midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
অর্থনৈতিক সঙ্কটে ধুঁকতে থাকা শ্রীলংকার পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উস্ফল্লণ হলেও উল্টো পথে হাটছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। গতকাল কলম্বো স্টক এক্সচেঞ্জে সব সূচকের বড় উল্লম্ফন ঘটেছে। পাশাপাশি ভারতের পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু কোন পথে হাঁটছে দেশের পুঁজিবাজার, এ প্রশ্ন এখন লাখ লাখ বিনিয়োগকারীদের। গত তিন কার্যদিবসে সূচকের বড় দরপতনে নতুন করে বাজারের অস্থির আচরনে বাজার নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিনিয়োগকারীরা। এদিকে টালমাটাল বিশ্ব পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে পুঁজিবাজারে টানা তৃতীয় দিন বড় পতন হলো। আরও শতাধিক পয়েন্ট সূচক হারিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ১০ মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে। চলতি সপ্তাহের তিন কর্মদিবসেই সূচক পড়েছে ২৫৫ পয়েন্ট।
তাছাড়া বিএসইসি ও আইসিবি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে পুঁজিবাজার ইস্যুতে বাজার বান্ধব চার সিদ্ধান্তের পরও সূচকের বড় ধরনের দরপতন নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সবার এখন একটা প্রশ্ন আবারও উল্টো পথে হাঁটছে দেশের পুঁজিবাজার। পুঁজিবাজার দরপতনের পেছনে অদৃশ্য শক্তি কাজ করছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এখনই বাজারবান্ধব সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। তা না হলে বিনিয়োগকারীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। তবে পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীরা নতুন করে সব শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেয়ার দাবি তুললেও এই ধরনের কোনো চিন্তা নেই পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির। পুঁজিবাজারের এমন পরিস্থিতিতে একটি অনলাইন পোর্টালকে বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, পুঁজিবাজার যতটুকু পড়েছে, আবার দুই-এক দিনের মধ্যে ঠিক হয়ে যাবে।’ বিনিয়োগকারীরা কেউ লোকসানে শেয়ার বিক্রি করবেন না। ধৈর্য্য ধরুন বাজার ঠিক হয়ে যাবে। এছাড়া ফ্লোর প্রাইস দেয়ার কোনো ইচ্ছে নেই। রোড শো করে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। ছয় মাস ধরে চেষ্টা করে মার্কেটকে এই জায়গায় নিয়ে এসেছি। ফ্লোর প্রাইস দিলে বিদেশি বিনিয়োগকারী আসতে চায় না। এতে করে বিদেশি বিনিয়োগ কমে যায়। তারা মনে করে মার্কেট স্ট্যাবল নয়। তারা চায় একটা ফেয়ার মার্কেট। সংস্থাটির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, এই ধরনের সিদ্ধান্তে বিদেশি বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত হয়। গত মার্চে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশে নামিয়ে আনার কারণেও বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ বের হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরো বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের সময়ে সার্কিট ব্রেকার ২ শতাংশে নামিয়ে আনার কারণেও অনেক বিদেশি বিনিয়োগ চলে গেছে। আনুমানিক ১২-১৩ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ চলে গেছে।’ ফলে এখন আবার ফ্লোর প্রাইস দিয়ে মার্কেট পিছিয়ে দিতে চাই না।’ Source: deshprotikhon
1 Comment
Nazrul Islam
19/5/2022 12:49:29 pm
পুজিবাজারে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ইনডেক্স কমলে শেয়ার আইটেমের দাম যে পরিমান কমে এবং ইনডেক্স বাড়লে সে পরিমান শেয়ার আইটেমের দাম বাড়েনা । তার কারন কি? এই সমস্যার সমাধান কি? পথের ফকির হয়ে গেলাম। জীবনের সব সঞ্চয় শেষ হয়ে গেলো। পথের ফকিরের মতো অবস্থা হয়ে গেলো। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা যদি এই অবস্থায় বার বার পতিত হয়ে তাহলে আমি অনুরোধ করবো সাধারণ বিনয়োগ কারীরা যেনো শেয়ার মার্কেটে না আসে। আসলে প্রথমে বিশ হাজার লাভ করতে পারলেও পরে দেখবে পুজিনাই!!!!
Reply
Leave a Reply. |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
February 2025
Categories |