আসলে আমাদের স্টক মার্কেটে এক ধরনেরই বিও একাউন্ট রয়েছে। আপনি যে কোন বিও একাউন্ট দিয়ে আইপিও (প্রাইমারি) এবং শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় (সেকেন্ডারি) এর জন্য ব্যবহার করতে পারবেন। সব বিও একাউন্টের কার্যকারিতা একই।
বিও একাউন্ট খোলার পর আপনি আপনার বিও একাউন্টে টাকা জমা করবেন। আমাদের ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি টাকা জমা দিয়ে জমা স্লিপটির স্ক্যাক/ছবি অথবা বিকাশ, রকেট, নগদ এর মাধ্যমে জমা দিয়ে (১% চার্জ প্রযোজ্য) করে তার স্ক্রিন সট অথবা অনলাইনে আমাদের ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করে তার ছবি/স্ক্রিন সট নিয়ে আমাদের ওয়েব সাইটের ডিপোজিট বা জমা(Deposit Link) ফর্ম পুরন করে টাকা আপনার বিও একাউন্টে জমা করার জন্য আবেদন করতে হবে।
আপনি যেকোন পরিমাণ টাকা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে শুরু করতে পারেন তবে প্রাথমিক বাজার বা ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং অর্থাৎ আইপিও তে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিও হিসাবে ন্যূনতম ২০,০০০ টাকা সেকন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ থাকতে হবে এবং আইপিও আবেদনের জন্য ১০,০০০ টাকা বিও অ্যাকাউন্ট নাম্বারে থাকতে হবে। সুতরাং সর্বনিম্ন ৩০,০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা উত্তম।
সেকেন্ডারি মার্কেটে ব্যবসায় করতে পুঁজির পরিমান আসলে নির্ভর করে বিনিয়োগকারীর কাঙ্ক্ষীত লাভের হার বা ‘এক্সপেক্টেড রেট অফ রিটার্নের’ উপর। আপনার বিও একাউন্টে টাকা জমা করার পর আপনি শেয়ার বেচা-কেনার জন্য তৈরি। আপনি বিভিন্ন ভাবে শেয়ার কেনা বেচা করতে পাড়বেন-
জি, আপনি ডিএসই এর মোবাইল এপ্স দিয়ে নিজে নিজে ট্রেড করতে পারবেন। নতুন ডিএসই এপ্সটি আপনি প্লে স্টোর থেকে ডাউন লোড করতে হবে। এপ্স দিয়ে আপনি নিজে নিজে শেয়ার কেনা-বেচা করতে পারবেন, এছাড়াও আপনি নিজের পোর্টফলিও তৈরি এবং প্রাইস এলার্ট সেট করতে পারবেন। যেখানে আপনি শেয়ারের বর্তমান দাম এবং শেয়ার সম্পর্কে লেটেস্ট নিউজ পাবেন। ডিএসই এপ্সটি আপনি এন্ড্রয়েড, আই-ফোন এবং ডেস্কটপেও ব্যবহার করতে পারবেন। বিও একাউন্ট খোলার পর আপনি ডিএসই এর মোবাইল এপ্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন(I-Trade Link)। আবেদন করার পরবর্তী ২ কার্যদিবসের মধ্যে আপনাকে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সহ ইমেল করা হবে।
|