midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
Bangladesh Export Import Company Limited has appointed the Investment Corporation of Bangladesh as trustee of its Sukuk worth Tk 3,000 crore.
On Wednesday, the company sent a letter to the Bangladesh Securities and Exchange Commission regarding the matter. Earlier, the BEXIMCO appointed First Security Islami Bank as trustee of the Sukuk, but the BSEC suggested that it should appoint the ICB as trustee. Earlier on April 29, the company filed documents with the BSEC to get approval for issuing the Islamic Shariah compliant Sukuk.
1 Comment
মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণের মধ্যে জনজীবন ও সার্বিক অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়লেও দেশের শেয়ারবাজারে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। করোনার প্রকোপ চলাকালে প্রায় এক যুগের মধ্যে সব থেকে ভালো সময় পার করছে দেশের পুঁজিবাজার।
বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু বাংলাদেশ নয় করোনার মধ্যে ভারত-যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশের শেয়ারবাজার বেশ ভালো করছে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ভালো করার বিষয়টি বিচ্ছিন্ন ঘটনা না। Listed non-life insurance companies posted higher profits at the end of 2020 when most businesses in the country were dealing with the Covid-19 pandemic blows.
Insurers also recommended more dividends for their shareholders compared to 2019. In 2020, 83.33% of general insurers posted positive growth out of 30 companies. Of the 30, profits of six companies soared by over 50%. According to industry insiders, the companies are trying to follow the 15% commission circular strictly. LankaBangla Finance has received a foreign loan of $15 million from Luxembourg-based BlueOrchard Microfinance Fund.
The loan proceeds will meet financing needs of small and medium enterprises (SMEs) and green and sustainable projects such that hardships stemming from the coronavirus pandemic can be smoothly overcome. পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ স্টীল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড (বিএসআরএম লিমিটেড) এর সঙ্গে অতালিকাভুক্ত বিএসআরএম স্টীল মিলসের একত্রিকরনের (মার্জার) অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সোমবার (০৭ জুন) কমিশনের ৭৭৬তম নিয়মিত সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির দাবিহীন অবণ্টিত মুনাফার ২১ হাজার কোটি টাকা অবশেষে পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য কাজে লাগানোর প্রক্রিয়া চূড়ান্ত প্রক্রিয়ায় রয়েছে । বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই তহবিল ব্যবহার করে পুঁজিবাজারের উন্নয়ন করার চেষ্টা করবে তারা। তারই ধারাবাহিকতায় গঠন করা হয় ‘ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড’। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
এবিষয়ে জানতে চাইলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি’র নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, চলতি সপ্তাহেই প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। আমাদের দিক থেকে সব ধরনের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন যে কোন সময় প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। এই তহবিল বিনিয়োগের জন্য বিএসইসি, ডিএসই, সিএসই ও সিডিবিএল এর প্রতিনিধি নিয়ে একটা কমিটি গঠন করা হবে। এর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনায় থাকা তারল্য সংকটের সুরাহা হবে। কোম্পানিগুলোর কাছে যে অবণ্টিত বোনাস ও নগদ লভ্যাংশ আছে, সেগুলো নিয়ম অনুযায়ী ’ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে’ চলে আসবে। তারপর যখন কেউ তার বোনাস লভ্যাংশ দাবি করবে, তখন সেই বিনিয়োগকারীর আলাদা বিও হিসাবের মাধ্যমে তা স্থানান্তর করা হবে। বেক্সিমকো লিমিটেড এর তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ সম্প্রতি ৩টি সরকারি সংস্থার কাছ থেকে মোট ৩৫৬.৫ কোটি টাকা মূল্যের একাধিক প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব পেয়েছে। ৬ই জুন দোহাটেক নিউ মিডিয়া ও ডটগভ সল্যুশন্স এলএলসি, ইউএসএ-এর সঙ্গে যৌথভাবে বেক্সিমকো লিমিটেড ৪৭.৫ কোটি টাকা মূল্যের একটি প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ‘বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ’-এর সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের (সিপিটিইউ) সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। চুক্তির আওতায় যৌথভাবে একটি আধুনিক পূর্ণাঙ্গ ইলেক্ট্রনিক প্রকল্প ব্যবস্থাপনা তথ্য সিস্টেম বা ই-পিএমআইএস তৈরি করবে এই তিন কোম্পানি।প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরে জন্য ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বৃহস্পতিবার (৩ জুন) বাজেট বৃক্ততায় দেশের শেয়ারবাজারকে গতিশীল করতে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করাসহ বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। সার্বিক দিক বিবেচনায় এবারের প্রস্তাবিত বাজেট শেয়ারবাজার বান্ধব বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, প্রস্তাবিত বাজেটের এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে আগামীতে শেয়ারবাজার আরও গতিশীল হবে এবং বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়বে। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকার পুঁজিবাজার গতিশীল ও উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে নানাবিধ সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। স্টক এক্সচেঞ্জকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার উদ্দেশ্যে ও যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আরও কিছু পদক্ষেপ শিগগিরই বাস্তবায়ন করা হবে। যেমন— পুঁজিবাজারে ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন চালু করা, আধুনিক পুঁজিবাজারের বিভিন্ন ইন্সট্রুমেন্ট সুসুক, ডেরিভিটিভ, অপশনের লেনদেন চালু করা, ওটিসি বুলেটিন বোর্ড চালু করা, ইটিএফ প্রচলন করা, ওপেন এন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড তালিকাভুক্ত করা ইত্যাদি। আর করপোরেট কর কমানোর বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে, যা বাস্তবায়িত হলে অধিক সংখ্যক ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসবে। দেশের শেয়ারবাজার গতিশীল ও উজ্জীবিত করতে নানাবিধ সংস্কারমূলক পদক্ষেপ বাস্তবায়ন ও গ্রহণ করছে সরকার। যে রূপরেখা বৃহস্পতিবার (৩ জুন) প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে লক্ষ্য করা গেছে। বাজেটে সরকার শেয়ারবাজারের জন্য বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা দিয়েছে। ফলে সার্বিক দিক বিবেচনায় প্রস্তাবিত বাজেটকে শেয়ারবাজারবান্ধব বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বাজেটে বিনা শর্তে ‘অপ্রদর্শিত অর্থ’ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হলে শেয়ারবাজারে আরো বিনিয়োগ বাড়বে ও গতিশীল হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
শুক্রবার (৪ জুন) বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ রাখার বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ দেওয়া যদি লাভজনক হয়, তাহলে অব্যাহত রাখার জন্য আলোচনা করা হবে। অপ্রদর্শিত অথের্র খারাপ ভালো দুটিই আছে। মন্দ দিক হচ্ছে, এ টাকাটা কোনো সিস্টেমে নাই, আমরা ব্যবহার করতে পারি না। আর যদি এটি প্রদর্শিত আয় হয়ে ঘুরে আসে তাহলে অর্থনীতিতে এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী হবেÑএটা ভাল দিক। কয়েক বছর ধরেই ৬ হাজার পয়েন্টের মনস্তাত্ত্বিক সীমায় আটকে রয়েছে পুঁজিবাজার। সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট পার হলেও সেটি বেশিদিন স্থায়ী হয় না। কয়েকদিন পরেই নেমে ৫ হাজারে চলে আসে। গত রোববার তিন বছরেরও বেশি সময় পর প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করে। যদিও এর পরদিনও সূচক কমে ৫ হাজারের ঘরে চলে যায়। গতকাল লেনদেনের শুরুতে সূচকে উত্থান দেখা যায় এবং একসময় এটি ৬ হাজার ৪০ পয়েন্টে দাঁড়ায়। তবে দিন শেষে সূচকটি পয়েন্ট হারিয়ে ৬ হাজারের নিচে নেমে যায়।
বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ৬ হাজার পয়েন্টকে ঘিরে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে। কেউ কেউ মনে করছেন সূচকের উত্থান সামনের দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে। এ শ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার কেনার প্রবণতা ছিল লক্ষণীয়। অন্যদিকে এক শ্রেণীর বিনিয়োগকারী মনে করছেন সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করলেও সেটি স্থায়ী হবে না। তাই তারা শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেয়াকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। গতকাল ব্যাংকের শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। অন্যদিকে সাধারণ বীমা খাতের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল লক্ষণীয়। |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
April 2024
Categories |