Midway Securities Ltd. | Online Stock Broker: Buy and sell shares in the Dhaka Stock Exchange (DSE) using our world class platform, all available online.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • DSE Mobile
    • DSE Mobile
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • Tax Certificate
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Form Download
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog

MIDWAY SECURITIES LTD.

DHAKA STOCK EXCHANGE LTD., TREC 142
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ সম্পর্কে এখানে জানুন।আমাদের রচনাগুলি আপনাকে নিরাপদে বিনিয়োগ করতে সহায়তা করবে।
​
​স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
09609 100 142

Categories

All
ATB
Bonds
Dividend
IPO
Learn About Share Market
Margin Loan
Mobile App
Portfolio Transfer
Security
বাংলা

Archives

January 2023
November 2022
August 2022
July 2022
June 2022
March 2022
February 2022
January 2022
September 2021
July 2021
June 2021
April 2021
September 2020
August 2020
June 2020
May 2020
March 2020
February 2020
January 2020
December 2019
November 2019
July 2019
May 2019
March 2019
December 2018
November 2018
October 2018
September 2018
April 2018
March 2018
November 2017
September 2017
August 2017
July 2017

শেয়ার বাই ব্যাক কি? কখন কোম্পানিগুলো শেয়ার বাই ব্যাক করে? কেন করে?: Stock Buy Back

23/6/2020

1 Comment

 
Picture
শেয়ার বাই ব্যাক  বলতে কোনো কোম্পানির মার্কেট ইস্যুকৃত শেয়ার পুনরায় ক্রয় করাকে বুঝায়। সাধারণত কোম্পানিগুলো মার্কেট প্রাইস এ মার্কেট থেকে তাদের শেয়ারগুলো কিনে থাকে। কোম্পানিগুলো বিভিন্ন কারণে মার্কেট থেকে পুনরায় তাদের শেয়ার কিনতে পারে, যেমন – তাদের মালিকানা পুনরুদ্ধার করতে, বাজারে শেয়ার এর দাম ধরে রাখতে, কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতার প্রকাশ ঘটাতে। বাই ব্যাক আইন থাকলে বিনিয়োগকারীরা ভালো কোম্পানির শেয়ার কিনে , সেই ভালো কোম্পানিগুলোর শেয়ার এর দামের বেপারে নির্ভার থাকতে পারে। সম্প্রতি ,আমরা দেখছি যে আরএনস্পিনিং তাদের পেইড আপ ক্যাপিটাল কমাচ্ছে শেয়ার স্প্লিট এর মাধ্যমে। এই লক্ষে তারা সাতটি শেয়ারকে একটা শেয়ার এ রূপান্তরিত করছে। এইটা বাইব্যাক না। আরএনস্পিনিং তাদের শেয়ার স্প্লিট করছে তাদের পুঞ্জীবুথ লস কমিয়ে আনার জন্য, যাতে করে তারা তাদের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করে তারা বিনিয়োগকারীদের ডিভিডেন্ড দিতে পারে।
 

Read More
1 Comment

2020-2021 বাজেটে পুজিবাজারের জন্য কি কি সুবিধা দেয়া হয়েছে?

14/6/2020

1 Comment

 
Picture
  1. ইনকাম স্টেটমেন্টে অপদর্শিত অর্থ ১০% কর দেয়া সাপেক্ষে পুজিবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে, যা ৩ বছরের জন্য লক-ইন অবস্থায় থাকবে। যদি পুজিবাজারে বিনিয়োগকৃত এই অর্থ ৩ বছরের মধ্যে যে কোন সময় উত্তোলন করা হয় তাহলে ঐ বিনিয়োগ ট্যাক্স যোগ্য হিসাবে বিবচনা করা হবে সেই আর্থিক বছরের জন্য (ইনকাম ফ্রম আদার সোর্স হিসাবে)।
  2. নতুন টিডিএস (ট্যাক্স ডিডাক্টেড এট সোর্স) নীতিমালা অনুযায়ী এখন টিডিএস ইন্টারেস্ট এবং বন্ড ডিস্কাউন্টের পেমেন্ট দেয়ার সময় কাটা হবে আগে যা উৎসে কাটা হত।
  3. বন্ড লেনদেনের মূল্যের উপর হোল্ডিং ট্যাক্স ধরার বর্তমান বিধানের পরিবর্তে বিএসইসি কর্তৃক নির্ধারিত কমিশনে উপর হোল্ডিং ট্যাক্স প্রবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
  4. স্টক মার্কেটে লিস্টেড কোম্পানিগুলোর ডিভিডেন্ড যোগ্য আয়ের কমপক্ষে ৫০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ডের পরিবর্তে ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণার বাধ্যতামূলক ব্যবস্থা অপরিবর্তিত থাকবে।
  5. শেয়ার বাজার থেকে ডিভিডেন্ড আয় ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত রাখার ব্যবস্থা অপরিবর্তিত থাকবে।
  6. লিস্টেড এবং নন-লিস্টেড কোম্পানিগুলোর (আর্থিক প্রতিষ্ঠান, কমিউনিক্যাশন সেক্টর এবং টোব্যাকো সেক্টর ছাড়া) মধ্যে ট্যাক্স পার্থক্য ১০% এর পরিবর্তে ৭.৫০% করার সুপারিশ করা হয়েছে 
1 Comment

শেয়ারের ফেস ভ্যালু কি? কিভাবে শেয়ারের দাম ফেস ভ্যালুর নিচে যায় এবং বিভ্রান্তি তৈরি করে?: Face Value of Shares

4/6/2020

3 Comments

 
Picture
শেয়ারের ফেস ভ্যালু কি ?
​

ফেস ভ্যালু হচ্ছে এমন একটি মুল্য যে মুল্যে শেয়ার স্টক এক্সচেঞ্জ এ তালিকাবদ্ধ হয়।  অন্যভাবে বলা যায়, যে দামের উপর শেয়ার এর লভ্যাংশ নির্ণয় করা হয় (এই বিষয়ে আমাদের ডিভিডেন্ড ঈল্ড আর্টিকেল দেখুন) ।  বাংলাদেশ স্টক এক্সচেঞ্জ এ যে কোম্পানি গুলো তালিকাবদ্ধ হয় তা সাধারণত ১০ টাকায় তালিকাবদ্ধ হয়  এবং ১০ টাকার উপর যে দাম থাকে তা প্রিমিয়াম প্রাইস হিসেবে গণ্য হয়।  
​

Read More
3 Comments

what is face value of share?

4/6/2020

0 Comments

 
Picture
What is face value of share?
​

Face value of a share, also known as the par value, is the value at which a share is listed on the stock market. In other word, the value in which the dividend is calculated (check out our Dividend Yield article). In Bangladesh the face value of every listed company’s share is fixed at Tk. 10 and any amount over the price of Tk. 10 is called a premium price.

Read More
0 Comments

ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও কি? কিভাবে ক্যালকুলেট করে? গুরুত কি?: Dividend Payout Ratio

18/5/2020

1 Comment

 
Picture
ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও বলতে বুঝায়, কোন একটি নির্দিষ্ট কোম্পানি তার শেয়ার হোল্ডারদের জন্য বাৎসরিক যে ডিভিডেন্ড দেয় সেটা তার মোট আয়ের কত অংশ। অর্থাৎ মোট আয়ের কত অংশ ডিভিডেন্ড হিসাবে দিচ্ছে।

Read More
1 Comment

কিভাবে পোর্টফলিও সাজাবেন এবং ম্যানেজ করবেন?: How to manage your Portfolio

8/3/2020

10 Comments

 
Picture
​নতুন বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বাজারে আসে অধিক মুনাফার আশায়। তারা শেয়ার বাজারের রিস্ক সম্পর্কে অবগত থেকেও অধিক লাভের আশায় বাজারে আসে। কিন্তু বাজারে ইনভেস্ট করার শুরুতেই তারা বুঝে উঠতে পারেনা কিভাবে ইনভেস্ট করবে, পোর্টফলিও কিভাবে সাজাতে হয় এবং ম্যানেজ করতে হয় সেই বিষয়ে এক দমই ধারণা থাকে না। পোর্টফলিও কিভাবে সাজাতে হয়, এটা অনেক অভিজ্ঞ বিনিয়োগোকারীকে প্রশ্ন করলেও ভালো ভাবে উত্তর দিতে পারেন না। নতুন এবং পুরাতন বিনিয়োগকারীদেরকে কিভাবে পোর্টফলিও সাঁজাতে হয় সে বিষয়ে আমরা কিছু কার্যকরি পরামর্শ দিচ্ছি। আশা করছি এই কাজগুলো করলে আপনি একটি সুন্দর পোর্টফলিও তৈরি করতে পারবেন এবং সহজে ম্যানেজও করতে পারবেন।

Read More
10 Comments

বন্ড কি? বন্ড এবং সাধারন শেয়ারের মধ্যে পার্থক্য কি?: What is Bond and how is it different from stocks?

24/2/2020

2 Comments

 
Picture
বন্ড কি?

বন্ড হচ্ছে কোম্পানি এবং ব্যক্তির মধ্যে ঋন চুক্তি। যেখানে কোম্পানি ঋণ হিসাবে একজন ব্যক্তি বা কোম্পানি থেকে নির্দিষ্ট সুদ বা কুপন হারে টাকা নিবে যা নির্দিষ্ট সময় পর পর কোম্পানি প্রদান করবে। এখানে কোম্পানির আয় হোক বা না হোক বন্ড হোল্ডারদেরকে চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট হারে সুদ বা কুপন দিতেই হবে।

Read More
2 Comments

যে সব কোম্পানিতে ব্যাংক, মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউজ বিনিয়োগ করতে পারবে

16/2/2020

1 Comment

 
Picture
পুঁজিবাজারে গতি সঞ্চার করতে তফসিলি ব্যাংকগুলোকে বিশেষ যে তহবিল সুবিধা দেওয়া হয়েছে, তা নির্বিচারে ব্যবহার করা যাবে না। কেনা যাবে না যে কোনো কোম্পানির শেয়ার। বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের কিছু মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বেঁধে দিয়েছে কিছু শর্ত। এর আলোকেই শেয়ার কিনতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে। এমনকি ওই ব্যাংক যেসব মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজকে ঋণ দেবে, তাদেরকেও এসব মানদণ্ড ও শর্ত মানতে হবে। শেয়ারের পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট এবং বন্ড কেনার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে। ​

Read More
1 Comment

আপনি কি DSE Mobile App ব্যবহার করছেন?

21/1/2020

0 Comments

 
Picture
যদি ব্যবহার না করে থাকেন তাহলে এক্ষনি শুরু করুন। কারন DSE Mobile App টি ব্যবহার করে আপনি যে কোন স্থান থেকে সরাসরি DSE সার্ভারে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের অর্ডার করতে পারবেন। এছাড়া আপনার পোর্টফলিও এর ক্যাশ ব্যালেন্স সরাসরি দেখতে পারবেন। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ থেকে এই সার্ভিসটি পাচ্ছেন সম্পর্ন ফ্রীতে।

আমাদের ক্লাইন্ট হয়ে থাকলে ফ্রী রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করুন। 
​
বিও একাউন্ট খুলতে ক্লিক করুন।
0 Comments

কোন প্ল্যানটি আমি পছন্দ করবো- সঞ্চয় নাকি ACTIVE?

20/1/2020

0 Comments

 
Picture
 ACTIVE প্ল্যান কাদের জন্য?
  • শেয়ার বাজারে যেসব বিনিয়োগকারী সর্ট টার্মের জন্য বিনিয়োগ করেন তাদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি ACTIVE প্ল্যান। এই প্ল্যানের বিনিয়োগকারীগণ আমাদের সর্বনিম্ন কমিশন ০.৪০% হারে ট্রেড করতে পারবেন।
  • এই প্ল্যানের বিনিয়োগকারীগণ আমাদের এক্টিভ ট্রেডারের পরামর্শ নিতে পারবেন।
  • আমাদের ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে সবচেয়ে দ্রুত বিও একাউন্টে টাকা জমা করতে পারবেন এবং শেয়ার ক্রয়ের জন্য দ্রুত লিমিট দেয়া হবে।
  • সবচেয়ে দ্রুত টাকা উত্তোলনের আবেদন প্রসেস করা হয়।
  • মাত্র ৪৮০ টাকা টাকা দিয়ে ACTIVE প্ল্যানের বিনিয়োগকারীগণ বিও একাউন্ট খুলতে পারবেন।
  • সাধারন বিও একাউন্টের মত ACTIVE প্ল্যানের বিনিয়োগকারীগণও আইপিওতে আবেদন করতে পারবেন এবং আইপিও মেম্বারশিপ ক্লাবে জয়েন করতে পারবেন। আইপিও মেম্বারশিপের জন্য কোন চার্জ দিতে হবে না।
  • DSE Mobile App সম্পুর্ন ফ্রীতে ব্যবহার করতে পারবেন।


Read More
0 Comments

এই মুহুর্তে কি শেয়ার বাজারে লং টার্ম বিনিয়োগের জন্য আদর্শ সময় না?

16/1/2020

3 Comments

 
Picture
বর্তমান বাজারের প্রচুর পরিমান সেল প্রেসার দেখে আমরা বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীগনই হতাশ। বর্তমান ইনডেক্স ৭ বছর আগের অবস্থায় ফিরে গিয়েছে। এর কারন হিসাবে বিভিন্ন জন বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে- বিদেশী বিনিয়োগকারীগন শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছে, ব্যাংক এবং ফিন্যানশিয়াল ইন্সটিটিউশনগুলো নতুন করে বিনিয়োগ করছে না, মার্জিন কোডে ফোর্স সেল চলছে ইত্যাদি। এই বিষয়গুলোর কিছু কিছু তথ্য আংশিক সত্য। যার জন্য কেউ কেউ মনে করছেন ফান্ডামেন্টাল শেয়ারগুলোর দাম হঠাত করেই পরে যাচ্ছে। কিন্তু এই ফান্ডামেন্টাল শেয়ারগুলোর দাম কেনই বা কমছে, কারন এই শেয়ারগুলোর আয়ের কোন পরিবর্তন হয়নি। সরকারের কোন পলিসিও কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে যায়নি। তাহলে কেন পরছে? এর একটি মুল কারন হিসাবে বলা যায় সাধারন মানুষের মধ্যে শেয়ার বাজার আরো পরে যাবে এই ভয় কাজ করছে। তাই তাদের হাতে থাকা শেয়ার লসে বিক্রি করে দিচ্ছে। যার জন্য প্রত্যাশার তুলোনায় বাজার বেশি পরে যাচ্ছে। কারন শেয়ার বাজারে আমরা সাধারন বিনিয়োগকারীরাই বেশি।

এই মুহুর্তে শেয়ার বাজারে লং টার্ম বিনিয়োগের জন্য আদর্শ সময় কেন? 

Read More
3 Comments

শেয়ার বাজার টাকার প্রবাহ বাড়ার কারন কি?

2/12/2019

1 Comment

 
Picture
​নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে দেখা যাচ্ছে বাজারে হঠাত করে টাকার প্রভাহ বাড়ছে। যার কারন জানার জন্য বিনিয়োগকারীগন উঠে-পড়ে লেগেছেন। আমরা মিডওয়ে সিকিউরিটিজও এই কারন অনুসন্ধানের জন্য চেষ্টা করেছি। আমাদের কাছে এর কারন হিসাবে যা মনে হয়েছে তা আমরা এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি এটা সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাজে আসবে-

Read More
1 Comment

রেকর্ড ডেট কি? কখন ক্যাশ ডিভিডেন্ড পাবো বা বোনাস শেয়ার বিক্রি করতে পারবো?: What is Record Date?

17/11/2019

2 Comments

 
Picture
ডিভিডেন্ড (Dividend) অর্থ লভ্যাংশ। একটি কোম্পানির তার মুনাফার যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করে থাকে তা-ই লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ড। লভ্যাংশ নগদ টাকা বা স্টক (শেয়ার) অথবা উভয় আকারে হতে পারে।

Read More
2 Comments

To make money investing in Stock Market, stay invested.

28/7/2019

0 Comments

 
Picture
The key to making money in stocks is remaining in the stock market; your length of “time in the market” is the best predictor of your total performance. Unfortunately, investors often move in and out of the stock market at the worst possible times, missing out on that annual return.
(First things first: You need a brokerage account to invest — and thus make money — in the stock market. If you don’t have one, here’s how to open one. It takes only 10 minutes to set up.)

Read More
0 Comments

ডিভিডেন্ড ঈল্ড(DIVIDEND YIELD) এবং বিনিয়োগের জন্য এর গুরুত্ব

16/5/2019

4 Comments

 
Dividend yield
Dividend Policy (ডিভিডেন্ড পলিসি)
একটি কোম্পানি তার মুনাফার পুরোটাই শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করে না। লভ্যাংশের একটি অংশ সংরক্ষিত তহবিল, ইকুয়ালাইজিং ফান্ডসহ বিভিন্ন খাতে জমা রাখে। কোম্পানি তার মুনাফার কত ভাগ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করবে তা লভ্যাংশ সংক্রান্ত নীতিমালার ভিত্তিতে নির্ধারণ করে।
বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি নিজ কর্তৃত্বে যে কোন পরিমাণ লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষমতা রাখলেও কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যাতিক্রম রয়েছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলো তাদের মুনাফার সর্বোচ্চ কত অংশ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে পারবে তা বিএসইসি সময়ে সময়ে নির্ধারণ করে দেয়। বর্তমানে একটি মিউচুয়াল ফান্ড তার আয়ের সর্বোচ্চ ৬৫ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে হিসেবে বিতরণ করতে পারে। অন্যদিকে বীমা আইন অনুসারে জীবনবীমা কোম্পানিগুলো তাদের মুনাফার সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে পারে।
​
Dividend yield (ডিভিডেন্ট ঈল্ড)
কোম্পানির যে পরিমাণ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে (ফেস ভ্যালুর উপর ডিভিডেন্ড দেয়) তা বর্তমান বাজার মূল্যের কত অংশ তাকেই ডিভিডেন্ট ঈল্ড বলা হয়। ধরা যাক-এবিসি কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত(ফেইস ভ্যালু) মূল্য ১০ টাকা। কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। একজন বিনিয়োগকারী যে দামেই শেয়ার কেনে-না কেন তিনি প্রতি শেয়ারের জন্য ৩ টাকা লভ্যাংশ পাবেন। কোন বিনিয়োগকারী যদি ১০০ টাকায় এই শেয়ার কিনে থাকেন তাহলে বিনিয়োগের বিপরীতে তার প্রকৃত লভ্যাংশ প্রাপ্তি (ডিভিডেন্ড ঈল্ড) হবে ৩ শতাংশ। ঘোষিত লভ্যাংশকে ১০০ দিয়ে গুণ করে বাজার মূল্য দিয়ে ভাগ করলে ডিভিডেন্ড ঈল্ড পাওয়া যায়।

সূত্র : ডিভিডেন্ড ঈল্ড = ঘোষিত লভ্যাংশ *১০০/ শেয়ারের বাজার মূল্য     
 
ডিভিডেন্ড ঈল্ড এর পতনঃ
শেয়ার বিনিয়োগ থেকে বর্তমান বাজার মূল্যে, আনুমানিক যে পরিমান ক্যাশ রিটার্ন পাওয়া যাবে তাকেই ডিভিডেন্ড ঈল্ড বলে। ধরা যাক ডিভিডেন্ডের পরিমানে কোন পরিবর্তন না করলে, ডিভিডেন্ড ঈল্ড তখনই বাড়বে যখন শেয়ারের দাম কমবে এবং তখনই কমবে যখন শেয়ারের দাম বাড়বে। যেহেতু ডিভিডেন্ড ঈল্ড এর পরিবর্তন শেয়ারের দামের উপর নির্ভর করে, তাই কম দামের শেয়ারের জন্য ডিভিডেন্ড ঈল্ড অস্বাভাবিক ভাবে বেশি হয়ে থাকে।
 
ধরুন কোম্পানি-এ এর স্টক 20 টাকায় ট্রেড হচ্ছে এবং শেয়ারহোল্ডারদের কাছে 1 টাকায় প্রতি শেয়ারের বার্ষিক লভ্যাংশ প্রদান করে। এছাড়াও, ধরুন যে কোম্পানি-বি এর স্টক 40 টাকায় ট্রেড করছে এবং শেয়ার প্রতি 1 টাকায় বার্ষিক লভ্যাংশ প্রদান করে। এর অর্থ হল কোম্পানি-এ এর লভ্যাংশ ফলন (Dividend Yield) 5% (1 / ২0 = 0.05), এবং কোম্পানির-বি এর লভ্যাংশ ফলন (Dividend Yield) শুধুমাত্র 2.5% (1/40 = 0.025)। অন্য সকল কারণকে সমান ধরে, একজন বিনিয়োগকারী তার আয়কে বৃদ্ধি করার জন্য তার পোর্টফোলিওতে কোম্পানি-এ রাখতে চাইবে, কারণ এটির লভ্যাংশ ফলন (Dividend Yield) দ্বিগুণ কোম্পানির-বি এর থেকে।
 
ডিভিডেন্ড ঈল্ডের গুরুত্বঃ
বাংলাদেশের পুজিবারের প্রেক্ষাপটে ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানির গুরুত্ব অনেক বেশি। কারন এখানে ভাল কোম্পানি তাদের শেয়ার বৃদ্ধি করতে ইচ্ছুক না, তাই তারা সব সময় ক্যাশ দিয়ে থাকে। আবার এই সব কোম্পানির শেয়ারের দামের মধ্যে পরিবর্তন খুব বেশি থাকে না। যারা দীর্ঘ সময়ের জন্য ঝুকি মুক্ত বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানিগুলোর দিকে বেশি খেয়াল রাখে। এদের মধ্যে যে সব কোম্পানির Dividend Yield বেশি এবং প্রায় সব সময় ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়, সেসব কোম্পানির শেয়ারের দাম কমের দিকে আসলেই তারা তাদের পোর্টফলিওতে এই শেয়ার কিনে থাকেন। কারন কম দামে কিনতে পারলে ঈল্ড বেশি পাওয়া যাবে।
 
অন্যদিকে দেখা যায় বাংলাদেশের পুজিবারের অপেক্ষাকৃত খারাপ পার্ফম করা কোম্পানিগুলো স্টক ডিভিডেন্ড দিয়ে থাকে, লাভের সম্পুর্ন অংশ কোম্পানিতে রেখে দেয় পুঃণরায় বিনিয়োগ করার জন্য। যেখানে কোম্পানির শেয়ার ভ্যালু বৃদ্ধি হওয়ার কথা, সেখানে আমাদের মার্কেটে ভ্যালু আরো কমে যায়। কারন এসব কোম্পানি এই টাকাকে ভাল ভাবে ব্যবহার করতে পারে না। 
 
আমাদের দেশেও কিছু ব্যতিক্রম শেয়ার রয়েছে, যারা খুব ভাল পার্ফম করে। তারা ভাল লাভ করে, কিন্তু কোম্পানির গ্রোথের জন্য শেয়ার হোল্ডারদের লাভের কিছু অংশ ক্যাশ হিসাবে দেয় এবং বেশির ভাগ অংশ পুঃণরায় ইনভেস্ট করে। এসব কোম্পানির গ্রোথ রেটও ভাল এবং এসব কোম্পানির উপর ইনভেস্টোরদের আগ্রহ বেশি থাকে।

#Dividends #DividendYields #LearnToInvestWisely
4 Comments

"তুমি তখন ভীত হও যখন অন্যরা হয় লোভী এবং  লোভী হও যখন অন্যরা হয় ভীত "

2/5/2019

0 Comments

 
Picture
একজন সচেতন বিনিয়োগকারী হিসাবে ওয়ারেন বাফেট একদা বলেছিলেন "তুমি তখন ভীত হও যখন অন্যরা লোভী হয় এবং তুমি তখনই লোভী হও যখন অন্যরা ভীত হয়" এই উক্তিটি একরকম শেয়ারবাজারে প্রচলিত সাধারণ ধারণাবিরোধী এবং সরাসরি সম্পদের মূল্যের সাথে বিতরকিত সম্পর্ক । যখন অন্যরা লোভী হয় তখন শেয়ারের দাম বাড়তে থাকে সেই সময়ে বিনিয়োগকারীকে সাবধান থাকতে হয় যেন শেয়ার কিনতে বেশি খরচ না হয়, যার ফলাফল হতে পারে ক্ষতি বা লস। আবার যখন শেয়ারের দাম পরে যায় তখন অন্যরা শেয়ার কিনতে ভয় পায় তখনই মোক্ষম সময় শেয়ার ক্রয় করার।
 
মনে রাখতে হবে, দাম হল যা আপনি পরিশোধ করেন এবং মূল্য হল যা আপনি পেয়ে থাকেন। সুতরাং আপনি অসময়ে বেশি মূল্য পরিশোধ করলে এর মানে হল আপনার সম্ভাব্য লাভের পরিমান কমে গেলো । বিস্তারিত বলতে গেলে একটা শেয়ারের দাম নির্ধারিত হয় শেয়ারটি তার জীবনকালে কি পরিমান আয় করে তার উপর। অর্থাৎ ভবিষ্যতের সকল নগদ প্রবাহকে বর্তমান মুল্য ডিস্কাউন্ট করে এই দাম নির্ধারিত হয় । যদি শেয়ার কিনতে বেশি টাকা খরচ করেন তাহলে মনে রাখতে হবে যে এই বেশি দামের শেয়ার একসময় তার অন্তর্নীহিত আসল মূল্যে ফিরে আসবে। আপনার যদি তখন শেয়ার কিনে থাকেন তাহলে ক্ষতি হতে পারে। আর তখনই লোভী হউন যখন অন্যরা শেয়ার কিনতে ভয় পাবে, কেননা শেয়ার মুল্য তার আসল মূল্য থেকে অনেক কমে যায়, আর তখনই শেয়ার কিনে আপনি আপনার লাভকে অনেক বৃদ্ধি করতে পারবেন এবং যেখানে শেয়ারটির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সঠিক ধারণা করা যাবে, এর ফলে ছোট ছোট ঘটনা যা শেয়ারের দাম কমিয়ে দিতে পারে তা  আপনাকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
0 Comments

কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে?  পর্ব-০৩

9/3/2019

0 Comments

 
Picture
যখন আপনি সাইকোলজিক্যাল ধাপ পার করবেন তখন আপনি আসবেন কোম্পানি বাছাই পর্বে। ৩৫০ টি কোম্পানি থেকে আপনাকে প্রথমেই ১০-১৫ টি কোম্পানি বাছাই করে নিতে হবে যেখানে আপনি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। এর জন্য আপনাকে কিছু জিনিস বিবেচনায় নিতে হবে যা আপনি ডিএসই ওয়েব সাইট এবং দৈনিক পত্রিকা থেকেই পাবেন আর তা হলো-
 

  • দেশের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে ও সরকারের প্রায়োরিটি দেয়া সেক্টর গুল বিবেচনা করুন। ঐ সেক্টরের ভাল ভাল কোম্পানি গুল টার্গেট করুন।
 
       উদাহরন হিসাবে আমরা ফার্মাসিটিক্যালস, সিমেন্ট এবং ইস্পাত ইন্ডাস্ট্রিসকে দেখতে পারি। ঔষধ তৈরিতে প্রয়োজনীয় কাঁচা মাল        আমদানিতে সরকার বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকেন। ঔষধ হচ্ছে নিত্ত প্রয়োজনীয় জিনিস তাই এই সেক্টরে সব সময় ব্যবসা ভাল থাকবে, শেয়ার ইনভেস্টোরগন যদি এই সেক্টরের দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ করতে চায় তাহলে সব থেকে বেশি লাভবান হবে। ফার্মাসিটিক্যালস সেক্টরের উল্লেখ যোগ্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এস্কয়ার, এসিআই, বেক্সিমকো, একমি, ইবনে সিনহা, গ্ল্যাস্কো, রেকিট ইত্যাদি। তবে কেউ যদি ২-৩ বছর ইনভেস্টমেন্ট প্লান থাকে তাহলেও এই সেক্টরের তুলনা হয়না। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ এবং ২০৪০ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রুপান্তের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যার জন্য এদেশের অবকাঠামোগত ভাবে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটছে এবং ভবিষ্যতে আরো ঘটবে। এর ফলশ্রুতিতে রাস্তা-ঘাট, সেতু, ভবন মেগা প্রজেক্ট পরিকল্পনা হচ্ছে যার জন্য প্রচুর এলুমিনিয়াম, রড এবং সিমেন্ট প্রয়োজন। তাই সামনের দিনগুলোতে ইস্পাত, এলুমিনিয়াম, সিমেন্ট সেক্টরের আয়ের উন্নতি হবে। শেয়ার হোল্ডাররাও মুনাফা পাবে।

  • পরিচালকদের হাতে কত শতাংশ শেয়ার আছে তা লক্ষ্য করুন। স্বাভাবিক ভাবেই ভাল কোম্পানির শেয়ার পরিচালকগণ হাত ছাড়া করেন না। ৫১% বা তার চাইতে বেশী স্পন্সর হোল্ডিং থাকা কোম্পানিতে বিনিয়োগ তুলনামূলক ভাবে অধিক নিরাপদ। এছাড়া সবার আগে পরিচালকগন কোম্পানির বিভিন্নত গোপন সংবাদ আগেই পেয়ে থাকেন। তাই যখন পরিচালকদের মধ্যে কেউ শেয়ার বিক্রি করার ঘোষনা দিলে সেই শেয়ার নিয়ে সাবধান হয়ে যেতে হবে।
  • Authorized capital আর Paid-up capital এর অনুপাত দেখুন। যদি দুটি খুব কাছাকাছি হয় তবে ঐ কম্পানি কখনই ডিভিডেন্ড হিসেবে বোনাস শেয়ার দিবে না। এ ধরনের শেয়ার থেকে আপনি শুধু ক্যাশ ডিভিডেন্ড পাবেন। এই শেয়ারগুলোতে দীর্ঘ সময়ের জন্য নিশ্চিন্তে বিনিয়োগ করা যায়। আবার এই শেয়ারগুলো কম দামে কিনে রাখতে পারলে ডিভিডেন্ডের আগে আগে প্রায় ১০% বা তার বেশি লাভ পাওয়া যায়।
 
  • গত ৩-৪ বছরের ট্রেক রেকর্ড দেখুন। কী পরিমান স্টক/ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয় তা দেখুন। নিয়মিত ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানিগুল তুলনামূলক ভাবে নিরাপদ। ৫% এর অধিক ডিভিডেন্ড ইল্ড আছে এমন ষ্টক কেনার চেষ্টা করুন। তবে এই ধরনের ডিভিডেন্ড ইল্ড পেতে হলে বছরের সর্বনিম্ন দামের দিকে কিনতে হবে।
 
  • গত ২-৩ বছরের গড় মূল্য ও সর্ব নিম্ন দেখুন। চেষ্টা করুন এই দুই মূল্যের মাঝামাঝি দামে শেয়াটি কিনতে।
 
  • ডিএসই’র সাইটে প্রকাশিত গত ৫-৬ মাসের কোম্পানি সংশ্লিষ্ট খবরগুল দেখুন। স্পন্সর, ডিরেক্টরদের শেয়ার বিক্রি করার কোন ঘোষনা আছে কিনা বের করুন। ডিরেক্টরদের বিক্রির পরিমান বেড়ে গেলে ধরে নিতে পারেন সামনে কোম্পানি সম্পর্কে খারাপ কিছু আসতে যাচ্ছে। কারন সবার আগে কোম্পানির নিজস্ব কর্মকর্তারাই খবর আগে পায় এবং সুযোগ নিতে চাইবে। একই ভাবে যদি ক্রয় বাড়তে থাকে তাহলে ভাল খবর আসার সম্ভাবনা থাকে।
 
  • ডিএসই প্রতি ৪ মাস পর পর কম্পানির আর্নিং রিপোর্ট দেয়। একটু বুঝেশুনে হিসেব করলেই কোম্পানি বছর শেষে কি পরিমান লাভ করবে সে সম্পর্কে আগাম ধারনা লাভ করা সম্ভব।

#FundamentalAnalysis #InvestingStrategies #LearnToInvestWisely 
0 Comments

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে?  (পর্ব-০২)

6/3/2019

0 Comments

 
Picture
​যখন আপনি সাইকোলজিক্যাল ধাপ পার করবেন (পড়ুন শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে?  পর্ব-০১) তখন আপনি আসবেন কোম্পানি বাছাই পর্বে। ৩৫০ টি কোম্পানি থেকে আপনাকে প্রথমেই ১০-১৫ টি কোম্পানি বাছাই করে নিতে হবে যেখানে আপনি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। এর জন্য আপনাকে কিছু বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে যা আপনি ডিএসই ওয়েব সাইট থেকেই পাবেন। যথা -
 
·         NAV দেখুন। NAV এর সাথে বাজার মূল্যের একটা সামঞ্জস্যতা থাকা উচিত। সাধারনত NAV ও শেয়ারের মূল্য অনুপান ১ হলে তা বিনিয়োগের জন্য আদর্শ বলে বিবেচিত হয়। তবে আমাদের বাজারে এই অনুপাত ১.৫ থেকে ৩ পর্যন্ত গ্রহনযোগ্য। মানে ৩০ টাকা NAV হলে ঐ শেয়াররের জন্য ৪৫ থেকে ৯০ টাকা পর্যন্ত ক্রয় মূল্য নিরাপদ।
উদাহরনঃ
      MARKET PRICE / NAV = 35/23.60 = 1.48  (1.5 থেকে 3 গ্রহন যোগ্য)
 
·         কোম্পানির EPS ও NAV এর অনুপাত নির্ণয় করুন। এই অনুপাত ১০ বা তার চাইতে যত বেশি হবে শেয়ারটি তত ভাল বলে বিবেচিত হবে। এই অনুপাত ৭ বা তার কম হলে ঐ ষ্টক না কিনাই শ্রেয়।
উদাহরনঃ
      EPS / NAV = 2.22/23.60*100= 9.41 (10 এর কাছাকাছি, তাই এই শেয়ারে       ইনভেস্ট করা যায়)
 
 
·         গত ৩/৪ বছরে কোম্পানির নীট লাভের (নীট প্রফিট) পরিমাণ লক্ষ করুন। ধারাবাহিক ভাবে নীট প্রফিট বৃদ্ধি পাওয়া ভাল কোম্পানির লক্ষণ। এই বৃদ্ধির হার ৮-১০% বা তার চেয়ে বেশি হলে ভাল।
উদাহরনঃ
      (CURENT YEAR EPS – LAST YEAR EPS) / LAST YEAR EPS
      (2.60 – 2.40) / 2.40 * 100 = 8.33%
 
·         মোট শেয়েরের সংখ্যা দেখুন। আর দেখুন তার কতটুকু পাবলিকের হাতে আছে। নিয়মিত গ্রহনযোগ্য মাত্রায় লেনদেন হয় এমন শেয়ারই কেনা উচিত এর জন্য DS30 দেখতে পারেন। ছোট paid-up capital এর শেয়ার তুলনামূলক ভাবে অতিমূল্যায়িত থাকে এবং এদের দাম অনেকে বেশি উঠানামা করে। তাই এক জন নতুন অনভিজ্ঞ বিনিয়োগকারী হিসেবে আপনি মধ্যম থেকে বড় মাপের paid-up capital আছে এমন শেয়ারে বিনিয়োগ করুন। কারন মাঝারী থেকে বড় মূলধনের (৫০-১০০ কোটি বা তার উপরের ) স্টকগুলোর বাজার দর অনেক বেশি স্টেবল থাকে।
 
   বিনিয়োগকারীদের জন্য মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর শুভকামনা ।
 
0 Comments

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে ? (পর্ব-০১)

23/12/2018

6 Comments

 
Picture
​শেয়ার বাজারে সফল হতে হলে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম এবং সময় দিতে হবে। কারণ ডিএসই তে লিস্টেড প্রায় ৩৫০ টি কোম্পানি থেকে লাভজনক কোম্পানি বের করা নতুন  এবং অভিজ্ঞদের জন্যও বেশ কঠিন। ফল খাবেন অথচ গাছে উঠবেন না এটাতো সম্ভব নয়। সাধারণত একজন ভালো এবং দক্ষ ইনভেস্টোর তিন(৩) ধরণের এনালাইসিস করে থাকে।
                         ১. ফান্ডামেন্টাল
                         ২. টেকনিকাল
                         ৩. সাইকোলজিক্যাল
 
আপনি যখন এই তিনটি এনালাইসিস কিছুটা হলেও জানবেন তখন আর আপনাকে বিভিন্ন মামা-চাচাদের পেছনে দৌড়াতে হবে না। আপনি নিজে নিজেই ইনভেস্টমেন্ট সিদ্ধান্তগুলো নিতে পারবেন। আমাদের ব্লগে ধারাবাহিক ভাবে এই তিন ধরনের এনালাইসিস তুলে ধরা হবে।
 
                                                             সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস

সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস সবচেয়ে গুরুত্ব পুর্ন, বলা যায় সফল হওয়ার প্রথম শর্ত। সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস আপনার রিস্ক টলারেন্স/প্রফিট টেকিং, উপস্থিত বুদ্ধি, গোল সেট ইত্যাদিক বিষয়গুলোকে বুঝায়। যে কোন শেয়ারে ইনভেস্ট করার আগে আপনাকে অবশ্য একটি টার্গেট সেল প্রাইস ঠিক করে নিতে হবে। টার্গেট প্রাইসের আগে আপনি কোন ভাবেই শেয়ার হাত ছাড়া করবেন না এমন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হবে। পরবর্তী ধাপ হচ্ছে আপনি আপনার টার্গেট প্রাইস না পাওয়া পর্যন্ত কত সময় অপেক্ষা করতে পারবেন এবং কতটুকু লস সহ্য করতে পারবেন।সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস মুলত চারটি বিষয়ের উপর বেশি গুরুত দেয়, কারণ এই চারটি বিষয়ের উপরি ইনভেস্টোররা অনেক বেশি ভুল করে থাকে। সফল ইনভেস্টোর হতে চাইলে এই ভুলগুলো অবশ্যই যতটুকু সম্ভব নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।

  • আবেগ
  • লোভ
  • জেদ
  • ভয়
 
১)আবেগঃ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারী সবাই আমরা অনেক বেশি আবেগ প্রবন। বিশেষ করে একটু পুরনো শেয়ার ব্যবসায়ীরা। আমরা যখন কোন শেয়ার থেকে একবার বা দুইবার লাভ করি আমরা সেই কোম্পানির শেয়ারের প্রতি অনেক বেশি আবেগ প্রবন হয়ে থাকি। সেই কোম্পানি যতই খারাপ করুন আমরা বাড়ে বাড়ে সেই শেয়ার কেনার জন্য উঠে পরে লাগি। যার কারণে আমরা যা লাভ করেছিলাম তার থেকে বেশি লস করে ফেলি।
 
পরামর্শঃ যে কোম্পানি আপনাকে লাভ দিয়েছিল সেই কোম্পানি যে আবার লাভ দিবে এমন কোন গেরান্টি নেই। শেয়ার বাজারে লাভবান হতে হলে অবশ্যই আপনাকে কোম্পানির পারফর্মেন্সের উপর খেয়াল রাখতে হবে। এর জন্য আপনাকে রেগুলার আপনার টার্গেট কোম্পানিকে মনিটর করতে হবে।তাহলেই আপনি কখনোই লস করবেন না।

Read More
6 Comments

মার্জিন লোন নিয়ে বিনিয়োগ কতটুকু ঝুঁকিপুর্ন?: How Risky are Margin Loans?

9/12/2018

4 Comments

 
Picture

মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড সব সময় চায় তাদের ক্লাইন্টদের বিনিয়োগের সর্বচ্চো নিরাপত্তা দিতে। তাই বিভিন্ন সময় মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড ক্লাইন্টদের জন্য  পরামর্শমুলক ব্লগ দিয়ে থাকে, যা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ক্লাইন্টদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে লিখা হয়। মার্জিন লোন নিয়ে শেয়ার ব্যবসা করলে কতটুকু ক্ষতি এবং কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে সেটা এই ব্লগটি পড়লেই বুঝতে পারবেন। 

১। মার্জিন লোন নিয়ে কেনা শেয়ার যদি কোন কারনে দাম কমে যায়, তাহলে ক্ষতি অনেক বেশি হয়। যা বিনিয়োগকারীর ইক্যুইটি অনেক বেশী কমিয়ে দেয়, যার উদাহরন টেবিলের মাধ্যমে বুঝানো হয়েছে।

২। মার্জিন লোনের জন্য বিনিয়োগকারীকে বাৎসরিক প্রায় ১৩.৫% সুদ দিতে হয়। অর্থাৎ মার্জিন লোনের জন্য বিনিয়োগকারীকে এর থেকে বেশি লাভ করতে হবে, যা প্রায় দুঃসাধ্য।

৩। মার্জিন লোনের জন্য বিনিয়োগকারীর ইক্যুইটি মাইনাসও হয়ে জেতে পারে। সেক্ষেত্রে বিনিয়গকারীকে অন্য সোর্স থেকে টাকা নিয়ে এসে লোন পরিশোধ করতে হবে।

বিনিয়োগকারী যদি খুবই দক্ষ শেয়ার ব্যবসায়ী না হন তাহলে মার্জিন লোনে শেয়ার ব্যবসা না করাই ভাল। 

4 Comments

মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডে আপনার বিনিয়োগ কতটুকু নিরাপদ?

22/11/2018

2 Comments

 
Picture
মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড 1975 সাল থেকে বাংলাদেশের ক্যাপিটাল মার্কেটের অংশ। শেয়ার বাজারের বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড সবসময় সাড়াজাগানো প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ বাংলাদেশ সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সকল নিয়ম কানুন মেনে সুনামের সাথেই পুজিবাজারে ব্যবসা করে আসছে। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নির্ভরযোগ্য ক্যাপিটাল মার্কেটের বিকাশ নিশ্চিত করার জন্য এবং মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ এর ক্লায়েন্টদের সবচেয়ে আধুনিক এবং উন্নত পরিষেবা প্রদানের জন্য। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ ক্লায়েন্টদের বিনিয়োগের শতভাগ নিরাপত্তা প্রদান করে।
 
·  মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ এ ব্যাংকে একাউন্ট খোলার মতই একাউন্ট খুলতে হয়। যেখানে ক্লায়েন্টদের তথ্য পুঙ্খানুপংখু ভাবে গোপনীয়     এবং নিরাপদ রাখা হয়।
·  টাকা জমা দেয়ার সাথে সাথে ক্লায়েন্টদের মানি রিসিপ্ট প্রদান অথবা ইমেইল করে টাকা জমা হওয়া নিশ্চিত করা হয়।
·  প্রতিদিন ক্লায়েন্টদের আপডেটেড পোর্টফলিও পাঠানো হয় যাতে যে কোন পরিবর্তন (ক্রয় বিক্রয় বা  অন্যান্য) ক্লাইন্ট জানতে পারে।
·  টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে ক্লাইন্টের অনুমতি ছাড়া কোন প্রকার টাকা উঠানো/উত্তোলন আবেদন গ্রহন করা হয় না।
·  মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ থেকে কোন ক্লায়েন্টকেই ক্যাশ টাকা দেয়া হয় না, ইলেকট্রনিক ট্রান্সফারের মাধ্যমে বিও একাউন্ট হোল্ডারের       ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হয়। যা টাকা উঠানো/উত্তোলনের  ক্ষেত্রে শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করে।
·  ক্লায়েন্টদের অনুমতি ছাড়া কোন শেয়ার ক্রয় অথবা বিক্রয় করা হয় না।
·  কোন আপত্তি জানার সাথে সাথে সেই সমস্যার সমাধান করা হয়।
·  ক্লায়েন্টদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কোন ছাড় দেয়া হয় না।
 
 
                                          বিনিয়োগ আপনার, নিরাপত্তা দিবে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
2 Comments

DSE Mobile App এ শেয়ার কেনার পরও মোবাইলে শেয়ার দেখা যায় না কেন?

13/11/2018

1 Comment

 
Picture
আমরা সবাই এই সমস্যাটা অনেক বেশি ফেস করি যে, আমরা মোবাইল এপ্স (DSE Mobile App) দিয়ে শেয়ার কেনার পরও সেটা আমাদের মোবাইলে DSE Mobile App এর পোর্টফলিওতে দেখা যায় না। যার ফলে আমরা অনেকেই খুবই দুশ্চিন্তায় থাকে বিশেষ করে নতুন বিনিয়োগকারীরা। DSE Mobile App  এমন ভাবে ডিজাইন করা যেখানে শেয়ার ম্যাচিইউর না হলে আপনার পোর্টফলিওতে কি শেয়ার আছে সেটা এপ্স দেখে জানতে পারবেন না। কিন্ত এই সমস্যার জন্য একটিই সমাধান ! তা হচ্ছে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ থেকে প্রতিদিন যে পোর্টফলিও পাঠানো হয় সেটা চেক করা। পোর্টফলিও দেখার পরই আপনি শিউর হতে পারবেন আপনার শেয়ার কেনা বা বিক্রি করা হয়েছে কিনা। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ এর ক্লাইন্টরা যে কোন সমস্যায় পরলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে তার সমাধান করে নেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কোন শেয়ার কখন ম্যাচিইউর হবে সেটা জানবো কিভাবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(BSEC) থেকে শেয়ার বাজারের সকল কোম্পানিগুলোকে ম্যাচিইউরিটির ভিত্তিতে বিভিন্নত ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে।
এ-ক্যাটাগরি কোম্পাণীঃ  যে কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার (Annual General Meeting) আয়োজন করে এবং বছরে দশ শতাংশ বা তার বেশি হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করে থাকে। এই শেয়ার গুলো T+2 দিনে ম্যাচিইউর হয় অর্থাৎ আজকে কিনলে আগামী পরশু বিক্রি করতে পারবেন।

বি-ক্যাটাগরি কোম্পাণীঃ বি-শ্রেণির কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করে কিন্তু বছরে দশ শতাংশের কম হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করে। এই শেয়ার গুলো T+2 দিনে ম্যাচিইউর হয় অর্থাৎ আজকে কিনলে আগামী পরশু বিক্রি করতে পারবেন।


এন-ক্যাটাগরি কোম্পাণীঃ শেয়ার বাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলি এই শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্তএবং তাদের প্রথম লভ্যাংশ ঘোষণা অনুযায়ী অন্যান্য বিভাগে স্থানান্তরিত হবে। এই শেয়ার গুলো T+2 দিনে ম্যাচিইউর হয় অর্থাৎ আজকে কিনলে আগামী পরশু বিক্রি করতে পারবেন।


জেড-ক্যাটাগরি কোম্পাণীঃ যেসব কোম্পানী নিয়মিত বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজন বা লভ্যাংশ ঘোষণা করে না ঐসব কোম্পানিগুলি এই শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত হবে। এই শেয়ার গুলো T+3 দিনে ম্যাচিইউর হয় অর্থাৎ আজকে কিনলে আগামী 3 দিন পর বিক্রি করতে পারবেন।
1 Comment

কখন DS30 শেয়ারগুলোতে বিনিয়োগ করা উচিত?

12/11/2018

2 Comments

 
আমরা নতুন ও রক্ষণশীল বিনিয়োগকারীদের জন্য DS30 সাজেশন দিয়েছিলাম। তারপরও আমাদের সবার মাঝে একটি ভয় থাকে কখন শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা ভাল হবে। সাধারণত ভাল শেয়ার গুলো কম দামে কিনতে পারল মুনাফা বেশি হওয়ার সুযোগ অনেক বেড়ে যায়। নিচের টেবিলে DS30  শেয়ার গুলোর ১ বছরের সর্ব নিম্ন ও সর্বোচ্চ দাম দেয়া হয়েছে যাতে বিনিয়ীগকারীরা বুঝতে পারেন কখন বিনিয়োগ করা উচিত। সেক্ষেত্রে Current Market Price  এর ঘরে শেয়ারের বর্তমান মূল্য অথবা Closing Price দিয়ে খুব সহজেই তুলনা করতে পারবেন। আমরা এখানে ১১ নভেম্বর, ২০১৮ এর ক্লোজিং প্রাইস নিয়ে একটি তুলনা দেখিয়েছি। 
Picture
2 Comments

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে কি অন্যান্য খাত থেকে সুবিধা বেশি ?

4/11/2018

6 Comments

 

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত লিমিটেড কোম্পানির শেয়ারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে কি বিনিয়োগকারী প্রচলিত অন্যান্য খাতে বিনিয়োগের চাইতে বেশি সুবিধা পান ? শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকৃত পূঁজি কি অন্য খাত থেকে বেশি ঝুকিপূর্ণ? এরকম কিছু প্রশ্নের উত্তর পেতে আমরা এই তুলনামূলক বিশ্লেষণ চার্ট টি তৈরি করেছি, এতে দেখানো হয়েছে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের বিপরীতে একজন বিনিয়োগকারী কোন বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে পারেন। আপনার মূল্যবান প্রশ্নটি করুন ব্লগ কমেন্টে -  

Picture
6 Comments

কোন শেয়ার দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করবেন?

16/10/2018

10 Comments

 
Picture
নতুন বিনিয়োগকারীরা প্রায়ই প্রশ্ন করেন যে, কোন শেয়ার দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করবেন। অনেকেই বিনিয়োগের তেমন কোন ধারনা না থাকায় অথবা শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালভাবে না জেনেই বিনিয়োগ করে শুরুতেই লস করে বসেন আবার অনেকেই পূজি হারান। নতুন বিনিয়োগকারীদের শুরুতেই এরকম ক্ষতির মুখে পরা থেকে রক্ষা করতে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড সর্বদাই সচেষ্ট। তাই যারা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর নতুন বিনিয়োগকারী বা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আমাদের এই পরামর্শমূলক ব্লগ।

প্রাইমারি মার্কেটে (আইপিও তে) তেমন কোন ঝুকি না থাকলেও সেকেন্ডারি বাজারে ঝুকি থাকবেই তাই শুরুতে সেকেন্ডারি বাজারের কোম্পানি এবং বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে জেনে ও বুঝে বিনিয়োগ শুরু করা উচিৎ। নতুন বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে ডিএসই তাদের তালিকাবদ্ধ কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভাল ৩০ টি কোম্পানির একটি তালিকা প্রকাশ করে যা ডিএস ৩০ (DS30) নামে পরিচিত। সবার জন্য এই তালিকাটি ডিএসই ওয়েবসাইটে দেয়া থাকে । নতুন বিনিয়োগকারীরা ঝুকিপূর্ণ , অস্থিতিশীল, গুজবে পাওয়া বা হুজুগে শেয়ারে বিনিয়োগ না করে ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেএক্সের শেয়ার গুলো দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন যা একই সাথে লাভজনক ও কম ঝুকিপূর্ণ ।
 
কিভাবে খুঁজে পাবেন  ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেক্সটি ও সেরা ৩০ টি শেয়ারের তালিকা?
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইট এর এই লিঙ্কে পেয়ে যাবেন ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার তালিকা - www.dsebd.org/dse30_share.php
ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেক্সটি মূলত বাজারকে নেতৃত্ব দেয়া বিনিয়োগযোগ্য সেরা ৩০ টি কোম্পানির প্রতিদিনের বাজার পরিস্থিতি প্রকাশ করে।  ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার গুলোর বৈশিষ্ট্য হল –
 
  * এই শেয়ার গুলোর মার্কেট ক্যাপিটাল ৫০ কোটি টাকার উপরে ।
  * প্রতিদিন গড়ে ৫০ লক্ষ টাকার অধিক মূল্যের শেয়ার লেনদেন হয়।
  * এই শেয়ারগুলো সবসময়ই ক্রয়-বিক্রয় যোগ্য ।
  * ভাল আয়ের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সেরা ৩০ টি কোম্পানিকে ডিএস ৩০ (DS30) তালিকায় রাখা হয়।
  * শেয়ার গুলোর বাৎসরিক আয় অবশ্যই ইতিবাচক (পজেটিভ) হতে হবে।
  * প্রতিবছর শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ভাল ডিভিডেন্ড ঘোষনা করে।
  * ফান্ডামেন্টাল শেয়ার বিধায় ঝুকির পরিমান তুলনামূলকভাবে অনেক কম এবং শেয়ারের হঠাৎ উঠানামা কম           হয় ।
  * প্রতি ৬ মাস পরপর  ডিএস ৩০ (DS30)  তালিকাটি আপডেট করা হয়।
 
গুজবে কান দিবেন না, জেনে-বুঝে বিনিয়োগ করুন। বিনিয়োগ শুরু করুন ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার গুলো দিয়ে। আত্মবিশ্বাস অর্জন করুন, এরপর ভিন্ন কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিন।  

10 Comments
<<Previous
Forward>>

    Author

    The Midway Team

    Categories

    All
    ATB
    Bonds
    Dividend
    IPO
    Learn About Share Market
    Margin Loan
    Mobile App
    Portfolio Transfer
    Security
    বাংলা

    Archives

    January 2023
    November 2022
    August 2022
    July 2022
    June 2022
    March 2022
    February 2022
    January 2022
    September 2021
    July 2021
    June 2021
    April 2021
    September 2020
    August 2020
    June 2020
    May 2020
    March 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    July 2019
    May 2019
    March 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    April 2018
    March 2018
    November 2017
    September 2017
    August 2017
    July 2017

    RSS Feed

  • ​বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • Open BO Account
  • ​Link (লিংক) Account
  • IPO
  • DSE Mobile​​
  • Pricing / প্রাইস
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)​
  • Deposit (টাকা জমা)​
  • Branches
  • FAQ
  • ​Contact Us​
  • Our Services
  • ​About Us
  • Blog
  • Market News
Dhaka Stock Exchange Building (Room No: 508)
9/F, Motijheel C/A, Dhaka 1000
Hotline: 09609 100 142
​info@midwaybd.com
Copyright Midway Securities Ltd. © 2021
Dhaka Stock Exchange Ltd.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Open Joint BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • DSE Mobile
    • DSE Mobile
    • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Branches
  • Pricing
    • Pricing
    • প্রাইস
  • Deposit (টাকা জমা)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • bKash, Nagad, Rocket
    • Credit Card (Deposit)
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
  • Tax Certificate
  • FAQ
    • FAQ
    • বাংলা
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Form Download
    • Media
  • Foreign Investors
  • OTC Market
  • Mutual Funds Update
  • Contact Us
  • Latest Market News
  • Blog