midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত বিনিয়োগকারী শেনঝেন এবং সানহাই স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষে ডিএসই নতুন পরিচালক হলেন শাই ওয়েনহাই। গতকাল অনুষ্ঠিত ডিএসই’র ৯০৭তম সভায় স্ট্র্যাটেজিক ইনভেস্টরের অনুকূলে ২৫ শতাংশ ট্রান্সফার অনুমোদনের পাশাপাশি স্ট্র্যাটেজিক ইনভেস্টরের পক্ষ থেকে শাই ওয়েনহাইকে পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
শাই ওয়েনহাই শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জে আইটি ম্যানেজমেন্ট কমিটিতে ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল হিসেবে স্টক এক্সচেঞ্জটির আইটি স্ট্র্যাটেজি প্লানিংয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৯০ সালে ওয়েনহাই শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জে যোগদান করেন এবং স্টক এক্সচেঞ্জটির আইটি সিস্টেমের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে রয়েছেন। ক্যারিয়ারের জীবনে শাই ওয়েনহাই বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেন। তিনি সাউথইস্ট সেন্টারের আইটি ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট এবং সিস্টেম অপারেশন ডিপার্টমেন্টের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্টক এক্সচেঞ্জের আইটি ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি অপারেশন অ্যান্ড প্লানিংয়ের ক্ষেত্রে তার ব্যাপক অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত শাই ওয়েনহাই শেনঝেন সিকিউরিটিজ কমিউনিকেশন কো. লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জের এই সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন তিনি নিত্য নতুন ব্যবসা যেমন এফডিইপি এবং সাউথ ডাটা সেন্টার ব্যবসায় বিরাট সাফল্য অর্জন করেন। শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জে ক্যারিয়ার শুরুর আগে তিনি শেনঝেন সিকিউরিটিজ ডিপোজেটরি কোম্পানিতে ক্লিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট, অপারেশন ডিপার্টমেন্ট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে ৬ বছর কাজ করেন। এখানে আজ করার আগে শাই ওয়েনহাই শেনঝেন গুয়াংসেন ফুড কোম্পানি এবং শেনঝেন বাওয়া ইলেকট্রনিক কোম্পানিতে কাজ করেন। তিনি হংকং ব্যাপিস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন। শেয়ারবাজারনিউজ/
0 Comments
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কে অ্যান্ড কিউ লিমিটেড আগামীকাল ৬ সেপ্টেম্বর , বৃহস্পতিবার স্পট মার্কেট যাচ্ছে। লেনদেন চলবে ১৮ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র মতে, এই কোম্পানির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার। আর রেকর্ড ডেটের কারণে ওইদিন কোম্পানির লেনদেন স্থগিত রাখবে। পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে টাকা সংগ্রহের অনুমোদন পেয়েছে জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড।
আজ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৫৬তম কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জেনেক্স ইনফোসিস পুঁজিবাজারে ২ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। এ টাকা কোম্পানিটি কল সেন্টারের ব্যবসা সম্প্রসারণ, আংশিক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচে ব্যয় করবে। জানা যায়, ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১.৮৯ টাকা। পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১৩.৯৬ টাকা। উল্লেখ্য, জেনেক্স ইফোসিস লিমিটের এর একটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান আছে। আর এ কোম্পানিতে জেনেক্স ইনফোসিসের ৯৯.৯৯ শতাংশ শেয়ার হোল্ডিং রয়েছে। সাবসিডিয়ারি এ কোম্পানির হিসাব নিরীক্ষা সহ জেনেক্স ইনফোসিসের সমন্বিত ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ২.০২ টাকা এবং পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া শেয়া্র প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১৩.৯৭ টাকা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এর ২৫ শতাংশ শেয়ার চীনা কনসোর্টিয়াম সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ এর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে ডিএসই। একই সঙ্গে ডিএসই’র একাউন্টে ৯৬২ কোটি টাকা জমা হয়েছে। এছাড়া আজ থেকে চীনা কনসোর্টিয়াম এর একজন প্রতিনিধি জি ওয়েনহাই ডিএসই এর পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন। রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে ডিএসই।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই এর চেয়ারম্যান আবুল হাসেম বলেন, ‘পুঁজিবাজারের জন্য আজকের দিনটি ঐতিহাসিক’। কারণ আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ আন্তর্জাতিক শেয়ার মর্কেটে পরিণত হতে যাচ্ছে। সকালে সাংহাই ও সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের বিও এ্যাকাউন্টে শেয়ার হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তারা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে শেয়ারের মূল্য (৯৬২ কোটি টাকা) পরিশোধ করেছেন। উল্লেখ, গত ২৬ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক চীনের সাংহাই ও সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ জোটকে নিটা অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি দেয়। কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে গত ১৪ মে চীনা জোটের সঙ্গে চুক্তি সই করে ডিএসই। ওই চুক্তি অনুযায়ী, কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে চীনা জোট ডিএসইর ২৫ শতাংশ বা ৪৫ কোটি ৯ লাখ ৪৪ হাজার ১২৫টি শেয়ার কিনেছে তারা। এজন্য প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ২১ টাকা দরে মোট ৯৬২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে সাংহাই ও সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ জোট। ডিএসইর শেয়ারের বিপরীতে চীনা জোটের দেওয়া অর্থ ডিএসইর সদস্য ব্রোকারদের ভাগ করে দেওয়া হবে। অর্থসূচক গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) অ্যাকাউন্টে চীনের শেনঝেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের অর্থাৎ চীনা কনসোসিয়ামের ৯৬২ কোটি টাকা চলে এসেছে। আজ সকালে ডিএসই’র পক্ষ থেকে চীনাদের বিও অ্যাকাউন্টে শেয়ারও পৌছে গেছে। ডিএসই’র অংশীদার হওয়ার মধ্য দিয়ে আজ থেকে ডিএসই’র কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে একসঙ্গে পুঁজিবাজার উন্নয়নে কাজ করার আশ্বাস দিয়েছে চীনা কনসোসিয়াম। চীনের এই দুই স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি হিসেবে শাই ওয়েনহাই, ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল, আইটি ম্যানেজমেন্ট কমিটি, শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জ দায়িত্ব পালন করবেন।
চীনা কনসোসিয়ামের দেওয়া ৯৬২ কোটি টাকার মধ্যে ১৫ কোটি টাকা স্ট্যাম্প ডিউটি হিসেবে সরকারকে প্রদান করেছে ডিএসই। বাকি ৯৪৭ কোটি টাকা ট্রেক হোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করে দেওয়া হবে। এর পুরো অর্থই ট্রেকহোল্ডাররা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করবেন বলে জানিয়েছেন ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেএএম মাজেদুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (০৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, চীনা কনসোসিয়ামের মাধ্যমে যে টাকা এসেছে এটি পুরোটাই ট্রেকহোল্ডারদের টাকা। এখানে ডিএসই’র কোনো হস্তক্ষেপ নেই। শেনঝেন এবং সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে ডিএসই একটি শক্তিশালী পুঁজিবাজার গঠন করার লক্ষ্য নিয়েই কাজ করবে। এই কৌশলগত বিনিয়োগকারীর মাধ্যমে ডিএসই উজ্জল ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে ডিএসইর পরিচালক বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া, রকিবুর রহমান, মিনহাজ মান্নান ইমন, শরীফ আতাউর রহমানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। চলতি বছরের গত আট মাসে ১৪টি কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পেয়েছে। যা আগের বছরের চেয়ে বেশি। এ বছর অনুমোদন পাওয়া কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজার থেকে প্রায় ৭৭৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করছে এবং অর্থ উত্তোলনের অপেক্ষায় থাকা কোম্পানিগুলোর ৪৬৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে- কুইন সাইথ টেক্সটাইল, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, ইন্টাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, এস কে ট্রিমস, বসুন্ধরা পেপার, আমান কটন। ইতোমধ্যে কোম্পানিগুলো বাজারে শেয়ার লেনদেন শুরু করেছে। এছাড়া ভিএফএস থ্রেড, এমএ ডাইং, সিলভা ফার্মা লেনদেনের অপেক্ষায় আছে। ইন্দো বাংলা ফার্মা আইপিও লটারী ড্র ১১ সেপ্টেম্বর। কাট্রালি টেক্সটাইল আইপিও আবেদন চলছে। যা ১৩ সেপ্টেম্বর শেষ হবে। এসএস স্টীল আইপিও অনুমোদন পেয়েছে। কোম্পানিটির চাঁদা গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। এদিকে, বুক বিল্ডিং পদ্ধতির মাধ্যমে বাজারে আসার প্রক্রিয়ায় রয়েছে এস্কয়ার নিট, কোম্পানিটির বিডিং শেষ হয়েছে। যার কাট অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৫ টাকা। কোম্পানিটি বাজার থেকে ১৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এছাড়া রানার অটোমোবাইলসের বিডিং আগামী ১০ সেপ্টেম্বর শুরু হবে। কোম্পানিটি বাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। আইপিও পর্যালোচনায় দেখা গেছে, কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড পুঁজিবাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার বাজারে ছেড়েছে। অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ২০ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে। কোম্পানিটিকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি শেয়ার ইস্যু করেছে। ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৩ কোটি শেয়ার ইস্যু করেছে কোম্পানিটি। এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৩ কোটি শেয়ার ইস্যু করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে লেনদেন চলছে। এদিকে, ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ২২ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ইস্যু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। কোম্পানিটির লেনদেন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে। এমএল ডাইং লিমিটেডের ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে আইপিওর মাধ্যমে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। কোম্পানিটি লেনদেনের অপেক্ষায় আছে। সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস বাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। কোম্পানিটি শেয়ার লেনদেনের অপেক্ষায় আছে। ইন্দো-বাংলা ফার্মা আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ২০ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে এ অর্থ সংগ্রহ করেছে কোম্পানিটি। উত্তোলিত টাকায় অবকাঠামো নির্মাণ, মেশিনারিজ ক্রয় করবে। কোম্পানিটির আইপিও লটারির ড্র আগামী ১১ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। কাট্টালি টেক্সটাইলের আইপিও আবেদন চলছে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৩ কোটি ৪০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে আইপিওর মাধ্যমে ৩৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানির আইপিও আবেদন আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। এছাড়া এসএস স্টীল আইপিওর মাধ্যমে ২৫ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে। ১০ টাকা ফেস ভ্যালুতে ২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করবে প্রতিষ্ঠানটি। কোম্পানির চাঁদা গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ হয়নি। বুক বিল্ডিং পদ্ধতি অনুসরণ করে বসুন্ধরা পেপার পুঁজিবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৬৬৭টি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৯৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯৯ হাজার ৯৫২ টাকা সংগ্রহ করেছে। কোম্পানির শেয়ার বাজারে লেনদেন হচ্ছে। বাজার থেকে সংগ্রহ করা অর্থ দিয়ে কারখানার অবকাঠামো উন্নয়ন, যন্ত্রপাতি ক্রয়, স্থাপনা ও ভূমি উন্নয়ন, ঋণ পরিশোধে ব্যয় করবে। আমান কটন পুঁজিবাজার থেকে ৮০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করা অর্থের একটি বড় অংশ দিয়ে কারখানায় আধুনিক মেশিনারি স্থাপন করবে প্রতিষ্ঠানটি। |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
March 2024
Categories |