midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
ব্যাংকের ঋণ-আমানত অনুপাত বা এডিআর যৌক্তিকভাবে নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। তবে এই অনুপাত কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে আগামী জুন মাস পর্যন্ত ব্যাংকগুলোকে সময় দেওয়া হবে। আজ সোমবার দুপুরে চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণা অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন। তবে কোন ধরনের ব্যাংকে এডিআর হার কত হবে তা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে বলে জানান গভর্নর। গর্ভনর ফজলে কবির বলেন, আমরা ব্যাংকের ঋণ-আমানত অনুপাত বা এডি রেশিও যৌক্তিকভাবে নির্ধারণের জন্য একটি গাইড লাইন মেনে করি।এবারও সেই গাইড লাইন মেনে এই রেশিও নির্ধারণ করা হবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর সার্বিক অবস্থা, এনপিএলসহ (নন পারফরমিং লোন) বেশ কিছু বিষয় বিবেচনায় নিয়ে তা নির্ধারণ করা হবে।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ২০টি প্রচলিত ধারার ব্যাংক তাদের ঋণ-আমানত অনুপাত বা এডিআর এর সীমা অতিক্রম করেছে। আমরা তাদের সীমার মধ্যে আসার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। যাতে আগামী ৬ মাসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিক অবস্থানে আসতে পারে। তার মতে, ব্যাংকগুলো আমানত বাড়ানোর মাধ্যমে এটি করবে বলে তাদের কোনো ক্ষতি হবে না। এসময় ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী বলেন, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর ঋণ-আমানত অনুপাত বা এডিআর অনেক কম। কারণ তারা কোয়ালিটি ঋণের দিকে যাচ্ছে। তবে এসব ব্যাংক এডিআর হার বাড়াবে বলে মনে করেন তিনি। মূলত ব্যাংকগুলো গ্রাহকের আমানত নিয়েই ঋণ বিতরণ করে। এতে সাধারণ ধারার ব্যাংক ১০০ টাকা আমানত সংগ্রহ করলে; তার সর্বোচ্চ ৮৫ টাকা পর্যন্ত ঋণ বিতরণ করতে পারে। এক্ষেত্রে ইসলামী ধারার ব্যাংক আরও ৫ টাকা বাড়িয়ে ৯০ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিতে পারে। তবে সম্প্রতি বেশিভাগ বেসরকারি ব্যাংকেরই এডিআর সীমা ছাড়িয়ে গেছে। এতে ওই সব ব্যাংক ১০০ টাকার মধ্যে ৯০ টাকাই ঋণ বিরতণ করছে। এতেই সৃষ্টি হয়েছে তারল্য বা নগদ টাকার সংকট।
0 Comments
Leave a Reply. |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
September 2024
Categories |