Midway Securities Ltd. | Online Stock Broker: Buy and sell shares in the Dhaka Stock Exchange (DSE) using our world class platform, all available online.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Withdraw/Deposit
    • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • Form Download
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog
  • OTC Market

​midway securities ltd.

​স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্
বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
+88 01874444816

করোনায় শেয়ারবাজারঃ বিনিয়োগকারীরা কী করবেন? বিনিয়োগ কোন শেয়ারে?

2/4/2020

0 Comments

 
Picture
বিশ্বজুড়ে এখন করোনাভাইরাস আতঙ্ক।বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এই আতঙ্কের প্রভাব পড়েছে দেশ-বিদেশের শেয়ারবাজারে। এমন পরিস্থিতিতে আমার দীর্ঘদিনের বিনিয়োগের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি সকল বিনিয়োগকারী,যারা ইনস্টিটিউশন এবং  বিনিয়োগকারীদের পক্ষে পোর্টফোলিও ম্যানেজ করেন,মিউচুয়াল ফান্ড ম্যানেজের দায়িত্বে থাকা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির কর্মকর্তাদের জন্য। নিজের বাস্তব অভিজ্ঞার আলোকে  বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু সুপারিশ তুলে ধরছি।আশা করি এই লেখাটি বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিলে উপকৃত হতে পারেন।
পুঁজিবাজারে কখন এবং কেন বিনিয়োগ করবো?

সাধারণত সকল সফল বিনিয়োগকারীর হিস্ট্রি একইরকম। এদের মধ্যে সবচেয়ে সফল হিসেবে সারাবিশ্বে যাকে সমীহ করা হয়,সেই ওয়ারেন বাফেট শেয়ারবাজারের বিনিয়োগ থেকেই আজ বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ সম্পদশালী ব্যক্তি হয়েছেন।কিন্ত কিভাবে? তিনি নিজে বলেছেন,যখন পুঁজিবাজারে ধস নামে,যখন বিনিয়োগকারী হতাশ হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দেয়,তখন তিনি ভালো ভালো ফান্ডামেন্টালের শেয়ার অত্যন্ত কম দামে কিনে নেন এবং তা দীর্ঘদিন ধরে রাখেন।

পুঁজিবাজারের ধর্মই হলো,যে কোনো ভালো শেয়ার যদি কোনো বিনিয়োগকারী সঠিক সময়ে কিনে দীর্ঘদিন ধরে রাখতে পারেন কয়েক বছরের মধ্যে বিপুল মুনাফার সুযোগ আসে।
করোনার কারণে শেয়ারবাজারে যে ধস নেমেছে,অতীতের মত সেখান থেকেও বাজার ঘুরে দাঁড়াবে। কোনো এক সময়ে বাজার অনেক চাঙ্গা হবে। তাই বাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে ঘাবড়ে যাওয়া উচিত নয়,বরং এ সময়ে যাচাইবাছাই করে ভাল মৌলের সম্ভাবনাময় শেয়ার কিনলে এক সময় মুনাফা আসবেই।

আমার আভিজ্ঞতা

এখন আমি আমার একটি বিনিয়োগ অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
১৯৯৬ সালে শেয়ারের দাম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি হচ্ছিলো। আমি  একটি শেয়ারের কথা বলি, যা আমার কাছে ছিল। সেই কোম্পানির নাম ছিল চিটাগাং সিমেন্ট ক্লিংকার গ্র্যান্ডিং ফ্যাক্টরি (বর্তমান নাম হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড)।শেয়ারটি আমার কেনার গড় মূল্য ছিল ১২০০ টাকা। এই শেয়ারটি কিনার সময় সাউথইস্ট ব্যাংক থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকা লোন নিয়েছিলাম। অনান্য ব্যাংক থেকেও আমি বিভিন্ন শেয়ার কিনার জন্য লোন নিয়েছিলাম। সে সময় চিটাগাং সিমেন্টের শেয়ারের দাম উঠেছিল সর্বোচ্চ ১৪০০০ টাকা। এরই মধ্যে এই শেয়ারটির দাম যখন ১১,৫০০ টাকা করে চলছিলো তখন ইচ্ছা করলেই শেয়ার পাওয়া যেতো না, আমাদের একজন মেম্বার তখন ১১,৫০০ টাকা দরে কিছু শেয়ার কিনেছিলো, আমি তার থেকে অনেক অনুরোধ করে এই দামে ৫০০ শেয়ার নিয়ে ছিলাম৷ওই সময় আমাদের একজন মেম্বারের নাম বলতে হয়, তার নাম হলো শাহ মোহাম্মদ সগীর, তিনি আমাদের মাঝে নাই, এই নামটি এই জন্যই আনলাম, তখন বাজারে একটি কথা প্রচলন ছিল শাহ মোহাম্মদ সগীর যেই শেয়ার ধরবে সেটাই বাড়বে। অবশ্যই শাহ মোহাম্মদ সগীরের কথায় আমিও কিছু শেয়ার কিনেছিলাম।

আরেকটি কথা বলতে হয়, ওই সময়ে আমাদের একজন মেম্বার আমার কাছে এসেছিলেন বাজার পরিস্থিতি বুঝার জন্য এবং কিছু উপদেশ নেয়ার জন্য, তিনি বললেন রকিব ভাই আমার কাছে অনেক এপেক্স ফুডের শেয়ার আছে, তখন এইটার বাজারমূল্য ছিল ১৮,০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকা। তিনি জানতে চাইলেন আমি এখন শেয়ার বিক্রি করবো না ধরে রাখবো। আমি চিন্তা করে দেখলাম এই মুহূর্তে বিক্রি করার কথা বললে কেউ বিক্রি করবে না। তখন আমার মাথায় জাস্ট একটা আইডিয়া আসলো। আমি উনাকে বললাম যে আপনি একটা কাজ করতে পারেন, অর্ধেক শেয়ার বিক্রি করে দেন আর বাকি অর্ধেক শেয়ার রেখে দেন।তাতে আপনার দুইদিকে উপকার হবে। প্রথম উপকার হবে, অর্ধেক শেয়ার বিক্রি করার পর যদি শেয়ারের দাম কমে যায়, তবে আপনি আফসোস করবেন না এই কারণে যে আপনি অলরেডি ভালো দামে অর্ধেক শেয়ার বিক্রি করেছেন। আর যদি দাম বাড়ে তবে আপনার কোনো আপসোস থাকবে না এই কারণে যেহেতু অর্ধেক শেয়ার আপনার হাতে আছে।

আমি কি করলাম?

তখন আমি আমার হাতে থাকা ১২ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছি। অপর পক্ষে, ১০ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছি। কিন্তু ওই সময়ে চিটাগং ক্লিঙ্কারের একটি শেয়ারও বিক্রি করিনি। একেবারেই বুঝতে পারিনি, বাজারে কোনো বড় ধরণের ধস নামবে।১৯৯৬ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বড় ধরণের ধস নামা শুরু হয়েছিল, বিনিয়োগকারীসহ আমরা সবাই হতভম্ব হয়ে গেলাম। প্রতিদিন শেয়ারের দাম পড়তে থাকলো, কিন্ত কেন জানি আমার একটি দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, আমার মতো অনেকেরই এই বিশ্বাস ছিল যে, বাজার অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবে, কিন্ত আমাদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণ করে চিটাগাং সিমেন্ট ক্লিংকারের দাম ১৪০০০/১৫০০০ হাজার থেকে নেমে ৫০০ টাকায় চলে এল, যা আমার অ্যাভারেজ প্রাইসের চেয়েও অনেক কম। এরপর আমি যে সিদ্ধান্তটি নিলাম, আজকের এই পরিস্থিতিতে সকল বিনিয়োগকারীকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করবে।
বাজার যখন চুড়ান্ত ক্রাশ করলো তখন ব্যাংক থেকে লোনের টাকা ফেরত দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ শুরু করলো। তত দিনে আমার ২৩ কোটি টাকার শেয়ারের দাম কমে ৬ কোটি টাকার নিচে এসেছে। অথচ আমার ব্যাংক ঋণই প্রায় ৬ কোটি টাকা। আমি ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য সচেষ্ট হলাম এবং আমি চিন্তা করলাম কোনো অবস্থাতেই আমি কোনো শেয়ার বিক্রি করবো না। এখান থেকে আমি সচেষ্ট হলাম, অন্তত কিছু টাকা দিয়ে আমার ব্যাংক ঋণ ২ বছরের জন্য রি-সিডিউল করার জন্য মুভ করলাম। আমি মনে মনে ভাবলাম এই শেয়ারগুলো যদি আমি দুই তিন বছর ধরে রাখতে পারি, যেহেতু শেয়ারগুলো অত্যন্ত ফান্ডামেন্টাল শেয়ার ছিল, এখান থেকে আমি বিক্রি করে লাভ না করতে পারি, কিন্তু অন্তত লোনের টাকা শোধ করতে পারবো হয়তো ৷কিন্ত তখন ব্যাংক সুদ হার ছিল অনেক বেশি এবং চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ বাড়ছিল।

এখানে উল্লেখযোগ্য যে চিটাগং সিমেন্ট ক্লিংকারের শেয়ারের দাম যখন হাই প্রাইসের দিকে যাচ্ছিলো তখন ১৯৯৫-৯৬ বছরের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করছিলো একটি শেয়ারের বিপরিতে ৫০% বোনাস এবং ৫০% রাইট ৷এতে আমি উপকৃত হয়ে গেলাম৷ আমার ১২০০০ শেয়ার ২৪০০০ হলো এবং আমার এভারেজ প্রাইসও কমে গেলো। পরবর্তী ৩ বছরের মধ্যে আমার চিটাগাং সিমেন্ট ক্লিংকারের শেয়ারের দাম আমার এভারেজ ক্রস করে লাভ চলে আসলো৷ঠিক তেমনিভাবে অন্যান্য ভালো শেয়ারগুলো আমার এভারেজ প্রাইসের উপরে উঠতে থাকলো৷
অপর পক্ষে যত বাজে শেয়ার ছিলো সবগুলো পড়তে থাকলো৷তখন আমি আর দেরি না করে সিদ্ধান্ত নিলাম লাভের আর দরকার নাই৷আমাকে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে হবে, আমি আর লোভ না করে ক্রমান্বয়ে ভালোভালো শেয়ারগুলো বিক্রি করে সকল লোন পরিশোধ করে দিলাম এবং ঋণমুক্ত হলাম, সাথে কিছু টাকাও পেলাম৷

বিষয়টি থেকে এটাই প্রমাণ হয়, যদি আপনি কোনো ভালো শেয়ারে দীর্ঘ মেয়াদে থাকতে পারেন, তাহলেঅন্তত আপনার লস হবে না। আরেকটি জিনিস অনুভব করলাম, আমি তখন পুঁজিবাজারে ছোটখাটো একজন নেতা, সারাক্ষণ বক্তব্য দিয়ে বেড়াতাম ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের একজন পরিচালক হিসেবে৷আমার বড়ো সান্ত্বনা এটা যে, আমি আমার বিনিয়োগকারী ভাইদের উপর আনজাস্টিফায়েড প্রাইসে কোনোদিনও কোনো শেয়ার বিক্রি করিনি৷মহান আল্লাহর কাছে এই জন্য হাজার শুকরিয়া৷
আর যে মেম্বার ভাইটিকে আমি এপেক্স ফুডের  শেয়ারের বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছিলাম, তিনি কিন্তু তা কাজে লাগাননি। তিনি একটি শেয়ারও বিক্রি করেন নাই, লোভে পড়ে বা উচ্চ দাম পাওয়ার আসায়৷পরবর্তীতে উনি বড় ধরনের লস করেছিলেন৷

আরেকটি উদাহরণ এখানে আনতে পারি, আজকের এনসিসি ব্যাংক সেই সময় একটি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ছিলো, তখন ১৯৯৪, ৯৫, ৯৬ এ তারা অনেক ভালো ভালো শেয়ারে ইনভেস্টমেন্ট করেছিল এবং আমাদেরকেও শেয়ারে বিনিয়োগের জন্য ঋণ দিয়েছিল৷তারাও একই ভুল করেছির। বাজার যখন উচ্চ দামে ছিলো, তারা কিন্ত তখন শেয়ার বিক্রি করে নাই, পরবর্তীতে দর পতনের সময় তারা তাদের শেয়ার বিক্রি না করে ধরে রেখে ছিলো৷দুই চার বছরের মধ্যে যখন ভালো শেয়ারের দাম বাড়া শুরু হলো তখন তারা আস্তে আস্তে শেয়ার বিক্রি করে প্রচুর লাভ করেছিলো৷ওই লাভের টাকা দিয়ে তারা পরবর্তীতে তারা একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক এনসিসি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে৷এটাও বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকে ভাল শেয়ারে বিনিয়োগ করার ব্যাপারে৷
এবার আমরা মূল বিষয়ে আসি, নভেল করোনাভাইরাস (কোবিড১৯) কে সামনে রেখে বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক, দ্বিতীয়ত কমবেশি সবদেশেরই অর্থনৈতিক মন্দা, কলকারখানা বন্ধ, উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি সব খাত কম-বেশি স্থবির৷আইএমএফ প্রধান বলেছেন, করোনাভাইরাসের কারণে সারা পৃথিবীর অর্থনীতির মন্দাভাব চলতে থাকবে। এই অবস্থা থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতিও বাইরে না৷তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে, কোন দেশ কত দ্রুত তার আর্থিক সংকট কাটিয়ে, কে কিভাবে ঘুরে দাঁড়াবে? আমি বিশ্বাস করি, ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ পৃথিবীর কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি হবে যেটি মন্দা দ্রুত কাটিয়ে উঠবে৷এখন এই মুহূর্তে বিভিন্ন বিনিয়োগকারী, কি কি বিবেচনায় এনে কোন কোন শেয়ারে বিনিয়োগ করবে৷কোনটা দীর্ঘমেয়াদি করবে, অথবা কোনটা স্বল্পমেয়াদি করবে (স্বল্প মেয়াদি বলতে ন্যূনতম ৬ মাস)|

স্বল্পমেয়াদি করুন আর দীর্ঘমেয়াদি করুন, দেখতে হবে করোনা ভাইরাসের কারণে কোনকোন লিস্টেড কোম্পানি এফেক্টেড হয়েছে আর কোন কোনটি এফেক্টেড হয়নি৷যেমন এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড গার্মেন্টস যেগুলো লিস্টেড আছে, সেগুলোর এফেক্ট আমরা দেখতে পাচ্ছি, কারণ এক্সপোর্ট অর্ডারগুলো বন্ধ হয়ে গেছে৷তাতে করে এই লিস্টেড কোম্পানিগুলো সামনে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে৷দ্বিতীয়ত, যারা ইম্পোর্ট করে ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যবসা করছেন তারাও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন৷এই দুইটাকে বিবেচনায় নিয়ে বিনিয়োগ করতে হবে৷ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীযারা ডে-ট্রেডিংয়ে অভ্যস্ত তাদের প্রতি আমার কোনো সুপারিশ নেই৷শুধু সুপারিশটি হলো যে সকল বিনিয়োগকারী ফান্ডামেন্টাল দেখে, কোম্পানির গ্রোথ দেখে সত্যিকারভাবে কোম্পানি বিশ্লেষণ করে, তাদের রিজার্ভ দেখে, বিগত ৫ বছরে তাদের পেআউট দেখে বিচারবিশ্লেষণ করে যারা বিনিয়োগ করে, তাদের প্রতি বিনিয়োগে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে আমার সুপারিশ৷যারা টেম্পটেড হয়ে শেয়ার কিনে অথবা সার্কুলার ট্রেডিং এর প্রভাব বলে শেয়ার কিনে অথবা গুজবে বিশ্বাস করে শেয়ার কিনে অথবা নিজেরা কোনো বিচারবিশ্লেষণ না করে শেয়ার কিনে তাদের প্রতি আমার কোনো সুপারিশ নেই৷

কোন শেয়ারে বিনিয়োগ করবো?

লিস্টেড কোম্পানির মধ্যে এমন কিছু শেয়ার আছে যারা, করোনাভাইরাসে এফেক্টেড না, যেমন, পাওয়ার সেক্টর, গ্যাস এবং ইলেকট্রিকাল ট্রান্সমিশন সেক্টর অথবা ফার্মাসিউটিকাল সেক্টরস যেগুলো এইমুহূর্তে খুব বেশি এফেক্টেড হওয়ার কথা না৷
যখন একটি দেশে অর্থনৈতিক মন্দা চলতে থাকে, কিন্ত প্রাইভেট সেক্টর দুর্বল হয়ে তখন পাবলিক সেক্টর মানে সরকার এগিয়ে এসে বড় ব  ড় প্রজেক্ট করে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য৷সব দেশের সরকার যখন এই কার্যক্রমগুলো শুরু করে শুধু কর্মসংস্থানের জন্য তখন কিন্তু ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিগুলো যেগুলো রড, সিমেন্ট, বালু, কোম্পানিগুলো উপকৃত হয়৷একজন বিনিয়োগকারী হিসেবে প্রত্যেকটি অবস্থানকে বিশ্লেষণ করে একটি দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগের অবস্থান সুযোগ হয়েছে৷
বিশেষ করে আমি প্রথম বলবো, ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন যাদেরকে বাংলাদেশ ব্যাংক সহজ শর্তে বিনিয়োগের জন্য যে ২০০ কোটি টাকা দিয়েছেন তাদেরই প্রথম উদ্যোগটা নিতে হবে৷যেহেতু এই ২০০ কোটি টাকা ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগের সুযোগ করে দিয়েছেন৷আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক্সপার্ট বা এনালিস্টরা সরকারের দেয়া ২০০ কোটি টাকার সুযোগ নিয়ে যদি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করেন তাতে অবশ্যই তারা লাভবান হবেন এবং পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করতে বড় ধরণের ভূমিকা রাখতে  পারবেন৷কোরোনাভাইরাসের কারণে যে অর্থনৈতিক মন্দা আমি মনে করি বেশি দিন হবে না ইনশাআল্লাহ৷

বিনিয়োগকারীদের জন্য কিছু সুপারিশ:

আমরা যারা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে থাকি তারা অবশ্যই বিনিয়োগ করে বসে আছি৷দ্বিতীয়ত, অনেক বড় বিনিয়োগকারী আছেন তারা হাত গুটিয়ে বসে আছেন আমাদের সবার জন্য একটি সুযোগ আছে, যেমন আমি যে শেয়ারগুলো কিনেছি সেই শেয়ারগুলো দাম অনেক কমে গেছে, বিশেষ করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারমূল্য একেবারে তলানিতে, যদি আমার কাছে টাকা থাকে আমি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ফান্ডামেন্টাল দেখে কিছুটা অ্যাভারেজ করতে পারি, মার্কেট ক্লোসডাউনের আগে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের একটি শেয়ারে বিনিয়োগ করে আমি সুফল পেতে যাচ্ছি। এর অন্যতম কারণ হলো আইনের মাধ্যমে সকল লিস্টেড কোম্পানিকে বাধ্য করা হচ্ছে৷ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়ার জন্য ইতিমধ্যে কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ক্যাশ প্লাস বোনাস ঘোষনা করেছে৷আমরা আশা করি অন্যান্য ভালো আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এই মুহূর্তে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে৷
​
লেখক: মো: রকিবুর রহমান, সাবেক সভাপতি এবং বর্তমান পরিচালক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড।
​Source: ArthoSuchak


0 Comments



Leave a Reply.

    Midway News Team

    We publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. 
    We curate news from different sources.  

    Archives

    January 2021
    December 2020
    November 2020
    October 2020
    September 2020
    August 2020
    July 2020
    June 2020
    May 2020
    April 2020
    March 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    October 2019
    September 2019
    August 2019
    July 2019
    June 2019
    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    August 2018
    July 2018
    June 2018
    May 2018
    April 2018
    March 2018
    February 2018
    January 2018
    December 2017

    Categories

    All

    RSS Feed

  • ​বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • Open BO Account
  • ​Link (লিংক) Account
  • IPO
  • i-Trade​​
  • Pricing / প্রাইস
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)​
  • Deposit (টাকা জমা)​
  • Branches
  • FAQ
  • ​Contact Us​
  • Our Services
  • ​About Us
  • Blog
  • Market News
Dhaka Stock Exchange Building (Room No: 508)
9/F, Motijheel C/A, Dhaka 1000
Tel: 9559925, 9576291, 9551960
Hotline: +8801874444816 
Copyright Midway Securities Ltd. © 2020
Dhaka Stock Exchange Ltd.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Withdraw/Deposit
    • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • Form Download
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog
  • OTC Market