১৯ কোম্পানির মুনাফা প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৯ কোম্পানির ইপিএস ঘোষনা করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ কোম্পানির ইপিএস কমলেও দুই কোম্পানির ইপিএস বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে ১৮ কোম্পানি তৃতীয় প্রান্তিক এবং ১টি কোম্পানি প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

ওয়াটা কেমিক্যাল:
তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই’১৭-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়াটা কেমিক্যাল। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই’১৭-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৯৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩.১২ টাকা। এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.১৫ টাকা ঋণাত্মক। ৩১ মার্চ ২০১৮ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৫.৯৮ টাকা।

​খুলনা পাওয়ার:
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খুলনা পাওয়ার তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৪০ টাকা। ৯ মাসে (জুলাই’১৭-মার্চ’১৮) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৩.৯৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩.৯১ টাকা। এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১১.১৫ টাকা। ৩১ মার্চ ২০১৮ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৪.৬৩ টাকা।

অ্যাপেক্স ট্যানারি:
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অ্যাপেক্স ট্যানারির তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। আলোচ্য সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৭ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩২ পয়সা। আর গত ৯ মাসে (জুলাই, ১৭-মার্চ,১৮) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা। ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৭০ টাকা ৬২ পয়সা।

রতনপুর স্টিল:
রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৪৮ পয়সা (রিস্টেটেড)। আর গত ৯ মাসে (জুলাই, ১৭-মার্চ,১৮) ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৫৮ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫ টাকা ১৫ পয়সা (রিস্টেটেড)। ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৪৩ টাকা ২৭ পয়সা।
শ্যামপুর সুগার:
শ্যামপুর সুগার মিলস লিমিটেড তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । জানা যায়, তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৪ টাকা ৯৯ পয়সা। গত অর্থবছরের যা একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৮ টাকা ৬৩ পয়সা।
আর নয় মাসে (জুলাই’১৭-মার্চ’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৫ টাকা ৮৪ পয়সা। গত অর্থবছরের যা একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৪৩ টাকা ৬২ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) লোকসান হয়েছে ৭১৫ টাকা ৪০ পয়সা।

রেনউইক যঞ্জেশ্বর:
রেনউইক যঞ্জেশ্বর কোম্পানি (বিডি) তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২১ পয়সা। গত অর্থবছরের যা একই সময়ে ছিল ৮৪ পয়সা। এদিকে, নয় মাসে (জুলাই’১৭-মার্চ’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা শূন্য ৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা শূন্য ১ পয়সা। এছাড়া, ৩১ মার্চ ২০১৮ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) লোকসান হয়েছে ৩০ টাকা ৬২ পয়সা।

জিলবাংলা সুগার:
জিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ টাকা ৫৩ পয়সা। গত অর্থবছরের যা একই সময়ে লোকসান ছিল ২ টাকা ৯৬ পয়সা। আর নয় মাসে (জুলাই’১৭-মার্চ’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৬ টাকা ২৫ পয়সা। গত অর্থবছরের যা একই সময়ে লোকসান ছিল ২৬ টাকা ৯৪ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিং:
ইস্টার্ন হাউজিংয়ের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। আলোচ্য সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৫ পয়সা। আর গত ৯ মাসে (জুলাই, ১৭-মার্চ,১৮) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭৬ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৪ পয়সা। ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৫৯ টাকা ৪৩ পয়সা।

ডেসকো :
ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’১৮) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩৯ পয়সা। তিন মাসে আয় কমেছে ৭৯.৪৮ শতাংশ। আর গত ৯ মাসে (জুলাই, ১৭-মার্চ,১৮) ইপিএস হয়েছে ৯৪ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৪ পয়সা। নয় মাসে আয় একই রয়েছে। ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩৯ টাকা ৩১ পয়সা।

এপেক্স ফুটওয়্যার :
এপেক্স ফুটওয়্যার তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’১৮-মার্চ’১৮) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২.৭১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৪.০৮ টাকা। ৯ মাসে (জুলাই’১৭-মার্চ’১৮) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১০.৫৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮.৪৮ টাকা। এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৬৭.২০ টাকা। ৩১ মার্চ ২০১৮ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩৩.০৯ টাকা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ৩১ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৬৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭৩ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ১৩ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ১২ টাকা ৫৮ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪ টাকা ৮৯ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১৫ টাকা ৪২ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ,১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ৩৬ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬২ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৯ টাকা ৪২ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ১০ টাকা ৬১ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৩ টাকা ৫৯ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১৩ টাকা ৭৮ পয়সা।

আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রাইভেট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: স্কিম ওয়ান তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ৪১ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৫২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭৩ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৮ টাকা ১০ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ৯ টাকা ৪৭ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ২৬ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১২ টাকা ৩২ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ২২ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫১ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৯ টাকা ৭৫ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ৯ টাকা ৭৬ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ৯৪ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১২ টাকা ৭ পয়সা।

ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ২৯ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৫ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৮ টাকা ৪৭ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ৯ টাকা ৪৭ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ৯৩ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১১ টাকা ৯৮ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ২৫ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫১ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৮ টাকা ১৪ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ৯ টাকা ১২ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ৭৯ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১১ টাকা ৮৭ পয়সা।

আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড-ওয়ান: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ১৫ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৫২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৬ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৯ টাকা ৩৪ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ১০ টাকা ৩৮ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ৪৪ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১১ টাকা ৭৭ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ২২ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৫৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৩ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৯ টাকা ৫১ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ১০ টাকা ৪৪ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ৩৪ পয়সা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা।
​
আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ১৮) এই ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২০ পয়সা। ৯ মাসে (জুলাই১৭-মার্চ১৮) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪২ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৮ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০ টাকা ৩১ পয়সা। আর ৩১ মার্চ ২০১৮ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০ টাকা ৭১ পয়সা।