midway securities ltd.
স্টক * বন্ড * ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট * আইপিও * বাজার গবেষণা * ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট
বিকল্প বাজার ‘ওভার দ্য কাউন্টার’ (ওটিসি) মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফেরার অপেক্ষায় রয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন খাতের ১১ কোম্পানি। আর্থিক অবস্থা উন্নত হওয়ার পাশাপাশি মূল মার্কেট ফেরার যোগ্যতা অর্জন করে কিছু কোম্পানি ইতোমধ্যে বিএসইসিতে আবেদন করেছে। কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র পেলেই মূল মার্কেট লেনদেন করতে পারবে এসব কোম্পানি।
জানা গেছে, ওটিসি মার্কেট থেকে বের হয়ে আসার জন্য আবেদন করেছে ‘সোনালী পেপার’। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি মূল মার্কেট ফেরার প্রত্যাশায় রয়েছে। এর আগে মূল মার্কেটে লেনদেন করার জন্য আবেদন করেছে ‘নিলয় সিমেন্ট’। যদিও প্রতিষ্ঠানটি এখনও মূল মার্কেটে ফিরতে পারেনি। অথচ এরপরে আবেদন করে সম্প্রতি মূল মার্কেটে ফিরেছে ‘আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ’। এই তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছেÑমনোস্পোল পেপার, লেক্সকো লিমিটেড, পেপার প্রসেসিং, রহমান কেমিক্যাল, তমিজ উদ্দিন টেক্সটাইল, ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েস, এপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং, মুন্নু ফ্যাব্রিকস ও ঢাকা ফিশারিজ। জানা গেছে,
0 Comments
রাইট শেয়ার ইস্যু করে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। বিদ্যমান দুটি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার ইস্যু করবে কোম্পানিটি। ৩ টাকা প্রিমিয়ামসহ ১৩ টাকা ইস্যুমূল্যে রাইট শেয়ার ইস্যু করবে আইপিডিসি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসইর তথ্য অনুসারে, ব্যবসা সম্প্রসারণ ও মূলধনভিত্তি বাড়াতে রাইট শেয়ার ইস্যু করবে কোম্পানিটি। এজন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে তাদের। এদিকে অনুমোদিত মূলধন ৪০০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার কোটিতে উন্নীত করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ। তাছাড়া কোম্পানির মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশন ও আর্টিকেলস অব অ্যাসোসিয়েশনের ৫ নং ধারা সংশোধন করা হবে। এজন্য শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে বিশেষ সাধারণ সভার (ইজিএম) আয়োজন করবে আইপিডিসি। বিস্তারিত পড়তে Read More ক্লিক করুন - শান্তা ফার্স্ট ইনকাম ইউনিট ফান্ডের সাবস্ক্রিপশন আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে। মিউচ্যুয়াল ফান্ডটির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২০ কোটি টাকা। ফান্ডটির উদ্যোক্তার অংশ ২ কোটি টাকা।
অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা হিসাবে ইউনিট বিক্রির মাধ্যমে বাকি ১৮ কোটি টাকা সব বিনিয়োগকারীর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ফান্ডটির উদ্যোক্তা ও ব্যবস্থাপক শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট। আর ট্রাস্টি বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ও কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড। পুঁজিবাজারসহ আর্থিক খাতের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে শিগগিরই সমন্বয় সভার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সভার কার্যপত্র ‘অগ্রাধিকার’ ট্যাগ লাগিয়ে ইতোমধ্যে গভর্নর ফজলে কবিরের কাছে পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশে ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, আর্থিক খাতের রেগুলেটরদের নিয়ে নিয়মিত সমন্বয় সভা হলেও এবারের বৈঠকের মূল ইস্যু হচ্ছে পুঁজিবাজার। বৈঠকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ), রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস (আরজেসি) এবং মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক উদ্বেগ এবং অগ্রিম-আমানত হারে লাগাম টানার প্রেক্ষাপটে পুঁজিবাজারে গত কয়েক দিন ব্যাপক পতন দেখা দিয়েছে। ফলে এটিই থাকবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। বিশেষ করে পুঁজিবাজার যাতে স্থিতিশীল থাকে, সে ব্যাপারে করণীয় খুঁজে বের করা হবে। এছাড়া নির্বাচনের বছরে আর্থিক খাতে যাতে কোনো বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা তৈরি না হয়, সেটিও অগ্রাধিকার পাবে এবারের বৈঠকে। সমন্বয় সভায় আর্থিক খাতের জালিয়াতি ও অনিয়ম রোধ করার বিষয়টি আলোচ্য সূচিতে রাখা হতে পারে।
বিদায়ী বছরের শেষদিকে থেকে পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি নাজুক অবস্থার দিকে ধাবিত হয়। নতুন বছরেও যার রেশ কাটেনি। বরং নতুন বছরে বাজার পরিস্থিতি আরও বেশি নাজুক অবস্থার দিকে চলে গেছে। একদিকে সূচকের পতন ও অন্যদিকে শেয়ারের দর হ্রাস পাওয়ায় দিশাহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। নতুন বছরে ডিএসইর প্রধান সূচকের পতন হয়েছে ৩৭৪ পয়েন্ট। গত বছরের শেষ দিনে ডিএসইর সূচক ছিল ছয় হাজার ২৪৪ পয়েন্ট। গত সোমবার যা স্থির হয়েছে পাঁচ হাজার ৮৬৯ পয়েন্টে। যা ছিল গত ছয় মাসের মধ্যে (১১৩ কার্যদিবস) সর্বনিম্ন। যদিও বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভের মুখে সূচকের উন্নতির পাশাপাশি বাজার কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এ পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানই চাচ্ছে বাজার দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীল থাকুক। অব্যাহত পতনে থাকা বাজার পরিস্থিতি দেখে নড়েচড়ে বসেছে সব প্রতিষ্ঠান। এর আলোকে বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য অর্থমন্ত্রীর কাছে কয়েকটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। বাজার কীভাবে ভালো করা যায়-তা নিয়ে বৈঠক করেছেন মার্চেন্ট ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজের মালিকরা। সূত্র জানিয়েছে মূলত পুঁজিবাজারের সার্বিক পরিস্থিতি কীভাবে ভালো করা যায়, সে কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক এই সভা ডেকেছে। এদিকে বর্তমান পরিস্থিতে যেকোনো মূল্যে বাজার স্থিতিশীল রাখতে হবে বলে মনে করছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীসহ বাজারসংশ্লিষ্টরা। তারা জানান, পুঁজিবাজারের পতন ঠেকানোর জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে হবে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি)। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকসহ ডিএসই, সিএসই, আইসিবিসহ সব প্রতিষ্ঠানকেই নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে। তা না হলে বাজার পরিস্থিতি ভালো হবে না। শেয়ারনিউজ24 পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতার স্বার্থে ব্যাংকের ঋণ আমানত অনুপাত (এডি রেশিও) কমানো সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলারের কার্যকারিতা কিছু সময়ের জন্য স্থগিত রাখার দাবি জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ)। তাছাড়া পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা, এক্সপোজার রিপোর্টিং পদ্ধতি এবং আইসিবির ভূমিকা সংক্রান্ত বেশকিছু প্রস্তাব রেখেছে সংগঠনটি। গতকাল ডিবিএর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের কাছে এসব প্রস্তাব সংবলিত চিঠি দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে, অর্থমন্ত্রীর কাছে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা রিভিউয়ের প্রস্তাব করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। ডিবিএর চিঠিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বেশকিছু বিষয়কে কেন্দ্র করে পুঁজিবাজারে ছন্দপতন হয়েছে। তাই বাজার স্থিতিশীলতার স্বার্থে কিছু বিষয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিবেচনা করা প্রয়োজন।
প্রথমত. বাজারমূল্যের পরিবর্তে ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে পুঁজিবাজারে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ হিসাব করতে হবে। এতে কোনো কারণে শেয়ারের দর বাড়লেই প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর বিনিয়োগ সমন্বয়ের চাপ দূর হবে, যা বাজার স্থিতিশীলতায় সহায়ক হবে। দ্বিতীয়ত. অতালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার, বন্ড, ডিবেঞ্চার, প্রেফারেন্স শেয়ারে বিনিয়োগকে পুঁজিবাজার বিনিয়োগসীমার আওতার বাইরে রাখতে হবে। তৃতীয়ত. ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সাবসিডিয়ারিসহ মূল প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত পুঁজিবাজার বিনিয়োগ স্থিতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে পাঠাতে হয়। সমন্বিতভাবে বিবেচনার কারণে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের পরিধি সংকুচিত হয়ে আসে। তাই এখন থেকে সাবসিডিয়ারি ও মূল প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ স্থিতি এককভাবে (সলো) পাঠানোর সুযোগ দেয়া উচিত। এতে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ পরিধি বাড়বে। চতুর্থত. পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতায় আইসিবির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাজারের দুঃসময়ে আইসিবি সাপোর্ট দিয়ে থাকে। তবে একক গ্রাহক ঋণসীমার কারণে আইসিবির পুঁজিবাজারে তার কাঙ্ক্ষিত ভূমিকা রাখতে পারছে না। তাই আইসিবিকে একক গ্রাহক ঋণসীমার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনুরোধ জানিয়েছে ডিবিএ। পঞ্চমত. কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ আমানত অনুপাত বা এডি রেশিও পরিবর্তন করে সম্প্রতি যে সার্কুলার জারি করেছে, এর কার্যকারিতা কিছু সময়ের জন্য স্থগিত রাখার কথা বলছে ডিবিএ। পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতার জন্যই স্থগিত রাখতে চাইছে ডিবিএ। তাছাড়া সর্বোপরি পুঁজিবাজার ও দেশের অর্থনীতির বৃহত্তর স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে কার্যকর সমন্বয় সাধনের কথাও জানিয়েছে ডিবিএ। শেয়ারনিউজ24 রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে কেন্দ্র করে বড় ধরনের ধস হতে পারে—এমন আশঙ্কাতে বড় দরপতন হচ্ছে পুঁজিবাজারে। এ অবস্থায় তারল্য সংকটে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও বাজারকে ঠিকভাবে সাপোর্ট দিতে পারছে না। বাজারের অব্যাহত দর পতন ইস্যুতে যা বলছেন বাজার বিশ্লেষকরা। পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ড. আবু আহমেদ বলেন, একদিনে এত বেশি সূচক কমে যাওয়ার তেমন কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছি না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এডিআর (ঋণ আমানত অনুপাত) কমানোর কারণে ব্যাংকে আমানতের সুদের হার বাড়বে। ফলে পুঁজিবাজার থেকে কিছু টাকা ব্যাংকে চলে যাওয়া স্বাভাবিক। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রা সরবরাহে কিছুটা সংকোচনের ইঙ্গিত দিয়েছে। এর প্রভাব রয়েছে বাজারে। আর খালেদা জিয়ার মামলার রায়কে কেন্দ্র করে দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, বাজারে এরও নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। তবে ২০১৪ সালে রাজনীতিতে ব্যাপক অস্থিতিশীলতা দেখা দিলেও বাজারে এত দরপতন হয়নি। তাই এসব কারণে এত বেশি দরপতন হওয়ার কথা নয়। বিস্তারিত পড়ুন 'Read More' এ এদিকে চারদিনে ২৮৮ পয়েন্ট পড়ে যাওয়াকে বাজার ধস বলা যায় কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আবু আহমেদ বলেন, ধস হওয়ার আগে বাবল হতে হয়, বাজারে এমন কোনো বাবল হয়নি। তাছাড়া টানা চার/পাঁচদিন ব্যাপক দরপতন হলে তাকে ধস বলা যেতে পারে। সে হিসেবে এখনই একে বাজার ধস বলা ঠিক হবে না। কারণ গত চারদিনের প্রতিদিনই বড় ধরনের দরপতন হয়নি।
বাজারে ব্যাপক দরপতনের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে এমটিবি ক্যাপিটালের সিইও এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব খায়রুল বাশার বলেন, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও মুদ্রানীতিকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক (প্যানিক) তৈরি হয়েছে। এতে সূচক কমে যাচ্ছে। তাছাড়া ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর অনেকেই এক্সপোজারের (শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের নির্দিষ্ট সীমা) কারণে বিনিয়োগ বাড়াতে পারছে না। ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার ছেড়ে দিলেও তারা বাজারকে সাপোর্ট দিতে পারছে না। বাজার পতনের কারণ সম্পর্কে ব্র্যাক ইপিএলের হেড অব পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট সৈয়দ আদনান হুদা বলেন, বাজারে কিছুটা তারল্য সংকট রয়েছে। এডিআর কমানোর ফলে তারল্য কমতে শুরু করেছে। তাছাড়া রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার আশঙ্কাও রয়েছে। তবে এসবের জন্য এত বেশি দরপতন কাম্য নয়। বাজার অতিরিক্ত প্রভাবিত (ওভার রিঅ্যাক্ট) হচ্ছে। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন (বিএমবিএ) এবং ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশনের যৌথ উদ্যোগে শীর্ষ ৩০ ব্রোকারকে নিয়ে জরুরি বৈঠক শেষে ডিবিএ সভাপতি মোস্তাক আহমেদ সাদেক সাংবাদিকদের বলেন, বাজার খারাপ হলে প্রাতিষ্ঠানিক বড় বিনিয়োগকারীদের থেকে যে সাপোর্ট পাওয়া যেত এবার সেটা পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি বলেন, অতীতে বহু রাজনৈতিক ঘটনা নিয়ে অনেক গুজবের ঘটনা ঘটেছে। তবে এবারের ঘটনা একটু বেশি আতঙ্ক (প্যানিক) সৃষ্টি করেছে। এসময় বিএমবিএ সভাপতি মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে যেসব সমস্যা হচ্ছে; সেগুলো সমাধান করতে হবে। বিশেষ করে এক্সপোজারের সমস্যা। কারণ আমরা বাজারকে দীর্ঘ মেয়াদে স্থিতিশীল করতে চাই। সাময়িক সাপোর্ট দিয়ে বাজারকে ইতিবাচক করা সঠিক সমাধান নয়। শেয়ারনিউজ24 প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে (আইপিও) পুঁজিবাজারে আসছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। গত বছরের এপ্রিল মাসে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আবেদন করা হয়। আবেদনের প্রেক্ষিতে ডিসেম্বর মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ পরিদর্শনও করেছে। রোববার স্টক বাংলাদেশকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেন কোম্পানি সেক্রেটারি লিয়াকত।
এক্সপ্রেস ইন্সুরেন্স নতুন নিয়মে প্রিমিয়াম ছাড়া ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা সংগ্রহ করবে। পূর্বে প্রিমিয়ামসহ পুঁজিবাজার থেকে ৪৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা সংগ্রহ করার কথা ছিল। রোববার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন ইস্যু ব্যবস্থাপক কোম্পানি ত্রিপল এ ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ইস্যু ম্যানেজার মো. খালেদ হোসেন। তিনি বলেন, নতুন নিয়মে প্রিমিয়াম ছাড়া এক্সপ্রেস ইন্সুরেন্স আইপিও থেকে ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা সংগ্রহ করবে। গত বছরের আবেদনের প্রেক্ষিতে কমিশন কোম্পানি সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে দেখভাল করছে।শিগগিরই আইপিও অনুমোদনের আশা করেন মো. খালেদ হোসেন। ২০১৪-১৫ সালে ৮টি কোম্পানি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আইপিও আবেদন করে। ইতোমধ্যে ৪টি কোম্পানি আইপিও সম্পন্ন শেষে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার লেনদেন করছে। তার মধ্যে আটকা পড়ে এক্সপ্রেস ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। ইতোমধ্যে এ কোম্পানিটিও পুঁজিবাজারে আসতে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতায় বাজার সংশ্লিষ্টদের একগুচ্ছ প্রস্তাব - বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়5/2/2018 ব্যাংকের এডি রেশিও ও রাজনৈতিক অস্থিরতার সমূহ সম্ভাবনাকে ঘিরে সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজারে একটা অস্থিতিশীলতা দেখা যাচ্ছে। সূচক ও লেনদেনে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। আর পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে একটি গোষ্ঠী বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের সচেতন করতে গত বুধবার বাজারসংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু তাতেও বাজারের পতন থামেনি। সর্বশেষ দুই কার্যদিবসেও (বৃহস্পতি ও রোববার) পতনের ধারা অব্যাহত ছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বাজারের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ) এবং শীর্ষস্থানীয় ৩০ ব্রোকারের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বাজারের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতায় একগুচ্ছ প্রস্তাব দেয়া হয়। আতঙ্কে মৌলভিত্তিসম্পন্ন শেয়ার হাতছাড়া না করারও পরামর্শ দেন তারা। সভা শেষে গতকাল ডিবিএ প্রেসিডেন্ট মোস্তাক আহমেদ সাদেক এবং বিএমবিএর প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী গণমাধ্যমকে ব্রিফিং করেন। সেখানে বিএমবিএর প্রেসিডেন্ট বলেন, - বিস্তারিত পড়ুন "Read more" ক্লিক করে ... এডি রেশিওর সঙ্গে সরাসরি পুঁজিবাজার বিনিয়োগের সম্পর্ক নেই। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো তাদের মূলধনের ভিত্তিতে বিনিয়োগ করে থাকে। আর এডি রেশিওর বিষয়টি ব্যাংকের ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে সম্পর্কিত। আমানতের তুলনায় ঋণের পরিমাণ বেড়ে গেলে সেখানে ভারসাম্য আনতেই এডি রেশিও কমানো হয়। এডি রেশিও ইস্যুটি বিনিয়োগকারীদের বাস্তব ভিত্তিতে মূল্যায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
আমি মনে করি, পুঁজিবাজারে এডি রেশিও কমানোর যে প্রভাব পড়তে পারে তা হলো— আমানতের সুদের হার বেড়ে গেলে বাজারে বিনিয়োগে কারো কারো অনাগ্রহ তৈরি হতে পারে। তবে এটিও মনে রাখতে হবে, সঞ্চয়পত্রের সুদের হার তো আরো আগে থেকেই বেশি ছিল। এতেও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগযোগ্য অর্থের বড় একটি অংশ সেখানে চলে যাচ্ছে। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার একটা যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করার দাবি জানাচ্ছি। আরেকটি বিষয়, পুঁজিবাজারে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগসীমা নির্ধারণের ক্ষেত্রে বাজারমূল্য বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এতে শেয়ারের মূল্য বেড়ে গেলেই এক্সপোজারসীমা বেড়ে যায়। তখন শেয়ার বিক্রি করা ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। আর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে বাজারে। অথচ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্ষমতা বাড়লে সেটি বাজারের জন্য ভালো। এতে আপত্কালীন তারা বাজারকে সাপোর্ট দিতে পারবে। এজন্য আমরা পুঁজিবাজার বিনিয়োগসীমা হিসাব করার ক্ষেত্রে বাজারমূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যকে বিবেচনা করার দাবি জানাচ্ছি। যেহেতু শেয়ারের মূল্য বাড়ার কারণে যে লাভ হয়, সেটি ব্যালান্সশিটে যোগ করা হচ্ছে না, তাই এক্ষেত্রে কোনো ঝুঁকিও নেই। আমাদের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে অনুরোধ থাকবে বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য। বন্ড, ডিবেঞ্চার, প্রেফারেন্স শেয়ারসহ অতালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগকে পুঁজিবাজার বিনিয়োগসীমার আওতার বাইরে রাখারও দাবি জানাচ্ছি আমরা। এতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের পরিধি বাড়বে। আরেকটি বিষয়, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে আমরা মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজার বিনিয়োগের যে প্রতিবেদন দিই, সেটি এতদিন মূল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বিতভাবে দিয়ে আসছি। আমরা চাইছি এখন থেকে সেটি একক ভিত্তিতে দেয়ার জন্য। এতে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়বে। বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের সংবেদনশীল তথ্যের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে আমরা গুরুত্ব দিতে চাই। সামনে ইটিএফ মার্কেট মেকার আসবে। এজন্য তথ্যের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ ধরনের তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার যথাযথ ব্যবস্থা রয়েছে কিনা সেটি যাচাইয়ের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে। আমরা বিনিয়োগকারীকে তাদের তথ্যের নিরাপত্তা দিতে চাই। মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর কাছে বিনিয়োগযোগ্য তহবিল থাকলে আমরা অনুরোধ করব তাদেরকে বিনিয়োগ করার জন্য। এটিও বাজারের জন্য একটি সাপোর্ট হিসেবে কাজ করবে। আরেকটি বিষয়, বিনিয়োগকারীদের সচেতন করে তোলার জন্য দেশব্যাপী বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রতিনিয়তই নতুন নতুন বিনিয়োগকারী আসছে। কিন্তু অবকাঠামোগত পর্যাপ্ত সুবিধা না থাকায় এ কার্যক্রমে আমরা ব্যাপকভাবে ভূমিকা রাখতে পারছি না। তাই বিএসইসির কাছে আমাদের অনুরোধ, সিকিউরিটিজ হাউজগুলোকে নতুন শাখা খোলার অনুমোদন দিন। এতে করে বিনিয়োগকারীদের সচেতনতামূলক কার্যক্রম আরো বিস্তৃত পরিসরে পরিচালনা করা সম্ভব হবে। বিএমবিএর প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সভা করার বিষয়টিও আমরা চিন্তাভাবনা করছি। আর আমাদের উত্থাপিত প্রস্তাবগুলো বিবেচনার জন্য বিএসইসি, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি। ডিবিএর প্রেসিডেন্ট মোস্তাক আহমেদ সাদেক বলেন, আমাদের প্রস্তাব হচ্ছে পুঁজিবাজারে আইসিবিকে যেন দুর্বল করা না হয়। আইসিবির সক্ষমতা বাড়লে সেটি পুঁজিবাজারের জন্য ভালো। পুঁজিবাজারের স্বার্থে আমরা আইসিবিকে একক গ্রাহক ঋণসীমার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতির দাবি জানাচ্ছি। তাছাড়া মুদ্রাবাজারের নিয়ন্ত্রক বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক বিএসইসির মধ্যে যথাযথ সমন্বয়ের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। গত কয়েকদিনের ব্যাপক দরপতনে পুঁজিবাজারের নাজুক অবস্থা। তাই বর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে আজ রোববার বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) ও ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) যৌথ উদ্যোগে শীর্ষ ৩০ ব্রোকারদের নিয়ে জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। আজ বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে ডিবিএ, বিএমবিএ ও শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজগুলোর উর্ধ্বতন কর্মকর্তরা উপস্থিত থাকবেন।
প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিনের মধ্যে আজ রোববার সবচেয়ে বড় পতনে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে। আজ বেলা ১টা ৪১ মিনিট পর্যন্ত ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১১৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৯০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিকে গত কয়েকদিন ধরেই সূচকের বড় পতনে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে। এমন অবস্থায় বাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরী হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের হতাশা দূর করতে বৈঠকে বসছে শীর্ষ ৩০ ব্রোকারেজ হাউজ। অর্থসূচক পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক পতনে করণীয় ঠিক করতে জরুরি বৈঠকে বসছে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। জানা যায়, বৈঠক শেষে বিকাল ৪ টায় সংবাদ সম্মেলন করবে তারা।
বৈঠকে অংশ নিবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) ও ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) যৌথভাবে এই বৈঠক করবে। বৈঠকে বাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় ঠিক করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএমবিএ এর সাবেক সভাপতি ও সিএসইর পরিচালক মো. ছায়েদুর রহমান। তিনি অর্থসূচককে বলেন, এডিআর রেশিও পুঁজিবাজারে তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না।গুজব শুনে যারা শেয়ার বিক্রি করবেন, তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। তাই ভেবেচিন্তে বিনিয়োগকারীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলেন তিনি। প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিনের মধ্যে আজ রোববার সবচেয়ে বড় পতনে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে। আজ বেলা ১টা ৪১ মিনিট পর্যন্ত ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১১৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৯০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিকে গত কয়েকদিন ধরেই সূচকের বড় পতনে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে। এমন অবস্থায় বাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরী হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের হতাশা দূর করতে বৈঠকে বসছে শীর্ষ ৩০ ব্রোকারেজ হাউজ। অর্থসূচক |
Midway News TeamWe publish the latest stock market news to help you decide on your investment decisions. Archives
April 2024
Categories |