্সিমকো, ইনসেপ্টা, ইউনিমেড-ইউনিহেলথ তাদের টিকা উৎপাদন শুরু করুক। সেই সঙ্গে হেলথকেয়ার, পপুলার, জেএমআই ইত্যাদি কম্পানিকেও সরকার বিভিন্ন দেশের টিকা তৈরিতে নিয়ে আসুক। আর গোপালগঞ্জের এসেনশিয়াল ড্রাগসের টিকা প্রকল্পটি যুদ্ধকালীন জরুরি অবস্থার সমতুল্য দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন করা হোক। আমরা ঘরপোড়া অভাগাদের অতীত অভিজ্ঞতা বড়ই হতাশাজনক, নির্মম ও অমানবিক। মহাখালীর সরকারি টিকার বিখ্যাত কারখানাটি, যেখান থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও একসময় টিকা কিনত, সেটি টিকার আমদানিকারকদের কারসাজিতে এক শ্রেণির কর্মকর্তা এক যুগেরও বেশি সময় আগে বন্ধ করে দিয়েছিলেন। সেটি চালু থাকলে করোনাকালে আমাদের আজ এতটা অসহায় হয়ে টিকা কেনার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হতো না, বড় কারখানা থাকলে বিদেশের অনেক টিকা কম্পানিই প্রযুক্তি স্থানান্তর বা বাল্ক পাঠিয়ে এখানে তাদের টিকা উৎপাদন করতে রাজি হতো, ফলে গণটিকা কার্যক্রম অনেক আগেই শুরু করা যেত, সংক্রমণ ও মৃত্যুর হারও অনেক কম হতো। এবারও তাই বড় ভয় হয়। গোপালগঞ্জের প্রকল্পটির এত ধীরগতির প্রচ্ছন্ন কারণ কি আবারও টিকা আমদানিকারকদের নতুন কোনো কারসাজি নয়তো? Source: kalerkantho
0 Comments
Leave a Reply. |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
February 2025
Categories |