Midway Securities Ltd. | Online Stock Broker: Buy and sell shares in the Dhaka Stock Exchange (DSE) using our world class platform, all available online.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • Our Branches
  • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Withdraw/Deposit
    • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • Form Download
  • Contact US
  • FAQ
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • Latest Market News
  • Mutual Funds Update
  • Blog

MIDWAY SECURITIES LTD.

DHAKA STOCK EXCHANGE LTD., TREC 142
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ সম্পর্কে এখানে জানুন।আমাদের রচনাগুলি আপনাকে নিরাপদে বিনিয়োগ করতে সহায়তা করবে।
​
​স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
Open BO Account
LINK ACCOUNT (লিংক)
+88 01874444816

শেয়ার বাজার টাকার প্রবাহ বাড়ার কারন কি?

2/12/2019

1 Comment

 
Picture
​নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে দেখা যাচ্ছে বাজারে হঠাত করে টাকার প্রভাহ বাড়ছে। যার কারন জানার জন্য বিনিয়োগকারীগন উঠে-পড়ে লেগেছেন। আমরা মিডওয়ে সিকিউরিটিজও এই কারন অনুসন্ধানের জন্য চেষ্টা করেছি। আমাদের কাছে এর কারন হিসাবে যা মনে হয়েছে তা আমরা এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি এটা সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাজে আসবে-
১. বাজার পর্যালচনা করে আমরা দেখেছি যে, গত ফেব্রুয়ারী মাস থেকে বাজার টানা পরেছে। এর জন্য বিভিন্ন কারন ছিল। যার মধ্যে ব্যাংকের এডি রেশিও একটি বড় ভুমিকা পালন করেছে। এর ফলে ব্যাংকের লিকুইড মানি এর সংকট দেখা দেয়। তাই ব্যাংকগুলো অনেক উচ্চ সুদ দিয়ে বাজার থেকে টাকা তোলার চেষ্টা করে। ফলে সাধারন ইনভেস্টোররা, যারা শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করে থাকেন তাদের অনেকে উচ্চ সুদে ব্যাংকে টাকা রাখার ফলে শেয়ার বাজারে টাকার প্রবাহের পরিমান অনেক কমে যায়। যা শেয়ার বাজার পতনের জন্য উল্লেখ্য যোগ্য ভুমিকা পালন করে।
যাই হোক আশার কথা হচ্ছে, বাংকগুলো তাদের লিকুইডিটি সংকট অনেকাংশ কাটিয়ে উঠেছে। যার জন্য তারা উচ্চ সুদ-হারে এখন টাকা সংগ্রহ করছে না। ফলে বিনিয়োগকারি যারা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে থাকে তারা শেয়ার বাজারে ফিরে আসবে বা আসছে বলে আশা করা যায়।
২. যেহেতু ব্যাংক, ফাইন্যান্স, ইনস্যুরেন্স এবং অন্যান্য মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর সামনে ডিসেম্বর ক্লোজিং, তাই এই শেয়ার গুলোর মুভমেন্ট(বিশেষ ভাবে বাংকগুলোর) দেখা যাচ্ছে। সাধারনত দেখা যায় ব্যাংক ফাইন্যান্সগুলোর মুভমেন্টের উপর বাজার অনেকটাই নির্ভরশীল। আর এখন ব্যাংক, ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোর দাম প্রায় বছরের সর্বনিম্ন দামের দিকে রয়েছে এবং কিছু দিন আগে বিএসইসি ব্যাংক গুলোকে ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়ার জন্য উদ্ভুদ্য করেছিলেন। ফলে এই সময়ে ফান্ড ম্যানেজাররা ব্যাংকের শেয়ারের দিকে বেশি খেয়াল রাখে। কারন ব্যাংকের শেয়ার অনেক কম দামে পাওয়া যায় এবং যে সব ব্যাংকগুলো নিয়মিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয় সে সব ব্যাংকগুলোর ডিভিডেন্ড ইল্ড অনেক বেশি হয়। যা পোর্টফলিও ম্যানেজাররা তাদের ম্যানেজম্যান্টকে তাদের পোর্টফলিওর টার্নওভার হিসাবে দেখাতে পারে। তাই ব্যাংক, ফাইন্যান্সগুলোতে মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। 
৩. বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন সার্কুলারের ফলে ব্যাংকগুলোর এডি রেশিও কমে যায়। এর জন্য ব্যাংক গুলোর হাতে অনেক বেশি অতিরিক্ত টাকা জমা পড়ে যায়। এই টাকা ব্যাংকগুলো তাদের মার্চেন্ট ব্যাংক দ্বারা বিনিয়োগ শুরু করবে বা করছে।
৪. এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ব্যাংক গুলোকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্য বিভিন্ন সুবিধা দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে গচ্ছিত ব্যাংকগুলোর রিজার্ভ থেকে লোনের সুবিধাও উল্লেখ্য যোগ্য।
এসব কারন বাজারে টাকার প্রবাহ বাড়ার অন্যতম কারন বলে আমরা মনে করছি। এই সময়ে ব্যাংক, ফাইন্যান্সগুলো কম দামে কিনে রাখতে পারলে ডিভিডেন্ড মৌসুমে আশা করা যায় ভাল লাভ পাওয়া যাবে। 
1 Comment

রেকর্ড ডেট কি? কখন ক্যাশ ডিভিডেন্ড পাবো বা বোনাস শেয়ার বিক্রি করতে পারবো?

17/11/2019

0 Comments

 
Picture
Dividend Declaration Date হচ্ছে সেই তারিখ যে দিন কোম্পানি তার শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষনা দিয়ে থাকে। সাধারনত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ডিভিডেন্ড ডিকলারেশনের পরের কার্যদিবসের জন্য শেয়ারের দামের জন্য কোন লিমিট থাকে না।

Spot Date হচ্ছে রেকর্ড তারিখের আগে ক্যাটাগরি ভেদে কয়েকদিন স্পট বা নগদ মার্কেটে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ার কেনা-বেচা হয়ে থাকে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে এ, বি ও এন ক্যাটাগরির শেয়ার রেকর্ড তারিখের ঠিক আগের দুই কার্যদিবস স্পট মার্কেটে কেনাবেচা হয়। অন্যদিকে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন হয় নয় কার্যদিবস।

Record Date (রেকর্ড ডেট) হচ্ছে কোম্পানি নির্ধারিত একটি তারিখ, যে তারিখ পর্যন্ত শেয়ারহোল্ডারের নাম কোম্পানির রেজিস্টারে অন্তর্ভূক্ত থাকলে তিনি বার্ষিক সাধারণ সভা অথবা বিশেষ সাধারণ সভায় যোগদান এবং লভ্যাংশ প্রাপ্তি, রাইট শেয়ার প্রস্তাবে আবেদনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন।
রেকর্ড ডেটের পর কোনো শেয়ারহোল্ডার তার শেয়ার বিক্রি করে দিলেও তিনি ঘোষিত লভ্যাংশ প্রাপ্তি বা সভায় যোগদানের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন। অন্যদিকে রেকর্ড ডেটের পর কোনো বিনিয়োগকারী সংশ্লিষ্ট শেয়ার কিনলে তিনি লভ্যাংশ পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হন না। এ কারণে সাধারণত রেকর্ড ডেটের পর সংশ্লিষ্ট শেয়ারের মূল্য কিছুটা কমে যায়। একে মূল্য সমন্বয় (ex-dividend price adjustment) বলা হয়।
কোনো কোম্পানি বোনাস বা স্টক ডিভিডেন্ড দিলে রেকর্ড তারিখের পর তার সমন্বয় পরবর্তী মূল্যকে দিনের ভিত্তি মূল্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ধরা যাক, রেকর্ড তারিখের আগে xyz ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং মূল্য ছিল ১৭ টাকা। ব্যাংকটি ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখের পর প্রথম কার্যদিবসে এ শেয়ারের এডজাস্টেড দাম ধরা হবে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা। দিনশেষে যদি শেয়ারটি ক্লোজিং মূল্য ১৪ টাকা ৮০ পয়সার বেশি হয়, তাহলে এর দাম বেড়েছে বলে গণ্য হবে। অন্যদিকে শেয়ারের ক্লোজিং মূল্য ১৪ টাকা ৮০ পয়সার কম হলে এর মূল্য কমেছে বলে গণ্য হবে। শেয়ারটির মূল্য পরিবর্তনের হার নির্নয় করা হবে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা দরের ভিত্তিতে।

Payment Date হচ্ছে যারা রেকর্ড ডেট পর্যন্ত শেয়ার ধরে রেখে ছিল তারা বাৎসরিক সাধারন সভা বা Annual General Meeting (AGM) হওয়ার পরবর্তী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের বিও কোডের বোনাস শেয়ার ম্যাচিউর হবে ( রেকর্ড ডেটের পর যা লক হয়ে ছিল) এবং ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিলে সেটা তাদের ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হয় বা স্থায়ী ঠিকানায় ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট লেটার পাঠানো হয়।
0 Comments

To make money investing in stock MArket, stay invested

28/7/2019

0 Comments

 
The key to making money in stocks is remaining in the stock market; your length of “time in the market” is the best predictor of your total performance. Unfortunately, investors often move in and out of the stock market at the worst possible times, missing out on that annual return.
(First things first: You need a brokerage account to invest — and thus make money — in the stock market. If you don’t have one, here’s how to open one. It takes only 10 minutes to set up.)

More time equals more opportunity for your investments to go up. The best companies tend to increase their profits over time, and investors reward these greater earnings with a higher stock price. That higher price translates into a return for investors who own the stock.
More time in the market also allows you to collect dividends, if the company pays them. If you’re trading in and out of the market on a daily, weekly or monthly basis, you can kiss those dividends goodbye because you likely won’t own the stock at the critical points on the calendar to capture the payouts.

Picture

Read More
0 Comments

কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে?  পর্ব-০৩

27/6/2019

0 Comments

 
Picture
যখন আপনি সাইকোলজিক্যাল ধাপ পার করবেন তখন আপনি আসবেন কোম্পানি বাছাই পর্বে। ৩৫০ টি কোম্পানি থেকে আপনাকে প্রথমেই ১০-১৫ টি কোম্পানি বাছাই করে নিতে হবে যেখানে আপনি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। এর জন্য আপনাকে কিছু জিনিস বিবেচনায় নিতে হবে যা আপনি ডিএসই ওয়েব সাইট এবং দৈনিক পত্রিকা থেকেই পাবেন আর তা হলো-
 

  • দেশের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে ও সরকারের প্রায়োরিটি দেয়া সেক্টর গুল বিবেচনা করুন। ঐ সেক্টরের ভাল ভাল কোম্পানি গুল টার্গেট করুন।
 
       উদাহরন হিসাবে আমরা ফার্মাসিটিক্যালস, সিমেন্ট এবং ইস্পাত ইন্ডাস্ট্রিসকে দেখতে পারি। ঔষধ তৈরিতে প্রয়োজনীয় কাঁচা মাল        আমদানিতে সরকার বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকেন। ঔষধ হচ্ছে নিত্ত প্রয়োজনীয় জিনিস তাই এই সেক্টরে সব সময় ব্যবসা ভাল থাকবে, শেয়ার ইনভেস্টোরগন যদি এই সেক্টরের দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ করতে চায় তাহলে সব থেকে বেশি লাভবান হবে। ফার্মাসিটিক্যালস সেক্টরের উল্লেখ যোগ্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এস্কয়ার, এসিআই, বেক্সিমকো, একমি, ইবনে সিনহা, গ্ল্যাস্কো, রেকিট ইত্যাদি। তবে কেউ যদি ২-৩ বছর ইনভেস্টমেন্ট প্লান থাকে তাহলেও এই সেক্টরের তুলনা হয়না। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ এবং ২০৪০ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রুপান্তের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যার জন্য এদেশের অবকাঠামোগত ভাবে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটছে এবং ভবিষ্যতে আরো ঘটবে। এর ফলশ্রুতিতে রাস্তা-ঘাট, সেতু, ভবন মেগা প্রজেক্ট পরিকল্পনা হচ্ছে যার জন্য প্রচুর এলুমিনিয়াম, রড এবং সিমেন্ট প্রয়োজন। তাই সামনের দিনগুলোতে ইস্পাত, এলুমিনিয়াম, সিমেন্ট সেক্টরের আয়ের উন্নতি হবে। শেয়ার হোল্ডাররাও মুনাফা পাবে।

  • পরিচালকদের হাতে কত শতাংশ শেয়ার আছে তা লক্ষ্য করুন। স্বাভাবিক ভাবেই ভাল কোম্পানির শেয়ার পরিচালকগণ হাত ছাড়া করেন না। ৫১% বা তার চাইতে বেশী স্পন্সর হোল্ডিং থাকা কোম্পানিতে বিনিয়োগ তুলনামূলক ভাবে অধিক নিরাপদ। এছাড়া সবার আগে পরিচালকগন কোম্পানির বিভিন্নত গোপন সংবাদ আগেই পেয়ে থাকেন। তাই যখন পরিচালকদের মধ্যে কেউ শেয়ার বিক্রি করার ঘোষনা দিলে সেই শেয়ার নিয়ে সাবধান হয়ে যেতে হবে।
  • Authorized capital আর Paid-up capital এর অনুপাত দেখুন। যদি দুটি খুব কাছাকাছি হয় তবে ঐ কম্পানি কখনই ডিভিডেন্ড হিসেবে বোনাস শেয়ার দিবে না। এ ধরনের শেয়ার থেকে আপনি শুধু ক্যাশ ডিভিডেন্ড পাবেন। এই শেয়ারগুলোতে দীর্ঘ সময়ের জন্য নিশ্চিন্তে বিনিয়োগ করা যায়। আবার এই শেয়ারগুলো কম দামে কিনে রাখতে পারলে ডিভিডেন্ডের আগে আগে প্রায় ১০% বা তার বেশি লাভ পাওয়া যায়।
 
  • গত ৩-৪ বছরের ট্রেক রেকর্ড দেখুন। কী পরিমান স্টক/ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয় তা দেখুন। নিয়মিত ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানিগুল তুলনামূলক ভাবে নিরাপদ। ৫% এর অধিক ডিভিডেন্ড ইল্ড আছে এমন ষ্টক কেনার চেষ্টা করুন। তবে এই ধরনের ডিভিডেন্ড ইল্ড পেতে হলে বছরের সর্বনিম্ন দামের দিকে কিনতে হবে।
 
  • গত ২-৩ বছরের গড় মূল্য ও সর্ব নিম্ন দেখুন। চেষ্টা করুন এই দুই মূল্যের মাঝামাঝি দামে শেয়াটি কিনতে।
 
  • ডিএসই’র সাইটে প্রকাশিত গত ৫-৬ মাসের কোম্পানি সংশ্লিষ্ট খবরগুল দেখুন। স্পন্সর, ডিরেক্টরদের শেয়ার বিক্রি করার কোন ঘোষনা আছে কিনা বের করুন। ডিরেক্টরদের বিক্রির পরিমান বেড়ে গেলে ধরে নিতে পারেন সামনে কোম্পানি সম্পর্কে খারাপ কিছু আসতে যাচ্ছে। কারন সবার আগে কোম্পানির নিজস্ব কর্মকর্তারাই খবর আগে পায় এবং সুযোগ নিতে চাইবে। একই ভাবে যদি ক্রয় বাড়তে থাকে তাহলে ভাল খবর আসার সম্ভাবনা থাকে।
 
  • ডিএসই প্রতি ৪ মাস পর পর কম্পানির আর্নিং রিপোর্ট দেয়। একটু বুঝেশুনে হিসেব করলেই কোম্পানি বছর শেষে কি পরিমান লাভ করবে সে সম্পর্কে আগাম ধারনা লাভ করা সম্ভব।

#FundamentalAnalysis #InvestingStrategies #LearnToInvestWisely 
0 Comments

ডিভিডেন্ড ঈল্ড(DIVIDEND YIELD) এবং বিনিয়োগের জন্য এর গুরুত্ব

16/5/2019

1 Comment

 
Dividend yield
Dividend Policy (ডিভিডেন্ড পলিসি)
একটি কোম্পানি তার মুনাফার পুরোটাই শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করে না। লভ্যাংশের একটি অংশ সংরক্ষিত তহবিল, ইকুয়ালাইজিং ফান্ডসহ বিভিন্ন খাতে জমা রাখে। কোম্পানি তার মুনাফার কত ভাগ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করবে তা লভ্যাংশ সংক্রান্ত নীতিমালার ভিত্তিতে নির্ধারণ করে।
বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি নিজ কর্তৃত্বে যে কোন পরিমাণ লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষমতা রাখলেও কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যাতিক্রম রয়েছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলো তাদের মুনাফার সর্বোচ্চ কত অংশ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে পারবে তা বিএসইসি সময়ে সময়ে নির্ধারণ করে দেয়। বর্তমানে একটি মিউচুয়াল ফান্ড তার আয়ের সর্বোচ্চ ৬৫ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে হিসেবে বিতরণ করতে পারে। অন্যদিকে বীমা আইন অনুসারে জীবনবীমা কোম্পানিগুলো তাদের মুনাফার সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে পারে।
​
Dividend yield (ডিভিডেন্ট ঈল্ড)
কোম্পানির যে পরিমাণ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে (ফেস ভ্যালুর উপর ডিভিডেন্ড দেয়) তা বর্তমান বাজার মূল্যের কত অংশ তাকেই ডিভিডেন্ট ঈল্ড বলা হয়। ধরা যাক-এবিসি কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত(ফেইস ভ্যালু) মূল্য ১০ টাকা। কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। একজন বিনিয়োগকারী যে দামেই শেয়ার কেনে-না কেন তিনি প্রতি শেয়ারের জন্য ৩ টাকা লভ্যাংশ পাবেন। কোন বিনিয়োগকারী যদি ১০০ টাকায় এই শেয়ার কিনে থাকেন তাহলে বিনিয়োগের বিপরীতে তার প্রকৃত লভ্যাংশ প্রাপ্তি (ডিভিডেন্ড ঈল্ড) হবে ৩ শতাংশ। ঘোষিত লভ্যাংশকে ১০০ দিয়ে গুণ করে বাজার মূল্য দিয়ে ভাগ করলে ডিভিডেন্ড ঈল্ড পাওয়া যায়।

সূত্র : ডিভিডেন্ড ঈল্ড = ঘোষিত লভ্যাংশ *১০০/ শেয়ারের বাজার মূল্য     
 
ডিভিডেন্ড ঈল্ড এর পতনঃ
শেয়ার বিনিয়োগ থেকে বর্তমান বাজার মূল্যে, আনুমানিক যে পরিমান ক্যাশ রিটার্ন পাওয়া যাবে তাকেই ডিভিডেন্ড ঈল্ড বলে। ধরা যাক ডিভিডেন্ডের পরিমানে কোন পরিবর্তন না করলে, ডিভিডেন্ড ঈল্ড তখনই বাড়বে যখন শেয়ারের দাম কমবে এবং তখনই কমবে যখন শেয়ারের দাম বাড়বে। যেহেতু ডিভিডেন্ড ঈল্ড এর পরিবর্তন শেয়ারের দামের উপর নির্ভর করে, তাই কম দামের শেয়ারের জন্য ডিভিডেন্ড ঈল্ড অস্বাভাবিক ভাবে বেশি হয়ে থাকে।
 
ধরুন কোম্পানি-এ এর স্টক 20 টাকায় ট্রেড হচ্ছে এবং শেয়ারহোল্ডারদের কাছে 1 টাকায় প্রতি শেয়ারের বার্ষিক লভ্যাংশ প্রদান করে। এছাড়াও, ধরুন যে কোম্পানি-বি এর স্টক 40 টাকায় ট্রেড করছে এবং শেয়ার প্রতি 1 টাকায় বার্ষিক লভ্যাংশ প্রদান করে। এর অর্থ হল কোম্পানি-এ এর লভ্যাংশ ফলন (Dividend Yield) 5% (1 / ২0 = 0.05), এবং কোম্পানির-বি এর লভ্যাংশ ফলন (Dividend Yield) শুধুমাত্র 2.5% (1/40 = 0.025)। অন্য সকল কারণকে সমান ধরে, একজন বিনিয়োগকারী তার আয়কে বৃদ্ধি করার জন্য তার পোর্টফোলিওতে কোম্পানি-এ রাখতে চাইবে, কারণ এটির লভ্যাংশ ফলন (Dividend Yield) দ্বিগুণ কোম্পানির-বি এর থেকে।
 
ডিভিডেন্ড ঈল্ডের গুরুত্বঃ
বাংলাদেশের পুজিবারের প্রেক্ষাপটে ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানির গুরুত্ব অনেক বেশি। কারন এখানে ভাল কোম্পানি তাদের শেয়ার বৃদ্ধি করতে ইচ্ছুক না, তাই তারা সব সময় ক্যাশ দিয়ে থাকে। আবার এই সব কোম্পানির শেয়ারের দামের মধ্যে পরিবর্তন খুব বেশি থাকে না। যারা দীর্ঘ সময়ের জন্য ঝুকি মুক্ত বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানিগুলোর দিকে বেশি খেয়াল রাখে। এদের মধ্যে যে সব কোম্পানির Dividend Yield বেশি এবং প্রায় সব সময় ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়, সেসব কোম্পানির শেয়ারের দাম কমের দিকে আসলেই তারা তাদের পোর্টফলিওতে এই শেয়ার কিনে থাকেন। কারন কম দামে কিনতে পারলে ঈল্ড বেশি পাওয়া যাবে।
 
অন্যদিকে দেখা যায় বাংলাদেশের পুজিবারের অপেক্ষাকৃত খারাপ পার্ফম করা কোম্পানিগুলো স্টক ডিভিডেন্ড দিয়ে থাকে, লাভের সম্পুর্ন অংশ কোম্পানিতে রেখে দেয় পুঃণরায় বিনিয়োগ করার জন্য। যেখানে কোম্পানির শেয়ার ভ্যালু বৃদ্ধি হওয়ার কথা, সেখানে আমাদের মার্কেটে ভ্যালু আরো কমে যায়। কারন এসব কোম্পানি এই টাকাকে ভাল ভাবে ব্যবহার করতে পারে না। 
 
আমাদের দেশেও কিছু ব্যতিক্রম শেয়ার রয়েছে, যারা খুব ভাল পার্ফম করে। তারা ভাল লাভ করে, কিন্তু কোম্পানির গ্রোথের জন্য শেয়ার হোল্ডারদের লাভের কিছু অংশ ক্যাশ হিসাবে দেয় এবং বেশির ভাগ অংশ পুঃণরায় ইনভেস্ট করে। এসব কোম্পানির গ্রোথ রেটও ভাল এবং এসব কোম্পানির উপর ইনভেস্টোরদের আগ্রহ বেশি থাকে।

#Dividends #DividendYields #LearnToInvestWisely
1 Comment

"তুমি তখন ভীত হও যখন অন্যরা হয় লোভী এবং  লোভী হও যখন অন্যরা হয় ভীত "

2/5/2019

0 Comments

 
Picture
একজন সচেতন বিনিয়োগকারী হিসাবে ওয়ারেন বাফেট একদা বলেছিলেন "তুমি তখন ভীত হও যখন অন্যরা লোভী হয় এবং তুমি তখনই লোভী হও যখন অন্যরা ভীত হয়" এই উক্তিটি একরকম শেয়ারবাজারে প্রচলিত সাধারণ ধারণাবিরোধী এবং সরাসরি সম্পদের মূল্যের সাথে বিতরকিত সম্পর্ক । যখন অন্যরা লোভী হয় তখন শেয়ারের দাম বাড়তে থাকে সেই সময়ে বিনিয়োগকারীকে সাবধান থাকতে হয় যেন শেয়ার কিনতে বেশি খরচ না হয়, যার ফলাফল হতে পারে ক্ষতি বা লস। আবার যখন শেয়ারের দাম পরে যায় তখন অন্যরা শেয়ার কিনতে ভয় পায় তখনই মোক্ষম সময় শেয়ার ক্রয় করার।
 
মনে রাখতে হবে, দাম হল যা আপনি পরিশোধ করেন এবং মূল্য হল যা আপনি পেয়ে থাকেন। সুতরাং আপনি অসময়ে বেশি মূল্য পরিশোধ করলে এর মানে হল আপনার সম্ভাব্য লাভের পরিমান কমে গেলো । বিস্তারিত বলতে গেলে একটা শেয়ারের দাম নির্ধারিত হয় শেয়ারটি তার জীবনকালে কি পরিমান আয় করে তার উপর। অর্থাৎ ভবিষ্যতের সকল নগদ প্রবাহকে বর্তমান মুল্য ডিস্কাউন্ট করে এই দাম নির্ধারিত হয় । যদি শেয়ার কিনতে বেশি টাকা খরচ করেন তাহলে মনে রাখতে হবে যে এই বেশি দামের শেয়ার একসময় তার অন্তর্নীহিত আসল মূল্যে ফিরে আসবে। আপনার যদি তখন শেয়ার কিনে থাকেন তাহলে ক্ষতি হতে পারে। আর তখনই লোভী হউন যখন অন্যরা শেয়ার কিনতে ভয় পাবে, কেননা শেয়ার মুল্য তার আসল মূল্য থেকে অনেক কমে যায়, আর তখনই শেয়ার কিনে আপনি আপনার লাভকে অনেক বৃদ্ধি করতে পারবেন এবং যেখানে শেয়ারটির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সঠিক ধারণা করা যাবে, এর ফলে ছোট ছোট ঘটনা যা শেয়ারের দাম কমিয়ে দিতে পারে তা  আপনাকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
0 Comments

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে?  (পর্ব-০২)

6/3/2019

0 Comments

 
Picture
​যখন আপনি সাইকোলজিক্যাল ধাপ পার করবেন (পড়ুন শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে?  পর্ব-০১) তখন আপনি আসবেন কোম্পানি বাছাই পর্বে। ৩৫০ টি কোম্পানি থেকে আপনাকে প্রথমেই ১০-১৫ টি কোম্পানি বাছাই করে নিতে হবে যেখানে আপনি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। এর জন্য আপনাকে কিছু বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে যা আপনি ডিএসই ওয়েব সাইট থেকেই পাবেন। যথা -
 
·         NAV দেখুন। NAV এর সাথে বাজার মূল্যের একটা সামঞ্জস্যতা থাকা উচিত। সাধারনত NAV ও শেয়ারের মূল্য অনুপান ১ হলে তা বিনিয়োগের জন্য আদর্শ বলে বিবেচিত হয়। তবে আমাদের বাজারে এই অনুপাত ১.৫ থেকে ৩ পর্যন্ত গ্রহনযোগ্য। মানে ৩০ টাকা NAV হলে ঐ শেয়াররের জন্য ৪৫ থেকে ৯০ টাকা পর্যন্ত ক্রয় মূল্য নিরাপদ।
উদাহরনঃ
      MARKET PRICE / NAV = 35/23.60 = 1.48  (1.5 থেকে 3 গ্রহন যোগ্য)
 
·         কোম্পানির EPS ও NAV এর অনুপাত নির্ণয় করুন। এই অনুপাত ১০ বা তার চাইতে যত বেশি হবে শেয়ারটি তত ভাল বলে বিবেচিত হবে। এই অনুপাত ৭ বা তার কম হলে ঐ ষ্টক না কিনাই শ্রেয়।
উদাহরনঃ
      EPS / NAV = 2.22/23.60*100= 9.41 (10 এর কাছাকাছি, তাই এই শেয়ারে       ইনভেস্ট করা যায়)
 
 
·         গত ৩/৪ বছরে কোম্পানির নীট লাভের (নীট প্রফিট) পরিমাণ লক্ষ করুন। ধারাবাহিক ভাবে নীট প্রফিট বৃদ্ধি পাওয়া ভাল কোম্পানির লক্ষণ। এই বৃদ্ধির হার ৮-১০% বা তার চেয়ে বেশি হলে ভাল।
উদাহরনঃ
      (CURENT YEAR EPS – LAST YEAR EPS) / LAST YEAR EPS
      (2.60 – 2.40) / 2.40 * 100 = 8.33%
 
·         মোট শেয়েরের সংখ্যা দেখুন। আর দেখুন তার কতটুকু পাবলিকের হাতে আছে। নিয়মিত গ্রহনযোগ্য মাত্রায় লেনদেন হয় এমন শেয়ারই কেনা উচিত এর জন্য DS30 দেখতে পারেন। ছোট paid-up capital এর শেয়ার তুলনামূলক ভাবে অতিমূল্যায়িত থাকে এবং এদের দাম অনেকে বেশি উঠানামা করে। তাই এক জন নতুন অনভিজ্ঞ বিনিয়োগকারী হিসেবে আপনি মধ্যম থেকে বড় মাপের paid-up capital আছে এমন শেয়ারে বিনিয়োগ করুন। কারন মাঝারী থেকে বড় মূলধনের (৫০-১০০ কোটি বা তার উপরের ) স্টকগুলোর বাজার দর অনেক বেশি স্টেবল থাকে।
 
   বিনিয়োগকারীদের জন্য মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর শুভকামনা ।
 
0 Comments

২০১৯ সালের শেয়ার বাজার কেমন হবে?

14/1/2019

4 Comments

 
Picture
২০১৯ সালের শেয়ার বাজার নিয়ে অর্থনীতিবিদরা খুবই আশাবাদী। দেখা যাচ্ছে এই বছর অনেকগুলো ভালো খবর এসেছে এবং আসবে। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরো বেশি চাঙ্গা করে তুলবে। ইতি মধ্যে যে সকল বিষয়গুলো শেয়ার বাজারকে স্পষ্ট ভাবে প্রভাবিত করেছে তা হলো-
  • নতুন বিনিয়োগ প্রবেশঃ শেয়ার বাজারকে বিনিয়োগ বান্ধব করার জন্য বিএসইসি, ডিএসই এবং সরকার নানা মুখী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে আইসিবি এর ৩,০০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন। যার বেশির ভাগই বিনিয়োগ হবে শেয়ার বাজারে। এছাড়া লংকাবাংলার ৩০০ কোটি টাকা এবং ডিবিএইচ এর ৩০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এসব কোম্পানি তাদের এই টাকার বড় অংশ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করবে। এসব কিছুর জন্য বাজারে টাকার প্রবাহ দেখা যাচ্ছে।
 
  • ডলার মুল্যে স্থিতিশীলতাঃ গত বছর বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলারের ঘাটতি থাকাতে ডলারের দাম অনেক বেশি উঠা-নামা করেছে। যার প্রভাব এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট নির্ভর কোম্পানিগুলোর উপর অনেক বেশি পরেছিল। উৎপাদনশীল কোম্পানি গুলোর কাঁচা-মাল আমদানী এবং তৈরি পোশাক বা অন্যান্য রপ্তানি যোগ্য পন্যর খরচ অনেক বেশি বেরে যায়। যার কারনে এসব কোম্পানির আয় আগের বছরের সাথে তুলনামূলক ভাবে কমে যায়। কিন্তু এবছর অনেকগুলো ঘটনা যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২ টি ঘটনা এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে। যেগুলো হলো-     
    • গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশ বাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী বিদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স এসেছে।     
    • আকিজ গ্রুপের সাথে জাপান টোবাকোর ১ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর।
 
  • ক্রমবর্ধমান জিডিপিঃ গত কয়েক বছর যাবত আমাদের বাংলাদেশের জিডিপিতে যে পরিমাণ উন্নতি হচ্ছে  এবং এই ধারা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নতি সাধন হবে। এর জন্য বাংলাদেশের রাস্তা-ঘাট, আবাসন, কলকারখানা ইত্যাদিতে পরিবর্তন আসবে যার জন্য প্রচুর লৌহ-জাত, সিমেন্ট এবং জনবলের চাহিদা বারবে। যার ফলে এসব খাতের কোম্পানিগুলো অনেক বেশি ভাল করবে বলে আশা রাখা যায়। যা শেয়ার বাজারের জন্য খুবই ভাল খবর।

Read More
4 Comments

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে ? (পর্ব-০১)

23/12/2018

2 Comments

 
Picture
​শেয়ার বাজারে সফল হতে হলে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম এবং সময় দিতে হবে। কারণ ডিএসই তে লিস্টেড প্রায় ৩৫০ টি কোম্পানি থেকে লাভজনক কোম্পানি বের করা নতুন  এবং অভিজ্ঞদের জন্যও বেশ কঠিন। ফল খাবেন অথচ গাছে উঠবেন না এটাতো সম্ভব নয়। সাধারণত একজন ভালো এবং দক্ষ ইনভেস্টোর তিন(৩) ধরণের এনালাইসিস করে থাকে।
                         ১. ফান্ডামেন্টাল
                         ২. টেকনিকাল
                         ৩. সাইকোলজিক্যাল
 
আপনি যখন এই তিনটি এনালাইসিস কিছুটা হলেও জানবেন তখন আর আপনাকে বিভিন্ন মামা-চাচাদের পেছনে দৌড়াতে হবে না। আপনি নিজে নিজেই ইনভেস্টমেন্ট সিদ্ধান্তগুলো নিতে পারবেন। আমাদের ব্লগে ধারাবাহিক ভাবে এই তিন ধরনের এনালাইসিস তুলে ধরা হবে।
 
                                                             সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস

সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস সবচেয়ে গুরুত্ব পুর্ন, বলা যায় সফল হওয়ার প্রথম শর্ত। সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস আপনার রিস্ক টলারেন্স/প্রফিট টেকিং, উপস্থিত বুদ্ধি, গোল সেট ইত্যাদিক বিষয়গুলোকে বুঝায়। যে কোন শেয়ারে ইনভেস্ট করার আগে আপনাকে অবশ্য একটি টার্গেট সেল প্রাইস ঠিক করে নিতে হবে। টার্গেট প্রাইসের আগে আপনি কোন ভাবেই শেয়ার হাত ছাড়া করবেন না এমন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হবে। পরবর্তী ধাপ হচ্ছে আপনি আপনার টার্গেট প্রাইস না পাওয়া পর্যন্ত কত সময় অপেক্ষা করতে পারবেন এবং কতটুকু লস সহ্য করতে পারবেন।সাইকোলজিক্যাল আনালাইসিস মুলত চারটি বিষয়ের উপর বেশি গুরুত দেয়, কারণ এই চারটি বিষয়ের উপরি ইনভেস্টোররা অনেক বেশি ভুল করে থাকে। সফল ইনভেস্টোর হতে চাইলে এই ভুলগুলো অবশ্যই যতটুকু সম্ভব নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।

  • আবেগ
  • লোভ
  • জেদ
  • ভয়
 
১)আবেগঃ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারী সবাই আমরা অনেক বেশি আবেগ প্রবন। বিশেষ করে একটু পুরনো শেয়ার ব্যবসায়ীরা। আমরা যখন কোন শেয়ার থেকে একবার বা দুইবার লাভ করি আমরা সেই কোম্পানির শেয়ারের প্রতি অনেক বেশি আবেগ প্রবন হয়ে থাকি। সেই কোম্পানি যতই খারাপ করুন আমরা বাড়ে বাড়ে সেই শেয়ার কেনার জন্য উঠে পরে লাগি। যার কারণে আমরা যা লাভ করেছিলাম তার থেকে বেশি লস করে ফেলি।
 
পরামর্শঃ যে কোম্পানি আপনাকে লাভ দিয়েছিল সেই কোম্পানি যে আবার লাভ দিবে এমন কোন গেরান্টি নেই। শেয়ার বাজারে লাভবান হতে হলে অবশ্যই আপনাকে কোম্পানির পারফর্মেন্সের উপর খেয়াল রাখতে হবে। এর জন্য আপনাকে রেগুলার আপনার টার্গেট কোম্পানিকে মনিটর করতে হবে।তাহলেই আপনি কখনোই লস করবেন না।

Read More
2 Comments

মার্জিন লোন নিয়ে বিনিয়োগ কতটুকু ঝুঁকিপুর্ন?

9/12/2018

3 Comments

 
Picture

মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড সব সময় চায় তাদের ক্লাইন্টদের বিনিয়োগের সর্বচ্চো নিরাপত্তা দিতে। তাই বিভিন্ন সময় মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড ক্লাইন্টদের জন্য  পরামর্শমুলক ব্লগ দিয়ে থাকে, যা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ক্লাইন্টদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে লিখা হয়। মার্জিন লোন নিয়ে শেয়ার ব্যবসা করলে কতটুকু ক্ষতি এবং কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে সেটা এই ব্লগটি পড়লেই বুঝতে পারবেন। 

১। মার্জিন লোন নিয়ে কেনা শেয়ার যদি কোন কারনে দাম কমে যায়, তাহলে ক্ষতি অনেক বেশি হয়। যা বিনিয়োগকারীর ইক্যুইটি অনেক বেশী কমিয়ে দেয়, যার উদাহরন টেবিলের মাধ্যমে বুঝানো হয়েছে।

২। মার্জিন লোনের জন্য বিনিয়োগকারীকে বাৎসরিক প্রায় ১৩.৫% সুদ দিতে হয়। অর্থাৎ মার্জিন লোনের জন্য বিনিয়োগকারীকে এর থেকে বেশি লাভ করতে হবে, যা প্রায় দুঃসাধ্য।

৩। মার্জিন লোনের জন্য বিনিয়োগকারীর ইক্যুইটি মাইনাসও হয়ে জেতে পারে। সেক্ষেত্রে বিনিয়গকারীকে অন্য সোর্স থেকে টাকা নিয়ে এসে লোন পরিশোধ করতে হবে।

বিনিয়োগকারী যদি খুবই দক্ষ শেয়ার ব্যবসায়ী না হন তাহলে মার্জিন লোনে শেয়ার ব্যবসা না করাই ভাল। 

3 Comments

মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডে আপনার বিনিয়োগ কতটুকু নিরাপদ?

22/11/2018

0 Comments

 
Picture
মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড 1988 সাল থেকে বাংলাদেশের ক্যাপিটাল মার্কেটের অংশ। শেয়ার বাজারের বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড সবসময় সাড়াজাগানো প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ বাংলাদেশ সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সকল নিয়ম কানুন মেনে সুনামের সাথেই পুজিবাজারে ব্যবসা করে আসছে। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নির্ভরযোগ্য ক্যাপিটাল মার্কেটের বিকাশ নিশ্চিত করার জন্য এবং মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ এর ক্লায়েন্টদের সবচেয়ে আধুনিক এবং উন্নত পরিষেবা প্রদানের জন্য। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ ক্লায়েন্টদের বিনিয়োগের শতভাগ নিরাপত্তা প্রদান করে।
 
·  মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ এ ব্যাংকে একাউন্ট খোলার মতই একাউন্ট খুলতে হয়। যেখানে ক্লায়েন্টদের                  তথ্য পুঙ্খানুপংখু ভাবে গোপনীয় এবং নিরাপদ রাখা হয়।
·  টাকা জমা দেয়ার সাথে সাথে ক্লায়েন্টদের মানি রিসিপ্ট প্রদান অথবা ইমেইল করে টাকা জমা হওয়া নিশ্চিত            করা হয়।
·  প্রতিদিন ক্লায়েন্টদের আপডেটেড পোর্টফলিও পাঠানো হয় যাতে যে কোন পরিবর্তন (ক্রয় বিক্রয় বা                       অন্যান্য) ক্লাইন্ট জানতে পারে।
·  টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে ক্লাইন্টের অনুমতি ছাড়া কোন প্রকার টাকা উঠানো/উত্তোলন আবেদন গ্রহন করা             হয় না।
·  মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিঃ থেকে কোন ক্লায়েন্টকেই ক্যাশ টাকা দেয়া হয় না, ইলেকট্রনিক ট্রান্সফারের                 মাধ্যমে বিও একাউন্ট হোল্ডারের ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হয়। যা টাকা উঠানো/                             উত্তোলনের  ক্ষেত্রে শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করে।
·  ক্লায়েন্টদের অনুমতি ছাড়া কোন শেয়ার ক্রয় অথবা বিক্রয় করা হয় না।
·  কোন আপত্তি জানার সাথে সাথে সেই সমস্যার সমাধান করা হয়।
·  ক্লায়েন্টদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কোন ছাড় দেয়া হয় না।
 
 
                      বিনিয়োগ আপনার, নিরাপত্তা দিবে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
0 Comments

কখন DS30 শেয়ারগুলোতে বিনিয়োগ করা উচিত?

12/11/2018

1 Comment

 
আমরা নতুন ও রক্ষণশীল বিনিয়োগকারীদের জন্য DS30 সাজেশন দিয়েছিলাম। তারপরও আমাদের সবার মাঝে একটি ভয় থাকে কখন শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা ভাল হবে। সাধারণত ভাল শেয়ার গুলো কম দামে কিনতে পারল মুনাফা বেশি হওয়ার সুযোগ অনেক বেড়ে যায়। নিচের টেবিলে DS30  শেয়ার গুলোর ১ বছরের সর্ব নিম্ন ও সর্বোচ্চ দাম দেয়া হয়েছে যাতে বিনিয়ীগকারীরা বুঝতে পারেন কখন বিনিয়োগ করা উচিত। সেক্ষেত্রে Current Market Price  এর ঘরে শেয়ারের বর্তমান মূল্য অথবা Closing Price দিয়ে খুব সহজেই তুলনা করতে পারবেন। আমরা এখানে ১১ নভেম্বর, ২০১৮ এর ক্লোজিং প্রাইস নিয়ে একটি তুলনা দেখিয়েছি। 
Picture
1 Comment

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে কি অন্যান্য খাত থেকে সুবিধা বেশি ?

4/11/2018

6 Comments

 

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত লিমিটেড কোম্পানির শেয়ারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে কি বিনিয়োগকারী প্রচলিত অন্যান্য খাতে বিনিয়োগের চাইতে বেশি সুবিধা পান ? শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকৃত পূঁজি কি অন্য খাত থেকে বেশি ঝুকিপূর্ণ? এরকম কিছু প্রশ্নের উত্তর পেতে আমরা এই তুলনামূলক বিশ্লেষণ চার্ট টি তৈরি করেছি, এতে দেখানো হয়েছে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের বিপরীতে একজন বিনিয়োগকারী কোন বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে পারেন। আপনার মূল্যবান প্রশ্নটি করুন ব্লগ কমেন্টে -  

Picture
6 Comments

কোন শেয়ার দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করবেন?

16/10/2018

7 Comments

 
Picture
নতুন বিনিয়োগকারীরা প্রায়ই প্রশ্ন করেন যে, কোন শেয়ার দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করবেন। অনেকেই বিনিয়োগের তেমন কোন ধারনা না থাকায় অথবা শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালভাবে না জেনেই বিনিয়োগ করে শুরুতেই লস করে বসেন আবার অনেকেই পূজি হারান। নতুন বিনিয়োগকারীদের শুরুতেই এরকম ক্ষতির মুখে পরা থেকে রক্ষা করতে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড সর্বদাই সচেষ্ট। তাই যারা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর নতুন বিনিয়োগকারী বা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আমাদের এই পরামর্শমূলক ব্লগ।

প্রাইমারি মার্কেটে (আইপিও তে) তেমন কোন ঝুকি না থাকলেও সেকেন্ডারি বাজারে ঝুকি থাকবেই তাই শুরুতে সেকেন্ডারি বাজারের কোম্পানি এবং বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে জেনে ও বুঝে বিনিয়োগ শুরু করা উচিৎ। নতুন বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে ডিএসই তাদের তালিকাবদ্ধ কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভাল ৩০ টি কোম্পানির একটি তালিকা প্রকাশ করে যা ডিএস ৩০ (DS30) নামে পরিচিত। সবার জন্য এই তালিকাটি ডিএসই ওয়েবসাইটে দেয়া থাকে । নতুন বিনিয়োগকারীরা ঝুকিপূর্ণ , অস্থিতিশীল, গুজবে পাওয়া বা হুজুগে শেয়ারে বিনিয়োগ না করে ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেএক্সের শেয়ার গুলো দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন যা একই সাথে লাভজনক ও কম ঝুকিপূর্ণ ।
 
কিভাবে খুঁজে পাবেন  ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেক্সটি ও সেরা ৩০ টি শেয়ারের তালিকা?
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইট এর এই লিঙ্কে পেয়ে যাবেন ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার তালিকা - https://www.dsebd.org/dse30_share.php
ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেক্সটি মূলত বাজারকে নেতৃত্ব দেয়া বিনিয়োগযোগ্য সেরা ৩০ টি কোম্পানির প্রতিদিনের বাজার পরিস্থিতি প্রকাশ করে।  ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার গুলোর বৈশিষ্ট্য হল –
 
  * এই শেয়ার গুলোর মার্কেট ক্যাপিটাল ৫০ কোটি টাকার উপরে ।
  * প্রতিদিন গড়ে ৫০ লক্ষ টাকার অধিক মূল্যের শেয়ার লেনদেন হয়।
  * এই শেয়ারগুলো সবসময়ই ক্রয়-বিক্রয় যোগ্য ।
  * ভাল আয়ের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সেরা ৩০ টি কোম্পানিকে ডিএস ৩০ (DS30) তালিকায় রাখা হয়।
  * শেয়ার গুলোর বাৎসরিক আয় অবশ্যই ইতিবাচক (পজেটিভ) হতে হবে।
  * প্রতিবছর শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ভাল ডিভিডেন্ড ঘোষনা করে।
  * ফান্ডামেন্টাল শেয়ার বিধায় ঝুকির পরিমান তুলনামূলকভাবে অনেক কম এবং শেয়ারের হঠাৎ উঠানামা কম           হয় ।
  * প্রতি ৬ মাস পরপর  ডিএস ৩০ (DS30)  তালিকাটি আপডেট করা হয়।
 
গুজবে কান দিবেন না, জেনে-বুঝে বিনিয়োগ করুন। বিনিয়োগ শুরু করুন ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার গুলো দিয়ে। আত্মবিশ্বাস অর্জন করুন, এরপর ভিন্ন কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিন।  

7 Comments

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুবিধা

27/9/2018

1 Comment

 
Picture

>শেয়ারবাজার হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট স্থান

>শেয়ারবাজারে লেনদেন থেকে অর্জিত মুনাফার উপর কোন ট্যাক্স কাটা হয়না

>শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ সময় এখন

>কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদে অংশগ্রহণের সুযোগ

​ আমাদের জনগণ এর মধ্যে একটা মিথ্যা ধারনা আছে যে শেয়ার বাজার লসের জায়গা । কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে সঠিক সময়ে সঠিক শেয়ারে বিনিয়োগ করা গেলে শেয়ারবাজারের মতো মুনাফা অন্য কোন ব্যবসায় খাতে নেই। সঠিক সময়ে ভাল কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করলে FDR, সেভিংস সার্টিফিকেট, জমিতে বিনিয়োগের চেয়েও ভালো মুনাফা আসে শেয়ার বাজার থেকে। কোন কোম্পানির ৫% বা ততোধিক শেয়ার কিনে এজিএম এর মাধ্যমে পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হওয়া যায়। শেয়ার বাজারে ব্যক্তি পর্যায়ে বিনিয়োগের উপর অর্জিত মুনাফায় সরকার ট্যাক্স মওকুফ করে দিয়েছে । অতি সম্প্রতি শেনঝেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের ২৫% শেয়ার কিনে নিয়েছে । মালিকানায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের অন্যতম এই দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের পুজিবাজারকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে । তাই আমাদের পূজিবাজারে নতুন বিনিয়োগের জন্য এখন শ্রেষ্ঠ সময়।
Picture
  • মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর চেয়ারম্যান জনাব মোঃ রকিবুর রহমান ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বর্তমান পরিচালক এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট।

  • মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরাতন ও স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিত ।

  • মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর কর্পোরেট এবং High Net Worth বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘ সময় ধরে সেবা দিয়ে আসছে।

1 Comment

শেয়ার বাজারে প্রবাসীদের বিনিয়োগের সুযোগ – NRB Scheme

10/9/2018

3 Comments

 
Picture
  • প্রবাসে থেকেও দেশে বিনিয়োগ
  • ২ লক্ষ টাকার বেশি বিনিয়োগে বিও হিসাব ওপেনিং ফ্রি
  • এন্ড্রয়েড অ্যাপ এর মাধ্যমে বিদেশে বসে নিজেই শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করুন।
  • অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে বিও হিসাবে টাকা জমা দিন ও উত্তোলন করুন।
  • আমাদের সেবা পেতে আপনাকে কখনোই আমাদের অফিসে আসতে হবে না।
সম্মানিত প্রবাসী বিনিয়োগকারীগণ আপনারা প্রবাসে থেকেও আপনার উপার্জিত অর্থ দেশের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন। আমাদের প্রতিষ্ঠানে ২ লক্ষ টাকার অধিক বিনিয়োগে বিও হিসাব খুলতে আলাদা কোন ফি দিতে হবে না।

অনলাইনে বিও হিসাব খুলতে এই লিঙ্ক ভিজিট করুন - http://www.midwaybd.com/open-a-bo-account.html

আইট্রেড ট্রেডিং অ্যাপ রেজিস্ট্রেশন করতে এই লিঙ্ক ভিজিট করুন - http://www.midwaybd.com/i-trade.html

টাকা উত্তোলনের জন্য আবেদন করুন - Withdraw (টাকা উত্তোলন)

টাকা জমা দিতে আবেদন করুন - Deposit (টাকা জমা)


NON-RESIDENT BANGLADESHI (NRB) বিও হিসাব খুলতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস - * আবেদন কারীর ২ কপি passport size ছবি.
* জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/সামাজিক নিরাপত্তা কার্ড/রেসিডেন্স পারমিট ইত্যাদির সত্যায়িত কপি ।.
* ফরেন কারেন্সি ব্যাংক হিসাবের তথ্য
* NRB হিসাবে আয় এর তথ্য বিবরনী বা সেলারি/ইনকাম বিবরনী
* নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি ও ছবি ।
​

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন – হটলাইনঃ +88 01845222333, +88 01874444815 
     একাউন্টস (টাকা জমা ও উত্তোলনের জন্য)ঃ ০২-৪৭১১৫৭৬১ , +88 01845222333
3 Comments

আইপিও কি ? কিভাবে আইপিও আবেদন করতে হবে ?

4/9/2018

2 Comments

 
Picture
আইপিও কি ?
​
  • IPO বা আইপিও এর পূর্ণরুপ Initial Public Offering বা প্রাথমিক গণপ্রস্তাব।
  • লিমিটেড কোম্পানি সমূহ মূলধন সংগ্রহের জন্য প্রাইমারি মার্কেটে শেয়ার অফার করে, সর্বসাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সেই শেয়ার ক্রয়ের জন্য আবেদন করেন, এই প্রক্রিয়াকে আইপিও বলে।
  • লটারির মাধ্যমে সফল আবেদনকারীদেরকে শেয়ার বিতরণ করা হয়। যার আবেদন সফল হয় না তার আবেদনের জন্য জমা দেয়া টাকা আবেদনকারীর বিও হিসাবে স্বয়ংক্রিয় ভাবে  ২ সপ্তাহের মধ্যে ফেরত দেয়া হয়।
  • সফল আবেদনকারীরা লটারিতে প্রাপ্ত শেয়ার সেকেন্ডারি বাজারে প্রথম দিনেই প্রায় ১০০% লাভে বিক্রয় করতে পারে। তাই আইপিও একেবারেই ঝুকিমুক্ত বিনিয়োগ পদ্ধতি।
  • এক কথায় আইপিও হল কোম্পানি আইনে রেজিস্ট্রার্ড প্রাইভেট কোম্পানির পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রুপান্তরের প্রক্রিয়া।





কিভাবে আইপিও আবেদন করতে হবে ?
​
  • আইপিও আবেদনের জন্য প্রথমেই মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডে আপনার একটি বিও হিসাব থাকতে হবে ।
  • বর্তমানে যে আইপিও টি চলছে তা আপনি মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড থেকে আবেদন করতে পারবেন। মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড আপনার পক্ষ থেকে আপনার বিও হিসাবে আইপিও আবেদনটি করে দেয়।
  • সাধারণত আইপিও আবেদন করতে ৫,০০০/= টাকা (তবে ক্ষেত্রবিশেষে কম-বেশিও হতে পারে) বিও হিসাবে জমা রাখতে হয় ।
  • আইপিও লটারির পরে আবেদন সফল হলে নির্দিষ্ট সময় পরে বিও হিসাবে আইপিও শেয়ার এলটমেন্ট হয়ে যায়।
  • আবেদন সফল না হলে আবেদন ফি এর টাকা বিও একাউন্টে স্বয়ংক্রিয় ভাবে রিফান্ড হিসাবে ফেরত দেয়া হয়।
  • অনলাইনে আইপিও আবেদন করুন মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ওয়েবসাইট থেকে - http://www.midwaybd.com/apply-for-ipo.html
  • IPO MEMBERSHIP CLUB থেকে আবেদন করুন -http://www.midwaybd.com/blog/ipo-members-club
  • এছাড়াও মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডের যেকোন ব্রাঞ্চ অফিস থেকে আপনি আইপিও আবেদন করতে পারবেন। 
2 Comments

CDBL SMS Alert Service  -  সিডিবিএল এসএমএস এলার্ট সার্ভিস

25/4/2018

0 Comments

 
Picture
​​Central Depository Bangladesh Limited  বেনেফিসিয়ারি ওনার বা BO একাউন্ট হোল্ডারদের জন্য দিচ্ছে বিনামূল্যে SMS এলার্ট সার্ভিস , যেখানে বিও হিসাবে দৈনিক ক্রয়-বিক্রয়ের বিস্তারিত বিবরণ বিও হোল্ডারের মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়। এই সেবা থেকে আপনি আপনার দৈনন্দিন শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের তথ্য জানতে পারবেন। এই সেবার সুবিধা হল আপনার ক্রয় বিক্রয় অর্ডার ঠিকমতো এক্সেকিউট হল কিনা অথবা কোন ভুলভ্রান্তি হলো কিনা এই সেবার মাধ্যমে আপনি সহজেই দিনশেষে জানতে পারবেন। ক্রয় বিক্রয় জনিত ভুল-বুঝাবুঝি ও পোর্টফোলিওর সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণে সেবাটি খুবই সহায়ক।
 
সাধারনত CDBL এসএমএস এলার্ট সার্ভিস সেবাটি আপনার ব্রোকার আপনার জন্য নিশ্চিত করবে। যদি আপনি সেবাটি না পেয়ে থাকেন তাহলে বিও হিসাবে আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরটি হালনাগাদ করুন । অথবা এই লিঙ্ক ( https://www.cdbl.com.bd/sms_balance.php ) থেকে  SMS Alerts Registration Form ডাউনলোড করে পূরন করে CDBL এ ডাকযোগে বা ইমেইলে CDBL@bol-online.com এ প্রেরণ করুন।   
0 Comments

ন্যূনতম কত টাকা নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করবো ?

14/3/2018

13 Comments

 
Picture
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক নতুন বিনিয়োগকারীদের একটা প্রশ্ন থাকে যে কমপক্ষে কত টাকা বিনিয়োগ নিয়ে শুরু করা যাবে, এক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয় দুইটি – যেমন প্রাথমিক বাজার বা আইপিও ও মাধ্যমিক বাজার বা সেকেন্ডারি মার্কেট। প্রাথমিক বাজার বা ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং অর্থাৎ আইপিও তে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিও হিসাবে ন্যূনতম ৫,০০০/= টাকা এবং মাধ্যমিক বাজার বা সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিও হিসাবে সর্বনিম্ন ১০,০০০/= টাকা জমা দিয়ে নতুন বিনিয়োগকারী তার বিনিয়োগ শুরু করতে পারে । সেকেন্ডারি মার্কেটে ব্যবসায় করতে পুঁজির পরিমান আসলে নির্ভর করে বিনিয়োগকারীর কাঙ্ক্ষীত লাভের হার বা ‘এক্সপেক্টেড রেট অফ রিটার্নের’ উপর।

​আইপিও তে বিনিয়োগকৃত টাকা, আইপিও আবেদন সফল না হলে আবেদনকারী রিফান্ড হিসাবে বিওতে ফেরত পেয়ে যায় বিধায় পরবর্তীতে একই ফান্ড দিয়ে অন্য আরেকটি আইপিও তে আবেদন করা যায় । আর আবেদন সফল হলে লটারিতে প্রাপ্ত শেয়ার সেকেন্ডারি বাজারে বিক্রয় করে লাভবান হওয়া যায় ।

মাধ্যমিক বাজার বা সেকেন্ডারি মার্কেটে পুঁজির আকারের উপর লাভের (লোকশানের) হার নির্ভর করে, অল্প পুঁজির বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্য লাভের হারও ক্ষুদ্র হয় । তাই সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে লাভের হারের কথা বিবেচনা করে বিনিয়োগ করতে হবে, এছাড়াও হিসাব রাখতে হবে শেয়ারের বাজার মূল্য (মার্কেট প্রাইস), বেশি মূল্যের বাজারদরের শেয়ার কম ভলিউমে ক্রয় করলে যেহেতু লাভের অংকও ছোট হয় তাই বড় ভলিউমে ক্রয় করতে হলে বিনিয়োগের পরিমানও বড় অঙ্কের হতে হবে।

©Midway Securities Ltd.

13 Comments

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এর সূচক পরিচিতি

6/11/2017

1 Comment

 
Picture

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বর্তমানে দুটি প্রধান সূচক কার্যকর আছে, এগুলো হল ডিএসই ব্রড ইনডেক্স (ডিএসই এক্স বা DSE X) ও ডিএসই ৩০ (DSE30) । এর কোনটিতেই মিউচুয়াল ফান্ড, ঋণপত্র/ডিবেঞ্চার ও বন্ড কে অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। এছাড়াও আরেকটি মাধ্যমিক সূচক প্রচলিত আছে, এটি হল ডিএসই শরিয়া ইন্ডেক্স (ডিএসই এস বা DSES)। DSE X এবং DSE30 সূচক দুটি প্রকাশ করা হয় S&P Dow Jones কর্তৃক ডিজাইন করা ‘DSE Bangladesh Index Methodology’ অনুসারে।

ডিএসই ব্রড ইনডেক্স (DSE X) হল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাপকাঠি সূচক যা প্রায় ৯৭% ক্ষেত্রে পুরো বাজার মূলধন দ্বারা প্রভাবিত হয়। প্রায় সবগুলো তালিকাভূক্ত কোম্পানিই এই সূচক কে প্রভাবিত করে। এটি সাধারনত পূরো বাজারের গতিবিধিকেই প্রতিফলিত করে।

ডিএসই ৩০ (DSE30) ইনডেক্সটি মূলত বাজারকে নেতৃত্ব দেয়া বিনিয়োগযোগ্য সেরা ৩০ টি কোম্পানির বাজার পরিস্তিতি দ্বারা প্রভাবিত। কোন কোম্পানি ডিএসই ৩০ (DSE30) সূচকে অন্তর্ভুক্ত হতে হলে তাকে অবশ্যই DSE X সূচকে আগে অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে। 
 
ডিএসই শরিয়া ইন্ডেক্স (ডিএসই এস বা DSES) হল তালিকাভূক্ত কোম্পানি গুলোর মাঝে ইসলামী শরিয়া অর্থনীতির আলোকে পরিচালিত ব্যবসায় সমূহের দ্বারা প্রভাবিত সূচক, মূলত ইসলামী অর্থনীতি অনুযায়ী হারাম বাণিজ্য করে এমন কোম্পানি যেমন মাদক উতপাদক, সুদ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান, বিজ্ঞাপনী সংস্থা ইত্যাদি এই সূচকে অন্তর্ভূক্ত হবে না।

এ সূচক গুলো ভালো বুঝতে বাজার মূল্ধন, বাজার মূল্ধনের ফ্লোট-সামঞ্জস্যতা, তারল্য ও ঋণ অনুপাত ইত্যাদি বিষয়ে ধারনা থাকা দরকার । তবে এই সূচক গুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাজারের পরিস্থিতির প্রতিফলন ঘটায় তাই বাজার বুঝতে সূচক গুলো খুবই কার্যকর ।

1 Comment

ব্রোকার হাউজে হিসাব খোলার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীর অধিকার

20/9/2017

2 Comments

 
Picture
সাধারণত ব্রোকার হাউজে বিও হিসাব খুলতে একটি ব্যাংক হিসাব, জাতিয় পরিচয়পত্র ও ছবির প্রয়োজন হয় । এক্ষেত্রে হিসাবধারী একজন নমিনিকে মনোনীত করে থাকে যে তার অবর্তমানে অর্থ উত্তোলন করতে পারবে । একটি ব্যাংক হিসাবের বিপরীতে একটি ইন্ডিভিজুয়াল ও একটি জয়েন্ট বিও হিসাব খোলা যায় ।

কোন বিনিয়োগকারী চাইলে একাধিক ব্রোকার হাউজে একই ব্যাংক হিসাবের বিপরীতে দুটি বিও হিসাব খুলতে পারবে । অর্থাৎ বিনিয়োগকারীর বর্তমান ব্রোকার হাউজে একটি বিও হিসাব থাকার পরেও নতুন করে অন্য আরেকটি হাউজে নিজের নামে আরেকটি বিও হিসাব খুলতে পারবে।
​
এছাড়া বিনিয়োগকারী ‘লিঙ্ক একাউণ্টে’র মাধ্যমে বর্তমান ব্রোকার হাউজের পোর্টফলিও ইকুইটি/শেয়ার অন্যকোন ব্রোকার হাউজে (যেমন মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডে) স্থানান্তর করতে পারবে । আপনি খুব সহজেই যেকোন স্টক এক্সচেঞ্জ, যেমন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) থেকে লিংক বিও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার বিও অ্যাকাউন্টের শেয়ার ট্রান্সফার করতে পারেন। এর জন্য আপনার শেয়ার বিক্রি করার প্রয়োজন নাই। আপনি খুব সহজে আমাদের মাধ্যমে এই সেবাটি গ্রহন করতে পারবেন। যে হাউজে লিংক অ্যাকাউন্ট করতে ইচ্ছুক তাদেরকে নিম্নোক্ত তথ্য প্রদান করতে হবে –
  • হিসাবধারীর সিগনেচার , দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি , জাতীয় পরিচয়পত্র
  • নমিনির ছবি , নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্র
  • বর্তমান ব্রোকার হাউজের বিও হিসাবের একটি পোর্টফলিও স্টেটমেন্ট ।

2 Comments

A, B, N এবং Z ক্যাটাগরি শেয়ার কি?

12/9/2017

1 Comment

 
Picture
​এ-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: এ-শ্রেণীর কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করে এবং কোম্পানিগুলিশেষ ইংরেজি ক্যালেন্ডার বছরে দশ শতাংশ বা তার বেশি হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করে থাকে।

বি-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানিঃ বি-শ্রেণির কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করে কিণ্ড কোম্পানিগুলি শেষ ইংরেজি ক্যালেন্ডার বছরে দশ শতাংশ বা তার বেশি হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করতেব্যর্থ হয়েছে।

এন-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: শেয়ার বাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলি এই শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্তএবং তাদের প্রথম লভ্যাংশ ঘোষণা অনুযায়ী অন্যান্য বিভাগে স্থানান্তরিত হবে।

জেড-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: যেসব কোম্পানী বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজন বা বার্ষিক কর্মকাণ্ডের উপর ভিত্তি করে কোনও লভ্যাংশ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হয়েছে অথবা ছয় মাসের বেশি সময় ধরে ব্যবসয়িক কার্যক্রম বন্ধ বা যাদের পুঞ্জীভূত ঋতি পরিশোধিত মূলধন অতিক্রম করে, ঐসব কোম্পানিগুলি এই শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত হবে।

যদি আপনি ক্যাটাগরি এ, বি বা এন থেকে কোনও শেয়ার কিনে থাকেন, তাহলে আপনার শেয়ার টি +2 বসতি চক্রের মধ্যে পরিপক্ব হবে (আজকে + 2 কার্য দিবসকে বোঝায়)।এর মানে হল যে আপনি 2 কার্যদিবসের পরে কিনেছেন এমন শেয়ারগুলি বিক্রি করতে পারেন।সুতরাং, যদি আপনি রবিবার এ শ্রেণীর এ, বি বা এন শেয়ার কিনে থাকেন, শেয়ার বাণিজ্য মঙ্গলবার নিষ্পত্তি হবে।শুক্রবার, শনিবার, ব্যাংক এবং বিনিময় ছুটির বাদ দেওয়া হয়।

যদি আপনি শ্রেণী Z থেকে কোনও শেয়ার কিনে থাকেন, আপনার শেয়ার টি + 9 বসতি চক্র (আজ + 9 কার্যদিবসের দিন) মধ্যে পরিপক্ক হবে।
1 Comment

What are A, B, N and Z Category Shares?

11/9/2017

0 Comments

 
Picture
A-Category Companies: Companies which are regular in holding the Annual General Meetings and have declared dividend at the rate of 10 percent or more in the last English calendar year.

B-Category Companies: Companies which are regular in holding the Annual General Meetings but have failed to declare dividend at least at the rate of 10 percent in the last English calendar year.

N-Category Companies: Newly listed companies except green-field companies which shall be transferred to other categories in accordance with their first dividend declaration and respective compliance after listing of their shares.

Z-Category Companies: Companies which have failed to hold the Annual General Meeting when due or have failed to declare any dividend based on annual performance or which are not in operation continuously for more than six months or whose accumulated loss after adjustment of revenue reserve, if any, exceeds its paid up capital.

If you buy any shares from Category A, B or N, your shares will mature in T+2 settlements cycle (refers to Today + 2 working days). This means you can sell the shares you bought after 2 working days. So, if you buy Category A, B or N shares on Sunday, the trade will be settled on Tuesday. Friday, Saturday, bank and exchange holidays are excluded. 

If you buy any shares from Category Z, your shares will mature in T+9 settlements cycle (refers to Today + 9 working days). This means you can sell the shares you bought after 9 working days.

0 Comments

IPO Member’s Club কী এবং এর সুবিধা সমূহ

23/8/2017

36 Comments

 
Picture
‘আইপিও মেম্বার্স ক্লাব’ মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং সম্পর্কিত একটি বিশেষ সার্ভিস যেখানে আইপিও অ্যাপ্লিকেশন এর জন্য আপনাকে হাউজে বা ব্যাংকে উপস্থিত থেকে আইপিও আবেদন করতে হয়না । আইপিও মেম্বার্স ক্লাবের সদস্যদের আইপিও আবেদন মেম্বারদের সম্মতিক্রমে আমাদের সফটওয়্যার এর মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় উপায়ে হয়ে যায়। এক্ষেত্রে আইপিও আবেদনের জন্য ন্যূনতম তহবিল বিও হিসাবে জমা থাকলেই হয়।
আইপিও আবেদনের চার্জ ১০/= ব্যতীত মেম্বার্স ক্লাবের জন্য আলাদা করে আর কোন চার্জ নেয়া হয়না। আইপিও মেম্বার্স ক্লাব থেকে মিউচুয়াল ফান্ড এর আইপিওর জন্য আবেদন করা হয়না।
 ‘আইপিও মেম্বার্স ক্লাব’ এর সুবিধা সমূহঃ
  • আলাদা করে কোন সার্ভিস চার্জ নেয়া হয়না।
  • ‘আইপিও মেম্বার্স ক্লাব’ নিবন্ধন সম্পূর্ণ ফ্রি।
  • ই-মেইল এর মাধ্যমে বিও ব্যালেন্স নোটিফিকেশন প্রেরণ।
  • সফল আইপিও মেম্বারদের নোটিফিকেশন প্রেরণ।
  • সুনিশ্চিত ভাবে আইপিও আবেদন ।
  • বিও তে সহজে অর্থ ডিপোজিট ।
  • সহজে অর্থ উত্তোলন।
 ​
 IPO Member’s Club সঙ্ক্রান্ত সকল তথ্য পেতে যান এই ওয়েব লিংকে - http://www.midwaybd.com/apply-for-ipo.html
আমাদের আইপিও সদস্যতা ক্লাবে যোগদান করতে এই ফর্ম পূরণ করুন: 
আইপিও সদস্যতা ক্লাবে ফর্ম
File Size: 273 kb
File Type: jpg
Download File

36 Comments

ভালো শেয়ার কেনার ১০ টিপস

22/8/2017

7 Comments

 
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে চান? তাহলে শেয়ার কেনার আগে আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয়ের ওপর লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতামত এবং দেশ-বিদেশের বাজারের অভিজ্ঞতার আলোকে শেয়ার ব্যবসায় আগ্রহীদের জন্য কিছু মৌলিক বিষয় তুলে ধরেছে। তবে সব সময় যে এসব বিষয় কার্যকর ফল দেবে এমন নাও হতে পারে। বিশেষ করে স্বল্প মেয়াদে কাঙ্খিত ফল পাওয়া মুশকিল। তবে বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে বিনিয়োগ করা হলে দীর্ঘ মেয়াদে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে।

​১। শেয়ারের মূল্য আয় অনুপাত (P/E) দেখুন। এটা ২০ এর কম হওয়া ভালো। পিই রেশিও যত কম হয়, বিনিয়োগে ঝুঁকি তত কম। মূল্য-আয় অনুপাত হচ্ছে একটি কোম্পানির শেয়ার তার আয়ের কতগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে তার একটি পরিমাপ। কোনো কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় যদি হয় ৫ টাকা, আর বাজারে শেয়ারটির দাম থাকে ৪৫ টাকা, তাহলে মূল্য-আয় অনুপাত হবে ৯। এর অর্থ কোম্পানিটি যদি তার আয়ের পুরোটা লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করে দেয় তাহলে বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত পেতে ৯ বছর সময় লাগবে। কিন্তু শেয়ারটির বাজার মূল্য যদি হতো ১০০ টাকা, তাহলে মূল্য-আয় অনুপাত বা পিই রেশিও দাঁড়াতো ২০। অর্থাৎ কোম্পানির আয়ের ধারা অপরিবর্তিত থাকলে বিনিয়োগ ফেরতে ২০ বছর সময় প্রয়োজন।
Picture

Read More
7 Comments
<<Previous

    Author

    The Midway Team

    Categories

    All
    IPO
    Learn About Share Market
    Margin Loan
    Mobile App
    Portfolio Transfer
    Security
    বাংলা

    Archives

    December 2019
    November 2019
    July 2019
    June 2019
    May 2019
    March 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    April 2018
    March 2018
    November 2017
    September 2017
    August 2017
    July 2017

    RSS Feed

  • ​বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • Open BO Account
  • ​Link (লিংক) Account
  • IPO
  • i-Trade​​
  • Withdraw (টাকা উত্তোলন)​
  • Deposit (টাকা জমা)​
  • NRB (প্রবাসী) Account
  • Branches
  • FAQ
  • ​Contact Us​
  • Our Services
  • ​About Us
  • Blog
  • Market News
Dhaka Stock Exchange Building (Room No: 508)
9/F, Motijheel C/A, Dhaka 1000
Tel: 9559925, 9576291, 9551960
Hotline: +8801874444816 
Copyright Midway Securities Ltd. © 2019
Dhaka Stock Exchange Ltd.
  • Home
  • Open BO Account
    • বিও অ্যাকাউন্ট খুলুন
    • Open a BO Account
    • Link Account (লিংক অ্যাকাউন্ট)
    • NRB (প্রবাসী) BO Account
  • Our Branches
  • i-Trade
  • Apply For IPO
  • Withdraw/Deposit
    • Withdraw (টাকা উত্তোলন)
    • Deposit (টাকা জমা)
    • Form Download
  • Contact US
  • FAQ
  • About Us
    • About Us
    • Our Services
    • Careers
    • Survey
    • Media
  • Foreign Investors
  • Latest Market News
  • Mutual Funds Update
  • Blog